শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ

বাংলা বর্ষবরণ

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা বর্ষবরণ

বাংলা নববর্ষের বর্ণাঢ্য উদ্‌যাপন আমাদের ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ। আর বাংলা বর্ষপঞ্জি আমাদের সংস্কৃতির এক মৌলিক উপাদান। বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের সূচনা। বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যমণ্ডিত বাংলা সনের উৎপত্তির ইতিহাস খুব স্পষ্ট না হলেও এ কথা ঠিক যে, বাংলা সন গণনায় কোনো ঘটনা বা বিশেষ ব্যক্তি এর উৎস নয়। যেমনটি আমরা দেখতে পাই খ্রিস্টাব্দ গণনা যিশুখ্রিস্টের জন্মের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার হিজরি সন গণনার উৎস মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মদিনায় হিজরত সম্পর্কিত। অত্যাসন্ন বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-এ কিন্তু এ কথা জোর দিয়ে বলা যাবে না, যে বাংলা বর্ষ গণনার সূচনা ঠিক ১৪৩২ বছর পূর্ব থেকেই হয়েছে। বরং আরও অনেক আগে থেকেই এর প্রচলন ছিল। কারণ অনেক আগের রচিত সাহিত্যে বাংলা মাসের নামের উল্লেখ রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে গৌতম বুদ্ধ জন্মলাভ করেন। তাঁর জন্ম হয় বৈশাখী পূর্ণিমায়। এ থেকে বৈশাখ অনেক আগেই ছিল বলে ধারণা করা যায়।

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক বিভিন্ন সম্প্রদায় ও গোষ্ঠীর সমন্বিত অবদানে সমৃদ্ধ বাংলার সংস্কৃতি। এতে যেমন বিশেষ কোনো ধর্ম প্রাধান্য পায়নি, তেমনই কোনো সম্প্রদায়ও একে প্রভাবিত করতে পারেনি। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলা বর্ষ গণনায় প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়েছে, সংযোজন হয়েছে এবং এর ফলে বাংলা বর্ষগণনা বর্তমানে এক পরিচ্ছন্ন ও বিজ্ঞানভিত্তিক রূপ লাভ করেছে।

বাংলা সনের উৎপত্তির বিষয়ে অস্পষ্টতা বা ভিন্নমত থাকলেও অধিকাংশ পণ্ডিত ও গবেষকের মতে, বাংলা সনের সূচনা হয় মুঘল সম্রাট আকবরের শাসন আমলে। সম্রাট আকবর তাঁর সময়ের পণ্ডিত আমীর ফতেউল্লাহ সিরাজীর প্রচেষ্টায় বাংলা বর্ষ গণনার সঙ্গে হিজরি সনের সমন্বয় করেন। এর ফলে প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সেতুবন্ধনের সৃষ্টি হয়।

সম্রাট আকবর যে বছর (১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৯৬৩ হিজরি) সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন, সেই বছর  থেকে তাঁর শাসন আমলে প্রচলিত হিজরি সনকে সৌরসনের হিসেবে এনে বাংলা সন নতুন ধারায় প্রবর্তন করেন। সৌরসন বা সৌরবৎসর হয় ৩৬৫ দিনে। আর চান্দ্রসন বা চান্দ্রবৎসর হয় ৩৫৪ দিনে। অর্থাৎ চান্দ্রসন (হিজরি) সৌরসন থেকে ১১ দিন কম। চলতি হিজরি সন ১৪৪৬ থেকে বর্তমানের সমাপ্তপ্রায় বাংলা সন ১৪৩১ বিয়োগ করলে পার্থক্য ১৫ বছরের এবং ক্রমেই এ ব্যবধান বেড়ে চলেছে।

বাংলা সনের বারো মাসে মোট ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা এবং অতীতে এই বারো মাসের সময়কালের বিন্যাস কিছুটা জটিল থাকায় তা অধিক ব্যবহারযোগ্য ও গণনা সহজতর করার লক্ষ্যে বাংলা একাডেমি ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৩৭০ বঙ্গাব্দে জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে সভাপতি করে বাংলা বর্ষপঞ্জি পুনর্বিন্যাসের জন্য একটি কমিটি গঠন করে। এ কমিটি ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রচলিত বাংলা সনের মূল কাঠামো ঠিক রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব করে। এতে বাংলা বছরের প্রথম পাঁচ মাস ৩১ দিন ধরে এবং শেষের সাত মাস ৩০ দিন ধরে সময়কাল নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এভাবেই আমাদের বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রণয়ন করা হয় এবং তা তৎকালীন সরকার অনুমোদন করে, যা ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৩৯৫ বঙ্গাব্দ থেকে কার্যকর করা হয়। ফলে বৈশাখ থেকে ভাদ্র পর্যন্ত প্রতিমাস ৩১ দিন এবং আশ্বিন থেকে চৈত্র পর্যন্ত প্রতিমাস ৩০ দিন করে গণনা করা হয়।

প্রতি চার বছর পরপর বাড়তি ৬ ঘণ্টার জন্য গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির অনুরূপে অধিবর্ষে (Leap Year) ফাল্গুন মাস হবে ৩১ দিনে অর্থাৎ ওই বারের বাংলা বর্ষপঞ্জি হবে অধিবর্ষ। এভাবে বাংলা সৌর সনের নিয়মতান্ত্রিকতার প্রবর্তন করা হয়। তবে আমাদের এই বাংলা বর্ষপঞ্জি গণনাকে আরও সহজ করার জন্য ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ থেকে কিছুটা পরিবর্তন করা হয়। যার ফলে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ থেকে বাংলা বছরের প্রথম ছয় মাস ৩১ দিন ধরে এবং শেষের ছয় মাসের ফাল্গুন মাসকে ২৯ দিন ধরে বাকি পাঁচ মাস ৩০ দিন করে ধরা হয়। অর্থাৎ এখন বাংলা বর্ষপঞ্জিতে বৈশাখ থেকে আশি^ন পর্যন্ত প্রতি মাস ৩১ দিন এবং কার্তিক থেকে মাঘ পর্যন্ত ও চৈত্র মাস ৩০ দিন করে গণনা করা হয়। তবে কেবল ফাল্গুন মাস হয় ২৯ দিনে। আর প্রতি বছরের অতিরিক্ত ছয় ঘণ্টার জন্য চার বছর পর পর গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির মতো প্রতি অধিবর্ষে (Leap Year) ফাল্গুন মাস হয় ৩০ দিনে।

বাংলা মাসের নাম নক্ষত্রের নাম অনুকরণে রাখা হয়েছে। যেমন বিশাখা থেকে বৈশাখ, জ্যেষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, উত্তরাষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদা থেকে ভাদ্র, অশ্বিনী থেকে আশ্বিন,কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, মৃগশিরা থেকে মাগশীর্ষ (অগ্রহায়ণ), পুষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, উত্তর ফালগুনী থেকে ফাল্গুন এবং চিত্রা থেকে চৈত্র নামকরণ করা হয়।

প্রাকৃতিক প্রভাবের কারণেই ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। যেভাবে এর ঋতুচক্রের বিন্যাস করা হয়েছে তাতে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাস হলো গ্রীষ্ম ঋতু, আষাঢ় ও শ্রাবণ বর্ষা, ভাদ্র ও আশি^ন শরৎ, কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাস হেমন্ত ঋতু, পৌষ ও মাঘ মাস শীত এবং ফাল্গুন ও চৈত্র মাস হলো বসন্ত ঋতু।

আমাদের সংস্কৃতির ধারায় বাংলা বর্ষপঞ্জি ভাস্বর। যদিও নগর বা শহর জীবনে বাংলা বর্ষপঞ্জির ওপর তেমন নির্ভরতা নেই। কিন্তু গ্রাম বাংলার মানুষের জীবন প্রবাহে এর প্রভাব লক্ষণীয়। এই বর্ষপঞ্জির সূচনা হয় নববর্ষ বরণ উৎসব দিয়ে। এই নববর্ষ উৎসব বর্তমানে আমাদের জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হয়ে উঠেছে। তবে এর যে, প্রথম উৎসব ঘটেছিল বাংলার কৃষক সমাজের মধ্যে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এমনকি আজও বাংলা সন দেশের কৃষক সমাজের হৃদয়ে ভীষণভাবে গেঁথে আছে। মিশে আছে জীবনের সঙ্গে। তাঁদের কৃষিকাজ থেকে শুরু করে জীবন ধারণের প্রায় প্রতিটি কাজে বাংলা সন এমনভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনো মাসের নাম বললেই সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট ফসলের কথা তারা ভাবেন। তাই তাদের বাংলা মাসের প্রতিটি তারিখ ও দিনের কথা গুরুত্বের সঙ্গে মনে রাখতে হয়। তারা জানেন কার্তিক মাসেই ডাল চাষ করতে হবে। দেরি হলেই ফসলের ক্ষতি হবে। আবার আষাঢ়-শ্রাবণ মাসের তারিখগুলো ধান চাষের বিভিন্ন পরিকল্পনার ছকে আবদ্ধ, কার্তিক-পৌষের দিনগুলোতে ফসল কেটে ঘরে তোলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয় (এখন অবশ্য গবেষণা করে বিভিন্ন ধরনের ধান উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন মৌসুমে ধান চাষ করা হচ্ছে)। সেই সঙ্গে রয়েছে বারিধারার আকাক্সক্ষা, শীতলের অনুভূতি আর চলার পথের ছন্দ। তাই তো কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বপ্নময়, সম্ভাবনাময় বৈশাখকে স্বাগত জানিয়ে বলেন-

এসো হে বৈশাখ, এসো, এসো,

তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষেরে দাও উড়ায়ে,

বৎসরের আবর্জনা, দূর হয়ে যাক ...

আবার আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম নতুন বছরের আগমনকে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় বরণ করতে গিয়ে বলেছেন-

তোরা সব জয়ধ্বনি কর, তোরা সব জয়ধ্বনি কর

ঐ নতুনের কেতন ওড়ে কাল বৈশেখীর ঝড়। ...

বাংলা সনের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে বর্ণিল নববর্ষ উদ্যাপন উৎসবে। তাই বাংলাদেশের মানুষ নববর্ষকে উপলক্ষ করে বৈশাখী মেলা, আনন্দ শোভাযাত্রা, নাচ-গান, কবিতা-সাহিত্য আসর, আলোচনা সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠান আয়োজন করে। তাছাড়া নববর্ষের দিনে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বিগত বছরের দেনাপাওনা মিটিয়ে নতুন বছরের হিসাবনিকাশের জন্য নতুন খাতা খুলতে হালখাতা উৎসবের আয়োজন করা হয়। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- দেশের ভূমিকর (খাজনা) বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে আদায় করা হয়। আবার বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে ২৫ বৈশাখ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং ১১ জ্যৈষ্ঠ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তী পালিত হয়। কিন্তু কেবল এই আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেই তো চলবে না। আজ সময় এসেছে, আমাদের জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলা সনের প্রচলন ব্যাপকভাবে করতে হবে।

অবশ্য এ কথা ঠিক যে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বা বিশ্বব্যাপী যোগাযোগের প্রশ্নে গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করতে হয়। তবে স্বদেশের সব কর্মকাণ্ডে বাংলা সন প্রচলনের প্রশ্নে অহেতুক জটিলতার কথা বা আন্তর্জাতিক সমন্বয়ের বাধার কথা না তুলে, সর্বস্তরে বাংলা সনের প্রচলনের উদ্যোগ নিতে হবে। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, বাংলা সন এখন আর নিছক সংখ্যা নয়, বরং আমাদের জাতীয়তার বিকাশে ও সাংস্কৃতিক ধারার অগ্রযাত্রায় বাংলা সনের ব্যবহার আজ সময়ের দাবি। তাই দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, শিক্ষাবর্ষ ইত্যাদি সব ধরনের রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ড বাংলা সন অনুসারে চালু হোক এই প্রত্যাশা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
সর্বশেষ খবর
চীনের সঙ্গে শুল্ক যুদ্ধের মধ্যে ভারত সফরে যাচ্ছেন ভ্যান্স
চীনের সঙ্গে শুল্ক যুদ্ধের মধ্যে ভারত সফরে যাচ্ছেন ভ্যান্স

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের গুলিতে নিহত হাসিবুলের লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত
বিএসএফের গুলিতে নিহত হাসিবুলের লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একই পরিবারের ১৩ জন নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
হবিগঞ্জে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রো সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ২ জনের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রো সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ২ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে পছন্দের ব্যাট দিয়ে খেলতে পারছেন না কেন ক্রিকেটাররা?
আইপিএলে পছন্দের ব্যাট দিয়ে খেলতে পারছেন না কেন ক্রিকেটাররা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফুলবাড়ীতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
ফুলবাড়ীতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৌর ভবনে অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে টিসিবির পণ্য
পৌর ভবনে অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে টিসিবির পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালবাহী ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
মালবাহী ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প
ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস
ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে নতুন করে মেঘের আবির্ভাব হয়েছে : মান্না
বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে নতুন করে মেঘের আবির্ভাব হয়েছে : মান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালাতে চান নেতানিয়াহু, ট্রাম্পের না
ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালাতে চান নেতানিয়াহু, ট্রাম্পের না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বমি করেছিলাম’, ধর্ষণের দৃশ্যে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে দিয়া মির্জা
‘বমি করেছিলাম’, ধর্ষণের দৃশ্যে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে দিয়া মির্জা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনয় ও রাজনীতিকে বিদায় জানালেন সোহেল রানা
অভিনয় ও রাজনীতিকে বিদায় জানালেন সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের জলসীমায় অন্য দেশ আর মাছ শিকার করতে পারবে না : ফরিদা আখতার
বাংলাদেশের জলসীমায় অন্য দেশ আর মাছ শিকার করতে পারবে না : ফরিদা আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন