শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

৯০ দিন, মানে তিন মাস। অনেক দীর্ঘ সময়। তিন মাসে পৃথিবীতে অনেক কিছু করা যায়। অনেক উত্থান-পতন ঘটে। স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছিল মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে। সেখানে ৯০ দিনে একটি নির্বাচন করা যাবে না কেন? এই বিতর্কে না গিয়ে আসুন আমরা অতীতের নির্বাচনগুলো বিশ্লেষণ করি—অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো ৯০ দিনে কী কী কাজ সম্পন্ন করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছিল।

স্বৈরাচারের পতনের পর বাংলাদেশে প্রথম নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় ১৯৯০ সালে। ৯ বছরের স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।

এরপর তিন দলীয় জোট একমত হয়ে সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে মনোনীত করে। কিন্তু বিচারপতি সাহাবুদ্দীন শর্ত দিয়েছিলেন যে তিনি নির্বাচন শেষে আবার প্রধান বিচারপতির পদে ফিরে যাবেন। এই শর্ত মানলেই কেবল তিনি রাজি হতে পারেন। তিন জোট এতে রাজি হয় এবং বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি তিন মাস সময়ের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন ছাড়াও বেশ কিছু কাজ করেন। যে কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে—
এক. কালো আইন বাতিল : মাত্র সাত দিনের মধ্যে তিনি বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশনসের বিতর্কিত ধারাসহ অন্তত পাঁচটি নিবর্তনমূলক আইন অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাতিল করেন।

দুই. বিচার বিভাগ পৃথককরণ : একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে তিনি বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি আদালতের একটি মামলার রায়কে সামনে নিয়ে এসে কাজটি সম্পন্ন করেন।

তিন. প্রশাসনিক সংস্কার : দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে তিনি প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন।

প্রায় সব কটি মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে রদবদল করা হয়। এরশাদ সরকারের ঘনিষ্ঠ সচিবদের বাদ দেওয়া হয়। দেশজুড়ে জেলা প্রশাসকদের নতুন করে পদায়ন করা হয়। মাঠ পর্যায়ে পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করা হয়। অর্থাৎ পুরো প্রশাসনিক সংস্কার বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করে।
চার. নির্বাচন কমিশন সংস্কার ও পুনর্গঠন : নির্বাচন কমিশন সংস্কার এবং পুনর্গঠন ছিল সেই সময় একটি বড় দাবি। এই কাজটি সম্পন্ন করতে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় লাগে মাত্র এক মাস। এই এক মাসের মধ্যে কয়েকটি আইন পরিবর্তন করা হয়। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়। নতুন নির্বাচন আচরণবিধি প্রণয়ন করা হয়। বিচারপতি আব্দুর রউফের নেতৃত্বে একটি যোগ্য কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়। এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

পাঁচ. এরশাদকে গ্রেপ্তার ও বিচার শুরু : বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ দায়িত্ব গ্রহণ করে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে গ্রেপ্তার করেন এবং তাঁকে গৃহবন্দি অবস্থায় রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির মামলার বিচার শুরু হয়।

ছয়. স্বৈরাচারের সহযোগীদের গ্রেপ্তার এবং বিচার শুরু : একই সময়ে তিনি এরশাদের ৯ বছরের শাসনব্যবস্থায় যারা দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার শুরু করেন। বেশ কয়েকজন স্বৈরাচারের দোসরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনেন।

সাত. এরশাদের দুর্নীতি তদন্তে তদন্ত কমিশন গঠন : এই সময়ের মধ্যে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ বিচারপতি আহসান উদ্দীনের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেন। সেই তদন্ত কমিশন এরশাদের দুর্নীতি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাত্র ৪৫ দিনের মধ্যে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

আমরা যদি বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তিন মাসের শাসনব্যবস্থা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব এই তিন মাস সময়ের মধ্যে তিনি বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন তিনটি কাজ সমান্তরালে একসঙ্গে করেছেন। একটির পর আরেকটি বা একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো সম্পর্ক ছিল না। ৯০ দিনের মধ্যে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ৪৭ দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। অর্থাৎ প্রতি এক দিন অন্তর তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ এই ৯০ দিনে মাত্র একবার বিদেশ সফর করেছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তাঁর তিন মাসের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যতগুলো কাজ করেছেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ১০ মাসে কি তার অর্ধেক পরিমাণ কাজ করেছে? বিচারপতি সাহাবুদ্দীন পুরোপুরি নজর দিয়েছিলেন জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ওপর। এ কারণে তিনি বিদেশ সফর বা অন্য কোনো অযাচিত কাজে মনোনিবেশ না করে নির্বাচন, সংস্কার এবং এরশাদের বিচারের বিষয়ে মনোনিবেশ করেছিলেন। সফলও হয়েছিলেন তিনি।

বাংলাদেশে দ্বিতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ১৯৯৬ সালের ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন আজকের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারও ৯০ দিনের মধ্যে কতগুলো কঠিন ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যায়।

এবার দেখা যাক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী কী কাজ করেছিল।

এক. সেনা বিদ্রোহ দমন : নির্বাচনের তিন মাস সময়ের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইতিহাসে সবচেয়ে সফলভাবে একটি সেনা বিদ্রোহ দমন করেছিল। ওই সময় তৎকালীন জেনারেল নাসিমের নেতৃত্বে একটি সেনা বিদ্রোহের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসকে সরানোর জন্য। কিন্তু বিচারপতি হাবিবুর রহমানের দূরদর্শিতায় সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয় এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেওয়া হয়। ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমান জাতির উদ্দেশে একটি অসাধারণ ভাষণ দিয়েছিলেন।

দুই. নির্বাচন কমিশন সংস্কার : ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমান নির্বাচন কমিশন নতুন করে সংস্কার করেন। আবু হেনার নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয় এবং নির্বাচনের বেশ কিছু আইন সংস্কার করা হয়। হাবিবুর রহমানই প্রথম নির্বাচন কমিশনকে পৃথক করেন এবং নির্বাচন আইনের জবাবদিহির মাধ্যমে একটি স্বচ্ছ নির্বাচনব্যবস্থার পথ উন্মুক্ত করে দেন।

তিন. ভোটার তালিকা সংশোধন : ওই তিন মাস সময়ের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নতুন ভোটার তালিকা তৈরি করে। অতীতে ভোটার তালিকার ভুলত্রুটি, বিচ্যুতি ইত্যাদি দূর করে তিনি একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য ভোটার তালিকা তৈরি করেন।

চার. প্রশাসন সংস্কার : ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতা তৈরি করেন। মাঠ প্রশাসন থেকে শুরু করে সচিব পর্যায় পর্যন্ত সব রদবদল করা হয় মাত্র ১৫ দিন সময়ের মধ্যে।

পাঁচ. পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল : বিচারপতি হাবিবুর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে এক মাসেরও কম সময়ে পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন এবং পুলিশকে নিরপেক্ষ অবস্থানে নিয়ে আসতে সক্ষম হন। ওই তিন মাস সময়ে বিচারপতি হাবিবুর রহমান একবারও বিদেশ সফর করেননি। তিনি তাঁর পুরো মনোযোগ দিয়েছিলেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে। ওই সময়ে তিনি যতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ এবং কঠিন কাজ করেছিলেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ১০ মাসেও তা করতে পারেনি।

২০০১ সালে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত হয় তৃতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং দ্রুত কাজের জন্য ব্যাপকভাবে আলোচিত ও প্রশংসিত হয়। লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে শপথগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে ১৩ জন সচিবকে বদলি করেন। শপথ অনুষ্ঠানে চা পান করতে করতে সচিবরা তাঁদের বদলি বা ওএসডির খবর জানতে পারেন।

এবার দেখা যাক বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী কী কাজ করেছিল।

এক. প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল : সাত দিনের মধ্যে তিনি মাঠ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল ঘটিয়েছিলেন এবং মাঠ প্রশাসনকে একটি নিরপেক্ষ অবস্থানে নিয়ে এসেছিলেন।

দুই. আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীতে ব্যাপক পরিবর্তন : দুই সপ্তাহ সময়ের মধ্যে তিনি পুলিশ প্রশাসনসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছিলেন এবং একটি নিরপেক্ষ পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে নির্বাচন যেন সম্ভব হয়, তা নিশ্চিত করেছিলেন।

তিন. অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার : ওই সময়ে বিচারপতি লতিফুর রহমান সরকারের সবচেয়ে সাহসী ও আলোচিত কাজ ছিল মাত্র এক মাসের মধ্যে বাংলাদেশকে তিনি অবৈধ অস্ত্রমুক্ত করতে পেরেছিলেন। এমনকি ফেনীর জয়নাল হাজারীসহ আওয়ামী লীগের সময়ের বিভিন্ন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও অস্ত্রধারীকে তিনি আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রবল প্রতিবাদ সত্ত্বেও তিনি পিছপা হননি এবং কঠোরভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন, যা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। এই তিন মাস সময়ে তিনি মাত্র একবার বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন জরুরি প্রয়োজনে। লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে মনে করা হয় সবচেয়ে করিতকর্মা এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি অনুকরণীয় সরকার।

এ তো গেল বাংলাদেশের তিনটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাজের ফিরিস্তি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে বা যুদ্ধোত্তর সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছিল। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদই তিন মাসের বেশি ছিল না। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের এই পদ্ধতি দেখে পাকিস্তানও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে। সেখানেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে। কাজেই রাষ্ট্র সংস্কার, বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা এবং নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করার জন্য ৯০ দিন অনেক দীর্ঘ সময়। তাহলে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার কেন সময়ক্ষেপণ করছে? কীসের আশায় তাঁরা নির্বাচন নিয়ে একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করছেন। এই প্রশ্ন এখন জনগণের।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুন)
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রেনে ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই ধরা খেল ৩৭ জন বিনা টিকিট যাত্রী!
ট্রেনে ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই ধরা খেল ৩৭ জন বিনা টিকিট যাত্রী!
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
লালমনিরহাটে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের
বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্তুগালের নতুন প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রো
পর্তুগালের নতুন প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রো

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরেন্টোতে দুই দিনব্যাপী বাংলা বইমেলার উদ্বোধন
টরেন্টোতে দুই দিনব্যাপী বাংলা বইমেলার উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

জাপানে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্প
জাপানে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে ফিফা
বর্ণবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে ফিফা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আসছে অজয় দেবগনের ‘দৃশ্যম থ্রি’
আসছে অজয় দেবগনের ‘দৃশ্যম থ্রি’

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কিশোর নিহত
চুয়াডাঙ্গায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কিশোর নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরকে শুধু টেস্ট খেলতে বলে বিপাকে কামরান
বাবরকে শুধু টেস্ট খেলতে বলে বিপাকে কামরান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ অ্যাথলেট নিহত
নাইজেরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ অ্যাথলেট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরিফুলের পাকিস্তান সিরিজ শেষ
শরিফুলের পাকিস্তান সিরিজ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
ঢাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি বেড়ে ১৫১
নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি বেড়ে ১৫১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম ছাড়াই ওজন ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে যে পানীয়
জিম ছাড়াই ওজন ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে যে পানীয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের চারজন মাটিচাপা
সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের চারজন মাটিচাপা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?
কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

কমেছে জ্বালানি তেলের দাম
কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

খবর