শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১১, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশে ক্ষমতাবান এবং নীতিনির্ধারকরা সবাই জনগণের কথা বলে, কিন্তু জনগণের জন্য ক’জন করে। জনগণের কথা ক’জন ভাবে? রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণে যারা বসে থাকেন, তারা কি জানেন জনগণ কী চায়? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই, উত্তর হবে ‘না’। এখন যারা দেশ চালাচ্ছেন তাদের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব বাড়ছে। জনগণের চাওয়া-পাওয়া তারা বুঝতে পারছেন না। এজন্যই তৈরি হচ্ছে নানা অশান্তি, বিশৃঙ্খলা। প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির দ্বন্দ্ব বাড়ছে। ব্যতিক্রম শুধু সশস্ত্র বাহিনী। বাংলাদেশে এখন একমাত্র আশার বাতিঘর বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। তারাই যেন জনগণের প্রত্যাশার কথা বুঝতে পারছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হচ্ছে তাদের কণ্ঠে। সরকার কার্যকর নয়, নানারকম সমস্যায় জর্জরিত, সিদ্ধান্তহীনতা সরকারের সব কাজে। দেশজুড়ে আন্দোলন, পুলিশ বাহিনী নিষ্ক্রিয়, প্রশাসনে অচলাবস্থা। একটি রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালিত হওয়ার জন্য যেসব প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর এবং যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হয় তার একটিও ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা, ক্ষোভ। তার মধ্যে জনগণের আস্থা শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতি। আর সেটি হলো আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী না থাকলে বাংলাদেশে হয়তো এখন গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো।

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী হলো আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। দেশ রক্ষার দায়িত্বে আছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। কিন্তু শুধু দেশ রক্ষা নয়, যে কোনো সংকটে, দুর্যোগে, দুর্বিপাকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। মানুষকে পথ দেখিয়েছে। ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনার সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দেশকে পথ দেখিয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব হয়েছে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় একটি সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরেছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই সে সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পেরেছে। এখন যখন দেশ চরম বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে, সাধারণ মানুষ যখন হতাশার গভীরে, ঠিক সেই সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেন মানুষের প্রত্যাশার বাতিঘর হয়ে সামনে এসেছে। এদেশের মানুষ যা প্রত্যাশা করে সেই প্রত্যাশার কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে। কদিন আগে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সুস্পষ্টভাবে কয়েকটি বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ব্যক্ত করেছিলেন। এটি শুধু সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল না, এটি ছিল গোটা দেশের আপামর জনসাধারণের অবস্থান। গত সোমবার (২৬ মে) সেনাসদরের পক্ষ থেকেও একটা ব্রিফিং করা হয়। সেই ব্রিফিংয়ে বক্তব্য রাখেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা। সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক সময়ে কার্যক্রম সম্পর্কে সেনাসদরে এ ব্রিফিংটি ছিল নানা কারণে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি সেনাপ্রধানের বক্তব্যকেই ঊর্ধ্বে তুলে ধরলেন। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তার ব্যাপারে সশস্ত্র বাহিনীর আপসহীন অবস্থান আবার পুনর্ব্যক্ত করলেন।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর অনেকেই গুজব ছড়িয়েছিলেন। অনেকে নানা আশঙ্কায়, অনেকে মনে করেছিলেন যে সশস্ত্র বাহিনী আর সরকার কি মুখোমুখি? সরকারের সঙ্গে কি সেনাবাহিনীর কোনো মতপার্থক্য হচ্ছে? সেনা শাসনের গুজবও ছড়ানো হয়েছিল উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে। এ নিয়ে কোনো কোনো মহল দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতো বেশ কিছু মন্তব্য করেছিল। আর এটা পরিষ্কার করার দায়িত্ব ছিল সরকারের পক্ষ থেকে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। বিএনপির পক্ষ থেকে সশস্ত্র বাহিনীর বক্তব্য সমর্থন করা হয়। দেশের আপামর জনগণ সেনাপ্রধানের বক্তব্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। গত সোমবার সেনাসদরের ব্রিফিং যেন সব গুজব আর মিথ্যাচারে জল ঢেলে দিল। সেনাপ্রধানের বক্তব্যের ব্যাপারে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিল এ ব্রিফিং। তিনি বললেন, ‘সরকারের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো মতবিরোধ নেই।’ বাংলাদেশ সম্ভবত বিশ্বের বিরল একটি দেশ যেখানে সশস্ত্র বাহিনী চাইলেই ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু তারা ক্ষমতা গ্রহণে রাজি নয়। তারা গণতন্ত্র চায়। সশস্ত্র বাহিনী শুধু চাইছে দেশ স্বাভাবিক হোক। স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারা এবং জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসুক। শান্তি, স্থিতিশীলতার জন্য গণতন্ত্রের বিকল্প নেই। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনা শাসন নয়, গণতন্ত্র চায়। এটা আমাদের জন্য গর্বের, অহংকারের। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দ্বিমাত্রিক দায়িত্ব পালন করছে। প্রথমত, তারা দেশে যে অরাজক বিশৃঙ্খল অবস্থা সেখানে গণতন্ত্র উত্তরণের একটা পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। দ্বিতীয়ত, তারা দেশের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বদ্ধপরিকর। বিশ্বে এটি একটি বিরল ঘটনা যে একটি দেশের সশস্ত্র বাহিনী একসঙ্গে দুটি কাজ সুচারু রূপে দক্ষতার সঙ্গে এবং প্রত্যাশা অনুযায়ী পূরণ করতে পারে।

বাংলাদেশে ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর একটি গণতান্ত্রিক সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ এখন সবচেয়ে জরুরি। কারণ এটা এখন প্রমাণিত যে গণতান্ত্রিক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ না করলে এ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা অবস্থার উত্তরণ ঘটবে না। সেনাবাহিনীর প্রধান শুরু থেকেই ডিসেম্বরের মধ্যে একটি নির্বাচনের কথা বারবার বলে আসছেন। সেই বক্তব্যে তিনি এখনো অটল। এ বিষয়টি তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গেও বলেছেন। কাজেই সশস্ত্র বাহিনী সরকারের মুখোমুখি দাঁড়াচ্ছে- এমনটি যারা প্রচার করছেন, তারা আসলে বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন অথবা তাদের অন্য কোনো মতলব আছে। যারা এক-এগারোর কুশীলব তারা এ রকম বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান। একটি দেশের সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব থাকতে পারে না। দীর্ঘদিন ধরে দেশে এ রকম অবস্থা চলতে পারে না। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যে গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই, এটি সশস্ত্র বাহিনী যথার্থভাবে চিহ্নিত করেছে। সে জন্যই তিনি বক্তব্য রেখেছেন। চেষ্টা করছেন জনগণের প্রত্যাশার কথা বলছেন। এ মুহূর্তে সশস্ত্র বাহিনী আসলে একমাত্র জনগণের রক্ষাকর্তা। তারা ছাড়া কেউই জনগণ এবং দেশের কথা ভাবছে না। রাষ্ট্রের জন্য, জনগণের জন্য এ অবস্থান তাদের দায়িত্ব।

সশস্ত্র বাহিনী এদেশের সন্তান। তারা এদেশের মাটিতে বেড়ে ওঠা। কাজেই তারা যে কোনো অভিপ্রায় বা দেশের ব্যাপারে তাদের যে কোনো ভাবনা থাকতেই পারে। তাদের কৌশল নির্ধারণের এ ধরনের বক্তব্য তারা দিতেই পারে। সশস্ত্র বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। কাজেই জনগণের প্রত্যাশা তারাই সবচেয়ে ভালো জানে এবং বোঝে। বিষয়টি এমন নয় যে, সেনাপ্রধান এ বক্তব্য নতুন করে দিয়েছেন। তিনি একাধিকবার এ বক্তব্য দিচ্ছেন। এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টাসহ সবাইকে বিভিন্ন সময় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এ অবস্থান জানানো হয়েছে। কাজেই সেনাপ্রধানের এ বক্তব্যে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই। সেই বিভ্রান্তি দূর করেছে সেনাসদরের ব্রিফিং। সবচেয়ে বড় কথা, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম স্টেকহোল্ডার সশস্ত্র বাহিনী। কাজেই রাষ্ট্রের পথ-নকশা নির্ধারণে তাদের মতামত যেন উপেক্ষা করা হবে?

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হলো দেশ রক্ষা করা। এ দায়িত্ব পালন করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর যা যা করা দরকার তা করতে বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশে বর্তমানে সার্বভৌমত্বের ব্যাপারে বেশ কিছু হুমকি দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে রাখাইন করিডর নিয়ে এক ধরনের উত্তেজনা এবং শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সরকার কী করতে যাচ্ছে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। এ ব্যাপারে আমাদের সেনাপ্রধান তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। তার বক্তব্যের অনুরণন ঘটেছে সেনাসদরের সোমবারের ব্রিফিংয়ে। এ ধরনের করিডর যে কতটা আত্মঘাতী হবে তা সরকার অদৃশ্য ইশারায় এ ইস্যুটিকে নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলছে। এ বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনী যেভাবে স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক সে রকম স্বচ্ছতা সরকারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না।

মব ভায়োলেন্সের ব্যাপারেও সেনাসদরের ব্রিফিংয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হয়েছে। যা সেনাপ্রধানের বক্তব্যের অনুরণন। আমরা দেখি যে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর সেনাসদরের ব্রিফিং একই সূত্রে গাঁথা। অর্থাৎ আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তিনটি বিষয়ে একেবারে ঐক্যবদ্ধ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। প্রথমত, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। দ্বিতীয়ত, দেশের সার্বভৌমত্ব অখণ্ডতা রক্ষা করা এবং তৃতীয়ত, কোনো অবস্থাতে যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি না হয়। মব ভায়োলেন্স এবং যে কোনো নাশকতার বিরুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনী সোচ্চার। এ তিনটিই এ দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে। এদেশের মানুষ কথা বলতে পারছে না। তাদের প্রত্যাশার বাতিঘর হিসেবে সশস্ত্র বাহিনী কাজ করছে। জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা, সেই আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হচ্ছে আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী যেন এখন জনগণের কণ্ঠস্বর।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন