শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বাংলাদেশ রেলওয়ে

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

পতিত আওয়ামী লীগ আমলের ১৬ বছরে দেশের রেল খাতে মেগাপ্রকল্পগুলোর কাজ বাগিয়ে নিত আলোচিত দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশন ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। তমা কনস্ট্রাকশনের মালিক আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর। আওয়ামী লীগের প্রভাব কাজে লাগিয়ে তাঁরা রেলের কমপক্ষে ৪০ হাজার কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নেন। রেল ভবনের কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দিয়ে তাঁরা গড়েছিলেন দুর্ভেদ্য চক্র।

দুইটি প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নেপথ্যে থাকতেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম। তমা কনস্ট্রাকশনের সঙ্গে মির্জা আজমের ঘনিষ্ঠতা এখনো রেল ভবনে আলোচনায় আছে। তবে মানিক গ্রেপ্তার এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করা হয়েছে ম্যাক্সের গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে। তার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত চলছে। 

বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাপরিচালক মো. শামছুজ্জামান বলেন, কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাব থাকা সমীচীন নয়। কিন্তু এটা স্বীকার করতেই হবে, আমাদের দেশে বেশ কিছু ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাবে দরপত্রে কারসাজি করেও কাজ দেওয়া হয়। রেলে এককভাবে কোনো একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বেশি কাজ দেওয়ার ব্যাপারটি একদিনে গড়ে ওঠেনি। এই সংস্কৃতি ভাঙতে প্রথম দরকার ক্ষমতাসীনদের সদিচ্ছা। 

বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এই দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনায় উন্নয়ন প্রকল্প ছক-ডিপিপি তৈরি করত। পরে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবদের দিয়ে অনুমোদন করিয়ে নিত। আওয়ামী লীগ আমলে রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মুজিবুল হক, নুরুল ইসলাম সুজন, জিল্লুল হাকিমের বাসভবন ও দপ্তরে সরাসরি ঢুকে পড়তেন তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আতাউর রহমান মানিক। ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরও তাতে পিছিয়ে ছিলেন না। কাজ পাওয়ার যোগ্যতা বেশি বোঝাতে বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ বাগিয়ে নিতো দুইটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। 

জানা গেছে, বড় বড় প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নেওয়ার পর সেগুলোর মেয়াদ ও ব্যয় বাড়ানো হতো তাদের গড়ে তোলা চক্রের মাধ্যমে। তাতে আপত্তি তুললে রেলের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাই বিপদে পড়তেন। প্রকল্প কর্মকর্তাদেরও বদলি করা হতো। তবে যেসব কর্মকর্তা তাল মেলাতেন তাঁদের বাড়তি সুবিধা দেওয়া হতো। গাড়িবিলাসসহ অন্যান্য বাড়তি সুবিধা পেলে কর্মকর্তাদের বেশির ভাগ অবশ্য ভীষণ খুশি হতেন। বাগিয়ে নেওয়া প্রকল্পের টাকার বড় অংশ ঠিকাদারি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি আমদানির নামে ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে পাচারের অভিযোগ রয়েছে এই দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এদের বেশ কিছু প্রকল্পের সম্ভাব্যতাও যাচাই করা হয়নি। 

বুয়েটের অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়া প্রকল্প নেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। দেশে বহু প্রকল্পে সম্ভাব্যতা যাচাই করার পরও ব্যয় সঠিকভাবে প্রাক্কলন করা হয় না। এ ক্ষেত্রে রেলে প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে এভাবে বেশ কিছু প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। গত আওয়ামী লীগ আমলে এটা করা হয়েছে। এটা প্রকাশ্য দুর্নীতি। আসলে সম্ভাব্যতা যাচাই না করে লুটপাটের অবাধ সুযোগ তৈরি করা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প বরাদ্দের ৭০-৭৫ শতাংশ অর্থই লোপাট করা হয়েছে। তমা ও ম্যাক্স এই দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বেশি অর্থের কাজ নেওয়ার বিষয়টি প্রশ্নবোধক। 

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্র জানায়, রাজবাড়ী থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণে যৌথভাবে কাজ করেছে ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন জোগাতেই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্প নেওয়ার আগে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হয়। কিন্তু এ প্রকল্পে তা করা হয়নি। ২০১০ সালে প্রকল্প নেওয়া হয়। ব্যয় ধরা হয়েছিল এক হাজার ১০১ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত দফায় দফায় বাড়িয়ে প্রকল্প ব্যয় ঠেকে দুই হাজার ৩৫ কোটি টাকায়। ২০১৩ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে কাজ শেষ করা হয় ২০১৮ সালে। এই সময়ের মধ্যে প্রকল্পের মেয়াদ তিন দফা বাড়ানো হয়। ব্যয় বাড়ানো হয় ৯৩৪ কোটি টাকা। 

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রকল্পে দেড় হাজার কোটিরও বেশি টাকা লুটপাট করা হয়েছে। পাবনার ঈশ্বরদী-ঢালারচর রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদার ছিল ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার। নিয়ম থাকলেও এই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। এই প্রকল্পও নেওয়া হয় ২০১০ সালে। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৮৩ কোটি টাকা। পরে তিনবার মেয়াদ ও ব্যয় বাড়ানো হয়। শেষ পর্যন্ত ব্যয় দাঁড়ায় এক হাজার ৭১৫ কোটি টাকায়। কাজটি পাঁচ বছরে শেষ করার কথা ছিল। মেয়াদ তিন বছর বাড়িয়ে ২০১৮ সাল পর্যন্ত করা হয়। 

চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০১ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পে ২০১৬ সালে ব্যয় ধরা হয়েছিল এক হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত ওই ব্যয় বাড়িয়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা করা হয়। প্রকল্পের বিভিন্ন অংশের কাজ নিয়েছিল তমা ও ম্যাক্স। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প ছিল এটি। এই সুযোগে দফায় দফায় ব্যয় বাড়াতে দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। জানা গেছে, রেলে তমা ও ম্যাক্সের অলিখিত প্রতিনিধিরা ব্যয় বাড়ানোর প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ে শেষ করতে তৎপর থাকতেন।

লাকসাম-আখাউড়া ডুয়াল গেজ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পেরও কাজ পেয়েছিল তমা ও ম্যাক্স। এই প্রকল্পে এ প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে দরপত্র প্রক্রিয়ায় কারসাজিসহ সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে দেড় বছর অনুসন্ধান করে। ২০১৫ সালে প্রকল্পের কার্যাদেশ পেয়েছিল দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। তিন দফা মেয়াদ বাড়ানো হয়। ব্যয় বেড়ে যায় প্রায় হাজার কোটি টাকা। 

২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৭২ কিলোমিটার ডুয়াল গেজ ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণের এ প্রকল্প অনুমোদন হয়। ২০১৫ সালে তমা ও ম্যাক্সকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। বর্ধিত মেয়াদ অনুযায়ী ২০২৩ সালের জুনে কাজ শেষ দেখানো হয়। প্রকল্পে মাটি ভরাটেই ৯০০ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের আওতায় পাঁচ লাখ ৮৮ হাজার ঘনমিটার মাটি দেওয়ার কথা ছিল। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ১১ লাখ ঘনমিটার। প্রথমে প্রতি ঘনমিটারের দর ২৮০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ৬৫০ টাকা। শুরুতে এ ক্ষেত্রে ব্যয় ১৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ধরা হলেও পরে বাড়িয়ে করা হয় প্রায় ৯০০ কোটি টাকা। প্রকল্পের ব্যয় ও মেয়াদ বাড়াতে রাজি না হওয়ায় একাধিক প্রকৌশলীকে লাঞ্ছিত করে তমা ও ম্যাক্সের নিয়োজিত সন্ত্রাসীরা।

ছিল মির্জা আজমের আশীর্বাদ : জানা গেছে, ঠিকাদার আতাউর রহমান মানিক আওয়ামী লীগ নেতা, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের হাত ধরে দেশের বড় ধনী ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ক্রীড়া সংগঠক বনে যান। মুলত মির্জা আজমের আশীর্বাদেই রেলে বড় বড় কাজ বাগিয়ে নেন মানিক। সাবেক সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গেও মানিকের উপস্থিতিতে একাধিক বৈঠক করেন আজম। আতাউর রহমান মানিক নোয়াখালীতে ‘তমা মানিক’ নামেই পরিচিত। তমার কাজের একটি অংশ মির্জা আজমও পেতেন। আগে আওয়ামী লীগ না করলেও মানিক এক পর্যায়ে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীকে বন্ধু বানিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদও বাগিয়ে নিয়েছিলেন। 

গত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হয়ে নোয়াখালী-২ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে অল্প ভোটের ব্যবধানে সাবেক এমপি মোরশেদ আলমের কাছে হেরে যান মানিক। নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। তবে ভোট পাওয়ার জন্য সেনবাগ উপজেলা শহরে দৃষ্টিনন্দন বাড়ি তৈরি করে সেখান থেকে তিনি দলীয় কর্মকাণ্ড চালাতেন। সেখানে প্রায় ১০ একর জায়গায় ‘ড্রিম পার্ক’ গড়ে তোলেন। অতীতে খেলোয়াড় বা ক্রীড়া সংগঠক না থাকলেও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতিও নির্বাচিত হয়েছিলেন। গত ৫ আগস্টের পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান।

সেই আজম পলাতক : জামালপুর-৩ আসনের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এখন পলাতক। ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জামালপুর-৩ আসন থেকে টানা সাতবার এমপি হন। তমা কংক্রিট লিমিটেড ও ময়মনসিংহে ভালুকা ডেইরি ফার্মে তাঁর মালিকানা রয়েছে। জামালপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামিম বলেন, মির্জা আজম টেন্ডারবাজি, জমি দখল, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে ছিলেন বেপরোয়া। 

ম্যাক্স চেয়ারম্যান অভিযুক্ত : প্রায় ২৮ কোটি টাকার ‘জ্ঞাত আয়বহির্ভূত’ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের মামলায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে দুদক। পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন। তিনি ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডেরও চেয়ারম্যান। দুদকের অনুসন্ধান দল প্রাথমিকভাবে প্রমাণ পেয়েছে, প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকার পরও রেলের প্রকল্পে এককভাবেই ৩০ হাজার কোটি টাকার কাজ পেয়েছে ম্যাক্স গ্রুপের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। 

দুদক অনুসন্ধানী দলের কাছে দোহাজারী-কক্সবাজার, কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ ও আখাউড়া-লাকসাম রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের নথিপত্র রয়েছে। প্রাপ্ত কাগজপত্রের প্রাথমিক পর্যালোচনা করে সংস্থাটি বলেছে, প্রায় ৬২৮ কোটি টাকার কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ঠিকাদারের কাছে ১০ বছরে একই প্রকৃতির ২০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের দুটি চুক্তি, যার মূল্যমান ৩০০ কোটি টাকা এবং যেকোনো তিন বছরে ৩০০ কোটি টাকার বার্ষিক টার্নওভার অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছিল। 

এসব যোগ্যতা না থাকার পরও প্রকল্পের কাজ পায় ম্যাক্স। এভাবে যোগ্যতা না থাকার পরও অন্যান্য প্রকল্পেরও কাজ পায় প্রতিষ্ঠানটি। দুদকের অনুসন্ধান দলের কাছে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে, প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরের মালিকানাধীন ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচারকে ‘অনৈতিকভাবে’ কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। দুদক সূত্র জানায়, রেলে অবৈধভাবে কাজ পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে আরো তথ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে আমরা বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে আমরা বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে ঢাকা-ইসলামাবাদের গভীর উদ্বেগ প্রকাশ
ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে ঢাকা-ইসলামাবাদের গভীর উদ্বেগ প্রকাশ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের র‍্যাপোর্টিয়ারের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের র‍্যাপোর্টিয়ারের সাক্ষাৎ
একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুরের ছেলের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক-বিও একাউন্ট অবরুদ্ধ
এনবিআর সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুরের ছেলের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক-বিও একাউন্ট অবরুদ্ধ
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
সর্বশেষ খবর
অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’
অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’

এই মাত্র | শোবিজ

সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা
সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি
ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক
সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক
১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত
স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’
‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক
কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী
ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির জরিমানার কবলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
আইসিসির জরিমানার কবলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয় বছর পর টেস্টে মুখোমুখি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে
নয় বছর পর টেস্টে মুখোমুখি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার
টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু
ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত
৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০
লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫
অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

মডেল মেঘনার ডিভাইসে রাষ্ট্রবিরোধী উপাদান আছে কি না তদন্ত
মডেল মেঘনার ডিভাইসে রাষ্ট্রবিরোধী উপাদান আছে কি না তদন্ত

নগর জীবন

ইসরায়েল ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে
ইসরায়েল ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে

পূর্ব-পশ্চিম

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

প্রেস কাউন্সিলের সদস্য হলেন ১২ জন
প্রেস কাউন্সিলের সদস্য হলেন ১২ জন

নগর জীবন

পিন্ডি ভেঙেছি দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়
পিন্ডি ভেঙেছি দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়

নগর জীবন

বাঘ রক্ষায় চোরা শিকারিদের কোনো ছাড় নয়
বাঘ রক্ষায় চোরা শিকারিদের কোনো ছাড় নয়

নগর জীবন