শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

তারকাদের যত স্টাইল

প্রিন্ট ভার্সন
তারকাদের যত স্টাইল

সিনেমার তারকারা কীভাবে হাঁটেন, কেমন পোশাক পরেন, তাদের চুলের স্টাইল কেমন মানে তাদের চলন-বলন সবকিছুই দর্শক-ভক্তরা শুধু উপভোগ করেন না, অনুকরণ ও অনুসরণও করেন।  ঢাকাই সিনেমার বেশ কজন নায়ক-নায়িকার স্টাইলের কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

রাজ্জাক

নায়করাজ রাজ্জাকের হেয়ার স্টাইল ষাট ও সত্তর দশকের দর্শকদের কাছে ছিল অনুকরণীয়। তখন বেশির ভাগ মানুষ তার মতো করে চুলের স্টাইল করতে বেশ পছন্দ করত। ওই সময় রাজ্জাক সিনেমায় চিপা প্যান্ট পরতেন। তাও দর্শকদের কাছে অনুসরণীয় হয়ে ওঠে। এর বাইরে  ইমোশনাল সংলাপের সময় নায়করাজ সব সময় বুকের বাঁ পাশটা চেপে ধরে রাখতেন। এটিও দর্শকের কাছে খুব পছন্দনীয় ছিল।

 

ববিতা

অভিনেত্রী ববিতা বেশির ভাগ সিনেমায় প্রেম ও লজ্জার দৃশ্যে আলতো করে শাড়ির আঁচলের কোনা কামড়ে ধরতেন। আবার অনেক সময় শাড়ির আঁচলের কোনো সংলাপ আওরাতে আওরাতে আঙুলে পেঁচিয়ে নিতেন। এটি মহিলা দর্শকদের কাছে বেশ পছন্দের হয়ে উঠেছিল।

 

আলমগীর

সিনেমায় নায়ক আলমগীরের ভিন্ন ডিজাইনের শার্ট দেখে দর্শকরা তার মতো শার্ট অর্ডার দিয়ে তৈরি করাতেন। এসব শার্টের কলার থাকত কালো বা সাদা আবার শার্টের রং যাই হোক বুকের দিকটায় থাকত কোনাকুনি করে ভিন্ন রঙের ডিজাইন করা। তা ছাড়া আবেগঘন দৃশ্য বা গানে ডান হাতের তালুর দিকটা ওপর দিকে পেতে যেভাবে সংলাপ প্রক্ষেপণ করতেন তা ছিল দর্শকদের কাছে খুব পছন্দের।

 

কবরী

অভিনেত্রী কবরীকে মিষ্টি মেয়ে বলে সম্বোধন করা হতো। কারণ ছিল সিনেমার রোমান্টিক দৃশ্যে তার মিষ্টি মধুর হাসি। যা অন্য সবার চেয়ে আলাদা ছিল। এক্ষেত্রে বিখ্যাত ‘সারেং বউ’ সিনেমার একটি দৃশ্যে তার মিষ্টি হাসি দেওয়া সংলাপ ‘ইস্ সারেংয়ের বেটা কী বেহায়াগো’ আজও দর্শকের মনে গেঁথে আছে।

 

শাবানা

ঢালিউডের বিউটিকুইন খ্যাত অভিনেত্রী শাবানার অভিনীত বেশ কিছু স্টাইল বা দৃশ্য এখনো দর্শক ভুলতে পারেননি। যেমন প্রায়ই প্রেমের সংলাপ বা গানের ক্ষেত্রে তার চোখ পিট পিট করত। রাগ বা বিরহের দৃশ্যে বেডরুমে ছুটে গিয়ে বিছানায় কোল বালিশ জড়িয়ে ধরে তার কান্নার কথা কি দর্শক আজও ভুলতে পেরেছেন। আবার স্বামীহারা শাবানা সন্তানকে লেখাপড়া শেখাতে অর্থ উপার্জনের জন্য কাপড় সেলাই করতে সেলাই মেশিন নিয়ে বসে পড়ার দৃশ্য এখনো আইকনিক হয়ে আছে।

সিনেমার

জাফর ইকবাল

ঢাকাই সিনেমার প্রথম স্টাইলিশ নায়কের খ্যাতি অর্জন করেন জাফর ইকবাল। তার ওয়েস্টার্ন ধাঁচের পরা পোশাক সত্তর ও আশির দশকের নতুন প্রজন্মের কাছে বেশ অনুকরণীয় হয়ে উঠেছিল। তার অভিনয়ের ভিন্ন ধাঁচ, বিশেষ করে ইমোশনাল সংলাপ ও রোমান্টিক গানের ক্ষেত্রে ডান হাত ওপর দিকে উঠিয়ে মাথা নিচু করে গান করা বা সংলাপ বলা বেশ জনপ্রিয়তা পায়। যেমন ‘এক মুঠো ভাত’ সিনেমার ‘অতো রূপের গরব করিস না, ওই রূপ চিরদিন থাকবে না।’ গানটিতে জাফর ইকবালের স্টাইল এখনো চিরন্তন হয়ে আছে।

 

পূর্ণিমা

নায়িকা পূর্ণিমার মিষ্টি হাসি আরও মোহনীয় হয়ে ওঠে যখন সিনেমার রোমান্টিক দৃশ্যে ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসির সঙ্গে তার ডান হাতটি ঘাড়ের ওপর রাখা হয়। পূর্ণিমার অনেক স্টাইলের মধ্যে এটি হচ্ছে দর্শকের কাছে বেশ প্রিয় ও মেয়েদের কাছে অনুকরণীয়।

নাঈম

নাঈম

চিত্রনায়ক নাঈমের সিনেমায় বাঁশি বাজানোর দৃশ্য দর্শকের কাছে আজও আকর্ষণীয় হয়ে আছে। তিনি প্রজাপতির মতো উড়ে ঘুরে যেভাবে রোমান্টিক গানে বাঁশি বাজাতেন তা তরুণ-তরুণীদের হৃদয়ে শিহরণ জাগাতেন। যেমন, ‘চাঁদনী’ সিনেমায় নায়িকা শাবনাজ যখন ‘ও আমার জান তোর বাঁশি যেন জাদু জানেরে’ গানটি গেয়ে ওঠেন তখন নাঈমের ঠোঁটে ধরা বাঁশিতে ফুঁ দিয়ে তিনি যেভাবে নেচে ওঠেন তা এখনো দর্শকের মনের মণিকোঠায় জ্বলজ্বলে হয়ে আছে।

 

শাবনূর

সিনেমায় বলিউড নায়িকা মাধুরীর স্টাইলে শাবনূরের নাচ দর্শক বেশ পছন্দ করতেন। যেমন বলিউডের ‘হাম দিল দে চুকি সনম’ সিনেমায় মাধুরীর ‘নিমুরা নিমুরা’ নাচের সঙ্গে ঢাকায় নির্মিত একই সিনেমা ‘এই মন চায় যে’তে ‘ছোট ছোট লেবু এনে দাও’ গানটিতে শাবনূরের হুবহু নাচ দর্শকদের বিমোহিত করেছিল। তাছাড়া নব্বই দশকের ঢাকাই সিনেমার নায়িকাদের মধ্যে একমাত্র শাবনূরের নাচই দর্শক হৃদয়ে উচ্ছ্বাসের ঝড় তুলতেন।

 

ওমর সানী

নায়ক ওমর সানী যখন রাগ বা বিরহের সংলাপ প্রক্ষেপণ করেন তখন তিনি ডান দিকে কাঁধ ঝুঁকিয়ে বেশ আবেগঘনভাবে অভিনয় ডেলিভারি দেন। তার এই স্টাইল দর্শকরা বেশ পছন্দ করেন।

 

ইলিয়াস কাঞ্চন

নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন অভিনয়ের ক্ষেত্রে সেরা ছিলেন তার হৃদয় বিগলিত কান্নার দৃশ্য আর গানের ক্ষেত্রে ডান পায়ের হাঁটু তুলে তুলে নাচের জন্য। ‘সুন্দরী’ সিনেমায় তার কান্নার দৃশ্য ও অন্যসব সিনেমায় ভিন্ন মুদ্রার নাচ তখনকার দর্শক বেশ উপভোগ করতেন।

 

রোজিনা

সিনেমায় রোজিনা যখন গানের সঙ্গে নাচতেন তখন তার হাতের কনুই উঁচিয়ে উঁচিয়ে ছোটা এখনো দর্শকের মনে আছে। এই নাচের জন্য কিছু দর্শক তার সিনেমা দেখে বেশ মজা পেতেন।

সালমান শাহ

সালমান শাহ

ঢাকাই সিনেমায় নব্বই দশকে সালমান শাহ তার ওয়েস্টার্ন ধাঁচের পোশাক এবং মাথায় ভিন্ন স্টাইলের টুপি বা রুমাল পরে যেভাবে তরুণ প্রজন্মের কাছে নতুন আইকনিক হিসেবে ধরা দিয়েছিলেন সেই স্থান আজও কোনো নায়ক পূরণ করতে পারেননি। শুধু পোশাক নয়, তার অভিনয়ে ভিন্ন মাত্রার ধাঁচ ও অনবদ্য নাচ আজও দর্শকের কাছে অনুকরণীয় হয়ে আছে। তাই সাফল্যের বরপুত্র খ্যাত এই নায়ক চিরকাল ঢাকাই সিনেমায় ইতিহাস হয়ে থাকবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ইমরানের সিদ্ধান্ত
ইমরানের সিদ্ধান্ত
কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...
শুটিং সেটে আহত সুনেরাহ
শুটিং সেটে আহত সুনেরাহ
বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মাইলস্টোনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে জেমস
মাইলস্টোনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে জেমস
তন্দ্রাহরণী মিমি
তন্দ্রাহরণী মিমি
আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ
এক সিনেমায় সাতটি গান  গেয়েছিলেন উত্তম কুমার
এক সিনেমায় সাতটি গান গেয়েছিলেন উত্তম কুমার
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বুসানে আলিয়া
বুসানে আলিয়া
সর্বশেষ খবর
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকার কবরে বিমানবাহিনীর গার্ড অব অনার
মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকার কবরে বিমানবাহিনীর গার্ড অব অনার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে এক আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে এক আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে মাদকবিরোধী মানববন্ধন ও সমাবেশ
সুনামগঞ্জে মাদকবিরোধী মানববন্ধন ও সমাবেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা