শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, বুধবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৮

এইচআইভি সম্পর্কে কয়েকটি ভুল ধারণা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

এইচআইভি সম্পর্কে কয়েকটি ভুল ধারণা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে, এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত সাড়ে তিন কোটি মানুষ মারা গেছে । গত বছরই মারা গেছে দশ লাখ। বিশ্বব্যাপী আরও তিন কোটি সত্তর লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। প্রতি বছর নতুন করে আরও ১৮ লাখের মতো মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন।

১৯৮০ সাথে প্রথম এই ভাইরাসটি ছড়াতে শুরু করে। সে সময় থেকে এটি নিয়ে বিচিত্র সব ধারণা তৈরি হতে থাকে যার অনেকগুলোই একেবারে ভ্রান্ত। ২০১৬ সালে যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করতো যে এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে বা তার ত্বক ও মুখের লালা দ্বারা আপনিও আক্রান্ত হবেন।

কিন্তু এটি কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়। একই বাতাসে নিশ্বাস নিলে, হাত মেলালে, জড়িয়ে ধরলে, চুমু খেলে, একই পাত্রে খাবার খেলে, পানি খেলে, আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত ব্যক্তিগত সামগ্রী ব্যবহার করলে, তার ব্যবহৃত টয়লেট ব্যবহার করলে আপনিও এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন না।

আফ্রিকার কিছু দেশ, ভারত ও থাইল্যান্ডে অনেকের বিশ্বাস তৈরি হয়েছিলো যে আক্রান্ত হওয়ার পর কুমারী মেয়ে বা যৌন সম্পর্কের কোন অভিজ্ঞতা নেই এমন কারোর সাথে যৌন মিলনে এই ভাইরাস দূর হয়ে যায়। কিন্তু এটি একেবারেই ভুল ধারনা। এতে বরং কুমারীরা আক্রান্ত হয়। এই অঞ্চলে এই বিশ্বাসের কারণে কুমারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

১৬শ শতকে ইউরোপে সিফিলিস ও গনোরিয়া আক্রান্ত হলে একই ধরনের বিশ্বাস প্রচলিত ছিল। তবে সেক্ষেত্রেও কুমারীদের সাথে যৌন মিলন কার্যকর নয়। মশা একই ঘরে থাকা মানুষজনে কামড়াতে থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ে যদি অন্য কামড়ায় তাহলেও এটি ছড়াতে পারে সেটি ভুল ধারনা। যৌন মিলনের পর গোসল করলে এইচআইভি ভাইরাস পরিষ্কার হয় এই ধারনাও একেবারেই ভুল।

ত্বকের স্পর্শ বা মুখের লালায় এটি ছড়ায় না। যদিও রক্তদ্বারা এই ভাইরাস ছড়ায় কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে মশা বা রক্ত খায় এমন পোকামাকড় দ্বারা আপনি আক্রান্ত হবেন না। তার দুটি কারণ। একটি হল একজনের শরীর থেকে রক্ত খেয়ে সে সেই রক্ত দ্বিতীয় কোন ব্যক্তির শরীরে ইনজেকশন দেয়ার মতো করে রক্ত ঢুকিয়ে দেয় না। আর মশা বা অন্য কিটের শরীরে এই জীবাণু খুব সামান্য সময় বেঁচে থাকে।

আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ওরাল সেক্স অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এইচআইভি পজিটিভ নারী বা পুরুষের সাথে ওরাল সেক্সের মাধ্যমে আক্রান্ত হওয়া সম্ভব। কিন্তু এর হার খুব বিরল।

কনডম ব্যবহার করলে এইচআইভি আক্রান্ত হওয়ার কোনই সম্ভাবনা এমন ধারনাও ঠিক নয়। কারণ আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলনের সময়ে কনডম ফুটো হয়ে গেলে আপনি বিপদে পড়তে পারেন। তাই ইদানীং এর প্রতিরোধ বিষয়ক প্রচারণায় শুধু কনডম ব্যবহারে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে তা নয়, নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার ব্যাপারেও উৎসাহিত করা হচ্ছে।

এর আরেকটি কারণ হল আক্রান্ত প্রতি চারজন ব্যক্তির অন্তত একজন জানেন না যে তার এই শরীরে এটি রয়েছে। যাদের সংখ্যা এক কোটি। সে হয়ত নিজের অজান্তে অন্যকে আক্রান্ত করছে।

কোন লক্ষণ দেখা না দিলে এইচআইভি আক্রান্ত নন এটিও ভুল ধারনা। এই জীবাণুতে আক্রান্ত হওয়ার পরও একজন ব্যক্তির শরীরে দীর্ঘ দিন কোন রকমের লক্ষণ দেখা নাও দিতে পারে। এভাবে একজন আক্রান্ত ব্যক্তি দশ থেকে পনেরো বছরও বেঁচে থাকতে পারেন।

এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার পর শুরুর কয়েকটি সপ্তাহের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জার ভাব দেখা দিতে পারে, হালকা জ্বর, মাথাব্যথা, গলাব্যথা ও শরীরে র‍্যাশ দেখা দিতে পারে।

অন্যান্য লক্ষণগুলো দেখা দেবে যখন ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করাই এইচআইভির মূল বিপদ।

প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকলে কাশি, ডাইরিয়া, লিম্ফ নোড বা চামড়ার নিচে ফুলে যাওয়া গোটার মতো দেখা দেবে, ওজন কমে যাবে।

চিকিৎসার অভাবে আরও ভয়াবহ অসুখও হতে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে সামান্য অসুখেও মৃত্যুর সম্ভাবনা তৈরি হয় যদি তার চিকিৎসা না নেয়া হয় কারণ শরীর তার স্বাভাবিক নিয়ে আর অসুখের সাথে লড়াই করতে পারে না।

ইদানীং নানা ধরনের চিকিৎসার জন্য এইচআইভি পজিটিভ ব্যক্তিও দীর্ঘদিন সুস্থ জীবনযাপন করতে পারছেন।

জাতিসংঘের এইডস বিষয়ক সংস্থা বলছে আক্রান্তদের মধ্যে ৪৭ শতাংশের ক্ষেত্রে এইচআইভি জীবাণুর মাত্রা নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় রয়েছে।

এমনকি অনেক সময় রক্ত পরীক্ষায়ও জীবাণুটি ধরা পড়ে না। তবে তারা যদি চিকিৎসায় অবহেলা করেন তবে এর মাত্রা আবার শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। জীবাণু নিয়ন্ত্রিত থাকলে আক্রান্ত মা তার শিশুকে আক্রান্ত নাও করতে পারেন। প্রচলিত ধারনা হচ্ছে আক্রান্ত নারী সন্তান জন্ম দিলে তার শিশুরও শরীরে এই জীবাণু চলে যাবে। কিন্তু সবসময় সেটি নাও হতে পারে। আক্রান্ত মায়ের শরীরের জীবাণুর মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে সন্তান জন্মদানের সময় সে শিশুকে আক্রান্ত নাও করতে পারে।

আক্রান্ত নারী বা পুরুষের সাথে কনডম ব্যবহার না করে যৌন সম্পর্কে স্থাপন করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন। অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত নিলে, এরকম কারো ব্যবহৃত একই সিরিঞ্জ শরীরে প্রবেশ করলেও আপনি এই জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হবেন।এগুলোই সবচাইতে বড় কারণ। তবে ইদানীং রক্ত দেয়ার আগে যেভাবে তা পরীক্ষা হয় তাতে রক্ত গ্রহণে এর সম্ভাবনা কমে আসছে। এর বাইরে অল্প কিছু বিরল কারণ রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের শরবতে যে ৫ উপকার
প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের শরবতে যে ৫ উপকার
নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়
নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে এখনও অচলাবস্থা, শুরু হয়নি চিকিৎসা সেবা
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে এখনও অচলাবস্থা, শুরু হয়নি চিকিৎসা সেবা
এন্ডোমেট্রিওসিস কী ও তার আধুনিক চিকিৎসা
এন্ডোমেট্রিওসিস কী ও তার আধুনিক চিকিৎসা
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
শিশুদেরও লুপাস হতে পারে
শিশুদেরও লুপাস হতে পারে
কাঁধ ব্যথার সঙ্গে কাঁধের সন্ধি জ্যামে চিকিৎসা
কাঁধ ব্যথার সঙ্গে কাঁধের সন্ধি জ্যামে চিকিৎসা
ব্লাড ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্লাড ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতালে ব্লাড ক্যান্সার সেন্টারের উদ্বোধন
ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতালে ব্লাড ক্যান্সার সেন্টারের উদ্বোধন
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বিএমইউর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অর্থোপেডিক সার্জারি শুরু
বিএমইউর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অর্থোপেডিক সার্জারি শুরু
কাঁচা আম কেন খাবেন?
কাঁচা আম কেন খাবেন?
সর্বশেষ খবর
পুত্র সন্তানের বাবা হলেন পরমব্রত
পুত্র সন্তানের বাবা হলেন পরমব্রত

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভৈরবে ট্রেনের ২৯ টিকিটসহ একজন গ্রেফতার
ভৈরবে ট্রেনের ২৯ টিকিটসহ একজন গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর হাট: কাল থেকে বেচা-বিক্রির আশা
কোরবানির পশুর হাট: কাল থেকে বেচা-বিক্রির আশা

৭ মিনিট আগে | হাটের খবর

একটি দলকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য দেশে ষড়যন্ত্র চলছে : ফারুক
একটি দলকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য দেশে ষড়যন্ত্র চলছে : ফারুক

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত পাঁচ তরুণ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অপহৃত পাঁচ তরুণ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাফায় ত্রাণকেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০
রাফায় ত্রাণকেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচ্ছন্ন শহর বাস্তবায়নে সহযোগিতার দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
পরিচ্ছন্ন শহর বাস্তবায়নে সহযোগিতার দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটের ব্যাগ সহজলভ্য করার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
পাটের ব্যাগ সহজলভ্য করার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে একই ছাদের নিচে সকল প্রাণিজ আমিষের বিপণন কার্যক্রমের উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে একই ছাদের নিচে সকল প্রাণিজ আমিষের বিপণন কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও তলানিতে ডিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও তলানিতে ডিএসইর লেনদেন

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

যত্রতত্র কোরবানির পশু লোড-আনলোড করা যাবে না : ডিএমপি কমিশনার
যত্রতত্র কোরবানির পশু লোড-আনলোড করা যাবে না : ডিএমপি কমিশনার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিলেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
তিন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিলেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১২২৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১২২৮ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুগন্ধি ধানভিত্তিক ভ্যালু চেইন উন্নয়নে বিজনেস প্লান কনসালটেশন সভা
সুগন্ধি ধানভিত্তিক ভ্যালু চেইন উন্নয়নে বিজনেস প্লান কনসালটেশন সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জরিমানা গুণতে হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে
জরিমানা গুণতে হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপযাপন
কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপযাপন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশোয়ার নতুন কমিটির সভাপতি এম আই চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক
আশোয়ার নতুন কমিটির সভাপতি এম আই চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে দেড় হাজার মিটার বেড়িবাঁধ বিলীন
কক্সবাজারে দেড় হাজার মিটার বেড়িবাঁধ বিলীন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জাপার আন্দোলনের আড়ালে আ.লীগ রাস্তায় নামলে বিপদজনক হবে’
‘জাপার আন্দোলনের আড়ালে আ.লীগ রাস্তায় নামলে বিপদজনক হবে’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার দিনভর গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার দিনভর গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে তিন আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে তিন আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন মানুষ
খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বিশ্ব দুগ্ধ দিবসে দুধপান করল ৭২০ শিশু
গোপালগঞ্জে বিশ্ব দুগ্ধ দিবসে দুধপান করল ৭২০ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক দূষণের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে মানববন্ধন
প্লাস্টিক দূষণের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি
ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ছাড়া দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না : আমীর খসরু
নিবন্ধন ছাড়া দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে