শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আল্লাহ রিজিকের মালিক

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহ রিজিকের মালিক

বাংলাদেশের অলেমরা অন্য দেশের আলেমদের তুলনায় অলস। অন্য দেশের আলেমরা বুজুর্গানে দ্বীনের কথাগুলো রেকর্ড করে কাগজে লিখে নোট করে রাখেন। এরপর মানুষকে তা শোনান ও প্রচার করেন এবং নিজেও তা ইয়াদ রাখেন। আর আমাদের দেশের আলেমদের অবস্থা হলো- তারা অন্যজনকে অনুসরণ করতে রাজি নয়। বসে বসে একে-অপরের শুধু দোষত্রুটি অনুসন্ধানেই বেশি ব্যস্ত থাকে। কে এলো, কে গেল তা তাদের উপলব্ধিতে আসে না।

এক নাপিত শায়খ আতা ইবনে আবী রাবাহ (রহ.)-এর সাহচর্যে পাঁচটি আমল শিখেছিলেন। তিনি বললেন, আমার শায়খ আতা ইবনে আবী রাবাহ রহ. যখন মৃত্যুবরণ করলেন তখন আমার অন্তরে এই অস্থিরতা সৃষ্টি হয়ে গেল যে আমি শায়খের জন্য কী করতে পারি? দোয়া করলে তো তিনি তার সওয়াব পাবেনই। আর কী করা যায়? একপর্যায়ে মনে এই সিদ্ধান্ত স্থির হলো যে শায়খ থেকে আমি তো পাঁচটি আমলের কথা শিখেছি, এটাই মানুষকে শেখাব। শায়খ এতেই বোধ হয় বেশি খুশি হবেন। এভাবে চিন্তা করে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিলাম নাপিতের চাকরি করার। কারণ নাপিতের চাকরি করলে হজ মৌসুমে মানুষ চুল কাটতে আসবে; যে হাজি চুল কাটাবস্থায় এ আমল করবে না, আমি এই সুযোগে শায়খ হতে প্রাপ্ত ওই পাঁচটি আমলের কথা তাকে বলব। নাপিতের মধ্যে এ রকম মনমানসিকতা এসেছে একমাত্র শায়খের সুহবতের কারণে। সুহবতের মাধ্যমেই মানুষ আল্লাহর প্রিয়পাত্র হতে পারে। দুনিয়ার সম্পদ এদের কোনো প্রকার ক্ষতিসাধন করতে পারে না। সম্পদ অর্জন শরিয়তে নিন্দনীয় নয়। যদি কোনো মাওলানা, ইমাম, মুয়াজ্জিন হালাল পন্থায় মাল উপার্জন করে তাতে কোনো অসুবিধা নেই। আমাদের দেশে কিছু লোক আছে, তারা আলেম-ওলামাদের একটু বেশি উপার্জনকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখে। তারা মনে করে এরা দুনিয়াদার। প্রকৃতপক্ষে মাল-সম্পদ অর্জন করা খারাপ নয়। তবে তা হতে হবে ভালো নিয়তে ও হালাল পন্থায়। আলেমদের ব্যবসাবাণিজ্য করতে লজ্জা লাগে তাই দ্বীনি খেদমত করার সুযোগ পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা চাই। তবে দ্বীনি খেদমতের সুযোগ পাওয়ার পর কোনো কারণ ছাড়াই অর্থ বেশি পাওয়ার আশায় এক মসজিদ থেকে অন্য মসজিদে, এক মাদরাসা থেকে অন্য মাদরাসায় চট করে চলে যাওয়া ঠিক নয়। যারা এমন করেন, বুঝতে হবে তারা ইমামতি ও শিক্ষকতাকেই উপার্জনের পথ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। হ্যাঁ, যদি আপনাকে নিয়ে মসজিদ-মাদরাসায় কোনো খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় তাহলে নিজ থেকে সরে দাঁড়ানোই উত্তম।

মুসল্লিদের মধ্যে ইমাম সাহেবকে নিয়ে গিবত হওয়ার চেয়ে নিজ থেকে ঘোষণা দিয়ে চলে যাওয়াই ইমামের জন্য উত্তম। এতে ইমাম সাহেবের সম্মান আরও বেড়ে যাবে। একটি লজ্জাজনক নিয়ম আমাদের দেশে ইমাম-মুয়াজ্জিন নিয়োগের জন্য যে অপমানজনক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তা আমাদেরই দোষের কারণে। পেপারে ঘোষণা দেওয়া হয় যে অমুক মসজিদের জন্য ইমাম, মুয়াজ্জিন নিয়োগ দেওয়া হবে। অমুক তারিখে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যথাসময়ে হাজির থাকতে হবে। তবে আমরা বাছাইয়ে যাদের বাদ দেব তাদের কোনো আপত্তি থাকতে পারবে না।

দুঃখের কথা হলো, যারা পরীক্ষা নেয় তারা অনেক সময় পরীক্ষার্থীর চেয়েও অযোগ্য হয়। তারা যাকে রাখতে চায় সে যদি অন্য প্রার্থীদের চেয়ে অযোগ্যও হয় তবু তাকে সহজ সহজ প্রশ্ন করে, চেষ্টা করে রাখার জন্য। আর অন্যজনকে যা-ই প্রশ্ন করে, সবগুলোর সঠিক উত্তর দিয়ে দেয়। কিন্তু তাকে রাখার ইচ্ছা তাদের নেই, প্রশ্ন করেও আটকানো যায় না বিধায় শেষ পর্যন্ত অবান্তর প্রশ্ন করে বলে যে বলুন তো কাবা শরিফে যে ৩৬০টি মূর্তি ছিল তাদের চেহারার আকৃতি কেমন ছিল? পরীক্ষার্থী এ অবান্তর প্রশ্ন শুনে বলে দেয় যে আপনার চেহারার মতো ছিল। এটা তার ক্ষুব্ধ মনের বিরক্তির বহিঃপ্রকাশ। ইমামতির জন্য এমন উত্তর জানা কি প্রয়োজন? ইমামতি করতে গেলে প্রশ্ন করে যে ডিগ্রি, এমএ পাস কি না? ইংরেজি জানা আছে কি না? যে পরীক্ষার্থী কোরআন শরিফ ভালো পড়তে পারে তাকে দেয় ৫০ নম্বর, আর যে ইংরেজি জানে কিন্তু কোরআন ভালো করে পড়তে পারে না তাকে দেয় ৮০ নম্বর, যে কেরাত ভালো করে পড়তে পারে না, তাকে নিয়োগ দেওয়ার পর ওই ইমামের পড়ার দুর্বলতা নিয়ে মুসল্লিদের সঙ্গে ইমামের বা কমিটির লোকের প্রায়ই ঝগড়া বেধে যায়।

এ রকম ঘটনা আজ দেশে অহরহ ঘটে চলেছে। দুঃখের বিষয় হলো- এমন ইন্টারভিউতেই আজ আমাদের আলেম সমাজ দলে দলে যাচ্ছে। তাদের এ ব্যাপারে কোনো আত্মমর্যাদাবোধ নেই। যদি তারা গিয়ে এ কথা বলতে পারত যে আপনারা যারা আমাদের পরীক্ষা নেবেন, দেখি আপনাদের কেরাতের কী অবস্থা? তাহলে হয়তো ওখানে চাকরি হতো না কিন্তু মসজিদ কমিটি সোজা হয়ে যেত। 

পরিশেষে একটি কথা বলে শেষ করব, আমরা যদি সত্যিকার মুমিন হতে পারি, তাহলে রিজিকের ব্যবস্থা নিশ্চয়ই আল্লাহপাক করবেন। তা নিয়ে পেরেশানির কোনো কারণ নেই। যারা উম্মতের দরদ নিয়ে সঠিক নিয়তে দ্বীনের কাজ করবেন এবং আল্লাহর বাতলানো পথে রিজিক সন্ধান করবেন আল্লাহপাক তাদের জন্য রিজিকের দরজা উন্মুক্ত করে দেবেন। তবে চেষ্টা-প্রচেষ্টা হতে হবে জিকিরের পথে, দাওয়াতের পথে, সুন্নতের পথে। আল্লাহপাক আমাদের সঠিক বুঝদান করুন!

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া, বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ
নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ
যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ
যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
মানসিক শান্তি লাভের আমল
মানসিক শান্তি লাভের আমল
নবীযুগের পরীক্ষা যেমন ছিল
নবীযুগের পরীক্ষা যেমন ছিল
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব
বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ
সর্বশেষ খবর
পিএসএল: শাস্তি পেলেন মুনরো-রিজওয়ান
পিএসএল: শাস্তি পেলেন মুনরো-রিজওয়ান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালেহা খানমের ইন্তেকাল
সাবেক সংসদ সদস্য সালেহা খানমের ইন্তেকাল

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার
কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামাবাদে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
ইসলামাবাদে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ল ১০ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ল ১০ দোকান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কে-পপ-এর কঠোর প্রতিযোগিতা নিয়ে যা বললেন বিটিএস দলনেতা আরএম
কে-পপ-এর কঠোর প্রতিযোগিতা নিয়ে যা বললেন বিটিএস দলনেতা আরএম

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মার্চ মাসে ৩১৬টি হত্যাকাণ্ড
মার্চ মাসে ৩১৬টি হত্যাকাণ্ড

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্বলে উঠতে পারলেন না মেসি, বিদায়ের শঙ্কায় মায়ামি
জ্বলে উঠতে পারলেন না মেসি, বিদায়ের শঙ্কায় মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঢাকা ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বন্ধ করা হল পিএসএলের সরাসরি সম্প্রচার
ভারতে বন্ধ করা হল পিএসএলের সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেতাফে ম্যাচে জয় পেলেও এন্দ্রিকের পারফরম্যান্সে ক্ষুব্ধ আনচেলত্তি
গেতাফে ম্যাচে জয় পেলেও এন্দ্রিকের পারফরম্যান্সে ক্ষুব্ধ আনচেলত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের
মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার
বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন
মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী
আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’
‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই ঢাকার চার পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু হবে: সরওয়ার
শিগগিরই ঢাকার চার পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু হবে: সরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে জান্নাতিকে হত্যা করেছিল বেলাল’
‘ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে জান্নাতিকে হত্যা করেছিল বেলাল’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইশরাক
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস

সম্পাদকীয়