শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মৈত্রী

ডা. মাহবুবর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মৈত্রী

হৃদরোগের সঙ্গে ডায়াবেটিসের ভয়াবহ মৈত্রী। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি, যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি। জন্য ডায়াবেটিসকে এখন বলা হয় কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ। অর্থাৎ এটি এমন একটি মেটাবলিক রোগ যা হার্টসহ শরীরের সব রক্তনালিকে আক্রান্ত করে।

রক্তনালি আক্রান্ত হলে সমস্যা কী?

আমরা জানি যে, শরীরের যে কোনো কোষের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন খাবার অত্যাবশ্যক। অক্সিজেনের উপস্থিতিতে খাদ্য পুড়ে শক্তি উৎপন্ন হয় যা দিয়ে আমরা চলাফেরা করি, বিশেষ বিশেষ প্রোটিন তৈরি হয় যা দিয়ে মাংসপেশি, বিভিন্ন হরমোন হজমরস সৃষ্টি হয়, এমনকি চিন্তা করার জন্য যে নিউরোট্রান্সমিটার লাগে তাও এভাবে তৈরি হয়। এই অক্সিজেন খাবার প্রতিটি কোষে পৌঁছে যায় রক্তনালির মাধ্যমে। একটি শহরে প্রত্যেক বাড়িতে যেমন পানি পৌঁছে যায় নির্দিষ্ট পাইপের মাধ্যমে, রক্তনালিও তেমনি। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রক্তনালির দেয়াল ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়, স্বাভাবিক প্রসারণ-সংকোচন ক্ষমতা হ্রাস পায়। তবে রক্তের ভিতরে যদি অতিরিক্ত গ্লুকোজ, চর্বি ভেসে বেড়ায় তাহলে এক ধরনের প্রদাহ শুরু হয়। এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমতে থাকে। ডায়াবেটিস এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। খারাপ ব্যাপার হলো- এই প্রক্রিয়া দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ যেমন-হার্ট, ব্রেন, কিডনি, চোখ ইত্যাদি সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করে। চর্বির দলা ক্রমে বড় হতে থাকে এবং প্রদাহ চলতে থাকে। প্রদাহের ফলে চর্বির দলার আবরণ ধীরে পাতলা হতে থাকে এবং যে কোনো সময় ফেটে যেতে পারে।

চর্বির দলা ফেটে গেলে কী হয়?

কোনো কারণে আমাদের শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এটি যদি সামান্য হয় তাহলে কিছুক্ষণ পর শরীর নিজেই রক্ত জমাট বাঁধিয়ে ক্ষরণ বন্ধ করে দেয়। রক্ত জমাট বাঁধতে অণুচক্রিকা বা প্লেটলেট এবং সুতোর মতো ফিব্রিন মূল ভূমিকা পালন করে। রক্ত জমাট বাঁধার এটি হলো ভালো দিক। কিন্তু বিষয়টি যদি শরীরের অভ্যন্তরে কোনো অঙ্গ যেমন হার্টের ক্ষেত্রে ঘটে? তাহলে একটি রক্তনালির ভিতরে রক্তের দলা জমাট বেঁধে নালিটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেবে। তাহলে হার্টের যে অংশটুকু ওই নালির মাধ্যমে অক্সিজেন খাবার পেত তা বন্ধ হয়ে যাবে এবং বন্ধ রক্তনালির ব্লকটি যদি ১২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা না হয় তাহলে ওই অংশটুকু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

চর্বির দলা কি হঠাৎ ফেটে যায়?

না, সব দলা হঠাৎ ফেটে যায় না। যেসব দলার আবরণ প্রদাহের ফলে পাতলা হয়ে পড়ে সেগুলোই হঠাৎ ফেটে যায়। হঠাৎ প্রকট হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেন স্ট্রোক হয়। আর যেসব দলার আবরণ পুরু সেগুলো অপেক্ষাকৃত স্থির ব্লক। এগুলো সহজে ফাটে না। তবে ধীরে ধীরে দলার আকার-আকৃতি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাড়তে বাড়তে যখন রক্তনালির ৭০% সরু হয়ে পড়ে তখন বুকে ব্যথা, জ্বালাপোড়া বা শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ধীরে ধীরে আক্রান্ত অঙ্গটির কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। হার্টের ক্ষেত্রে পাম্পিং ক্ষমতা কমতে থাকে, ব্রেনের ক্ষেত্রে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়, কিডনির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি রেনাল ফেইলুর এবং চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায়।

ডায়াবেটিসের মুখ্য ভূমিকা

এই যে, চর্বির দলা জন্ম নেওয়া, বড় হওয়া এবং ফেটে পড়া-এগুলোর পেছনে ডায়াবেটিস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত সুগার পর্যাপ্ত ইনসুলিনের অভাবে ব্যবহৃত হতে পারে না। ফলে শরীর বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের চর্বি ব্যবহার করে। চর্বির চালান অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায় এবং অক্সিডাইজড চর্বি রক্তনালির গায়ে জমে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এভাবে শরীরে রক্তনালির দেয়ালে বিন্দু বিন্দু চর্বির দলা জমতে থাকে। এজন্য ডায়াবেটিসকে কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ বলা হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ কী?

রক্তে প্রচুর পরিমাণে সুগার ভাসতে থাকায় তা প্রস্রাব দিয়ে বের হয়ে আসে। ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। ফলে শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টি হয়। যে কারণে রোগী তৃষ্ণা বোধ করে। ঘন ঘন পানি পান করে। শরীর তার বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের জমে থাকা ফ্যাট ভেঙে ফেলে। ফলে দ্রুত ওজন কমে আসে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। তাই সহজেই ত্বকে, গলায়, ফুসফুসে এবং প্রস্রাবে জীবাণুর আক্রমণ ঘটে। ছাড়া ইনফেকশন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি সময়মতো চিকিৎসা না করলে জীবন বিপন্ন হতে পারে।

ডায়াবেটিস কীভাবে নির্ণয় করবেন?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী নিচের যে কোনো একটি উপাদান পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে :

. খালি পেটে (-১০ ঘণ্টা অভুক্ত থেকে) রক্তের গ্লুকোজ যদি . মিলিমোল বা তার বেশি হয়। . নাশতা খাবার বা ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খাবার ঘণ্টা পর রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১. মিলিমোল বা তার বেশি হয়। . ওপরে উল্লিখিত লক্ষণের উপস্থিতিতে দিনের যে কোনো সময় রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১. মিলিমোল বা তার বেশি পাওয়া যায়। . রক্তে তিন মাসের গ্লাইকেটেট হিমোগ্লোবিন যদি .% বা তার বেশি পাওয়া যায়। তবে বাস্তবিক কারণে যে কোনো দুটি পয়েন্ট পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করব। সন্দেহ হলে একই পরীক্ষা পুনরায় করব।

চিকিৎসা কখন শুরু করবেন?

শুরুতেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। প্রায়ই দেখা যায় যে, দেরিতে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। অর্থাৎ রোগটি গোপনে আগে থেকেই ছিল কিন্তু নিয়মিত চেকআপের অভাবে সময়মতো ধরা পড়েনি। তার মানে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগটি বেশ আগে থেকেই চলছিল।

ডায়াবেটিস চিকিৎসার তিনটি ধাপ-

. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ব্যায়াম। . খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম এবং মুখের ওষুধ। . দ্বিতীয় ধাপের সবকিছু এবং ইনসুলিন। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিটি ধাপেই খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ব্যায়াম অত্যাবশ্যক উপাদান।

কী ধরনের খাদ্য খাবেন : বলা হয়ে থাকে যে, ডায়াবেটিস খাদ্যই আদর্শ খাদ্য। সুষম খাদ্য। খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ নির্ভর করে আপনার ওজন কাঠামোর ওপর। উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আমরা বলি body mass index (BMI), আদর্শ বিএমআই হলো ১৮. থেকে ২৫। বিএমআই আঠারোর নিচে হলে ওজন বাড়াতে হবে, পঁচিশের বেশি হলে ওজন কমাতে হবে। কম পরিশ্রম করে এমন একজন টেবিল ওয়ার্কার লোকের দৈনিক ক্যালরি ১৫০০-২০০০ কি-ক্যাল হলেই চলে। আবার কায়িক পরিশ্রম করে এমন একজন শ্রমিকের ২৫০০-৩০০০ কিক্যালের ওপর শক্তি দরকার। পক্ষান্তরে স্থূলকায় সীমিত চলাচলকারী ব্যক্তির ১০০০ কি-ক্যাল খাদ্যই যথেষ্ট। মোট ক্যালরির ৫০-৬০ ভাগ শর্করা, ২৫-৩০ ভাগ চর্বি এবং ১৫-২০ ভাগ আমিষ থেকে আসতে হবে। প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার পানি খেতে হবে। টেবিল ওয়ার্কার যারা তারা দুুই বেলা দুটো পাতলা রুটি, একবেলা স্যুপের বাটির এক কাপ ভাত এবং বেলা ১১টায় একমুঠো মুড়ি বা একটি চিনিমুক্ত টোস্ট, তেমনিভাবে বিকালে একটি লুচি বা টোস্ট বা একমুঠি মুড়ি দিয়ে এককাপ চিনিমুক্ত চা খেতে পারেন। খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণ টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। মিষ্টি মিষ্টিজাত খাদ্য পরিত্যাজ্য। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাদ্য, টেবিল সল্ট, আচার, মসলা, চানাচুর, ভাজাপোড়া খাওয়া যাবে না। গরু, খাসি, মহিষ, ভেড়া, উট, চিংড়ি, হাঁস, কবুতর ইত্যাদির মাংস খারাপ চর্বিযুক্ত বিধায় পরিত্যাজ্য।

তবে বকরির মাংস, মুরগি, যে কোনো মাছ, কুসুমশুদ্ধ একটি ডিম, এক কাপ সরমুক্ত পাতলা দুধ স্বাস্থ্যকর। মাছের মধ্যে সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড থাকায় বেশি ভালো। কাঁটাসহ ছোট মাছে ভিটামিন ডি বেশি থাকায় স্বাস্থ্যকর।

নিয়মিত কী কী পরীক্ষা করবেন?

ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর থেকে প্রথম দিকে ঘন ঘন রক্তের সুগার পরীক্ষা করতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে এবং নাশতার দুই ঘণ্টা পর সুগার চেক করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত একবার করতে হবে। সেটা বাসায় বসে ছোট একটি গ্লুকোমিটার মেশিন দিয়ে করা যায়। তবে মাসে অন্তত একবার ল্যাবরেটরিতে গিয়ে বড় মেশিনে সুগার চেক করা উচিত। আর প্রতি তিন মাস পরপর রক্তে সুগারের গড় (HbA1C) পরীক্ষা করতে হবে।

ঘটনা : দেলোয়ার হোসেন (ছদ্মনাম) বায়ান্ন বছরের ডায়াবেটিস রোগী। অ্যাজমার সমস্যাও আছে। রাজধানীর উত্তরায় বসবাস করেন। সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করেন। নিজের পেশাগত কাজের বাইরেও নানান সামাজিক জনকল্যাণমুখী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। কিন্তু নিজের স্বাস্থ্য বিষয়ে বরাবর উদাসীন। রাত ১১টার সময়ে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে বাসায় ফিরলেন। অ্যাজমার অ্যাটাক ভেবে ইনহেলার নিতে শুরু করলেন। শ্বাসকষ্ট না কমায় স্ত্রী তাঁকে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে যেতে বললেন। তিনি ইনহেলার রেখে নেবুলাইজার ব্যবহার করলেন। তা সত্ত্বেও শ্বাসকষ্ট কমল না। অবশেষে কষ্টের মাত্রা সহ্যের বাইরে গেলে হাসপাতালে রওনা দিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে সাতটি ঘণ্টা পার হয়ে গেছে। উত্তরার একটি হাসপাতালের একজন জুনিয়র ডাক্তার রোগীর ইসিজি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে মতামত চাইলেন। ইসিজি খারাপ দেখে আমি রোগীকে দ্রুত শিফট করতে বললাম। আমি খারাপ কিছু আঁচ করে ক্যাথল্যাব প্রস্তুত রেখে পুরো টিম নিয়ে সকাল ৭টা থেকে অপেক্ষা করতে থাকলাম। এক ঘণ্টা পরে রোগী যখন পৌঁছলেন তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে। এমতাবস্থায় অ্যানজিওগ্রাম করতে হলে রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নিতে হবে। তিনি রাজি হলেন না। রক্তের গ্লুকোজ ২৪। পটাশিয়ামের মাত্রা বিপজ্জনক মাত্রায় বেশি। বাধ্য হয়ে কনজারভেটিভ চিকিৎসায় থাকতে হলো। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে ৩০% নেমে এসেছে। ফুসফুস পানিতে তলিয়ে গেছে। আমরা অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলাম। প্রকৃতপক্ষে রোগীর ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকায় তিনি কোনো ব্যথা অনুভব করেননি। হার্ট ফেইলুর হয়ে ফুসফুসে পানি আসায় তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু তার পাশাপাশি অ্যাজমা থাকায় তিনি ভুল বুঝে অ্যাজমার চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। দুঃখজনকভাবে এভাবে হার্ট অ্যাটাকের পর মহামূল্যবান সাতটি ঘণ্টা অপচয় হয়ে যায়। সময়ে তার হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকায় কিডনি আক্রান্ত হয়, ফলে পটাশিয়াম বেড়ে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যায়। এতদসত্ত্বেও লাইফ সাপোর্ট দিয়ে অ্যানজিওগ্রাম করতে রাজি না হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা হলো অ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে রিং বসিয়ে ব্লক অপসারণ করা। সেটা না পেরে ংঃৎবঢ়ঃড়শরহধংব দিয়ে চেষ্টা করেও কোনো লাভ হয়নি। ফলে চোখের সামনে দিয়ে মহামূল্যবান একটি জীবন অকালে ঝরে গেল।

শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ

. পূর্ণবয়স্ক কোনো ব্যক্তির বুকে বা বুকের আশপাশে কোনো ব্যথা হলে অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। . ডায়াবেটিস রোগীর স্নায়ু দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অনেক সময় রোগী ব্যথা অনুভব করেন না। তাই হার্ট অ্যাটাকের ব্যথাও ঠিকমতো বুঝতে পারেন না। . বুকে ব্যথা অনুভব না করলেও রোগী বুকে অস্বস্তি বা চাপ শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারেন। সেটাকে অ্যাজমার অ্যাটাক হিসেবে ভুল বুঝলে চলবে না। . যে কোনো ধরনের হঠাৎ তীব্র অসুস্থতাবোধ করলে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। ইসিজি করে ডাক্তার দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। . জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টি হলো হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা। এতে মৃত্যুঝুঁকি কমে এবং পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকে। যে কোনোভাবে হোক সম্ভব হলে এটি প্রয়োগ করতে হবে। . চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখতে হবে। চিকিৎসকের উপদেশকে মেনে নিয়ে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে। অযথা সময়ক্ষেপণ করে পুরাতন চিকিৎসায় ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না। . রাতদিন যখনই হোক সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালে যেতে হবে। সময়ক্ষেপণ হবে আত্মহত্যার শামিল। তাই এসব বিষয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা নিলে এসব ক্ষেত্রে অনেক জটিলতা এড়ানো যায়। প্রতিকার নয় প্রতিরোধ উত্তম।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
কাঁকরোলের গুণাগুণ
কাঁকরোলের গুণাগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী
শিশুদের গ্রীষ্মকালীন রোগ বালাইয়ে করণীয়
শিশুদের গ্রীষ্মকালীন রোগ বালাইয়ে করণীয়
হরমোন নিয়ে কিছু কথা...
হরমোন নিয়ে কিছু কথা...
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
হিটস্ট্রোকে করণীয়
হিটস্ট্রোকে করণীয়
বাদাম ও মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
বাদাম ও মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
সর্বশেষ খবর
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা
আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী হীরা ও তার স্ত্রী পুলিশ হেফাজতে
সাবেক ভূমিমন্ত্রী হীরা ও তার স্ত্রী পুলিশ হেফাজতে

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়