শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

‘কোরবান’ শব্দটি এসেছে ‘কুরবত’ থেকে, অর্থাৎ নৈকট্য। যেকোনো বস্তু, যা আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সান্নিধ্য লাভের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়, তা-ই কোরবানি। আর ঈদুল আজহার দিনে আল্লাহর নামে যে পশু জবাই করা হয়, তা এই আত্মিক ত্যাগের বাহ্যিক প্রতীক মাত্র। প্রকৃত ত্যাগ হলো নিজের অভ্যন্তরের কিছুকে, প্রিয়তম কিছুকে, অথবা নিজের সত্তাকেই আল্লাহর রাহে নিবেদন করা। (লিসানুল আরব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৬৬২, মুখতারুস সিহহা, পৃষ্ঠা-৫২৭) 

কোরবানির সূচনা ও বিভিন্ন ধর্মের ধারণা

কোরবানির ইতিহাস সৃষ্টির আদিলগ্ন থেকেই শুরু হয়েছে। মানবজাতির বেশির ভাগ সম্প্রদায় ও ধর্মে কোরবানির ধারণা কোনো না কোনো রূপে বিদ্যমান। শুধু পদ্ধতি ও অনুষঙ্গের মধ্যে পার্থক্য থাকতে পারে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানি নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেওয়া চতুষ্পদ জন্তু জবেহ কারার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে।’ (সুরা : আল-হাজ, আয়াত : ৩৪)

বিশ্বের বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ে কোরবানির বিষয়ে যেসব ধারণা প্রচলিত আছে, সেগুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে  ধরা হলো—

প্রথম কোরবানি
মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম কোরবানির উল্লেখ কোরআন মজিদে এসেছে আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের কাহিনির মাধ্যমে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং (হে নবী) আপনি তাদের আদমের দুই পুত্রের বাস্তব অবস্থা পাঠ করে শোনান। যখন তারা উভয়েই কোরবানি করেছিল, তখন তাদের একজনের কোরবানি কবুল হয়েছিল এবং অন্যজনের কবুল হয়নি। সে বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। সে বলল, আল্লাহ ধর্মভীরুদেরই কোরবানি কবুল করেন।’ (সুরা : আল-মায়িদাহ, আয়াত : ২৭)

তবে কোরবানির যে আত্মিক আবেগ, ত্যাগের যে দীপ্তিময় চেতনা, আত্মোৎসর্গের যে নিখাদ অনুভূতি তা পূর্ণতা লাভ করে ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর সন্তান ইসমাঈল (আ.)-এর অসামান্য আত্মত্যাগের মাধ্যমে।

আল্লাহ তাআলা ইবরাহিম (আ.)-কে এক অবর্ণনীয় পরীক্ষায় আমন্ত্রণ জানালেন—তাঁর হৃদয়ের অমূল্য রত্ন, আদরের পুত্রকে কোরবানি করার আহবান। পিতা-পুত্র উভয়েরই অন্তর আল্লাহর হুকুমের প্রতি সমর্পিত; তাঁরা নিঃশব্দে প্রস্তুত হলেন সেই মহান বিসর্জনের জন্য। কিন্তু মূলত মহান রবের উদ্দেশ্য ছিল তাঁদের ঈমানি দৃঢ়তা যাচাই করা; আর এই কঠিন পরীক্ষা তাঁরা ঈমানের দীপ্তিতেই উত্তীর্ণ হলেন।
এই নিষ্কলুষ আনুগত্য ও আত্মোৎসর্গের দৃশ্য আল্লাহর দরবারে এমন নূরানি মর্যাদা পেল যে তিনি কিয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির জন্য এই সুন্নাহকে জীবন্ত স্মৃতি হিসেবে অব্যাহত রাখলেন।

ইহুদি ও খ্রিস্ট ধর্মে কোরবানি ও দর্শন
ইহুদি ধর্মেও পশু কোরবানির ধারণা সুস্পষ্ট; তবে তারা ইবরাহিম ও ইসমাঈল (আ.)-এর ঐতিহাসিক কাহিনিকে ইসহাক (আ.)-এর সঙ্গে সংযুক্ত করে, এবং তারা তিনিই ‘জবিহুল্লাহ’—এই দাবি করে থাকে। তারা আল্লাহর সান্নিধ্য ও সন্তুষ্টি লাভের প্রত্যাশায় পশু উৎসর্গ করে; আর তাদের বিশ্বাস মতে, কোনো কোরবানি কবুল হওয়ার প্রত্যক্ষ আলামত ছিল এই যে অদৃশ্য থেকে অগ্নিশিখা নেমে এসে সেই কোরবানিকে জ্বালিয়ে খাক করে দিত। বাইবেলের ভাষ্যও এই সাক্ষ্যই দেয় : প্রভুর দরবারে কোনো কোরবানি গৃহীত হলে তার নিদর্শন ছিল অন্তরাল থেকে আগুন নেমে এসে তা দগ্ধ করে দিত। (বাইবেল, কুযা (Book of Judges) ৬ : ২০-২১)

ঈসা (আ.) কোনো নতুন শরিয়তের প্রবর্তক ছিলেন না; বরং তিনি মুসা (আ.)-এর বিধান অনুসারে জীবন যাপন করতেন এবং ইহুদি শরিয়তেরই পূর্ণ অনুসারী ছিলেন। (বাইবেল : মতি, ৫:১৭)

তবে সময়ের পরিক্রমায় তাঁর পরবর্তীকালে উদিত খ্রিস্টধর্মে এক বিপুল পরিবর্তনের সূচনা হয়, যার মূলে ছিলেন সেন্ট পল (জন পল)। তিনি একাধারে দর্শন, ধর্ম ও সংস্কৃতির সংমিশ্রণে খ্রিস্টধর্মে এমন সব মতবাদ সংযোজন করেন, যা মূল তাওহিদি শিক্ষা ও নবী ঈসার প্রকৃত অনুসৃত ধর্মীয় অনুশাসনের পরিপন্থী। এরই ফলস্বরূপ, কোরবানির সেই মহান স্মৃতি, যা ইবরাহিম (আ.)-এর আত্মোৎসর্গ ও আনুগত্যের নিদর্শন ছিল, ধীরে ধীরে খ্রিস্টান সমাজে বিলুপ্ত হয়ে যায়। আজ আর খ্রিস্টধর্মে কোরবানির কোনো কার্যকর ধারা বা আনুষ্ঠানিকতা অবশিষ্ট নেই। (Paul and Jesus: How the Apostle Transformed Christianity, James D. Tabor)

হিন্দু ধর্ম ও বৈদিক যুগে কোরবানি ও দর্শন
ভারতীয় উপমহাদেশের ধর্মগুলোর মধ্যে হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে প্রাচীন। এই ধর্মব্যবস্থায় যজ্ঞ বা হোম (কোরবানি), দান, তপস্যা ও আত্মজ্ঞানের মাধ্যমে ব্রহ্ম বা পরমাত্মার সান্নিধ্য লাভকে চূড়ান্ত সিদ্ধি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হিন্দু দর্শনে কোরবানির মাহাত্ম্য শুধু এক দেহত্যাগে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি পারলৌকিক কল্যাণ, ইচ্ছাপূরণ এবং পাপমোচনের একটি উচ্চস্তরের আধ্যাত্মিক চর্চা। ভাগবত পুরাণেবর্ণিত আছে : নারায়ণ সমগ্র জগৎ বিনাশের পর কেবল একটি অশ্বমেধ যজ্ঞ বা ঘোড়ার কোরবানি করেই পাপমোচন করেন।
(ভাগবত পুরাণ, খণ্ড-১২, অধ্যায়-৭, শ্লোক-১৭)

বৈদিক যুগে এই কোরবানির রীতিকে কেন্দ্র করে সমাজে বহু ‘যজ্ঞান্বিত’ বধ্যভূমির (বধশালা) অস্তিত্ব ছিল। সে সময় ব্রাহ্মণ সম্প্রদায় দেবতাদের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু উৎসর্গ করত এবং উৎসর্গকৃত পশুর মাংস পারস্পরিকভাবে ভাগ করে গ্রহণ করত—এটা ছিল ধর্মীয় আচার ও সামাজিক সম্প্রীতির এক সম্মিলিত রূপ।  (Rigveda 10.85.13, Satapatha Brahmana 3.1.2.21)

বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মে কোরবানি ও দর্শন
এই রক্তাক্ত ধর্মানুষ্ঠানের বিরুদ্ধেই এক বিপ্লবে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের আবির্ভাব, যা ছিল অহিংসার এক মহান অভ্যুত্থান। এ দুই ধর্ম একবাক্যে প্রত্যাখ্যান করে দেয় সেই সব আচার-অনুষ্ঠান, যেগুলোর ভিত্তি ছিল পীড়া, হত্যা ও বলিপ্রথা। বিশেষ করে বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম বুদ্ধ এবং জৈন ধর্মের মহাবীর—দুজনেই আত্মসংযম, করুণা ও সর্বপ্রাণের প্রতি সদ্ব্যবহারের ওপর জোর দেন।
যজ্ঞে বিপুল পশু বধের প্রতিবাদে বৌদ্ধ ধর্ম অহিংসাকে কেন্দ্রে রেখে এগিয়ে যায় এবং জৈন ধর্ম তো তার পঞ্চ মহাব্রতের প্রথম ব্রতকেই ঘোষণা করে—‘অহিংসা পরম ধর্ম’। বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাবে সম্রাট অশোক তাঁর সাম্রাজ্যে পশু বলি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।
(Ashokan Edicts, Rock Edict 1 & 2)

এই দুটি ধর্মের অহিংসানির্ভর নৈতিক শিক্ষা ধীরে ধীরে হিন্দু সমাজেও ব্যাপক প্রভাব ফেলতে থাকে। ফলস্বরূপ, একসময় হিন্দু ধর্মের বহু সম্প্রদায় নিজেরাই পশু বলির বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে তারা হয়ে ওঠে পশু বলির সবচেয়ে প্রবল বিরোধী। এই ধর্মীয় নৈতিক রূপান্তর ছিল একটি দীর্ঘ সাংস্কৃতিক সংগ্রামের ফল।
ড. ভীমরাও রামজী আম্বেদকর, যিনি নিজে একজন হিন্দু সমাজের অন্তর্গত শূদ্র জাতি থেকে উঠে এসে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, তিনি এই ঐতিহাসিক পরিবর্তনের পেছনের রাজনৈতিক কৌশলের দিকটি উন্মোচন করে লেখেন : এটা ছিল ব্রাহ্মণদের এক কৌশলী যুদ্ধনীতি—তারা নিজেদের মাংসাশী স্বভাব লুকিয়ে একসময় গরুপূজারত ব্রাহ্মণ রূপ ধারণ করল। বৌদ্ধদের সাথে চার শ বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের পর অবশেষে করুণার ধ্বজা নিয়ে তারাই জয়লাভ করল। (ওহদত-এ-জদীদ, পৃষ্ঠা-৩৮-৩৯)

মক্কার কাফেদের কোরবানি ও দর্শন
মক্কার মুশরিকরাও কোরবানির আনুষ্ঠানিকতা পালন করত। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য ও পদ্ধতি ছিল ভ্রান্ত এবং প্রকৃত ঈমান ও তাওহিদের মর্মবোধ থেকে বঞ্চিত। তারা কোরবানির পশুর গোশত নিজেরাই ভক্ষণ করত এবং তার রক্ত কাবার প্রাচীরে মাখিয়ে দিত, এই বিশ্বাসে যে এভাবেই কোরবানির রক্ত আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যাচ্ছে এবং তাদের কোরবানি কবুল হচ্ছে। আল্লাহ তাআলা তাদের এই মিথ্যা ও কুসংস্কারপূর্ণ ধারণার কঠোর প্রতিবাদ করেন এবং কোরবানির প্রকৃত তাৎপর্য সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘তাদের গোশত কিংবা রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না, বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া।’ (সুরা : আল-হাজ, আয়াত : ৩৭)

বিডি প্রতিদিন/মুসা

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
উট কোরবানি নিয়ে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
উট কোরবানি নিয়ে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
কোরবানির প্রস্তুতি ও পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা
কোরবানির প্রস্তুতি ও পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
হজ নিয়ে ভুয়া বিজ্ঞাপনে সৌদিতে দুই প্রবাসী গ্রেফতার
হজ নিয়ে ভুয়া বিজ্ঞাপনে সৌদিতে দুই প্রবাসী গ্রেফতার
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
সর্বশেষ খবর
চলতি জুনেই মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে নেমে আসবে
চলতি জুনেই মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে নেমে আসবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার

২৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দেয়াল চাপায় যুবক নিহত
দেয়াল চাপায় যুবক নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে যুবদলের আলোচনা সভা
বাগেরহাটে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে যুবদলের আলোচনা সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে ১৬২ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ১৬২ বিচারককে একযোগে বদলি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের সেবায় সৌদিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন
হজযাত্রীদের সেবায় সৌদিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হব: হামজা চৌধুরী
ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হব: হামজা চৌধুরী

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জে বসুন্ধরা সিমেন্টের হালখাতা অনুষ্ঠিত
সুনামগঞ্জে বসুন্ধরা সিমেন্টের হালখাতা অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকবির জন্মজয়ন্তিতে নিউইয়র্কে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
বিশ্বকবির জন্মজয়ন্তিতে নিউইয়র্কে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

বাজেটে মৌলিক বিষয়গুলোতে গলদ রয়েছে : আমীর খসরু
বাজেটে মৌলিক বিষয়গুলোতে গলদ রয়েছে : আমীর খসরু

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাঁজা সেবনে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বহুগুণে: মার্কিন গবেষণা
গাঁজা সেবনে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বহুগুণে: মার্কিন গবেষণা

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইন্টারনেট ও মোবাইল সেবায় খরচ কমতে পারে
ইন্টারনেট ও মোবাইল সেবায় খরচ কমতে পারে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চুয়াডাঙ্গায় এক হাজতির মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় এক হাজতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বলেশ্বর নদী থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে বলেশ্বর নদী থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
গোবিন্দগঞ্জে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারুণ্যের উৎসব’ উদযাপনে বরাদ্দ ১০০ কোটি টাকা
‘তারুণ্যের উৎসব’ উদযাপনে বরাদ্দ ১০০ কোটি টাকা

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কৃষক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার কাজে আসা পুলিশের ভ্যানে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা, ৪ গাড়ি খাদে
উদ্ধার কাজে আসা পুলিশের ভ্যানে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা, ৪ গাড়ি খাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কৃষকের ৩ গরু চুরি
চট্টগ্রামে কৃষকের ৩ গরু চুরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘দেশে রেমিট্যান্স ও পোশাকশিল্পের সূচনা করেছিলেন জিয়াউর রহমান’
‘দেশে রেমিট্যান্স ও পোশাকশিল্পের সূচনা করেছিলেন জিয়াউর রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা ছাত্রের হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
শিক্ষকের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা ছাত্রের হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিপির আন্তর্জাতিক সম্পাদক হলেন শেখ সাজনীন
এলডিপির আন্তর্জাতিক সম্পাদক হলেন শেখ সাজনীন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বয়স্ক ও বিধবাসহ বেশ কিছু ভাতার হার বৃদ্ধির প্রস্তাব
বয়স্ক ও বিধবাসহ বেশ কিছু ভাতার হার বৃদ্ধির প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিনামূল্যে চিকিৎসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচির বরাদ্দ ৬৩৩০ কোটি টাকা
বিনামূল্যে চিকিৎসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচির বরাদ্দ ৬৩৩০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবির সাবেক অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের জামিন
জবির সাবেক অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুস্থ গরু চেনার উপায়
সুস্থ গরু চেনার উপায়

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নগদের গ্রাহকদের অর্থ ও তথ্য চরম ঝুঁকিতে : বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের গ্রাহকদের অর্থ ও তথ্য চরম ঝুঁকিতে : বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় পা রাখলেন হামজা
ঢাকায় পা রাখলেন হামজা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে