শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩২, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

মাওলানা মুহাম্মদ আশরাফ আলী
অনলাইন ভার্সন
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

ইসলাম শান্তির ধর্ম। দুনিয়া ও আখিরাতের শান্তি ও সুখের নিশ্চয়তার জন্য  রসুল (সা.)-এর সুন্নত অনুসরণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১৪০০ বছর আগে আরবের বিশৃঙ্খল সমাজকে শান্তির কেন্দ্রস্থল বানিয়েছিলেন। তাঁর উদারতা, মহানুভবতা ও কোমলতার কাছে জগতবাসী নতজানু হতে বাধ্য হয়েছিল। আল্লাহ তাঁর রসুলকে পাঠিয়েছিলেন শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য। তাই শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর সুন্নত বা আদর্শ অনুসরণের বিকল্প নেই। সুন্নতে রসুল রসুল (সা.)-কে অনুসরণ করা আল্লাহ যেমন গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যকীয় করে দিয়েছেন, তেমনি তা অনুসরণে উৎসাহিত করেছেন। যেমন সুন্নত মতো চললে মহান আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়া যায়। মাগফিরাত লাভ হয়। আল্লাহ বলেন, ‘বল, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবেসে থাক, তবে আমাকে অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন। তোমাদের মাগফিরাত দান করবেন। আল্লাহ বড় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সুন্নতে রসুল (সা.) বলতে আমরা বুঝি সর্বশেষ নবীর কথা ও কাজ। আমরা যাঁকে এককথায় নবীর আদর্শও বলতে পারি। কোরআন শরিফে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের জন্য আল্লাহর রসুলের মধ্যে আছে উত্তম আদর্শ।’ অন্য আয়াতে তিনি বলেন, ‘রসুল তোমাদের কাছে যা এনেছেন তা তোমরা আঁকড়ে ধর এবং তোমাদের যে কাজ করতে নিষেধ করেছেন, তা থেকে বিরত থাক।’ সুন্নতে রসুল (সা.)-কে অনুসরণ করলে মানুষ পথভ্রষ্ট হয় না। বিদায় হজে রসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মাঝে আমি দুটি বিষয় রেখে গেলাম। যত দিন তোমরা এ দুটি বিষয় আঁকড়ে ধরে থাকবে, তত দিন তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না।’ বিষয় দুটি হলো, ‘আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রসুলের সুন্নত।’ সাহাবায়ে কেরাম সুন্নতে রসুল অনুসরণের গুরুত্ব বুঝেছিলেন। তাই তাঁরা পদে পদে সুন্নতের অনুসরণ করেছেন। একবার হজরত ওমর (রা.) এক সফরে যাচ্ছিলেন। চলতে চলতে হঠাৎ এক জায়গায় এসে থামলেন। কিছুক্ষণ বসে আবার দাঁড়িয়ে গেলেন। লোকেরা তাঁকে প্রশ্ন করল, হে খলিফা! আপনি এমন করলেন কেন জানতে পারি? উত্তরে তিনি বললেন, নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে একবার এ পথে আমরা সফরে যাচ্ছিলাম। তখন এ জায়গাটাতেই তিনি ইসতেনজা করেন। আমার এখন যদিও ইসতেনজার প্রয়োজন হয়নি, তবু তাঁর অনুসরণে আমি এখানে একটু বসলাম। একেই বলে যথার্থ অনুসরণ। ইত্তেবায়ে সুন্নতের ফল পেতে হলে রসুল (সা.)-কে একনিষ্ঠভাবে অনুসরণ করতে হবে। অনেকে সুন্নত বলতে বোঝেন নামাজে তিনবার তসবিহ পাঠ, অজুতে তিনবার অঙ্গ ধোয়া, খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা ইত্যাদি। কিন্তু শুধু ইবাদতের সুন্নত একজন মুমিনের শান্তির জন্য যথেষ্ট নয়। ইবাদতের পাশাপাশি লেনদেন, সামাজিকতা, চরিত্র ইত্যাদি ক্ষেত্রেও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত পালন করা খুবই জরুরি। এক ইহুদি নবীজি (সা.)-এর মেহমান হলেন। রাতে সাধ্যমতো নবীজি (সা.) তাকে আপ্যায়ন করলেন। সকালবেলা দেখেন মেহমান নেই। তার বিছানা নষ্ট হয়ে গেছে। তরবারিখানা পড়ে আছে। নবীজি (সা.) তার বিছানা সুন্দর করে সাফ করলেন। তারপর দ্রুত তার পিছু নিলেন। অবশেষে তার কাছে গিয়ে বললেন, ভাই, আপনার খুব কষ্ট হয়েছে নিশ্চয়, এই নিন আপনার তরবারি। এতে মেহমান যারপরনাই বিস্মিত হলো। কষ্ট দিয়েছেন তিনি, আর তাকে বলা হচ্ছে তিনি কষ্ট পেলেন কিনা। কী উত্তম চরিত্র! শুধু কাজে নয়, নবীজি (সা.) মুখেও ঘোষণা দিলেন, যে আল্লাহ ও শেষ দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার মেহমানের সম্মান করে। অন্য হাদিসে বলেন, ‘মেহমানের সামনে যেন কারও ওপর রাগ না করে। সামাজিকতায় রসুল (সা.)-এর আদর্শ অতুলনীয়। তিনি ছিলেন একজন সচ্চরিত্র নেতা ও সুনাগরিক। নবীজি (সা.)-এর উত্তম চরিত্র সম্পর্কে কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয় আপনি উত্তম চরিত্রবান।’ এক হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, ‘আমাকে দুনিয়ায় পাঠানো হয়েছে উত্তম চরিত্রের পূর্ণতাদানের জন্য।’ কীভাবে তিনি পূর্ণতা দিলেন; তা যেমন দিয়েছেন কাজে, তেমনি কথায়ও। তিনি ঘোষণা করলেন, ‘তোমার সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে তার সঙ্গে তুমি সম্পর্ক স্থাপন কর। যে তোমার ওপর জুলুম করেছে তুমি তাকে ক্ষমা করে দাও। যে তোমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে তুমি তার সঙ্গে ভালো ব্যবহার কর।’ এ ঘোষণা তিনি শুধু মৌখিক দিয়েছেন এমন নয়, বাস্তবায়ন করে দেখিয়েছেন।

দোজাহানের সরদার তৎকালীন আরবের বাদশাহ ঘরে গিয়ে বসে থাকতেন না। যথাসাধ্য বিবিগণের কাজে সহায়তা করতেন। এক ইহুদির কাছ থেকে কর্জ করেছেন। কর্জের মেয়াদ ছিল লম্বা। কিন্তু ইহুদি তার আগেই এসে পীড়াপীড়ি শুরু করল। শুধু এতেই ক্ষান্ত হলো না। নবীজি (সা.)-এর জামা ধরে টানাটানি শুরু করল। হজরত ওমর (রা.) সইতে পারলেন না। কিন্তু নবীজি (সা.) তাকে কিছুই বললেন না। তার কর্জ পরিশোধের ব্যবস্থা করলেন। আরেকটি গল্প এমন। এক ভদ্রলোকের সঙ্গে ব্যবসায়িক কথাবার্তা চলছিল। কথা তখনো চূড়ান্ত হয়নি। ভদ্রলোক বললেন, জনাব! আপনি যদি অপেক্ষা করতেন, আমি একটু ঘর থেকে ঘুরে আসতাম। নবীজি (সা.) অপেক্ষা করলেন এক... দুই... তিন দিন। তিন দিন পর ভদ্রলোক নবীজি (সা.)-কে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ভীষণ লজ্জিত হলেন। জনাব! আমি বিলকুল ভুলে গিয়েছিলাম। নবীজি (সা.) তাকে কিছুই বললেন না। নবীজি (সা.) মানুষের মঙ্গলের আকাক্সক্ষী ছিলেন সব সময়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে রসুলের সুন্নত অনুযায়ী চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা