শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

তারিক সিদ্দিক একসময় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ২০০১ সালে তাকে দুর্নীতি এবং নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য সেনাবাহিনী থেকে অপসারণ করা হয়। সেই সময় তিনি ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়। তিনি মেজর জেনারেল পদে উন্নীত হন। এ সময় তিনি প্রতিহিংসায় উন্মত্ত শুধু হননি, দুর্নীতির আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যান। বিদেশে যেমন বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছেন, তেমনি দেশে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। যেহেতু তিনি সামরিক বিষয়ক উপদেষ্টা, তাকে নিয়ে কেউ প্রশ্ন করতে পারত না। নিজেও থাকতেন লোকচক্ষুর আড়ালে। গত সাড়ে ১৫ বছরে তিনি মাত্র একটি সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। সংবাদপত্র ও মিডিয়াকে তিনি আড়াল করে রাখতেন। যেমন করে আড়াল করে রাখতেন তার অবৈধ সম্পদ। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শুধু বিদেশে নয়, দেশেও তিনি সম্পদের পাহাড় করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার অবৈধ সম্পদের তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার অবৈধ অর্থের উৎস সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছে। হিসাব করে দেখা গেছে, অবসরের সময় তারিক সিদ্দিকের সব স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল মাত্র ৫২ লাখ টাকার। এ সময় তার পৈতৃক সূত্রে বনানীতে একটি বাড়ির অংশ এবং ১ বিঘা জমি ছাড়া কোনো সম্পত্তি ছিল না। ২০০৯ সালে তারিক সিদ্দিক যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে যোগদান করেন তখন তার সব ব্যাংক মিলিয়ে আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ২৩ হাজার টাকা। নিয়ম অনুযায়ী যখন কেউ সরকারের কোনো পদে অধিষ্ঠিত হয়, তখন ব্যবসাবাণিজ্য করতে পারেন না। সেই হিসেবে তারিক সিদ্দিকের একমাত্র উপার্জনের পথ ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রীর পদমর্যাদার যে বেতন-ভাতা পেতেন সেটি। তাও আবার প্রথম মেয়াদে তিনি প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় বেতন-ভাতা পান। অর্থাৎ সর্বসাকুল্যে তার বেতন-ভাতার পরিমাণ ছিল মাসিক দেড় লাখ টাকা। তার স্ত্রীর নামে তথাকথিত কিছু নামসর্বস্ব ব্যবসা ছিল, যে ব্যবসাগুলো করা হতো আসলে দুর্নীতি এবং অনিয়মের জন্য। বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঘুষ গ্রহণের জন্য। এ ছাড়া তারিক সিদ্দিক এবং তার স্ত্রীর কোনো বৈধ উপার্জন ছিল না। কিন্তু ৫ আগস্টের পর তার সম্পদের হিসাব খোঁজ করতে গিয়ে দুদক কর্মকর্তা হতবাক হয়ে গেছেন। তারিক সিদ্দিকের ৬২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। একই সঙ্গে ১৬২ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়ায় তার স্ত্রী এবং দুই সন্তানসহ তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজীপুরের বাঙ্গালগাছ এলাকায় রয়েছে তারিক সিদ্দিকের ‘বাগান বিলাস’ নামে বিশাল বাগানবাড়ি। একইভাবে ফাওকাল এলাকায় ডুপ্লেক্স ভবনসহ বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তারিক সিদ্দিক। বিলাসে তার বাগানবাড়ি ছেড়ে রাজধানীর আভিজাত্য এলাকায় নজর দিলেও দেখা যায় তারিক সিদ্দিকের ফ্ল্যাট, প্লটের নানা ফিরিস্তি। বারিধারা আবাসিক এলাকায় পার্ক গলিতে তার ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। বারিধারা ডিওএইচএসে তিনি বানিয়েছেন সাত তলা বিশাল বাড়ি। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন বলছে, যে সম্পত্তিগুলোর সন্ধান পাওয়া গেছে তা তারিক সিদ্দিকের প্রকৃত সম্পদের তুলনায় অনেক কম। এ ব্যাপারে আরও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার বিরুদ্ধে তদন্তে নিত্যনতুন সম্পদের তথ্য পাচ্ছে। ইতোমধ্যে গুলশানে তারিক সিদ্দিকের নামে তিনটি ফ্ল্যাটবাড়ি পাওয়া গেছে। যা তারিক সিদ্দিক তার মায়ের কাছ থেকে পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- তার মায়ের আয়কর নথিতে এসব ফ্ল্যাটের কোনো অস্তিত্ব নেই।

পূর্বাচলের ৭ নম্বর সেক্টরে একটি প্লট রয়েছে তারিক সিদ্দিকের নামে। তার স্ত্রী শাহিন সিদ্দিকের নামে পূর্বাচল নতুন শহর সেক্টর ২১ ও ৩০-এ তিনটি প্লট রয়েছে। পূর্বাচলের ২৬ নম্বর সেক্টর রয়েছে ১০ কাঠার একটি এবং ৫ কাঠার আরও দুটি প্লট। বারিধারা মডেল টাউনে সাড়ে ৩ হাজার বর্গফুটের দুটি ফ্ল্যাট, বারিধারা ডিওএইচএসে প্রায় ৩ হাজার বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার এফডিআরসহ ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৬২ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে দুর্নীতি দমন কমিশন আরও অনুসন্ধান করে দেখতে পায় তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তার স্ত্রী শাহিন সিদ্দিকের ৫২ বিঘা জমি রয়েছে গাজীপুরে। গাজীপুরে এসব জমির মূল্য দেখানো হয়েছে ২৬ কোটি ১৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

প্রশ্ন উঠেছে, যার সারা জীবনের উপার্জন ১ কোটি ১০ লাখ, ২৬ কোটি টাকা দিয়ে গাজীপুরে জমি কেনেন কেমন করে? এত সম্পদ তিনি করেন কীভাবে? গাজীপুরে জমির সন্ধান পাওয়ার পর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে এ সম্পত্তি জব্দের আবেদন করেন এবং তার সম্পত্তি শেষ পর্যন্ত জব্দ করা হয়। গাজীপুরের জমি জব্দের আবেদনে দুর্নীতি দমন কমিশন জানায় তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও শাহিন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। জানা গেছে, তাদের মালিকানাধীন এসব সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর ও বেহাত করার চেষ্টা করছেন। এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে অনুসন্ধানের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে তুলে ধরে দুদক বলেছে, অনুসন্ধান শেষ না হওয়া পর্যন্ত যেন স্থাবর সম্পত্তির মালিকানা পরিবর্তন, স্থানান্তর বা অন্য কোনো প্রক্রিয়া হস্তান্তর করতে না পারে, সেজন্য সম্পদ জব্দের আদেশ চাওয়া হয় এবং আদালত সেই আদেশ মঞ্জুর করেন। কিন্তু এর মধ্যেই তারিক সিদ্দিক তার বেশ কিছু সম্পদ গোপনে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বর্তমানে লন্ডনে অবস্থানরত তারিক সিদ্দিকের গাজীপুরের ফাওকালে সুরক্ষিত বাগানবাড়িতে ডুপ্লেক্স ভবন, বিশাল পুকুর এবং গাছপালা রয়েছে। টাঁকশালের পাশেই তার অন্তত ২২ বিঘা জমি আছে। কিন্তু নথিতে দেখানো আছে মাত্র ৫ বিঘা জমি। গাজীপুরের বাঙ্গালগাছ এলাকাতে তারিক সিদ্দিকের ভাই রফিক সিদ্দিকের নামে আরেকটি বাগানবাড়ি রয়েছে। এ বিশাল বাগানবাড়ি নথিতে ৭৮ শতাংশ হলেও বাস্তবে ১০ গুণের বেশি। রফিক সিদ্দিকের এ সম্পত্তি তারিক সিদ্দিকের বলেই একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। গাজীপুরের কালাইয়া ভূমি অফিসের তথ্যমতে, টিউলিপ টেরিটরি এর ২ একর ৬৬ শতাংশ জমির মালিক তার আরেক ভাই শফিক আহমেদ সিদ্দিক, যিনি শেখ রেহানার স্বামী। তাদের মধ্যে সম্পর্ক না থাকলেও আনুষ্ঠানিক বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেনি। এ বাড়িটি গাজীপুর এলাকায় শেখ রেহানার বাড়ি নামে পরিচিত। এ বাড়িটি আসলে তারিক সিদ্দিকের কেনা। নিজের দুর্নীতি প্রশ্নহীন করতেই শেখ রেহানাকে তিনি এটি উৎকোচ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গাজীপুরে তারিক সিদ্দিকের বাগানবাড়ি আসলে দুটি। গুলশানে একটি সাত তলা বাড়ি, বসুন্ধরায় তিনটি প্লট, তারও স্ত্রীর নামে বারিধারায় ৪টি ফ্ল্যাট ও একটি ফ্ল্যাটের একাংশ, গাজীপুরে সাত তলা বাড়ির চার ভাগের এক ভাগ, এ ছাড়াও নারায়ণগঞ্জে তারিক সিদ্দিক দম্পতির রয়েছে ৪৮ বিঘা জমি। তবে এসব সম্পদের মধ্যে বেশ কিছু জমি গোপনে বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গাজীপুরের সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত তারিক সিদ্দিক তার ভাই রফিক সিদ্দিকের স্ত্রীর এবং শফিক আহমেদ সিদ্দিকের একাধিক জমি বিক্রি করেছেন। এসব জমি কে, কীভাবে কিনেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। কিন্তু আইন অনুযায়ী জমি বিক্রির সময় দলিলে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হয়। প্রশ্ন উঠেছে তারিক সিদ্দিক ৩ আগস্টে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু ৩ আগস্ট যদি তিনি পালিয়ে যান তাহলে তিনি এ জমি বিক্রি করলেন কীভাবে?

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল
গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে
আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৪ জেলে উদ্ধার, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৪ জেলে উদ্ধার, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ
তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫০ টাকা
ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫০ টাকা

৩৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

৩৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক আহত
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক আহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম আয়োজিত বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনার
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম আয়োজিত বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনার

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ২৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ২৯ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ
মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)
সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে