শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

গত বছরের ৫ আগস্ট ছিল ফ্যাসিবাদমুক্তির দিন। মানুষ স্বৈরাচারের কবল থেকে মুক্ত হয়েছিল, বাংলাদেশ হয়েছিল আরেকবার স্বাধীন। আর এবারের ৫ আগস্ট হলো মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণের দিন, অনিশ্চয়তা-শঙ্কা দূর হওয়ার দিন। সব জল্পনাকল্পনা-শঙ্কার অবসান ঘটিয়ে ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) রাতে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণটি ছিল যেন তীব্র দাবদাহের পর এক পশলা বৃষ্টির মতো। প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কথা রাখলেন। প্রমাণ করলেন অঙ্গীকার পূরণের মাধ্যমেই তিনি এ অনন্য উচ্চতায় আসীন। প্রধান উপদেষ্টার এ ভাষণ দেশে স্বস্তির হিমেল পরশ ছড়িয়ে দিয়েছে। এ গুরুত্বপূর্ণ ভাষণে তিনি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা ঘোষণা করেছেন। ঘোষণা করেছেন নির্বাচনের রোডম্যাপ। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে পবিত্র রমজানের রোজার আগে নির্বাচন হবে সেটি আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হলো। এ ঘোষণা পুরো জাতির জন্য ছিল প্রত্যাশিত, বহুলকাঙ্ক্ষিত। দেশে রাজনৈতিকসংকট ও অনিশ্চয়তার মধ্যে ১৩ জুন প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারের পর একটি যৌথ ঘোষণা দেওয়া হয়। সে ঘোষণায় ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংস্কার এবং বিচারকাজের সুনির্দিষ্ট অগ্রগতির মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর নানানরকম টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়। সংস্কারের নামে দেশে ঐকমত্য কমিশন একের পর এক জটিলতা সৃষ্টি করতে থাকে। বৈঠকের পর বৈঠক হতে থাকে। রাষ্ট্র সংস্কারের নামে নতুন নতুন বিষয় নিয়ে পুরো নির্বাচন অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়। অনেকেই ভাবছিলেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়তো হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষুদ্র একটি অংশ এবং সুশীল সমাজের একটি অংশ দেশে নির্বাচন চাইছে না-এটা স্পষ্ট হতে থাকে। নির্বাচনের বদলে জগদ্দল পাথরের মতো একটি অনির্বাচিত সরকার যেন ক্ষমতায় টিকে থাকে সে রকম আকাঙ্ক্ষা স্পষ্ট হচ্ছিল অনেকের মধ্যে। কিন্তু এ সময় একদিকে যেমন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ধৈর্য এবং বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, অন্যদিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি এবং দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং সংযমের পরিচয় দিয়েছেন। রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে যে অনভিপ্রেত বিতর্ক এবং বিভক্তি সৃষ্টির চেষ্টা হয়েছিল, সে ফাঁদে তাঁরা পা দেননি। বরং এ ক্ষেত্রে তারেক রহমানের নির্দেশনায় সংস্কার কমিটিতে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। এ রাষ্ট্র সংস্কারের বৈঠকগুলোয় বিএনপি প্রমাণ করেছে বড় দল হিসেবে তারা তাদের অবস্থানে অনড় থাকে না। তারা গণতান্ত্রিক রীতিনীতি এবং চর্চায় বিশ্বাস করে। বিএনপি একের পর এক ছাড় দিয়েছে জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে, নির্বাচনের স্বার্থে। এটাই হলো গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। একটি রাজনৈতিক দল যতই জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী হোক না কেন, তারা ভিন্নমতের কথা শোনে এবং ভিন্নমতকে জায়গা করে দেয়। এ বৈঠকগুলোয় বিএনপি অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়ে ঐক্য অটুট রেখেছে এবং নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করেছে। তার পরও নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হবে কি না তা নিয়ে অনেকের সংশয়, সন্দেহ ছিল। সেসব সংশয়, সন্দেহের কারণ ছিল দেশের বিদ্যমান নানান পরিস্থিতি। একের পর এক মবসন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, বৈষম্যবিরোধী কিছু ছাত্রনেতার বেপরোয়া ভয়ংকর রূপে আত্মপ্রকাশ দেশে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। এসব ঘটনা শেষ পর্যন্ত দেশ কোন দিকে নিয়ে যাবে তা নিয়ে জনমনে সৃষ্টি হয়েছিল হতাশা এবং আতঙ্ক। বিশেষ করে ৫ আগস্টের আগেই একজন ছাত্র উপদেষ্টা ফেসবুকে ‘আরেকটি এক-এগারোর পদধ্বনির’ কথা লিখে এ শঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি এসব বিভক্তি এবং নানান মতের মধ্যে জনগণের কণ্ঠস্বরটি গ্রহণ করেছেন, জনগণের আকাঙ্ক্ষা গ্রহণ করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ দিতে চাই এ কারণে যে তিনি জনগণের অভিপ্রায়ের কথা শুনেছেন। জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনেছেন, সেই আকাঙ্ক্ষার অনুরণন ঘটিয়েছেন তাঁর বক্তব্যে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত এক বছরে জনবিচ্ছিন্ন হননি, বরং জনগণের ভাবনা, দুঃখকষ্টগুলো প্রতি মুহূর্তে শুনছেন এবং সেই দুঃখকষ্ট লাঘবের চেষ্টা করছেন। গণতন্ত্রের যে অঙ্গীকার এক বছর আগে করেছেন, তা পূরণে তিনি অটল। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, এখন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনের জন্য আর ছয় মাস মাত্র হাতে আছে। ছয় মাস খুবই স্বল্প সময়। এ সময়ের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আপনাকে করতে হবে অত্যন্ত কঠোরভাবে। আমরা জানি আপনি একজন সফল মানুষ। আপনি একজন দায়িত্ববান মানুষ এবং আপনি একজন বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। আপনি যে দায়িত্ব নেন সে দায়িত্ব সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করেন। অতীতে আপনার কোনো ব্যর্থতার রেকর্ড নেই। আর সে কারণেই আপনার ওপর দেশবাসীর আস্থা আছে। নির্বাচনের এ বৈতরণি আপনার নেতৃত্বেই পার হতে হবে। এ সময়টা হবে অত্যন্ত কঠিন, বন্ধুর এবং ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ। মনে রাখতে হবে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না, অর্থনৈতিক অবস্থা নাজুক। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। এজন্য এখন থেকে কঠোরভাবে আপনাকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশে একটা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের বড় প্রয়োজন প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণেই বলেছেন। বহুদিন দেশের মানুষ ভোট দিতে পারে না। কাজেই মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার এ অভিযাত্রা খুব সহজ নয়। যারা গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি আছে, তারা এ নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং বানচাল করার জন্য নানা রকম চেষ্টা চালিয়ে যাবে, এটা বলাই বাহুল্য। সে চেষ্টা প্রতিরোধ করে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা এখন প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব। দেশবাসী বিশ্বাস করে, আস্থা রাখে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সে দায়িত্ব সফলভাবে পালন করতে পারবেন। নির্বাচনের জন্য এখন দেশের সামনে পাঁচটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রথমত এ নির্বাচন নিয়ে যেন কোনো বিরোধ সৃষ্টি না হয়। এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বিএনপিসহ সিংহভাগ রাজনৈতিক দল একে স্বাগত জানিয়েছে। গত বছর জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী প্রায় সব শক্তি নির্বাচনের ঘোষণা স্বাগত জানিয়েছে। বৃহত্তর জনস্বার্থে তারা নির্বাচনের তারিখ মেনে নিয়েছে। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। গণতন্ত্রের সব সিদ্ধান্ত আপনার পক্ষে যাবে না। সব সিদ্ধান্ত আপনার পছন্দ হবে না। তার পরও যেটি সবার সিদ্ধান্ত সেটি মেনে নেওয়ার চর্চাই হলো গণতান্ত্রিক রীতি। এখন জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়ার জন্য তারা জনগণের কাছে যাবে, জনগণের মতামত গ্রহণ করবে এবং জনগণের কাছে নিজেদের কর্মসূচি পেশ করবে। একটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনি লড়াইয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করবে। শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার উৎস।

দ্বিতীয়ত এ নির্বাচন পরিচালনার জন্য আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে রকম থাকা দরকার, তা এখনো নেই বললেই চলে। দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কঠোর এবং নির্মোহভাবে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং মব বাহিনী দমন করতে হবে। কোনো দল বা প্রভাবশালী ব্যক্তির ছত্রছায়ায় যেন মব বাহিনী কোনো প্রতিষ্ঠান দখল না করতে পারে, চাঁদাবাজি করতে না পারে, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে এখন থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে এখানে সশস্ত্র বাহিনীর নজরদারি বাড়াতে হবে।

সশস্ত্র বাহিনী প্রত্যাশা করেছিল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। সে প্রত্যাশিত সময়ের কাছাকাছি নির্বাচন দেওয়া হয়েছে। এ দেশের জনগণ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি অত্যন্ত আস্থাশীল, শ্রদ্ধাশীল। জনগণ আশা করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিশেষ করে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীকে সহযোগিতা করে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করবে। এটি কোনো কঠিন কাজ নয়। আন্তরিকতা থাকলে পক্ষপাতহীনভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে এটি সহজেই সম্ভব।তৃতীয়ত এ নির্বাচন ঘিরে পতিত ফ্যাসিবাদ এবং স্বৈরাচার নানা রকম ষড়যন্ত্র করতে পারে। নানা রকম অপপ্রচার, গুজবের মাধ্যমে নির্বাচনব্যবস্থা প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। সেটি প্রতিরোধে অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে দেশবাসী বিশ্বাস করে।

চতুর্থত এ নির্বাচন কেবল দেশের মানুষের জন্যই জরুরি নয়, আন্তর্জাতিক পরিম লের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সারা বিশ্বই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে থাকবে। কাজেই কোনো বন্ধু দেশকে যেন ভুল বুঝিয়ে নির্বাচন সম্পর্কে বিভ্রান্ত না করা হয় সে ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকারকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। বৈশ্বিক কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে। শুধু সরকার নয়, রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ব্যাপারে তৎপর হতে হবে। মনে রাখতে হবে, আন্তর্জাতিকভাবে এ নির্বাচন কোনোভাবেই যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়।

পঞ্চমত এ নির্বাচনের আগে একটি স্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এক বছর ফ্যাসিবাদবিরোধী অভিযানের নামে নিরীহ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি এবং সাধারণ মানুষ নানানরকম হয়রানির শিকার হয়েছেন। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অচল হয়ে আছে। কোনো কোনো ব্যবসায়ীকে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ তকমা দিয়ে অকারণে হয়রানি করা হচ্ছে। নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির জন্য এসব হয়রানি এবং নিপীড়ন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। সুনির্দিষ্টভাবে যারা হত্যার সঙ্গে জড়িত, যারা ব্যাংক লুটেরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক আপত্তি নেই। কিন্তু ঢালাওভাবে সবাইকে স্বৈরাচারের দোসর বলে হয়রানি করার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। নির্বাচন করতে হবে উৎসবমুখর পরিবেশে। এ রকম হয়রানি, দমনপীড়নে দেশে আতঙ্ক থাকবে এবং মানুষ ভোট দিতে পারবে না। দেশবাসী প্রত্যাশা করে আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে গণতন্ত্রের উৎসব হবে। সে উৎসবে সব মানুষ নির্ভয়ে তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দেবেন। নির্বাচনে যে ফলাফলই হোক না কেন, অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল তা মেনে নেবে। পরাজিত দল বিজয়ী দলকে অভিনন্দন জানাবে। সবাই মিলেমিশে নতুন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় আমরা একসঙ্গে হাঁটব।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন
বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা
চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’র পর্দা নামলো
সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’র পর্দা নামলো

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ২
ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

বুমরাহ-সিরাজের তোপে ১৬২ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বুমরাহ-সিরাজের তোপে ১৬২ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে দুই প্লেনের সংঘর্ষ
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে দুই প্লেনের সংঘর্ষ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: টুকু
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: টুকু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গির্জার অস্থায়ী নির্মাণকাঠামো ভেঙে ৩৬ জনের প্রাণহানি
ইথিওপিয়ায় গির্জার অস্থায়ী নির্মাণকাঠামো ভেঙে ৩৬ জনের প্রাণহানি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ আজ সংকটাপন্ন সময় পার করছে: ইলিয়াসপত্নী লুনা
দেশ আজ সংকটাপন্ন সময় পার করছে: ইলিয়াসপত্নী লুনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমফিল ও পিএইচডি ভর্তির সময়সীমা বাড়ল
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমফিল ও পিএইচডি ভর্তির সময়সীমা বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ
৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১০ কি.মি. যানজট
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১০ কি.মি. যানজট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধু নিহত
বগুড়ায় ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনে সফল হতে যে পরামর্শ দিলেন সানিয়া
জীবনে সফল হতে যে পরামর্শ দিলেন সানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বাড়িতে ঢুকে হাত-পা বেঁধে স্বর্ণালংকার লুট
গাজীপুরে বাড়িতে ঢুকে হাত-পা বেঁধে স্বর্ণালংকার লুট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিল দলে ফিরলেন ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগো
ব্রাজিল দলে ফিরলেন ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলে গেলেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপি নেতা ভিপি জসিম
চলে গেলেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপি নেতা ভিপি জসিম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তান সিরিজে ধারাভাষ্যে থাকছেন যারা
আফগানিস্তান সিরিজে ধারাভাষ্যে থাকছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি দূতদের শারদীয় শুভেচ্ছা
ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি দূতদের শারদীয় শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে রঘু ডাকাতের দাপট
বক্স অফিসে রঘু ডাকাতের দাপট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য
অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

সম্পাদকীয়

জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন