শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০২, সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২১, সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

কোরআনের ভাষায়

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

ভূমিকম্পের সেই আকস্মিক ঘটনা, যা হৃদয়কে কাঁপিয়ে দেয়, চোখে এনে দেয় আতঙ্ক এবং মুহূর্তের মধ্যে বহু প্রাণ কেড়ে নেয়—অনেকের চোখে তা শুধু একটি বস্তুবাদী ব্যাখ্যার ঘটনা! তবে এখন ঘটনা শুধু সংখ্যায় নয়, তা যেন হৃদয়ের চোখ দিয়ে দেখা যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের আগে অনেক দৃষ্টান্ত অতিবাহিত হয়ে গেছে। অতএব, পৃথিবীতে ভ্রমণ করো এবং দেখো যারা সত্যকে অস্বীকার করেছিল তাদের পরিণতি কী হয়েছিল। এতে মানবজাতির জন্য রয়েছে একটি স্পষ্ট শিক্ষা আর আল্লাহভীরু মানুষদের জন্য রয়েছে দিকনির্দেশনা ও উপদেশ।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৩৭-১৩৮)

কিন্তু গাফেল, অজ্ঞ ও অবিশ্বাসীদের বৈশিষ্ট্য হলো—আল্লাহর নিদর্শন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া। তা হোক কোরআনের আয়াত বা মহাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা কুদরতের স্পষ্ট চিহ্ন—কোনো কিছুই তাদের মনকে নাড়া দেয় না। আল্লাহ বলেন, ‘মানুষের হিসাব-নিকাশের সময় ঘনিয়ে এসেছে, অথচ তারা উদাসীনতায় মুখ ফিরিয়ে আছে। তাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যখনই কোনো নবীন উপদেশ আসে, তারা তা অমনোযোগী অবস্থায় শোনে—তাদের হৃদয় তো অন্যদিকে বিভ্রান্ত থাকে।’
(সুরা : অম্বিয়া, আয়াত : ১৩)

যেকোনো ঘটনা, ইতিহাস ও বাস্তবতাকে একমাত্র বস্তুবাদী চোখে দেখা—ইহজাগতিক ধ্যান-ধারণা মানুষের স্বভাবগত বিষয়। আল্লাহ তাদের মানসিকতার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ‘আর যদি তারা আকাশের একটি টুকরা পতনশীল অবস্থায় দেখেও, তারা বলবে, ‘এ তো স্রেফ ঘন মেঘ!’  (সুরা : তুর, আয়াত : ৪৪)

একই মনোভাব আমরা দেখি ‘আদ’ জাতির ইতিহাসে। যখন তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসন্ন শাস্তির মেঘ দেখল, তারা সরলভাবে ভাবল—এটা বৃষ্টির মেঘ। আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তারা যখন দেখল যে তা তাদের উপত্যকার দিকে ধেয়ে আসছে, তারা বলল, এ তো এমন একটি মেঘ, যা আমাদের ওপর বৃষ্টি বর্ষণ করবে, বরং এটি সেই জিনিস, যার জন্য তোমরা তাড়াহুড়া করলে—এক প্রবল বায়ু, যাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।

এটি তার প্রতিপালকের আদেশে সব কিছু ধ্বংস করে দিল, ফলে এমন হলো যে তাদের ঘরবাড়ি ছাড়া আর কিছুই দৃশ্যমান রইল না।’ (সুরা : আহকাফ, আয়াত : ২৪-২৫)

একজন মুমিন কখনো শুধু বস্তুগত কারণের ওপর নির্ভর করে না। সে কারণগুলোর স্রষ্টা, আসমান-জমিনের মালিক আল্লাহর দিকে ফিরে যায়। যিনি কোনো বিষয়ের ইচ্ছা করলে কেবল বলেন—‘হও’, আর তা হয়ে যায়। মুমিন তাঁর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে, যাতে নুহ (আ.)-এর পুত্রের মতো ভুল না করে।

নুহ (আ.) যখন তাকে বলেন, ‘হে আমার প্রিয় পুত্র! আমাদের সঙ্গে ওঠে এসো, আর কাফিরদের সঙ্গে থেকো না।’ পুত্র জবাব দিল সম্পূর্ণ বস্তুবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে—‘আমি এমন এক পর্বতে আশ্রয় নেব, যা আমাকে পানির হাত থেকে রক্ষা করবে।’ তখন নুহ (আ.) বলেন, ‘আজ আল্লাহর আদেশ থেকে কাউকে রক্ষা করার নেই, তিনি যাকে দয়া করেন তাকে ছাড়া। এরপর তাদের মাঝে ঢেউ এসে দাঁড়াল এবং সে ডুবে যাওয়া লোকদের অন্তর্ভুক্ত হলো।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৪৩)

ইহজাগতিক ধ্যান-ধারণা লোকেরা কি ভুলে গেছে—অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ভুলে থাকার ভান করছে যে এই পৃথিবীর ভূত্বক, পর্বত, সাগর—সবই আল্লাহর আদেশেই পরিচালিত? আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করলেন, যখন তা ছিল ধোঁয়াশাচ্ছন্ন। তিনি আকাশ ও পৃথিবীকে বললেন, ‘চাই স্বেচ্ছায়, চাই অনিচ্ছায়—তোমরা আসো।’ তারা বলল, ‘আমরা স্বেচ্ছায় উপস্থিত হলাম।’

(সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১১)

তিনি আদেশ করেন আর সৃষ্টিজগৎ বিনা দ্বিধায় অনুসরণ করে। তিনি তাদের ধারণ করে রেখেছেন তাদের নির্ধারিত ভূমিকায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আসমান ও জমিনকে ধরে রেখেছেন, যাতে তারা ভেঙে না পড়ে। আর যদি তারা ভেঙে পড়ত, তবে আল্লাহ ছাড়া কেউ নেই যে তাদের ধরে রাখতে পারত।’

(সুরা : ফাতির, আয়াত : ৪১)

বিজ্ঞানীরা কী বলেন? তাঁরা বলেন, অপ্রত্যাশিত! কিন্তু আল্লাহর কাছে কিছুই অপ্রত্যাশিত নয়। কেমন যেন আল্লাহ তাআলা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন সেই অত্যাচারীর দিকে, যার নাম ছিল কারুন। আল্লাহ যখন তাকে বিপুল সম্পদ দান করেছিলেন, সে অকৃতজ্ঞ হয়ে বলেছিল, ‘আমি তো এগুলো পেয়েছি আমার নিজ জ্ঞানের কারণে!’ এ ছিল তার অহংকার, তার অজ্ঞতা। ফলে শাস্তি ছিল অনিবার্য—‘অতঃপর আমরা তাকে ও তার গৃহকে ভূগর্ভে ধ্বংস করে দিলাম। আল্লাহ ছাড়া তার কোনো দল তাকে সাহায্য করতে পারেনি এবং সে নিজেও আত্মরক্ষা করতে সক্ষম ছিল না।’ (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৮১)

আজ আমাদের ওপর যা ঘটেছে, যার জন্য ভূমিকম্পবিদরা এখনো সন্তোষজনক ব্যাখ্যা খুঁজে পাননি, তা নিছক আকস্মিক ঘটনা নয়, বরং এটি আমাদের কর্ম, আমাদের নৈতিক অবক্ষয় এবং আল্লাহর আইনকে উপহাস করার পরিণতির দিকেই ইঙ্গিত করে—সুদকে বৈধ করা, মদকে সাংস্কৃতিক আড়ালে প্রমোট করা, ইসলামী আইনকে উপহাস করা, আল্লাহর আয়াতের সঙ্গে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা—এসব কি শাস্তিকে আহবান করার মতো কাজ নয়? আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কত শহর ছিল যারা তাদের পালনকর্তা ও তাঁর রাসুলদের আদেশ অমান্য করেছিল। আর আমরা তাদের কঠোর হিসাবের মুখোমুখি করেছি এবং ভয়াবহ শাস্তি দিয়েছি। ফলে তারা তাদের কর্মের মন্দ ফল ভোগ করেছে এবং তাদের পরিণতি হয়েছে সম্পূর্ণ ধ্বংস।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ৮৯)

শাস্তি শুধু জালিমদের ওপর আসে না, এটি সামাজিক পরীক্ষাও বটে! আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা এমন এক ফিতনাকে ভয় করো, যা শুধু তোমাদের মধ্যের জালিমদের ওপরেই সীমাবদ্ধ থাকবে না।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ২৫)

অতএব, সমাজে যখন পাপ, অন্যায়, অশ্লীলতা, দুর্নীতি, দুরাচার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে, তখন শাস্তি শুধু অপরাধীদের ওপর নয়, বরং পুরো সমাজের ওপর এসে পড়ে।

পাপাচার তো পশ্চিমে আরো বেশি, তবু তাদের কিছু হয় না—এই আপত্তির জবাব অনেকে বলে থাকে, ‘আমেরিকা ও ইউরোপের মতো দেশগুলোতে নৈতিক অবক্ষয় আমাদের চেয়ে বহুগুণ বেশি। তবু তাদের তো কিছু হয় না! আমরা বলি, তাদের এই বাহ্যিক সমৃদ্ধিকে শাস্তি থেকে নিরাপত্তা ভেবে নেওয়া মারাত্মক ভুল। আল্লাহ যখন কারো প্রতি ক্রুদ্ধ হন, অনেক সময় তাঁর শাস্তি সঙ্গে সঙ্গে আসে না,

বরং আল্লাহ তাদেরকে অবকাশ দেন, যেন তারা বিভ্রান্তির মধ্যে আরো ডুবে যায় এবং পরিণামে একদিন হঠাৎ করে পাকড়াও করা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা যখন যে বিষয় দ্বারা উপদেশপ্রাপ্ত হয়েছিল তা ভুলে গেল, তখন আমরা তাদের জন্য সবকিছুর দরজা খুলে দিলাম। অবশেষে যখন তারা যা পেয়েছিল তাতে আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেল, তখন আমরা হঠাৎ তাদের পাকড়াও করলাম। এবং তখন তারা হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে গেল।’ (সুরা: আনআম, আয়াত : ৪৪)

মুমিনদের ক্ষেত্রে আল্লাহর রীতি কিছুটা ভিন্ন। মুমিনদের ওপর যদি বিপদ আসে—তা শাস্তি নয়, বরং শিক্ষা, সতর্কতা ও ফিরে আসার জন্য এক দয়াময় আহবান। মুমিন যদি অবাধ্য হয় বা পাপের পথে চলে—আল্লাহ কখনো কখনো দ্রুত আজাব দেন, যাতে সে জেগে ওঠে, তাওবার দিকে ফিরে আসে এবং সঠিক পথ আঁকড়ে ধরে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষের হাতের কৃতকর্মের কারণে স্থলে ও জলে বিপর্যয় দেখা দেয়, যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের কাজের কিছু স্বাদ আস্বাদন করান, হয়তো তারা (এতে) ফিরে আসবে।’ (সুরা : রুম, আয়াত : ৪১)

আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বহু আগেই এসব ঘটনার ব্যাপারে আমাদের সতর্ক করে দিয়েছেন। যারা ভূমিকম্পের মতো বিপর্যয় সম্পর্কে পূর্বাভাস জানতে চান, তাদের উদ্দেশে সহিহ বুখারিতে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন, ‘কিয়ামত আসবে না, যতক্ষণ না জ্ঞান কমে যায়, অজ্ঞতা ছড়িয়ে পড়ে, ভূমিকম্প বৃদ্ধি পায় এবং সম্পদ প্রচুর পরিমাণে হয়ে যায়, কিন্তু তা কেউ তেমন গুরুত্ব দেয় না।’ (বুখারি, হাদিস : ৭১২১)

অতএব, আল্লাহর দিকে আন্তরিক প্রত্যাবর্তনই আমাদের পার্থিব ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ দিতে পারে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
সর্বশেষ খবর
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে