শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৬, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

সুফিসংগীতের মর্মকথা

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
সুফিসংগীতের মর্মকথা

সংগীতের ইতিহাস মানব ইতিহাসের মতোই প্রাচীন। সুপ্রাচীন কাল থেকে সংগীত মানবজীবনের অংশ হিসেবে আছে। সুফি আলেমরা মনে করেন মানবসৃষ্টির আগেই মানবাত্মার ভেতর সুরের দ্যোতনা সৃষ্টি হয়। মহান আল্লাহ রুহের জগতে মানবাত্মার সমাবেশ ঘটান এবং নিজের পরিচয় উন্মোচন করেন।

ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, তোমার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ থেকে তাঁর বংশধরকে বের করেন; তাদের নিজেদের সম্পর্কে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন এবং বলেন, আমি তোমাদের প্রতিপালক নই? তারা বলে, হ্যাঁ অবশ্যই আমরা সাক্ষী থাকলাম।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৭২)

এই সাক্ষাৎ পর্বের মাধ্যমে মানবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার ভালোবাসার বন্ধন তৈরি হয়েছে, তা থেকেই যুগে যুগে বিরহ ও প্রেমের আকুতি হয়ে সুর প্রকাশ পেয়েছে। এ জন্য সুফিরা আল্লাহর ভালোবাসায় নিবেদিত সুরের যে সাধনা হয় তার ক্ষেত্রে সংগীত শব্দটি প্রত্যাখ্যান করেন। তাঁরা এটাকে বলেন, সামা বা সেমা, যা আরবি ‘সিমাউন’ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে, যার অর্থ শোনা বা শোনানো। সুফিরা মনে করেন, সামার প্রেম ও ভক্তিমূলক শব্দ-বাক্য এবং এর হৃদয়হরি সুর অন্তরে আল্লাহর আহবান উপলব্ধিতে সাহায্য করে। শুধু তাই না, এর মাধ্যমে তাঁরা আল্লাহর দরবারে অন্তরে ব্যাকুলতাও পৌঁছে দিতে চান। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সামা জাগতিক সুর ও বাদ্যযন্ত্রের অনেক ঊর্ধ্বে। অন্তরের ব্যাকুলতায় সামাকে উচ্চমার্গে পৌঁছে দিতে পারে। এ জন্য তাঁরা বলেন, মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসও আল্লাহপ্রেমের সুর হয়ে উঠতে পারে।

সুফিবাদী ধারায় মানুষের নিঃশ্বাস শব্দ ও সামার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা মনে করেন, শ্বাস-প্রশ্বাস হলো মানুষের অন্তর্নিহিত প্রবাহন স্বরতরঙ্গ, যা হৃদস্পন্দন ও নাড়ির স্পন্দনের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। সবগুলো পরস্পরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সুফিবাদের ভাষায় মানুষ তার সব স্পন্দনের সমন্বয়ে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে উচ্চারণ ‘হু’, যা মহান আল্লাহর সত্তাগত নাম ‘আল্লাহু’-এর প্রতিনিধিত্ব করে।

মানুষের কাজ হলো তার ভেতরে চলমান এই সুর তরঙ্গের ব্যাপারে নিজের চেতনাকে জাগ্রত করা এবং আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমে তাতে প্রাণ সৃষ্টি করা। এ জন্য সুফিবাদী কবি নিয়াজ-ই-মিসরি বলেন, ‘শ্বাস-প্রশ্বাস ছাড়া পৃথিবীতে একটি অক্ষরও জীবন্ত হয় না।’ সুফি ও কবি তাওফিক নিজামি বলেন, শ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্যে থাকা সব কিছু অন্ধকার শেষে আলোর মতো।

চিকিৎসাবিজ্ঞানী ইবনে সিনা বলেন, আলোর সঙ্গে শ্বাস-প্রশ্বাসের মিল আছে, কিন্তু অন্ধকারের সঙ্গে নেই। এটাই একমাত্র বিষয়, যা মানব-রসায়ণকে পরমাত্মার নৈকট্য দান করে। মানুষ নিঃশ্বাস গ্রহণের সময় ‘লা ইলাহা’ এবং ত্যাগের সময় ‘ইল্লাল্লাহু’ বলে। এ জন্য সুফিবাদী সংগীতের শিক্ষকরা শ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। তাঁরা বলেন, মানুষ যতক্ষণ নিজের অন্তর্নিহিত স্বর ও সুর শুনতে পারবে না, ততক্ষণ কণ্ঠের সুর স্বর্গীয় স্বাদ লাভ করবে না।

সুফি সাধকরা বলেন, অনন্ত ও অনাদি কাল থেকে মহান আল্লাহ একক সত্তা হিসেবে বিদ্যমান ছিলেন। অতঃপর তিনি ‘কুন’ (হও) শব্দ উচ্চারণ করেন। আল্লাহর ইচ্ছায় আরবি বর্ণ কাফ ও নুন দ্বারা গঠিত এই শব্দের ধ্বনিই হয়ে ওঠে সব সৃষ্টির উপলক্ষ। তাই সৃষ্টি মাত্রই তার ভেতরে এই ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হয়। যখন বান্দা আল্লাহর প্রেম ও ভালোবাসায় নিজেকে নিয়োজিত করে, তখন সে তার ভেতরে এটাকে হৃদস্পন্দনের মতো প্রতিধ্বনিত হতে শোনে। ধীরে ধীরে তাতে ঐশ্বরিক স্বাদ যুক্ত, হাদিসে যাকে ঈমানের স্বাদ বলা হয়েছে। বান্দা যখন উপেক্ষা ও উদাসীনতায় মত্ত থাকে, তখন এই ধ্বনি সে আর শুনতে পায় না। যেমন বহু ধ্বনি ইথারে হারিয়ে যায় মানুষের অগোচরে। তার জীবন কাটে বিতৃষ্ণা, হতাশা ও চরম অস্থিরতায়।

চমত্কৃত হওয়ার মতো একটি বিষয় হলো পৃথিবীতে মানুষের আগমন হয় আল্লাহর নামে উচ্চারিত আজানের ধ্বনি শুনে এবং মৃত্যুর পর (জানাজার নামাজে) আল্লাহর বড়ত্বের তাকবির ধ্বনি শুনে তাঁর বিদায়। যদিও আজান ও তাকবিরকে সংগীত বলা যায় না, তবু এটা তো ঠিক যে এখানেও স্বর (উচ্চারণ) ও সুরের (মদ বা দীর্ঘস্বর) মাত্রা ঠিক রাখতে হয় শাস্ত্রীয় নিয়ম মেনেই।

প্রাজ্ঞ আলেমরা মনে করেন, সংগীতের সুফিবাদী ধারাকে নিঃশর্তভাবে অনুমোদন দেওয়ার সুযোগ নেই। এসব গানের মূলকথা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ভালোবাসা নিবেদন হলেও তা নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাকবে। কেননা সুর ও সংগীত এমন স্রোতস্বিনী নদীর মতো, যা মানুষ বিপজ্জনক স্থানে নিয়ে যেতে পারে। তাঁরা বলেন, শর্ত সাপেক্ষে সামা বা ভক্তিমূলক সংগীত গাওয়া বা শোনা জায়েজ আছে। এর প্রধান শর্তগুলো হচ্ছে তা শিরক, কুফর ও অশ্লীল বাক্য থেকে মুক্ত থাকবে। এবং তাতে বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না। আল্লামা আশরাফ আলী থানবি (রহ.) বলেন, সুলতান নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.) ‘ফাওয়াইদুল ফুয়াদ’ নামক গ্রন্থে ‘সামা’ (ভক্তিমূলক সংগীত) বৈধ হওয়ার শর্তগুলো উল্লেখ করেছেন। যার মূলকথা হলো সামার চার স্তম্ভের সঙ্গে চারটি শর্ত সম্পৃক্ত। চার স্তম্ভ হলো—১. শ্রোতা, ২. যে ব্যক্তি শোনায়, ৩. যা শোনা হয়, ৪. যেসব যন্ত্রের মাধ্যমে শোনা হয়।

এই চার স্তম্ভ সম্পর্কে খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.) লেখেন—

১. শ্রোতা : শ্রোতাকে পবিত্র মনের অধিকারী হতে হবে। সে যেন প্রবৃত্তির পূজারি না হয়। যে ব্যক্তি সামা শুনবে সে অবশ্যই পরিচ্ছন্ন অন্তরের অধিকারী হবে। সে এমন প্রবৃত্তির পূজারি হবে না যে প্রবৃত্তির পেছনে পেছনে ছোটে।

২. যে শোনায় : যে ব্যক্তি সামা শোনাবে সে অবশ্যই পুরুষ হবে। নারী বা অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক হতে পারবে না। সামা পরিবেশনকারী প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ না হয়ে নারী বা অপ্রাপ্তবয়স্ক দাড়িহীন বালক হলে তা শোনা জায়েজ হবে না।

৩. যা শোনা হয় : যে পদ্য, কবিতা বা সংগীত শোনা হবে তা অর্থহীন ও অশ্লীল হতে পারবে না। ভক্তিমূলক সংগীতে শিরক, কুফরি, অন্যের সমালোচনা, অহমিকা, প্রহসনমূলক কৌতুক বা অশ্লীলতা থাকতে পারবে না।

৪. যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় : সামার সঙ্গে দোতারা, সেতারা, হারমোনিয়াম বা অন্য কোনো বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা শরিয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়।

আল্লামা আশরাফ আলী থানবি (রহ.) উল্লিখিত শর্তগুলো বর্ণনা করার পর বলেন, পূর্ববর্তী কোনো সুফি সাধকের ব্যাপারে সামা শ্রবণের কথা প্রমাণিত। বুজুর্গদের মধ্যে যাঁরা সামা শ্রবণ করতেন তাঁরা উল্লিখিত শর্তসহই শ্রবণ করতেন।

আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

তথ্যঋণ : ডেইলি সাবাহ, মিনহাজ ডটঅর্গ ও মাজালিসে হাকিমুল উম্মত

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক