শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

কাজী হাফিজ
অনলাইন ভার্সন
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের ‘এখতিয়ার’ নিয়ে কতগুলো প্রশ্ন ও তার উত্তর এখন জনপরিসরে ব্যাপক আলোচিত।

প্রশ্নগুলো হচ্ছে—গণ-অভ্যুত্থানের পর ৫ আগস্টে কার ভাষণ শোনার জন্য দেশবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল? জাতির উদ্দেশে সেদিন কে ভাষণ দিয়েছিলেন? কার ডাকে ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দল ও শক্তির প্রতিনিধিরা সেনানিবাসে উপস্থিত হয়েছিলেন? জাতির উদ্দেশে কে বলেছিলেন, ‘আমার ওপর ভরসা রাখেন?’ উত্তরটি সবার জানা, ‘জেনারেল ওয়াকার’। তখন কি কেউ এই প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি কে? কেন আপনার ওপর ভরসা রাখব? এসব কথা বলার এখতিয়ার কি আপনার আছে? এর সর্বজন স্বীকৃত উত্তর হচ্ছে, ‘না’। বরং প্রশংসায় ভেসেছিলেন জেনারেল ওয়াকার। সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনী আবার দেশবাসীর আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছিল।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও গণ-অভ্যুত্থান ও তার পরে দেশবাসীর কল্যাণে জেনারেল ওয়াকারের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনীর প্রশংসনীয় ভূমিকার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করেন।

গত ৬ অক্টোবর সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে ‘সেনা সদর নির্বাচনী পর্ষদ ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।’

অভ্যুত্থান-পরবর্তী দেশের বন্যা পরিস্থিতি মেকাবেলায় সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষ করে সেনাবাহিনীর অক্লান্ত পরিশ্রম, আন্তরিকতা, মানবিকতার প্রশংসাতেও প্রধান উপদেষ্টার কার্পণ্য ছিল না। গত ১৪ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া দ্বিতীয় ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশেষ করে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে আবারও ধন্যবাদ জানাচ্ছি। দেশের সব দুর্যোগকালে তারা সব সময় আন্তরিকভাবে এগিয়ে এসেছে। বিশেষ করে বন্যা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে তাদের সৈনিক এবং অফিসাররা দিনের পর দিন যেভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তার কোনো তুলনা হয় না। জনজীবনে স্বস্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তাদের ভূমিকা অনন্য।’ 

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সেদিন সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে আরো বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে বন্যা, খরা, ঝড়, বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়সহ সব প্রাকৃতিক দুর্যোগে আপনারা সবার শেষ ভরসার স্থান। দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে আপনারা দেশের মানুষের পাশে থেকেছেন। দেশের স্বাধীনতার পক্ষে, সার্বভৌমত্বের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। দেশ গঠনেও আপনারা সবার আগে এগিয়ে এসেছেন।

বিগত জুলাই থেকে শুরু হওয়া গণ-অভ্যুত্থান, বন্যা, নিরাপত্তা প্রদান, অস্ত্র উদ্ধারসহ সব কার্যক্রমে আপনারা সফলভাবে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি আপনাদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’

কিন্তু তার পরও সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে কারা দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে—এই প্রশ্ন তুলে সম্প্রতি একটি টেলিভিশন টক শোতে বলা হয়, ‘এখন যখন কারো মতলব পূরণের জন্য ওই ভদ্রলোক (সেনাপ্রধান) বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন, তখন বলা হচ্ছে, এটা উনি করতে পারেন না।’ 

অনেকের মূল্যায়ন, সেনাপ্রধান মনে করেন, দেশে বিরাজমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। দীর্ঘ সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসের বাইরে রাখলে তাদের পেশাগত দক্ষতা ও সুনাম ক্ষুণ্নের আশঙ্কা থাকে। এই প্রয়োজনবোধ ও আশঙ্কা থেকেই তিনি আট মাস আগেই ১৮ মাসের মধ্যে বা ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন। সেনাপ্রধান হিসেবে নিজ বাহিনীর স্বার্থে এবং একই সঙ্গে দেশের কল্যাণের জন্য তিনি এ কথা বলেছেন। তাঁর এই বক্তব্য দেশের গণতন্ত্রকামী সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের প্রত্যাশার প্রতিধ্বনি বলেই মনে করেন অনেকে।

অনেকে বলেছেন, ১৮ মাস সংস্কার সম্পন্ন করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট সময়। কিন্তু ১০ মাস পেরিয়ে গেলেও সংস্কার এখন বাস্তবায়ন যোগ্য-অযোগ্য শত শত সুপারিশ আর এসব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দলগুলোর এসিরুম সংলাপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু এই সীমাবদ্ধতা আড়াল করার চেষ্টা প্রবল।

প্রথমদিকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাপ্রধানের মনোভাব প্রকাশ ‘এখতিয়ারবহির্ভূত’ মনে না হলেও নির্বাচন ও গণতন্ত্র যাদের প্রত্যাশা পূরণের অন্তরায় তারা এখন নাখোশ। তারা তাদের উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে সরকার এবং সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

এছাড়া অনেকেই বলছেন, জুলাই-আগস্টের সফল গণ-অভ্যুত্থানে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের অবদান অনস্বীকার্য। কিন্তু এর সুফল ভোগকারীদের তালিকায় তিনি নেই। বরং তাঁকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চলমান। অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টাও তাঁকে বিতর্কিত করার স্পর্ধা দেখিয়েছেন। তাতে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানো হয়নি। বরং গত ২৪ মে দেশের পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক শেষে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে যে বিবৃতি এসেছে তাতে ‘এখতিয়ারবহির্ভূত বক্তব্য’ নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানানো হয়। 

প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে, গত ২১ মে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান সেনা কর্মকর্তাদের কাছে এই মত প্রকাশ করেন যে জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত। ওই অনুষ্ঠানে তিনি মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরসংক্রান্ত প্রশ্নেরও জবাব দেন। সেনা কর্মকর্তাদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বিভিন্ন জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বা কিভাবে নিচ্ছে সে বিষয়ে দেশবাসীর পাশাপাশি তিনি এবং সেনাবাহিনী অবগত নয়।

এছাড়া তিনি মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার কথা জানান এবং বলেন, আগস্ট থেকে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু মহল তাঁকে ও সেনাবাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনো যুক্ত হবে না। কাউকে তা করতেও দেওয়া হবে না। এই বাস্তবতায় সব পর্যায়ের সেনা সদস্যকে তিনি নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।

এছাড়া কিছুদিন ধরে প্রচার হচ্ছে, সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের বিরোধ তৈরি হয়েছে। সংবাদপত্রে বিশিষ্টজনদের লেখায় এমন বক্তব্যও আসে, ‘অন্তর্বর্তী সরকার মানেই যহেতু অস্থায়ী সরকার, তার জন্য ১০ মাস মোটেই কম সময় নয়। এই কাজের জন্য প্রধান উপদেষ্টা অনভিজ্ঞদের নিয়ে (যদিও সবাই নয়) একটি টিম গঠন করেছেন। কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে তিনি দক্ষতার সঙ্গে সেই টিম পরিচালনা করতে পারেননি।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, তাঁর কয়েকজন উপদেষ্টা ক্ষমতার প্রতি এতটাই অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন যে তাঁরা তাঁদের মূল দায়িত্ব পালনের চেয়ে সরকারের মেয়াদ বাড়ানোর দিকেই মনোযোগী হয়ে পড়েন। জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সশস্ত্র বাহিনীকে সম্পৃক্ত না করার বিষয়ে সেনাপ্রধানের অভিযোগের বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে মীমাংসা করতে পারেন। কারণ আমাদের সেনাবাহিনীও গণতান্ত্রিক রূপান্তরে সম্পূর্ণভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

২১ মে সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিষয়ে আইএসপিআর থেকে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। আইএসপিআর থেকে বলা হয়েছিল, এ ধরনের ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের কাজের একটি অংশ; এ ধরনের অনুষ্ঠানের সংবাদ গণমাধ্যমকে জানানো হয় না। তবে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমের উপস্থিতিতেই সেনাপ্রধান ডিসেম্বরে নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছিলেন।

ওই দিন ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেছিলেন, ‘আমরা দেশে একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ইনক্লুসিভ ইলেকশনের জন্য (সামনের) দিকে ধাবিত হচ্ছি। তার আগে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, অবশ্যই সরকার এদিকে হেল্প করবে।’

সেদিন তিনি আরো বলেন, ‘ড. ইউনূস যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন দেশটাকে ইউনাইটেড রাখতে। কাজ করে যাচ্ছেন উনি, তাঁকে আমাদের সাহায্য করতে হবে, উনি যেন সফল হতে পারেন। সেদিকে আমরা সবাই চেষ্টা করব। আমরা একসঙ্গে ইনশাআল্লাহ কাজ করে যাব।’

গত ২১ মে অফিসার্স অ্যাড্রেসের পর গত ২৬ মে সেনা সদর আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সেনাবাহিনীর মিলিটারি অপারেশনসের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘মিডিয়াতে বিষয়টি যেভাবে আসছে—এ রকম আসলেই কিছু হয়নি। সরকার ও সেনাবাহিনী খুব সুন্দরভাবে একে অপরের সহযোগিতায় কাজ করছে। এটা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করার কোনো সুযোগ নেই।’ 

পর্যবেক্ষক মহলের মতে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশা শুধু সেনাপ্রধানের না। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ আরো অনেক দল। দেশের আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞরাও দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। গত মঙ্গলবার গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘স্থিতিশীলতা ও নির্বাচন প্রশ্নে বলতে হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের এরই মধ্যে ৯ মাস চলে গেছে। এখন নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া যুক্তিযুক্ত হবে।

বিশিষ্টজনরা যা বলছেন: সার্বিক এই পরিস্থিতির মধ্যে সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সেনাবাহিনীর কাজ না। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলাসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য তাদের ডাকা হয়। তবে তা অনির্দিষ্টকালের জন্য না। ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পর প্রায় দুই বছর সেনাবাহিনীকে সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে নিয়োজিত থাকতে হয়। তারা তখন ভালো অভিজ্ঞতা নিয়ে সেনানিবাসে ফিরতে পারেনি। সেনাবাহিনীর মধ্যে হয়তো এই চিন্তা আছে, দ্রুত তাদের দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজ শেষ হোক। আবার নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার না এলেও তাদের এই কাজের সমাপ্তি ঘটবে না। সেনাপ্রধান হয়তো এই চিন্তা থেকেই ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে নিজের মত প্রকাশ করেছেন। তাঁর এই মত প্রকাশের এখতিয়ার আছে কি না—এর ভালো-মন্দ মূল্যায়ন করার মাপকাঠি তো বর্তমান পরিস্থিতিতে নেই। কারণ, আইনি কাঠামোতে তো এখন দেশ চলছে না।’ 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী জুলাই-আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানে সেনাপ্রধানের অবদান সম্পর্কে এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘৫ আগস্ট তিনি ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছেন। জেনেছি, সেদিন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ফরজের নামাজ শেষে কোরআন তেলাওয়াতের পর মোনাজাতে বসে সেনাপ্রধানকে কাঁদতে দেখা গেছে। তিনি আল্লাহর কাছে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার তৌফিক কামনা করেছিলেন। সেদিন সেনাপ্রধান ছাত্র-জনতার পক্ষে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত না নিলে প্রচুর মানুষ হতাহত হতো, দেশে রক্তের স্রোত বয়ে যেত।’

সাবেক সেনা কর্মকর্তা ড. খান সুবায়েল বিন রফিক ২০০৯ সালে পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যার ঘটনার বিচার চেয়ে শেখ হাসিনার রোষানলে পড়েন এবং চাকরি হারান। অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘জেনারেল ওয়াকার ক্ষমতা নিতে চাইলে গত বছর আগস্টেই নিতেন। কিন্তু তিনি তা চাননি। আজ যাঁরা তাঁর বিরুদ্ধে কথা বলছেন, তাঁদের এই সত্য মনে রাখতে হবে, জেনারেল ওয়াকার ৫ আগস্টের এক কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।’

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
বিচার বিভাগের সংস্কারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
বিচার বিভাগের সংস্কারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ৬টি ব্যাংক নোট হস্তান্তর গভর্নরের
প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ৬টি ব্যাংক নোট হস্তান্তর গভর্নরের
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
সিইসি’র সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
সিইসি’র সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
দেশের সব বিভাগেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের সব বিভাগেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেনন ৫ দিনের রিমান্ডে, নতুন মামলায় গ্রেফতার হাসান
মেনন ৫ দিনের রিমান্ডে, নতুন মামলায় গ্রেফতার হাসান
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা: আজ মিলছে ১২ জুনের টিকিট
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা: আজ মিলছে ১২ জুনের টিকিট
মেঘলা আবহাওয়াতেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
মেঘলা আবহাওয়াতেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
দুপুরের মধ্যে ১১ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১১ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
সর্বশেষ খবর
ব্যাংকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত রাখতে আবগারি শুল্ক দিতে হবে না
ব্যাংকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত রাখতে আবগারি শুল্ক দিতে হবে না

এই মাত্র | অর্থনীতি

ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে যেসব কাজ করবেন
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে যেসব কাজ করবেন

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বাজেটে কৃষি খাতে ৪০ শতাংশ বরাদ্দের দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
বাজেটে কৃষি খাতে ৪০ শতাংশ বরাদ্দের দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশকে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার দিল চীন
লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশকে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার দিল চীন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নাটোরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, বন্যা আতঙ্ক
গাইবান্ধায় সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, বন্যা আতঙ্ক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা
বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

থাইল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ, আন্তর্জাতিক আদালতে যাচ্ছে কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ, আন্তর্জাতিক আদালতে যাচ্ছে কম্বোডিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় মহাসড়ক দখল করে বসানো পশুর হাট বন্ধ
কলাপাড়ায় মহাসড়ক দখল করে বসানো পশুর হাট বন্ধ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের আগে কোর্তোয়াকে হারাল বেলজিয়াম
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের আগে কোর্তোয়াকে হারাল বেলজিয়াম

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএসইর সূচক বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসইর সূচক বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ সরকার আর্থিক খাত ধ্বংসের কিনারায় নিয়ে গেছে : অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ সরকার আর্থিক খাত ধ্বংসের কিনারায় নিয়ে গেছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় ট্রলার ডুবি; ২ দিনেও খোঁজ মেলেনি পুলিশ সদস্য সাইফুলের
মেঘনায় ট্রলার ডুবি; ২ দিনেও খোঁজ মেলেনি পুলিশ সদস্য সাইফুলের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের মাঝেও সুদের হার কমাচ্ছে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের মাঝেও সুদের হার কমাচ্ছে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনছেন পান্ডিয়া ও আইয়ার
মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনছেন পান্ডিয়া ও আইয়ার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ মাস ধরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি
১০ মাস ধরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য ৪০৫ কোটি বরাদ্দ
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য ৪০৫ কোটি বরাদ্দ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

করমুক্ত আয়সীমা অপরিবর্তিত
করমুক্ত আয়সীমা অপরিবর্তিত

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইশরাক-ইশরাক স্লোগানে আজও উত্তাল নগর ভবন
ইশরাক-ইশরাক স্লোগানে আজও উত্তাল নগর ভবন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি লঙ্ঘন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বাণিজ্য চুক্তি লঙ্ঘন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে স্মারকলিপি
রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে স্মারকলিপি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৭ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নবীনগরে ১ ডাকাত গ্রেফতার
নবীনগরে ১ ডাকাত গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজেটে সঞ্চয়কারীদের জন্য সুখবর
নতুন বাজেটে সঞ্চয়কারীদের জন্য সুখবর

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়ায় পরিত্যক্ত অবস্থায় অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় পরিত্যক্ত অবস্থায় অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুস্থ গরু চেনার উপায়
সুস্থ গরু চেনার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পা রাখলেন হামজা
ঢাকায় পা রাখলেন হামজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে