শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

ভালো নেই দেশের মানুষ

♦ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ♦ সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে সাধারণ মানুষ ♦ বিনিয়োগকারী ভীত ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে ♦ গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে ঘুরছে না শিল্পের চাকা ♦ আইনশৃঙ্খলার অবনতি, চলছে মব ভায়োলেন্স ♦ উচ্চ সুদের হার, ব্যাংকে টাকা সংকট
রাশেদ হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই দেশের মানুষ

ভালো নেই দেশের মানুষ। শহর থেকে গ্রামে কোথাও স্বস্তি নেই। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে মধ্যবিত্ত। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির ফলে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ নানা ধরনের অপরাধ বেড়েছে। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে নানা পেশার মানুষ। একের পর এক আন্দোলনে রাস্তাঘাট বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। রাস্তা থেকে আন্দোলন ছড়িয়ে যাচ্ছে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয় অবধি।

ভালো নেই ছোট ও বড় ব্যবসায়ীরাও। গ্যাস বিদ্যুৎ সংকটে ঘুরছে না শিল্প-কারখানার চাকা। ব্যবসায় ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা কারখানা বন্ধ করে দিচ্ছেন। বাড়ছে বেকারত্ব। হঠাৎ চাকরি হারিয়ে বেকার হয়ে পড়ছেন হাজার হাজার শ্রমিক। অভ্যন্তরীণ সংকটের পাশাপাশি একের পর এক বহির্মুখী সংকট ধেয়ে আসছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ট্রানশিপমেন্ট বন্ধের পর স্থলপথে রপ্তানি সুবিধা স্থগিত করেছে। দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র চাপিয়ে দিয়েছে ট্যারিফ। সুদের হার বেশি থাকায় ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নিতে পারছে না শিল্পোদ্যোক্তারা। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের অযথা হয়রানি করা হচ্ছে। নজিরবিহীনভাবে মিথ্যা হত্যা মামলার আসামি করা হচ্ছে অনেককে। মব-ভায়োলেন্সের ঘটনাও দিনদিন বাড়ছে। অনেক ব্যবসায়ীকে চাঁদার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছে। চাঁদা না দিলে অফিস-আদালত এমনকি বাসাবাড়িতেও হামলা চালানো হচ্ছে। এমন কি রাষ্ট্রীয়ভাবেও হয়রানির শিকার হচ্ছেন অনেক শিল্পোদ্যোক্তা। বড় ব্যবসায়ী যারা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখা হচ্ছে; হয়রানিমূলক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদকে তলব করা হচ্ছে। সবকিছু মিলিয়ে ব্যবসাবাণিজ্যে এক ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এমন কোনো খাত নেই, যে খাতের জন্য সরকার ন্যূনতম প্রশংসার দাবিদার হতে পারে।

বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু এক অনুষ্ঠানে বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে একদম আইসিইউতে আছে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ। যদি বিনিয়োগ আইসিইউতে থাকে, তাহলে যিনি বিনিয়োগকারী, তিনি তো বিনিয়োগ ফেরত নিতে পারছেন না।

সব জায়গায় এখনো বৈষম্য বিদ্যমান রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আয়ের বৈষম্য, সামাজিক বৈষম্য, সম্পদের বৈষম্য, রাজনৈতিক বৈষম্য- সবই বাংলাদেশে দিনদিন বেশি হচ্ছে। সরকারের কার্যক্রম বাংলাদেশে প্রতিনিয়তই প্রতিটি ক্ষেত্রে একটা বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছু বিষয়ে এখনো আস্থাহীনতা আছে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের মধ্যেও অনিশ্চয়তা রয়েছে। দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি অনেকটা সহনীয় থাকলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এখনো সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা রয়েছে। এসব নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। এখনো মানুষ নির্বাচন নিয়ে যতটা ভাবছে, একই সঙ্গে নিজেদের নিরাপত্তা আর নিশ্চয়তা নিয়ে তার চেয়েও বেশি ভাবছে।

বিজিএমএইর সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্প-কারখানায় অচলাবস্থা বিরাজ করছে। শিল্পের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্যাস, বিদ্যুৎ- সেটি নিশ্চিত করতে পারছে না সরকার। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বেশি। শিল্পের জন্য কোথাও কোনো সুখবর নেই। অনেক শিল্প-কারখানার মালিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তারা ব্যবসাবাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে পারবেন কি না বুঝতে পারছেন না। এ অবস্থায় দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা না দিয়ে বিদেশি শিল্পকে নানা প্রণোদনা দিয়ে ডেকে আনছে সরকার। দেশের শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে লাখ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমই) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, পুরো শিল্প খাত এখন আইসিইউতে আছে। সঠিক চিকিৎসা ছাড়া এগুলো টিকবে না। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা দিকনির্দেশনা নেই। এতে বিনিয়োগকারীরা ভীত, ব্যবসায়ীরাও আতঙ্কে আছেন। স্বাস্থ্যসেবাতেও চরম অরাজকতা বিরাজ করছে। ভালো নেই জুলাই আন্দোলনের আহতরাও। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠছে। এমন কি আহতদের কেউ কেউ আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছেন। ভালো নেই দেশের ব্যাংক-বীমার মতো আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও। অনেক ব্যাংক তারল্য সংকটে ভুগছে দিনের পর দিন। ঋণ কার্যক্রম দূরের কথা আমানতকারীদের আমানত দিতে পারছে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে সাধারণ মানুষ। মজুরির তুলনায় মূল্যস্ফীতির হার বেশি হওয়ায় মানুষের প্রকৃত আয় কমে যাচ্ছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উন্নয়ন অধ্যয়নের শিক্ষক রাশেদ আল তিতুমীর এক অনুষ্ঠানে বলেন, প্রকৃত মজুরি কমছে, মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। নতুন করে কর্মসংস্থান কীভাবে হবে দিকনির্দেশনা নেই। রাজস্ব আহরণে ব্যর্থতা এবং সংস্কারের অভাবে দেশের অর্থনীতি অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে।

নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের আবাসন খাতেও। নানা অনিশ্চয়তার কারণে নতুন ফ্ল্যাট কেনা বা বাসাবাড়ি করার হার কমে গেছে। আবাসন শিল্পে দেখা দিয়েছে চরম মন্দা। এডিপি কার্যক্রমের পাশাপাশি বড় প্রকল্প বন্ধ থাকায় কমে গেছে রড-সিমেন্টের চাহিদাও। এ অবস্থা চলতে থাকলে চরম সংকটে পড়বে এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।

দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক ও জেসিএক্স গ্রুপের কর্ণধার ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, দেশের এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের অনিশ্চয়তা রয়েছে। মানুষের ভিতরে ভয় ও আতঙ্ক কাজ করছে। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কেনাবেচা ও মার্কেটে টাকার প্রবাহ ভীতিকর অবস্থায় আছে। এ অবস্থায় আরও কিছু মাস চললে ব্যবসাবাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়বে। দেশের এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ এবং সব রাজনৈতিক দলকে সমন্বিত জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে। অর্থপ্রবাহ নিশ্চিত করে একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে। অন্যথায় আমাদের তিল তিল করে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-বোনাস দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে নেওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বাড়বে বেকারত্ব।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসাইন বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে চাপে আছে সাধারণ মানুষ। এই চাপ আরও বেড়েছে নানা ধরনের অনিশ্চয়তায়। দেশের রাজনীতি থেকে শুরু করে শিল্প-বাণিজ্য কোথাও সুখবর নেই। আউটসোর্সিংয়ের নামে হাজার হাজার শ্রমিকের চাকরি অনিশ্চয়তায় পড়েছে।

গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফেডারেশন সভাপতি মোশরেফা মিশু বলেন, গত কয়েক মাসে অনেক গার্মেন্ট বন্ধ হয়েছে। ১ লাখের বেশি বেকার শ্রমিক এখন অসহায় অবস্থায় আছেন। সুস্থভাবে জীবনযাপন করতে পারছেন না। মালিকরা শ্রমিকের বেতন ঠিকমতো দিতে পারছেন না। সামনে ঈদ। শ্রমিকরা মে মাসের বেতন পাচ্ছেন না। তারা বেতন পাবেন কি না তার নিশ্চয়তা নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন
গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮
সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা