শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

গত বছরের ৫ আগস্ট ছিল ফ্যাসিবাদমুক্তির দিন। মানুষ স্বৈরাচারের কবল থেকে মুক্ত হয়েছিল, বাংলাদেশ হয়েছিল আরেকবার স্বাধীন। আর এবারের ৫ আগস্ট হলো মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণের দিন, অনিশ্চয়তা-শঙ্কা দূর হওয়ার দিন। সব জল্পনাকল্পনা-শঙ্কার অবসান ঘটিয়ে ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) রাতে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণটি ছিল যেন তীব্র দাবদাহের পর এক পশলা বৃষ্টির মতো। প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কথা রাখলেন। প্রমাণ করলেন অঙ্গীকার পূরণের মাধ্যমেই তিনি এ অনন্য উচ্চতায় আসীন। প্রধান উপদেষ্টার এ ভাষণ দেশে স্বস্তির হিমেল পরশ ছড়িয়ে দিয়েছে। এ গুরুত্বপূর্ণ ভাষণে তিনি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা ঘোষণা করেছেন। ঘোষণা করেছেন নির্বাচনের রোডম্যাপ। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে পবিত্র রমজানের রোজার আগে নির্বাচন হবে সেটি আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হলো। এ ঘোষণা পুরো জাতির জন্য ছিল প্রত্যাশিত, বহুলকাঙ্ক্ষিত। দেশে রাজনৈতিকসংকট ও অনিশ্চয়তার মধ্যে ১৩ জুন প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারের পর একটি যৌথ ঘোষণা দেওয়া হয়। সে ঘোষণায় ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংস্কার এবং বিচারকাজের সুনির্দিষ্ট অগ্রগতির মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর নানানরকম টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়। সংস্কারের নামে দেশে ঐকমত্য কমিশন একের পর এক জটিলতা সৃষ্টি করতে থাকে। বৈঠকের পর বৈঠক হতে থাকে। রাষ্ট্র সংস্কারের নামে নতুন নতুন বিষয় নিয়ে পুরো নির্বাচন অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়। অনেকেই ভাবছিলেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়তো হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষুদ্র একটি অংশ এবং সুশীল সমাজের একটি অংশ দেশে নির্বাচন চাইছে না-এটা স্পষ্ট হতে থাকে। নির্বাচনের বদলে জগদ্দল পাথরের মতো একটি অনির্বাচিত সরকার যেন ক্ষমতায় টিকে থাকে সে রকম আকাঙ্ক্ষা স্পষ্ট হচ্ছিল অনেকের মধ্যে। কিন্তু এ সময় একদিকে যেমন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ধৈর্য এবং বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, অন্যদিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি এবং দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং সংযমের পরিচয় দিয়েছেন। রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে যে অনভিপ্রেত বিতর্ক এবং বিভক্তি সৃষ্টির চেষ্টা হয়েছিল, সে ফাঁদে তাঁরা পা দেননি। বরং এ ক্ষেত্রে তারেক রহমানের নির্দেশনায় সংস্কার কমিটিতে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। এ রাষ্ট্র সংস্কারের বৈঠকগুলোয় বিএনপি প্রমাণ করেছে বড় দল হিসেবে তারা তাদের অবস্থানে অনড় থাকে না। তারা গণতান্ত্রিক রীতিনীতি এবং চর্চায় বিশ্বাস করে। বিএনপি একের পর এক ছাড় দিয়েছে জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে, নির্বাচনের স্বার্থে। এটাই হলো গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। একটি রাজনৈতিক দল যতই জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী হোক না কেন, তারা ভিন্নমতের কথা শোনে এবং ভিন্নমতকে জায়গা করে দেয়। এ বৈঠকগুলোয় বিএনপি অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়ে ঐক্য অটুট রেখেছে এবং নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করেছে। তার পরও নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হবে কি না তা নিয়ে অনেকের সংশয়, সন্দেহ ছিল। সেসব সংশয়, সন্দেহের কারণ ছিল দেশের বিদ্যমান নানান পরিস্থিতি। একের পর এক মবসন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, বৈষম্যবিরোধী কিছু ছাত্রনেতার বেপরোয়া ভয়ংকর রূপে আত্মপ্রকাশ দেশে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। এসব ঘটনা শেষ পর্যন্ত দেশ কোন দিকে নিয়ে যাবে তা নিয়ে জনমনে সৃষ্টি হয়েছিল হতাশা এবং আতঙ্ক। বিশেষ করে ৫ আগস্টের আগেই একজন ছাত্র উপদেষ্টা ফেসবুকে ‘আরেকটি এক-এগারোর পদধ্বনির’ কথা লিখে এ শঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি এসব বিভক্তি এবং নানান মতের মধ্যে জনগণের কণ্ঠস্বরটি গ্রহণ করেছেন, জনগণের আকাঙ্ক্ষা গ্রহণ করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ দিতে চাই এ কারণে যে তিনি জনগণের অভিপ্রায়ের কথা শুনেছেন। জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনেছেন, সেই আকাঙ্ক্ষার অনুরণন ঘটিয়েছেন তাঁর বক্তব্যে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত এক বছরে জনবিচ্ছিন্ন হননি, বরং জনগণের ভাবনা, দুঃখকষ্টগুলো প্রতি মুহূর্তে শুনছেন এবং সেই দুঃখকষ্ট লাঘবের চেষ্টা করছেন। গণতন্ত্রের যে অঙ্গীকার এক বছর আগে করেছেন, তা পূরণে তিনি অটল। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, এখন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনের জন্য আর ছয় মাস মাত্র হাতে আছে। ছয় মাস খুবই স্বল্প সময়। এ সময়ের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আপনাকে করতে হবে অত্যন্ত কঠোরভাবে। আমরা জানি আপনি একজন সফল মানুষ। আপনি একজন দায়িত্ববান মানুষ এবং আপনি একজন বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। আপনি যে দায়িত্ব নেন সে দায়িত্ব সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করেন। অতীতে আপনার কোনো ব্যর্থতার রেকর্ড নেই। আর সে কারণেই আপনার ওপর দেশবাসীর আস্থা আছে। নির্বাচনের এ বৈতরণি আপনার নেতৃত্বেই পার হতে হবে। এ সময়টা হবে অত্যন্ত কঠিন, বন্ধুর এবং ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ। মনে রাখতে হবে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না, অর্থনৈতিক অবস্থা নাজুক। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। এজন্য এখন থেকে কঠোরভাবে আপনাকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশে একটা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের বড় প্রয়োজন প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণেই বলেছেন। বহুদিন দেশের মানুষ ভোট দিতে পারে না। কাজেই মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার এ অভিযাত্রা খুব সহজ নয়। যারা গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি আছে, তারা এ নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং বানচাল করার জন্য নানা রকম চেষ্টা চালিয়ে যাবে, এটা বলাই বাহুল্য। সে চেষ্টা প্রতিরোধ করে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা এখন প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব। দেশবাসী বিশ্বাস করে, আস্থা রাখে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সে দায়িত্ব সফলভাবে পালন করতে পারবেন। নির্বাচনের জন্য এখন দেশের সামনে পাঁচটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রথমত এ নির্বাচন নিয়ে যেন কোনো বিরোধ সৃষ্টি না হয়। এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বিএনপিসহ সিংহভাগ রাজনৈতিক দল একে স্বাগত জানিয়েছে। গত বছর জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী প্রায় সব শক্তি নির্বাচনের ঘোষণা স্বাগত জানিয়েছে। বৃহত্তর জনস্বার্থে তারা নির্বাচনের তারিখ মেনে নিয়েছে। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। গণতন্ত্রের সব সিদ্ধান্ত আপনার পক্ষে যাবে না। সব সিদ্ধান্ত আপনার পছন্দ হবে না। তার পরও যেটি সবার সিদ্ধান্ত সেটি মেনে নেওয়ার চর্চাই হলো গণতান্ত্রিক রীতি। এখন জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়ার জন্য তারা জনগণের কাছে যাবে, জনগণের মতামত গ্রহণ করবে এবং জনগণের কাছে নিজেদের কর্মসূচি পেশ করবে। একটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনি লড়াইয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করবে। শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার উৎস।

দ্বিতীয়ত এ নির্বাচন পরিচালনার জন্য আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে রকম থাকা দরকার, তা এখনো নেই বললেই চলে। দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কঠোর এবং নির্মোহভাবে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং মব বাহিনী দমন করতে হবে। কোনো দল বা প্রভাবশালী ব্যক্তির ছত্রছায়ায় যেন মব বাহিনী কোনো প্রতিষ্ঠান দখল না করতে পারে, চাঁদাবাজি করতে না পারে, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে এখন থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে এখানে সশস্ত্র বাহিনীর নজরদারি বাড়াতে হবে।

সশস্ত্র বাহিনী প্রত্যাশা করেছিল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। সে প্রত্যাশিত সময়ের কাছাকাছি নির্বাচন দেওয়া হয়েছে। এ দেশের জনগণ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি অত্যন্ত আস্থাশীল, শ্রদ্ধাশীল। জনগণ আশা করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিশেষ করে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীকে সহযোগিতা করে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করবে। এটি কোনো কঠিন কাজ নয়। আন্তরিকতা থাকলে পক্ষপাতহীনভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে এটি সহজেই সম্ভব।তৃতীয়ত এ নির্বাচন ঘিরে পতিত ফ্যাসিবাদ এবং স্বৈরাচার নানা রকম ষড়যন্ত্র করতে পারে। নানা রকম অপপ্রচার, গুজবের মাধ্যমে নির্বাচনব্যবস্থা প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। সেটি প্রতিরোধে অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে দেশবাসী বিশ্বাস করে।

চতুর্থত এ নির্বাচন কেবল দেশের মানুষের জন্যই জরুরি নয়, আন্তর্জাতিক পরিম লের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সারা বিশ্বই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে থাকবে। কাজেই কোনো বন্ধু দেশকে যেন ভুল বুঝিয়ে নির্বাচন সম্পর্কে বিভ্রান্ত না করা হয় সে ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকারকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। বৈশ্বিক কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে। শুধু সরকার নয়, রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ব্যাপারে তৎপর হতে হবে। মনে রাখতে হবে, আন্তর্জাতিকভাবে এ নির্বাচন কোনোভাবেই যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়।

পঞ্চমত এ নির্বাচনের আগে একটি স্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এক বছর ফ্যাসিবাদবিরোধী অভিযানের নামে নিরীহ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি এবং সাধারণ মানুষ নানানরকম হয়রানির শিকার হয়েছেন। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অচল হয়ে আছে। কোনো কোনো ব্যবসায়ীকে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ তকমা দিয়ে অকারণে হয়রানি করা হচ্ছে। নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির জন্য এসব হয়রানি এবং নিপীড়ন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। সুনির্দিষ্টভাবে যারা হত্যার সঙ্গে জড়িত, যারা ব্যাংক লুটেরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক আপত্তি নেই। কিন্তু ঢালাওভাবে সবাইকে স্বৈরাচারের দোসর বলে হয়রানি করার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। নির্বাচন করতে হবে উৎসবমুখর পরিবেশে। এ রকম হয়রানি, দমনপীড়নে দেশে আতঙ্ক থাকবে এবং মানুষ ভোট দিতে পারবে না। দেশবাসী প্রত্যাশা করে আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে গণতন্ত্রের উৎসব হবে। সে উৎসবে সব মানুষ নির্ভয়ে তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দেবেন। নির্বাচনে যে ফলাফলই হোক না কেন, অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল তা মেনে নেবে। পরাজিত দল বিজয়ী দলকে অভিনন্দন জানাবে। সবাই মিলেমিশে নতুন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় আমরা একসঙ্গে হাঁটব।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
সর্বশেষ খবর
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত
চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ
ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে
৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে

নগর জীবন

কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস
কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস

দেশগ্রাম

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন
সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন

খবর

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে