শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। নানান সংশয়-সন্দিহানের পরও অন্তর্বর্তী সরকারের সব পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষিত সময়সূচির মধ্যে নির্বাচন হবেই। এ নির্বাচনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও ইতিবাচক আগ্রহ লক্ষণীয়। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে বেশ তৎপর। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপি ছাড়াও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। এসব বৈঠক যে নির্বাচনকেন্দ্রিক তা সহজেই বোঝা যায়। আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে দীর্ঘ ১৫ বছরের অপশাসনের পর এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা চালু হবে এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। দুর্নীতিমুক্ত একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ শুরু হবে এটি সবাই প্রত্যাশা করে। তবে মনে রাখতে হবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আগামী নির্বাচন হবে সূচনা মাত্র। নির্বাচনের পরই শুরু হবে রাষ্ট্র মেরামতের আসল কাজ। সে ক্ষেত্রে ২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের মতোই রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। যেমন বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য জরুরি। না হলে আবার আমরা সেই তিমিরেই চলে যাব।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত এক বছরে বাংলাদেশের যে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং আমরা নতুন শঙ্কার মধ্যে প্রবেশ করেছি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে সামনে এসেছে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি। এ চাঁদাবাজির কারণে মবসন্ত্রাস হচ্ছে। সারা দেশে আমরা দখলবাণিজ্য দেখছি। লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ঘটছে। চাঁদাবাজি যেন মহামারির মতো সারা দেশ গ্রাস করে ফেলছে। আমরা যদি এ চাঁদাবাজি প্রতিরোধ করতে না পারি, তাহলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজির অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে। এনসিপি এবং জামায়াতও চাঁদাবাজির অভিযোগে কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু এসব ব্যবস্থা গ্রহণের পরও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, বন্ধ হয়নি মবসন্ত্রাস, দখলবাণিজ্য। চাঁদাবাজির ব্যাপকতা এমন হয়েছে যে রাস্তার ফুটপাত থেকে শুরু করে করপোরেট হাউস পর্যন্ত এর দৌরাত্ম্য এখন বিস্তৃত। বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়ে লোকজন অফিস-আদালতে গিয়ে এখন প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছে। চাঁদা না দিলেই সেখানে শুরু হচ্ছে মবসন্ত্রাস। মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে। নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। চাঁদা না দিয়ে এ দেশে যেন এখন বাঁচাই কঠিন।

শুধু যে রাজনৈতিক দলগুলোই চাঁদাবাজি করছে এমনটি নয়, পাশাপাশি চাঁদাবাজি প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে প্রশাসনের লোকজন। সম্প্রতি একজন উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই ছাত্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছেন অন্য আরেকজন গ্রেপ্তার চাঁদাবাজ। কিন্তু এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক ধরনের নীরবতা সবাইকে হতবাক করে দিয়েছে। ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম একজন বীর যোদ্ধা, সেনাপতি। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যে বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি নেই। তার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার তাঁর প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। মনে রাখতে হবে, উপদেষ্টাদের প্রেস সচিব থাকে না, তাঁদের থাকে জনসংযোগ কর্মকর্তা। তাহলে একজন উপদেষ্টা প্রেস সচিব রাখলেন কীভাবে, কোন কর্তৃত্ববলে? সেটাও যেমন প্রশ্ন, তেমন এ ধরনের প্রেস সচিবরা প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছেন কীভাবে? এসব প্রশ্নের কোনো আনুষ্ঠানিক উত্তর নেই সরকারের পক্ষ থেকে, উপদেষ্টার পক্ষ থেকেও।

কিছুদিন আগে গুলশানে একজন সাবেক এমপির বাসায় চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়েন জুলাই ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতা। তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, জেল দেওয়া হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে আবার অভিযোগ করা হয়েছে যে আসিফ মাহমুদকে চাঁদার ভাগ দিতে হয়। আসিফ মাহমুদ যদিও প্রতিবাদ করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি তাদের ঠিকমতো চেনেন না। কিন্তু বাস্তবতা হলো তিনি চিনুন, না চিনুন এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। আমরা দেখছি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এখন যেন ওপেন সিক্রেটে পরিণত হয়েছে। থানায় চাঁদাবাজি হচ্ছে। কয়েক লাখ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব হত্যা মামলার যারা আসামি, তাদের কাছ থেকে পুলিশ চাঁদাবাজি করছে। বলা হচ্ছে পুলিশ অকার্যকর, পুলিশ নিষ্ক্রিয়, পুলিশ আইনশৃঙ্খলা দমন করতে পারছে না, পুলিশের মনোবল ভেঙে গেছে; কিন্তু চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে পুলিশের মনোবল ঠিকই চাঙা। এ রকম অভিযোগও আছে-মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে অনেক পুলিশ সদস্য চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছেন।

পুলিশ ছাড়াও সরকারি অফিস-আদালতে ঘুষের রেট বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভুক্তভোগী একজন ব্যবসায়ী বলছিলেন, আগে যেখানে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা। যে কোনো সরকারি দপ্তরে এখন ঘুষ এবং চাঁদাবাজি ছাড়া কোনো কাজ হচ্ছে না। এগুলো প্রতিরোধের জন্য যেন কেউ নেই।

রাজনৈতিক দলের কিছু বিপথগামী লোকজন উৎসব করে সিলেটের সাদাপাথর লুট করছেন। এও এক ধরনের চাঁদাবাজি। তাদের প্রতিরোধ করার মতো কেউ ছিল না। বরং এ চাঁদাবাজি ও লুটের উৎসবে প্রশাসনও যুক্ত হয়েছিল। প্রশাসন, রাজনৈতিক দলগুলো মিলেমিশে যেন চাঁদাবাজি করেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলছেন, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। বিএনপি দলের ভিতর শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করছে। ৪ হাজারের বেশি বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তার পরও চাঁদাবাজদের থামানো যায়নি।

সামনে নির্বাচন। ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকরা উদ্বিগ্ন, আতঙ্কিত। নির্বাচনে যে রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তারা হয়তো আবার নতুন মাত্রায় চাঁদাবাজি শুরু করবে। ব্যবসায়ীদের কাছে গিয়ে তাদের জিম্মি করে, ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করবে, অনেকে হয়তো নির্বাচনের খরচের নামে চাঁদাবাজি করবে। এ ‘খরচ’ না দিতে পারলে তাদের ওপর নেমে আসবে নতুন অত্যাচার, নির্যাতন। তাদের হয়তো আবার নতুন করে হয়রানি করা হবে। ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে নাজেহাল করা হবে।

সব রাজনৈতিক দল মুখে বলছে তারা চাঁদাবাজদের আশ্রয়প্রশ্রয় দেয় না। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে তারা কঠোর অবস্থানে থাকবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো চাঁদাবাজরা দলীয় ছত্রছায়াতেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে নির্বিঘ্নে অবাধে চাঁদাবাজি করছে। এবারে নির্বাচনে তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা অঙ্গীকার করতে হবে। চাঁদাবাজ যে-ই হোক না কেন, তাকে বর্জন করতে হবে। নির্বাচনে তারা কী পরিমাণ খরচ করবে তা স্বচ্ছতার সঙ্গে বলতে হবে। কোনো ব্যবসায়ী, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করে নির্বাচন করা যাবে না। যদি কোনো রাজনৈতিক দল কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা শিল্পপতি বা কারও কাছ থেকে অনুদান নেয়, সেটি প্রকাশ্যে নিতে হবে। বিশ্বের বহু দেশে এ রকম নিয়ম আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ফান্ডে চাঁদা দেওয়া বৈধ। সে অনুদানের তথ্য প্রকাশ করা হয়। আমরা দেখেছি বিগত নির্বাচনে ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে বিপুল পরিমাণ অনুদান দিয়েছিলেন। সেটি তিনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে দিয়েছিলেন। অন্য ব্যবসায়ীরাও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে চাঁদা দেন। স্বেচ্ছায় যখন কোনো ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনের জন্য কোনো সহায়তা করেন, সেটি দোষের নয়। কিন্তু গোপনে জোর করে যদি কারও কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হয়, সেটি অপরাধ। ইউরোপে, এমনকি পাশের দেশ ভারতেও এখন ঘোষণা দিয়ে অনুদান দেওয়ার চল রয়েছে। অনুদান এবং চাঁদাবাজি এক নয়, এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান গ্রহণকে স্বীকৃতি দেয়, এবং তারা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে গ্রহণ তাহলে চাঁদাবাজির পথ বন্ধ হবে। কিন্তু যখনই এটি গোপনীয়ভাবে হবে, তখনই তার মধ্যে থাকে অস্বচ্ছতা। এমনিতেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন বেশ খারাপ। ব্যবসায়ীরা নানান চাপে এবং আতঙ্কে। তাঁরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। তাঁরা কোনো বিনিয়োগ করছেন না। এর মধ্যে এক বছর ধরে বেশুমার চাঁদাবাজি হয়েছে। এখন যদি নতুন করে নির্বাচনকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির উৎসব শুরু হয়, তাহলে অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। নতুন সরকার সেই অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। কাজেই নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল তার ইশতেহারে এটি অন্তত অঙ্গীকার করুক, তারা কেউ চাঁদাবাজি করবে না, দখলবাণিজ্য করবে না, লুটেরাদের প্রশ্রয় দেবে না। পাশাপাশি যে যার কাছ থেকে রাজনৈতিক দল পরিচালনার জন্য অনুদান নেবে, সে অনুদানের ঘোষণা প্রকাশ্যে দেবে। আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এ রকম একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি। তাহলেই বাংলাদেশে দুর্নীতি এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি, লুটতন্ত্র বন্ধের সূচনা হবে। আমরা কি সেই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারব?

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ
মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা