শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। নানান সংশয়-সন্দিহানের পরও অন্তর্বর্তী সরকারের সব পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষিত সময়সূচির মধ্যে নির্বাচন হবেই। এ নির্বাচনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও ইতিবাচক আগ্রহ লক্ষণীয়। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে বেশ তৎপর। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপি ছাড়াও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। এসব বৈঠক যে নির্বাচনকেন্দ্রিক তা সহজেই বোঝা যায়। আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে দীর্ঘ ১৫ বছরের অপশাসনের পর এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা চালু হবে এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। দুর্নীতিমুক্ত একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ শুরু হবে এটি সবাই প্রত্যাশা করে। তবে মনে রাখতে হবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আগামী নির্বাচন হবে সূচনা মাত্র। নির্বাচনের পরই শুরু হবে রাষ্ট্র মেরামতের আসল কাজ। সে ক্ষেত্রে ২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের মতোই রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। যেমন বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য জরুরি। না হলে আবার আমরা সেই তিমিরেই চলে যাব।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত এক বছরে বাংলাদেশের যে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং আমরা নতুন শঙ্কার মধ্যে প্রবেশ করেছি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে সামনে এসেছে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি। এ চাঁদাবাজির কারণে মবসন্ত্রাস হচ্ছে। সারা দেশে আমরা দখলবাণিজ্য দেখছি। লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ঘটছে। চাঁদাবাজি যেন মহামারির মতো সারা দেশ গ্রাস করে ফেলছে। আমরা যদি এ চাঁদাবাজি প্রতিরোধ করতে না পারি, তাহলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজির অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে। এনসিপি এবং জামায়াতও চাঁদাবাজির অভিযোগে কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু এসব ব্যবস্থা গ্রহণের পরও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, বন্ধ হয়নি মবসন্ত্রাস, দখলবাণিজ্য। চাঁদাবাজির ব্যাপকতা এমন হয়েছে যে রাস্তার ফুটপাত থেকে শুরু করে করপোরেট হাউস পর্যন্ত এর দৌরাত্ম্য এখন বিস্তৃত। বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়ে লোকজন অফিস-আদালতে গিয়ে এখন প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছে। চাঁদা না দিলেই সেখানে শুরু হচ্ছে মবসন্ত্রাস। মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে। নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। চাঁদা না দিয়ে এ দেশে যেন এখন বাঁচাই কঠিন।

শুধু যে রাজনৈতিক দলগুলোই চাঁদাবাজি করছে এমনটি নয়, পাশাপাশি চাঁদাবাজি প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে প্রশাসনের লোকজন। সম্প্রতি একজন উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই ছাত্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছেন অন্য আরেকজন গ্রেপ্তার চাঁদাবাজ। কিন্তু এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক ধরনের নীরবতা সবাইকে হতবাক করে দিয়েছে। ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম একজন বীর যোদ্ধা, সেনাপতি। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যে বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি নেই। তার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার তাঁর প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। মনে রাখতে হবে, উপদেষ্টাদের প্রেস সচিব থাকে না, তাঁদের থাকে জনসংযোগ কর্মকর্তা। তাহলে একজন উপদেষ্টা প্রেস সচিব রাখলেন কীভাবে, কোন কর্তৃত্ববলে? সেটাও যেমন প্রশ্ন, তেমন এ ধরনের প্রেস সচিবরা প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছেন কীভাবে? এসব প্রশ্নের কোনো আনুষ্ঠানিক উত্তর নেই সরকারের পক্ষ থেকে, উপদেষ্টার পক্ষ থেকেও।

কিছুদিন আগে গুলশানে একজন সাবেক এমপির বাসায় চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়েন জুলাই ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতা। তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, জেল দেওয়া হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে আবার অভিযোগ করা হয়েছে যে আসিফ মাহমুদকে চাঁদার ভাগ দিতে হয়। আসিফ মাহমুদ যদিও প্রতিবাদ করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি তাদের ঠিকমতো চেনেন না। কিন্তু বাস্তবতা হলো তিনি চিনুন, না চিনুন এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। আমরা দেখছি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এখন যেন ওপেন সিক্রেটে পরিণত হয়েছে। থানায় চাঁদাবাজি হচ্ছে। কয়েক লাখ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব হত্যা মামলার যারা আসামি, তাদের কাছ থেকে পুলিশ চাঁদাবাজি করছে। বলা হচ্ছে পুলিশ অকার্যকর, পুলিশ নিষ্ক্রিয়, পুলিশ আইনশৃঙ্খলা দমন করতে পারছে না, পুলিশের মনোবল ভেঙে গেছে; কিন্তু চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে পুলিশের মনোবল ঠিকই চাঙা। এ রকম অভিযোগও আছে-মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে অনেক পুলিশ সদস্য চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছেন।

পুলিশ ছাড়াও সরকারি অফিস-আদালতে ঘুষের রেট বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভুক্তভোগী একজন ব্যবসায়ী বলছিলেন, আগে যেখানে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা। যে কোনো সরকারি দপ্তরে এখন ঘুষ এবং চাঁদাবাজি ছাড়া কোনো কাজ হচ্ছে না। এগুলো প্রতিরোধের জন্য যেন কেউ নেই।

রাজনৈতিক দলের কিছু বিপথগামী লোকজন উৎসব করে সিলেটের সাদাপাথর লুট করছেন। এও এক ধরনের চাঁদাবাজি। তাদের প্রতিরোধ করার মতো কেউ ছিল না। বরং এ চাঁদাবাজি ও লুটের উৎসবে প্রশাসনও যুক্ত হয়েছিল। প্রশাসন, রাজনৈতিক দলগুলো মিলেমিশে যেন চাঁদাবাজি করেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলছেন, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। বিএনপি দলের ভিতর শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করছে। ৪ হাজারের বেশি বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তার পরও চাঁদাবাজদের থামানো যায়নি।

সামনে নির্বাচন। ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকরা উদ্বিগ্ন, আতঙ্কিত। নির্বাচনে যে রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তারা হয়তো আবার নতুন মাত্রায় চাঁদাবাজি শুরু করবে। ব্যবসায়ীদের কাছে গিয়ে তাদের জিম্মি করে, ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করবে, অনেকে হয়তো নির্বাচনের খরচের নামে চাঁদাবাজি করবে। এ ‘খরচ’ না দিতে পারলে তাদের ওপর নেমে আসবে নতুন অত্যাচার, নির্যাতন। তাদের হয়তো আবার নতুন করে হয়রানি করা হবে। ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে নাজেহাল করা হবে।

সব রাজনৈতিক দল মুখে বলছে তারা চাঁদাবাজদের আশ্রয়প্রশ্রয় দেয় না। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে তারা কঠোর অবস্থানে থাকবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো চাঁদাবাজরা দলীয় ছত্রছায়াতেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে নির্বিঘ্নে অবাধে চাঁদাবাজি করছে। এবারে নির্বাচনে তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা অঙ্গীকার করতে হবে। চাঁদাবাজ যে-ই হোক না কেন, তাকে বর্জন করতে হবে। নির্বাচনে তারা কী পরিমাণ খরচ করবে তা স্বচ্ছতার সঙ্গে বলতে হবে। কোনো ব্যবসায়ী, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করে নির্বাচন করা যাবে না। যদি কোনো রাজনৈতিক দল কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা শিল্পপতি বা কারও কাছ থেকে অনুদান নেয়, সেটি প্রকাশ্যে নিতে হবে। বিশ্বের বহু দেশে এ রকম নিয়ম আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ফান্ডে চাঁদা দেওয়া বৈধ। সে অনুদানের তথ্য প্রকাশ করা হয়। আমরা দেখেছি বিগত নির্বাচনে ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে বিপুল পরিমাণ অনুদান দিয়েছিলেন। সেটি তিনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে দিয়েছিলেন। অন্য ব্যবসায়ীরাও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে চাঁদা দেন। স্বেচ্ছায় যখন কোনো ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনের জন্য কোনো সহায়তা করেন, সেটি দোষের নয়। কিন্তু গোপনে জোর করে যদি কারও কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হয়, সেটি অপরাধ। ইউরোপে, এমনকি পাশের দেশ ভারতেও এখন ঘোষণা দিয়ে অনুদান দেওয়ার চল রয়েছে। অনুদান এবং চাঁদাবাজি এক নয়, এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান গ্রহণকে স্বীকৃতি দেয়, এবং তারা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে গ্রহণ তাহলে চাঁদাবাজির পথ বন্ধ হবে। কিন্তু যখনই এটি গোপনীয়ভাবে হবে, তখনই তার মধ্যে থাকে অস্বচ্ছতা। এমনিতেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন বেশ খারাপ। ব্যবসায়ীরা নানান চাপে এবং আতঙ্কে। তাঁরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। তাঁরা কোনো বিনিয়োগ করছেন না। এর মধ্যে এক বছর ধরে বেশুমার চাঁদাবাজি হয়েছে। এখন যদি নতুন করে নির্বাচনকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির উৎসব শুরু হয়, তাহলে অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। নতুন সরকার সেই অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। কাজেই নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল তার ইশতেহারে এটি অন্তত অঙ্গীকার করুক, তারা কেউ চাঁদাবাজি করবে না, দখলবাণিজ্য করবে না, লুটেরাদের প্রশ্রয় দেবে না। পাশাপাশি যে যার কাছ থেকে রাজনৈতিক দল পরিচালনার জন্য অনুদান নেবে, সে অনুদানের ঘোষণা প্রকাশ্যে দেবে। আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এ রকম একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি। তাহলেই বাংলাদেশে দুর্নীতি এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি, লুটতন্ত্র বন্ধের সূচনা হবে। আমরা কি সেই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারব?

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আকর্ষণীয় চোখ
আকর্ষণীয় চোখ

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা
৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়া ও জাপান ম্যাচের সূচি প্রকাশ করলো ব্রাজিল
কোরিয়া ও জাপান ম্যাচের সূচি প্রকাশ করলো ব্রাজিল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠোঁটের যত্নে অবহেলা নয়
ঠোঁটের যত্নে অবহেলা নয়

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরিয়া আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেবে না: আল শারা
সিরিয়া আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেবে না: আল শারা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতার ন্যায়বিচার নিশ্চিতের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত ওআইসি’র
রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতার ন্যায়বিচার নিশ্চিতের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত ওআইসি’র

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নানার বাড়ি বেড়াতে এসে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নানার বাড়ি বেড়াতে এসে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ময়মনসিংহের ৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
ময়মনসিংহের ৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে ভুয়া ডেন্টাল চিকিৎসকের খোঁজে অভিযান, জরিমানা
সিদ্ধিরগঞ্জে ভুয়া ডেন্টাল চিকিৎসকের খোঁজে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?
সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে বিদ্যুতের তার পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে বিদ্যুতের তার পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কলমাকান্দায় খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ভারতীয় গরু জব্দ
সুনামগঞ্জে ভারতীয় গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন
গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লা লিগায় ফের বর্ণবাদের শিকার এমবাপ্পে ও ভিনিসিউস
লা লিগায় ফের বর্ণবাদের শিকার এমবাপ্পে ও ভিনিসিউস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-মুক্তারপুর-পঞ্চবটি সড়ক দ্রুত সংস্কারের দাবি
নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-মুক্তারপুর-পঞ্চবটি সড়ক দ্রুত সংস্কারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএসএল নিয়ে জট খুলছে, এআইএফএফ-এফএসডিএল বৈঠকে আশার আলো
আইএসএল নিয়ে জট খুলছে, এআইএফএফ-এফএসডিএল বৈঠকে আশার আলো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হাসপাতালে দ্বিতীয়বার হামলার ন্যায়বিচারের আহ্বান জাতিসংঘের
গাজায় হাসপাতালে দ্বিতীয়বার হামলার ন্যায়বিচারের আহ্বান জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু
ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা
চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বহিষ্কৃত প্রধান শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণের দাবি
লালমনিরহাটে বহিষ্কৃত প্রধান শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড
শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন