শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪০, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পায়ের হাড় কেটে লম্বা হওয়ার অপারেশন করেছেন যারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পায়ের হাড় কেটে লম্বা হওয়ার অপারেশন করেছেন যারা

দীর্ঘদেহী হওয়ার জন্য ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সের মধ্যে অনেকে নানা রকম শরীরচর্চা করেন - এটা শোনা যায়। কিন্তু অপারেশন করিয়ে পায়ের হাড় লম্বা করার মাধ্যমে উচ্চতা বাড়ানোর কথা খুব একটা শোনা যায় না। শুনতে অভিনব মনে হলেও এখন জানা যাচ্ছে, পৃধিবীতে প্রতি বছর শত শত লোক এমন অপারেশন করাচ্ছেন।

এই অস্ত্রোপচার খুবই কষ্টকর, এর দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকিও আছে অনেক, কিন্তু কয়েক ইঞ্চি উচ্চতা বাড়াতে অনেকেই এ কষ্ট ও ঝুঁকি মেনে নিচ্ছেন।

শোনা যাক স্যাম বেকারের অভিজ্ঞতা। হাইস্কুলের শেষ বছরে উত্তীর্ণ হবার সময় স্যাম দেখলেন, তার সহপাঠীরা সবাই ধীরে ধীরে তার চেয়ে লম্বা হয়ে গেছে।

"আমি কলেজে গিয়ে দেখলাম, আমি ছেলেদের চেয়ে তো বটেই - অনেক মেয়ের চেয়েও খাটো" - বলছিলেন তিনি।

'খাটো ছেলেদের সাথে মেয়েরা প্রেম করতে চায় না'

স্যাম বেকার বলছিলেন, 'উচ্চতা আপনার জীবনের ওপর অনেক প্রভাব ফেলে। সত্যি বলতে কি অনেক মেয়েই তাদের চেয়ে খাটো ছেলেদের সাথে প্রেম করতে চায়না। সবচেয়ে কষ্টকর যে কথাটা আমার মাথায় ঘুরতো তা হলো - আমি হয়তো জীবনে কাউকে বিয়ে করতেই পারবো না। '

স্যামের বয়স ৩০। তিনি থাকেন নিউইয়র্কে। তিনি জানতেন তার উচ্চতা বৃদ্ধির বয়স চলে গেছে, কিন্তু তবুও তার একটা আশা ছিল যে হয়তো তিনি আরো খানিকটা লম্বা হবেন।

'আমার মনে হতো, লম্বা হবার সাথে জীবনে সাফল্যের সম্পর্ক আছে। তাই আমি আমার নিজের মতো করে ব্যাপারটার একটা সমাধানের উদ্যোগ নিলাম।'

খোঁজখবর নিয়ে, কিছু গবেষণা করে তিনি দেখলেন, উঁচু হিলের জুতো পরা বা স্ট্রেচিং করার মতো সমাধানে তিনি আকৃষ্ট বোধ করছেন না।

কিন্তু পা লম্বা করার অপারেশনের কথা জানার পর ব্যাপারটা তাকে চমৎকৃত করলো। তিনি এ নিয়ে খোলাখুলি কথা বললেন তার মায়ের সাথে, এবং ঝুঁকিগুলো বিবেচনা করলেন।

তারপর তার মনে হলো, অপারেশন টেবিলই তার সমস্যার সমাধান।

স্যাম অপারেশনটা করালেন ২০১৫ সালে। তিনি ছিলেন ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা। আর এখন তার উচ্চতা হয়েছে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি (১৭০ সেন্টিমিটার)।

আমি কি হাঁটতে পারবো?

স্যাম বলছিলেন, 'ডাক্তার আমাকে অপারেশন নিয়ে কথা বলার সময় পরিষ্কার করেই বুঝিয়েছিলেন যে এই শল্যচিকিৎসা অত্যন্ত কঠিন।'

'আমি নিজে উদ্বিগ্ন ছিলাম যে তিন ইঞ্চি লম্বা হবার পর আমার ঠিক কি অবস্থা হবে। আমি কি হাঁটতে পারবো? দৌড়াতে পারবো? এ প্রশ্নগুলোই মাখায় ঘুরছিল।'

'অপারেশনের পর সপ্তাহে তিন-চারদিন কয়েক ঘন্টা করে আমাকে ফিজিওথেরাপি নিতে হতো। এটা চলেছিল প্রায় ৬ মাস।'

'লোকে এটাকে কসমেটিক সার্জারি বলে, কিন্তু আমি এটা আসলে করিয়েছিলাম আমার মানসিক স্বাস্থ্যের কথা ভেবে।' 

বহু দেশে এখন এ অপারেশন হচ্ছে

যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, ইতালি, তুরস্ক এমনকি ভারত সহ ১২টিরও বেশি দেশে পা লম্বা করার অপারেশন করা হচ্ছে এখন।

কোনো কোনো ব্যক্তি এর মাধ্যমে প্রায় ৫ ইঞ্চি পর্যন্ত উচ্চতা বাড়াতে পেরেছেন। ঠিক কত লোক এই অপারেশন করান তা বলা কঠিন। কিন্তু বিবিসি এ নিয়ে বেশ কিছু দেশের ক্লিনিকের সাথে কথা বলেছে।

ক্লিনিকগুলো বলছে, এর জনপ্রিয়তা ক্রমশ বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতি বছর ১০০ থেকে ২০০টি এ অপারেশন হচ্ছে। অন্য দেশগুলোতে অপেক্ষাকৃত কম -প্রতি বছর ২০ থেকে ৪০টি।

যুক্তরাজ্যে আরও কম- বছরে ১৫টি অপারেশনের কথা জানতে পেরেছে বিবিসি, তবে সর্বত্রই এ সংখ্যা বাড়ছে।

কীভাবে অপারেশন করে পা লম্বা করা হয়?

প্রথমে পায়ের হাড়ে একটি ছিদ্র করা হয়। তারপর সেই হাড় কেটে দু-টুকরো করে তার ভেতরে একটি ধাতব রড ঢুকিয়ে দিয়ে তা স্ক্রু দিয়ে এঁটে দেওয়া হয়। এরপর রডটার দৈর্ঘ্য প্রতিদিন এক মিলিমিটার করে ধীরে ধীরে বাড়ানো হয়। এভাবে রোগীর ইচ্ছা অনুযায়ী উচ্চতা অর্জন করা, এবং হাড় জোড়া লাগা পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া চলে।

অত্যন্ত ব্যয়বহুল অপারেশন

যুক্তরাজ্যে কেয়ার কোয়ালিটি কমিশন নিয়ন্ত্রিত কিছু প্রাইভেট ক্লিনিকে এ অপারেশন হয়, যাতে খরচ পড়ে ৫০ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ জন্য ৭৫ হাজার ডলার থেকে ২ লক্ষ ৮০ হাজার ডলার পর্যন্ত ব্যয় হতে পারে।

এটি একটি দীর্ঘ, বেদনাদায়ক ও ব্যয়বহুল অপারেশন। এই অপারেশনের কৌশল আবিষ্কার করেন একজন সোভিয়েত ডাক্তার গাভরিল ইলিজারভ। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে ফিরে আসা আহত সৈন্যদের চিকিৎসা করতেন। গত ৭০ বছরে এই অপারেশনে কিছু পরিবর্তন হয়েছে তবে মূল কৌশল এখনো প্রায় একই আছে।

প্রতি মুহুর্তে জটিলতা দেখা দেবার ঝুঁকি

এরপর রোগীকে কয়েক মাস ধরে ফিজিওথেরাপি করতে হয় তার হাঁটাচলার শক্তি ফিরে পাবার জন্য।
এসময় প্রতি মুহুর্তে জটিলতা দেখা দেবার ঝুঁকি থাকে। এর মধ্যে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি, রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া বা পায়ের হাড়ের জোড়া না লাগার মত যে কোনরকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।

এই অভিজ্ঞতা হয়েছে বার্নি নামে একজনের। তিনি ২০১৫ সালে এই অপারেশন করিয়ে ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়েছিলেন। অপারেশনের সময় তার বয়স ছিল ৪৬। 

অপারেশনের পরে দেখা গেল, তার পায়ের হাড় বেড়ে জোড়া লাগছে না। তার দু পায়ের হাড়ের মাঝখানে তিন ইঞ্চি পরিমাণ অংশ ধাতব রড, তার দু'পাশে হাড়।

তিনি হাঁটতে পারতেন, কিন্তু অনুভব করতেন প্রচণ্ড ব্যথা। তার সাথে ছিল এই মানসিক যন্ত্রণা যে, এখন হয়তো আর কিছুই করার নেই। তবে পাঁচ বছর পর তার হাড় জোড়া লাগে এবং ধাতব রড অপসারণ করা হয়।

বার্নি বলছেন, 'আমার সেরে উঠতে বহু সময় লাগবে। কিন্তু এতদিন পর হলেও আমার মনে হচ্ছে অপারেশন করা সার্থক হয়েছে। আমি খর্বকায় মানুষদের যে বিরূপ দৃষ্টিভঙ্গীর শিকার হতে হয় - তা থেকে মুক্তি পেয়েছি।'

তবে এই অপারেশনের পর কতজনের ক্ষেত্রে জটিলতা হয় - তার কোন নির্ভরযোগ্য উপাত্ত নেই। তবে ব্রিটিশ অর্থপেডিক সমিতির অধ্যাপক হামিশ সিম্পসন বলছেন, এর ঝুঁকি অনেক।

'আগের চাইতে এখন এ অপারেশনের প্রযুক্তি উন্নত এবং অধিকতর নিরাপদ হয়েছে। কিন্তু এই অপারেশনের পর নতুন হাড়, মাংসপেশী, স্নায়ু, রক্তবাহী নালী এবং চামড়া তৈরি হতে হয় - তাই প্রক্রিয়াটা এখনও অত্যন্ত জটিল রয়ে গেছে।  জটিলতা দেখা দেবার হারও উঁচু'- বলেন প্রফেসর সিম্পসন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 


  

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে