শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৬, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

সুফিসংগীতের মর্মকথা

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
সুফিসংগীতের মর্মকথা

সংগীতের ইতিহাস মানব ইতিহাসের মতোই প্রাচীন। সুপ্রাচীন কাল থেকে সংগীত মানবজীবনের অংশ হিসেবে আছে। সুফি আলেমরা মনে করেন মানবসৃষ্টির আগেই মানবাত্মার ভেতর সুরের দ্যোতনা সৃষ্টি হয়। মহান আল্লাহ রুহের জগতে মানবাত্মার সমাবেশ ঘটান এবং নিজের পরিচয় উন্মোচন করেন।

ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, তোমার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ থেকে তাঁর বংশধরকে বের করেন; তাদের নিজেদের সম্পর্কে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন এবং বলেন, আমি তোমাদের প্রতিপালক নই? তারা বলে, হ্যাঁ অবশ্যই আমরা সাক্ষী থাকলাম।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৭২)

এই সাক্ষাৎ পর্বের মাধ্যমে মানবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার ভালোবাসার বন্ধন তৈরি হয়েছে, তা থেকেই যুগে যুগে বিরহ ও প্রেমের আকুতি হয়ে সুর প্রকাশ পেয়েছে। এ জন্য সুফিরা আল্লাহর ভালোবাসায় নিবেদিত সুরের যে সাধনা হয় তার ক্ষেত্রে সংগীত শব্দটি প্রত্যাখ্যান করেন। তাঁরা এটাকে বলেন, সামা বা সেমা, যা আরবি ‘সিমাউন’ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে, যার অর্থ শোনা বা শোনানো। সুফিরা মনে করেন, সামার প্রেম ও ভক্তিমূলক শব্দ-বাক্য এবং এর হৃদয়হরি সুর অন্তরে আল্লাহর আহবান উপলব্ধিতে সাহায্য করে। শুধু তাই না, এর মাধ্যমে তাঁরা আল্লাহর দরবারে অন্তরে ব্যাকুলতাও পৌঁছে দিতে চান। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সামা জাগতিক সুর ও বাদ্যযন্ত্রের অনেক ঊর্ধ্বে। অন্তরের ব্যাকুলতায় সামাকে উচ্চমার্গে পৌঁছে দিতে পারে। এ জন্য তাঁরা বলেন, মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসও আল্লাহপ্রেমের সুর হয়ে উঠতে পারে।

সুফিবাদী ধারায় মানুষের নিঃশ্বাস শব্দ ও সামার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা মনে করেন, শ্বাস-প্রশ্বাস হলো মানুষের অন্তর্নিহিত প্রবাহন স্বরতরঙ্গ, যা হৃদস্পন্দন ও নাড়ির স্পন্দনের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। সবগুলো পরস্পরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সুফিবাদের ভাষায় মানুষ তার সব স্পন্দনের সমন্বয়ে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে উচ্চারণ ‘হু’, যা মহান আল্লাহর সত্তাগত নাম ‘আল্লাহু’-এর প্রতিনিধিত্ব করে।

মানুষের কাজ হলো তার ভেতরে চলমান এই সুর তরঙ্গের ব্যাপারে নিজের চেতনাকে জাগ্রত করা এবং আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমে তাতে প্রাণ সৃষ্টি করা। এ জন্য সুফিবাদী কবি নিয়াজ-ই-মিসরি বলেন, ‘শ্বাস-প্রশ্বাস ছাড়া পৃথিবীতে একটি অক্ষরও জীবন্ত হয় না।’ সুফি ও কবি তাওফিক নিজামি বলেন, শ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্যে থাকা সব কিছু অন্ধকার শেষে আলোর মতো।

চিকিৎসাবিজ্ঞানী ইবনে সিনা বলেন, আলোর সঙ্গে শ্বাস-প্রশ্বাসের মিল আছে, কিন্তু অন্ধকারের সঙ্গে নেই। এটাই একমাত্র বিষয়, যা মানব-রসায়ণকে পরমাত্মার নৈকট্য দান করে। মানুষ নিঃশ্বাস গ্রহণের সময় ‘লা ইলাহা’ এবং ত্যাগের সময় ‘ইল্লাল্লাহু’ বলে। এ জন্য সুফিবাদী সংগীতের শিক্ষকরা শ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। তাঁরা বলেন, মানুষ যতক্ষণ নিজের অন্তর্নিহিত স্বর ও সুর শুনতে পারবে না, ততক্ষণ কণ্ঠের সুর স্বর্গীয় স্বাদ লাভ করবে না।

সুফি সাধকরা বলেন, অনন্ত ও অনাদি কাল থেকে মহান আল্লাহ একক সত্তা হিসেবে বিদ্যমান ছিলেন। অতঃপর তিনি ‘কুন’ (হও) শব্দ উচ্চারণ করেন। আল্লাহর ইচ্ছায় আরবি বর্ণ কাফ ও নুন দ্বারা গঠিত এই শব্দের ধ্বনিই হয়ে ওঠে সব সৃষ্টির উপলক্ষ। তাই সৃষ্টি মাত্রই তার ভেতরে এই ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হয়। যখন বান্দা আল্লাহর প্রেম ও ভালোবাসায় নিজেকে নিয়োজিত করে, তখন সে তার ভেতরে এটাকে হৃদস্পন্দনের মতো প্রতিধ্বনিত হতে শোনে। ধীরে ধীরে তাতে ঐশ্বরিক স্বাদ যুক্ত, হাদিসে যাকে ঈমানের স্বাদ বলা হয়েছে। বান্দা যখন উপেক্ষা ও উদাসীনতায় মত্ত থাকে, তখন এই ধ্বনি সে আর শুনতে পায় না। যেমন বহু ধ্বনি ইথারে হারিয়ে যায় মানুষের অগোচরে। তার জীবন কাটে বিতৃষ্ণা, হতাশা ও চরম অস্থিরতায়।

চমত্কৃত হওয়ার মতো একটি বিষয় হলো পৃথিবীতে মানুষের আগমন হয় আল্লাহর নামে উচ্চারিত আজানের ধ্বনি শুনে এবং মৃত্যুর পর (জানাজার নামাজে) আল্লাহর বড়ত্বের তাকবির ধ্বনি শুনে তাঁর বিদায়। যদিও আজান ও তাকবিরকে সংগীত বলা যায় না, তবু এটা তো ঠিক যে এখানেও স্বর (উচ্চারণ) ও সুরের (মদ বা দীর্ঘস্বর) মাত্রা ঠিক রাখতে হয় শাস্ত্রীয় নিয়ম মেনেই।

প্রাজ্ঞ আলেমরা মনে করেন, সংগীতের সুফিবাদী ধারাকে নিঃশর্তভাবে অনুমোদন দেওয়ার সুযোগ নেই। এসব গানের মূলকথা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ভালোবাসা নিবেদন হলেও তা নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাকবে। কেননা সুর ও সংগীত এমন স্রোতস্বিনী নদীর মতো, যা মানুষ বিপজ্জনক স্থানে নিয়ে যেতে পারে। তাঁরা বলেন, শর্ত সাপেক্ষে সামা বা ভক্তিমূলক সংগীত গাওয়া বা শোনা জায়েজ আছে। এর প্রধান শর্তগুলো হচ্ছে তা শিরক, কুফর ও অশ্লীল বাক্য থেকে মুক্ত থাকবে। এবং তাতে বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না। আল্লামা আশরাফ আলী থানবি (রহ.) বলেন, সুলতান নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.) ‘ফাওয়াইদুল ফুয়াদ’ নামক গ্রন্থে ‘সামা’ (ভক্তিমূলক সংগীত) বৈধ হওয়ার শর্তগুলো উল্লেখ করেছেন। যার মূলকথা হলো সামার চার স্তম্ভের সঙ্গে চারটি শর্ত সম্পৃক্ত। চার স্তম্ভ হলো—১. শ্রোতা, ২. যে ব্যক্তি শোনায়, ৩. যা শোনা হয়, ৪. যেসব যন্ত্রের মাধ্যমে শোনা হয়।

এই চার স্তম্ভ সম্পর্কে খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.) লেখেন—

১. শ্রোতা : শ্রোতাকে পবিত্র মনের অধিকারী হতে হবে। সে যেন প্রবৃত্তির পূজারি না হয়। যে ব্যক্তি সামা শুনবে সে অবশ্যই পরিচ্ছন্ন অন্তরের অধিকারী হবে। সে এমন প্রবৃত্তির পূজারি হবে না যে প্রবৃত্তির পেছনে পেছনে ছোটে।

২. যে শোনায় : যে ব্যক্তি সামা শোনাবে সে অবশ্যই পুরুষ হবে। নারী বা অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক হতে পারবে না। সামা পরিবেশনকারী প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ না হয়ে নারী বা অপ্রাপ্তবয়স্ক দাড়িহীন বালক হলে তা শোনা জায়েজ হবে না।

৩. যা শোনা হয় : যে পদ্য, কবিতা বা সংগীত শোনা হবে তা অর্থহীন ও অশ্লীল হতে পারবে না। ভক্তিমূলক সংগীতে শিরক, কুফরি, অন্যের সমালোচনা, অহমিকা, প্রহসনমূলক কৌতুক বা অশ্লীলতা থাকতে পারবে না।

৪. যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় : সামার সঙ্গে দোতারা, সেতারা, হারমোনিয়াম বা অন্য কোনো বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা শরিয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়।

আল্লামা আশরাফ আলী থানবি (রহ.) উল্লিখিত শর্তগুলো বর্ণনা করার পর বলেন, পূর্ববর্তী কোনো সুফি সাধকের ব্যাপারে সামা শ্রবণের কথা প্রমাণিত। বুজুর্গদের মধ্যে যাঁরা সামা শ্রবণ করতেন তাঁরা উল্লিখিত শর্তসহই শ্রবণ করতেন।

আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

তথ্যঋণ : ডেইলি সাবাহ, মিনহাজ ডটঅর্গ ও মাজালিসে হাকিমুল উম্মত

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে
বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় ডেঙ্গু সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন
শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কাস্টমস আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি মোংলা বন্দরে
কাস্টমস আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি মোংলা বন্দরে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৮ দিন আটকে রাখা ব্যক্তিকে উদ্ধার, একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গায় ৮ দিন আটকে রাখা ব্যক্তিকে উদ্ধার, একজন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে
ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুইজন নিহত, আহত ৪
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুইজন নিহত, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স
২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট
দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনা নাগরিকের ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার, আটক ১
চীনা নাগরিকের ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই
মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’
আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২
বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক
কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’
‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে