শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৯, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন এখনই সম্ভব নয়, কৌশলী হওয়ার পরামর্শ হ আরাকানে স্থিতিশীলতা ফেরাতে কাজ করছে বাংলাদেশ : খলিলুর রহমান
আবির আব্দুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১ লাখ ৮০ হাজার জনকে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার। তবে দেশটিতে চলমান সংঘাতের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীকে হটিয়ে বাংলাদেশ ঘেঁষা আরাকানের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মি। ফলে দেশটির সরকার রাজি থাকলেও আরাকান আর্মিকে পাশ কাটিয়ে এখনই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, কৌশলগত কারণে মিয়ানমারের এ অঞ্চলের দিকে চীন-ভারতসহ প্রভাবশালী দেশগুলোর নজর রয়েছে। তাই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনসহ যে কোনো সমঝোতায় যেতে বাংলাদেশকে সব পক্ষের বিষয়গুলো মাথায় রেখে কৌশলী সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

চলতি মাসে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শিউ। বৈঠকে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গার তালিকা থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার জনকে ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দেয় মিয়ানমার। এ সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে ব্যাখ্যা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি একে দীর্ঘস্থায়ী রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে দেশটির বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। আরাকানের ১৭টি শহরের মধ্যে ১৪টিই এখন তাদের দখলে। বাকি শহরগুলো দখলে নিতে দেশটির সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে তারা। রাখাইনের যেসব এলাকায় রোহিঙ্গাদের বসতি, সেগুলো এখন আরাকান আর্মির দখলে। আর আরাকান আর্মি রাখাইন এলাকা দখলের পর গত আট মাসে প্রায় ১ লাখ রোহিঙ্গা নতুন করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আরাকান আর্মির সম্পর্ক ভালো নয়। ফলে মিয়ানমার সরকার চাইলেও আরাকান আর্মিকে এড়িয়ে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, আরাকান আর্মির কাছে এলাকা হারিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার নানা কৌশল নিয়েছে। গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত জান্তা সরকারের রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রশ্নে হঠাৎ এমন আন্তরিকতা সরলভাবে দেখার সুযোগ নেই। আরাকান আর্মিকে রুখতে দেশটি বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা থেকে এমন অবস্থান নিয়েছে কি না সেটা ভাবতে হবে। তাছাড়া রাখাইনের সিত্তে বা আকিয়াব বন্দরে চীনসহ বিভিন্ন পক্ষের স্বার্থ জড়িত। বঙ্গোপসাগর ঘেঁষা মিয়ানমারের এ রাজ্যটির দিকে ভারতও সার্বক্ষণিকভাবে তীক্ষè নজর রাখছে। ফলে এখানে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনসহ যে কোনো সমঝোতায় যেতে বাংলাদেশকে সব পক্ষের বিষয়গুলো মাথায় রেখে কৌশলী সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এম শহীদুজ্জামান বলেন, এ ধরনের ঘোষণা এর আগেও মিয়ানমারের সরকার দিয়েছে। কিন্তু ফেরত নেওয়াটা একেবারেই অসম্ভব। কেননা রোহিঙ্গারা যে অঞ্চলে যাবে, সেখানে তাদের উপস্থিতি একেবারেই সীমিত। ওখানে আরাকান আর্মি যতদিন রয়েছে, ততদিন ১ লাখ ৮০ হাজার নিতে চাওয়া বা ৩ লাখ নিতে চাওয়া, এটা পুরোপুরি অর্থহীন। তারা কল্পনাপ্রসূত এসব কথা বলে। ইয়াঙ্গুনের ওপর তাদের যে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে, সেটা বিশ্বাসযোগ্য করার জন্যই তারা এ ধারণা দিয়েছে। এদিকে আরাকানে স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উচ্চপ্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আরাকানে চলমান যুদ্ধাবস্থার নিরসন না করে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়। যুদ্ধাবস্থা পরিস্থিতি নিরসনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে।

আরাকানে যাতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা দ্রুত ফিরে আসে এবং সেখানকার মানবিক সংকট যাতে নিরসন হয় এজন্য আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কাজ করছি। আমরা চেষ্টা করছি, সেখানকার হিউম্যানিটারিয়ান সিচুয়েশন যাতে আমরা কিছুটা হলেও নিরসন করতে পারি। সে জন্য দরকার বিবদমান দুই পক্ষের যুদ্ধের বিরতি।

খলিলুর রহমান আরও বলেন, যে কোনো প্রত্যাবাসনের একটি প্রক্রিয়া রয়েছে। তারা যাবেন, কী করে যাবেন, সেই জায়গাটা কী অবস্থায় আছে, নিরাপত্তা-সুরক্ষা আছে কিনা এবং যাওয়ার জন্য জীবন-জীবিকার সংস্থান আছে কিনা- এ বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। এজন্য আমরা সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছি। এই প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারের কাছ থেকে ভেরিফিকেশন নিতে হচ্ছে। কেননা রাখাইন এখনো মিয়ানমারের একটি সার্বভৌম অঞ্চল। পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা আরাকান আর্মির সঙ্গে আলোচনা করেছি। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া আরাকান আর্মির একটি প্রিন্সিপাল পজিশন। আমাদের সঙ্গে আলোচনার সময় দ্ব্যর্থহীনভাবে সেই কথার পুনরাবৃত্তি করেছেন। তিনি বলেন, এই ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফিরিয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত করতে পারব। তবে সেটা কালকেই হচ্ছে না। তারা যাতে দ্রুততম সময়ে যেতে পারেন, আমাদের সেই প্রচেষ্টা থাকবে। সে কারণে মিয়ানমার, আরাকানের বাস্তব কর্তৃপক্ষ, জাতিসংঘ ও আমাদের বন্ধু দেশগুলোর সঙ্গে মিলে আমরা কাজটি করব। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে, আগামী ঈদ যাতে রোহিঙ্গারা তাদের দেশে গিয়ে করতে পারে- সেটাই আমাদের লক্ষ্য।

এই বিভাগের আরও খবর
‘হাসিনার মামলার তদন্ত চূড়ান্ত পর্যায়ে’
‘হাসিনার মামলার তদন্ত চূড়ান্ত পর্যায়ে’
বৃষ্টিতে জনজীবনে স্বস্তি, তীব্র যানজটে ভোগান্তি
বৃষ্টিতে জনজীবনে স্বস্তি, তীব্র যানজটে ভোগান্তি
দুই পক্ষের সংঘর্ষে ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন পণ্ড
দুই পক্ষের সংঘর্ষে ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন পণ্ড
সয়াবিন তেলের সংকট কাটেনি
সয়াবিন তেলের সংকট কাটেনি
বিদেশ ভ্রমণে কর্মকর্তারা সঙ্গী করতে পারবেন না পরিবারকে
বিদেশ ভ্রমণে কর্মকর্তারা সঙ্গী করতে পারবেন না পরিবারকে
আগুন আতঙ্কে ট্রেন থেকে লাফ নবজাতকের মৃত্যু
আগুন আতঙ্কে ট্রেন থেকে লাফ নবজাতকের মৃত্যু
সেই মালেকের স্ত্রীসহ কারাদণ্ড
সেই মালেকের স্ত্রীসহ কারাদণ্ড
সিলেটে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
সিলেটে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
জুনের মধ্যেই ডাকসু নির্বাচনে আলটিমেটাম
জুনের মধ্যেই ডাকসু নির্বাচনে আলটিমেটাম
উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পাহাড়ে চবির পাঁচ শিক্ষার্থীসহ ছয় জনকে অপহরণ
পাহাড়ে চবির পাঁচ শিক্ষার্থীসহ ছয় জনকে অপহরণ
সংস্কার নিয়ে অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করবে বিএনপি
সংস্কার নিয়ে অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুনের ঘটনায় আটক ৬
শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুনের ঘটনায় আটক ৬

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার, আড়াই ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গাজীপুরে শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার, আড়াই ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত
ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ফের পিছিয়ে ১৮ মে
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ফের পিছিয়ে ১৮ মে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন রণবীরকে প্রেমিক হিসেবে চাননি আনুশকা?
কেন রণবীরকে প্রেমিক হিসেবে চাননি আনুশকা?

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যে সংস্কারে জাতির কল্যাণ হয় সেটিই বিবেচনা করা হবে : সালাহউদ্দিন
যে সংস্কারে জাতির কল্যাণ হয় সেটিই বিবেচনা করা হবে : সালাহউদ্দিন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প
হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে গো-খাদ্য ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে গো-খাদ্য ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালী মেডিকেলে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
পটুয়াখালী মেডিকেলে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে না, তবে তা জনগণের সম্মতিতে হতে হবে’
‘বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে না, তবে তা জনগণের সম্মতিতে হতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে ভুট্টা খেতে নিয়ে স্কুলছাত্রীকে হত্যা, গ্রেপ্তার ১
লালমনিরহাটে ভুট্টা খেতে নিয়ে স্কুলছাত্রীকে হত্যা, গ্রেপ্তার ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হালদা নদীতে নিখোঁজ প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার
হালদা নদীতে নিখোঁজ প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সখীপুরে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বর্ণালংকার লুট
সখীপুরে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বর্ণালংকার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনয় ছাড়ার ইঙ্গিত অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট ব্ল্যানচেটের
অভিনয় ছাড়ার ইঙ্গিত অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট ব্ল্যানচেটের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপুরে শূন্যরেখায় বিএসএফের কাঁটাতার দেয়ার চেষ্টা, বিজিবির বাধা
দুর্গাপুরে শূন্যরেখায় বিএসএফের কাঁটাতার দেয়ার চেষ্টা, বিজিবির বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপির ভূমিকা জনগণের কাছে সমাদৃত : আলী রীয়াজ
বিএনপির ভূমিকা জনগণের কাছে সমাদৃত : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টের ৪৮ বেঞ্চ পুনর্গঠন
হাইকোর্টের ৪৮ বেঞ্চ পুনর্গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চারুকলা ও ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ একইসূত্রে গাঁথা : ইউট্যাব
চারুকলা ও ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ একইসূত্রে গাঁথা : ইউট্যাব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র তারকা নোরা অনোর মারা গেছেন
ফিলিপাইনের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র তারকা নোরা অনোর মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১২ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পানি ও আকাশ পথকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলের পানি ও আকাশ পথকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ইয়েমেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান
ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মতো অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে মিশরের হাতে!
রাশিয়ার মতো অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে মিশরের হাতে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়
জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং
চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বিএনপি: আসিফ নজরুল
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বিএনপি: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা
শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত
রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৯৮ দিনে ৮৫ হাজার ভারতীয়কে ভিসা দিল চীন
যে কারণে ৯৮ দিনে ৮৫ হাজার ভারতীয়কে ভিসা দিল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুই ধাপ পরই ক্রিকেটার নাসির ও তামিমার মামলার রায়
দুই ধাপ পরই ক্রিকেটার নাসির ও তামিমার মামলার রায়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ আইন: অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ নয়, বৃহস্পতিবার ফের শুনানি
ভারতে ওয়াকফ আইন: অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ নয়, বৃহস্পতিবার ফের শুনানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
তিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ঢুকে গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা করলো বিএসএফ
বাংলাদেশে ঢুকে গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা করলো বিএসএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ হাইক‌মিশনারের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠ‌ক
ব্রিটিশ হাইক‌মিশনারের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠ‌ক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি এখন কী করবে
বিএনপি এখন কী করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার
বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর উত্তাপ
আলোচনার পর উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার
যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন
ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ
অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

মৌসুমীর ফেরা না ফেরা
মৌসুমীর ফেরা না ফেরা

শোবিজ

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর
অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত
রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ
সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ
জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত
মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

সম্পাদকীয়

চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও
চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

শোবিজ

ফের বিতর্কে উর্বশী...
ফের বিতর্কে উর্বশী...

শোবিজ

ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার
ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার

শোবিজ

এক লিগে তিন অধিনায়ক
এক লিগে তিন অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা
এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা

শোবিজ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে

মাঠে ময়দানে

উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ
উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ

শোবিজ

ইতিহাসের অপেক্ষায়
ইতিহাসের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

বিডিআর হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন করতে হবে
বিডিআর হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা