শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা-ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী

সাক্ষাৎ হলো না কেন?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

লন্ডন, একটি বিশ্ব নগরী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা প্রতিদিন এ নগরীতে আসেন। যেমনটি যান নিউইয়র্ক বা ওয়াশিংটনে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলন, কূটনীতিক বৈঠক কিংবা একান্ত ব্যক্তিগত সফরেও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদচারণ থাকে লন্ডনে সব সময়। হিথরো বিমানবন্দরকে বলা হয় বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্যে গেছেন। সেখানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। পৃথিবীর অনেক দেশের সরকারপ্রধানরাই প্রতিদিন যুক্তরাজ্যে যান নানা কাজে। তারা সবাই যে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এমনটি নয়। যে কোনো দেশের সরকারপ্রধান যখন আরেকটা দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তার আগে বেশ কিছু আনুষ্ঠানিকতা থাকে, থাকে কিছু প্রটোকল। এ ধরনের বৈঠকের সময়সূচি, আলোচ্য বিষয় ইত্যাদি পূর্ব থেকে নির্ধারিত হয়। সমস্যা হয়েছে এখানেই। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের সময়সূচি যখন ঘোষণা করা হলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে, তখন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব সফরসূচিতে যে গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচির কথা গণমাধ্যমে জানিয়েছেন তার মধ্যে অন্যতম ছিল যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে বৈঠক। নিশ্চয়ই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বৈঠকের ব্যাপারে যোগাযোগ করেছিল। বৈঠকের প্রস্তুতি ছিল এবং বৈঠকের টকিং পয়েন্ট কী হবে সেটিও আগেই নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই সব চূড়ান্ত না করে এ ধরনের বৈঠক সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয় না। আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চয়ই এ বৈঠকের ব্যাপারে কূটনৈতিক চ্যানেলে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনে যাওয়ার পর আমরা দেখলাম তার যে কর্মসূচি তার মধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি নেই। এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব যা বললেন, তাতে বিপত্তি বাধল সবচেয়ে বেশি। তিনি বললেন যে, প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এখন কানাডায় অবস্থান করছেন। কিন্তু এ সময় কানাডার প্রধানমন্ত্রী এক টুইট বার্তায় জানালেন যে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কানাডায় নয়, তিনি লন্ডনে আছেন। একই দিনে কিয়ার স্টারমারের লন্ডনে বিভিন্ন কার্যক্রমও দেখা গেল সেখানকার গণমাধ্যমে। অর্থাৎ প্রেস সচিব অজ্ঞতাবশত অসত্য তথ্য দিয়েছেন। এরকম তথ্য প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব, যিনি একজন সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার ব্যক্তি কীভাবে দিলেন? পরবর্তীতে প্রেস সচিব অবশ্য তার বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, একজন ব্রিটিশ এমপি নাকি তাকে এ তথ্য জানিয়েছিলেন। কিন্তু প্রেস সচিব একজন অভিজ্ঞ সাংবাদিক। তিনি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থায় কাজ করেছেন। কারও বক্তব্য শুনে সেটিকে সাংবাদিকদের কাছে উপস্থাপন করাটা কতটুকু যুক্তিসংগত হয়েছে সেই প্রশ্ন রয়ে যায়। সবচেয়ে বড় কথা হলো- এর ফলে ড. ইউনূসের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। বাংলাদেশের কূটনীতিক ইমেজ হয়েছে প্রশ্নবিদ্ধ। এ সময়েই বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো খবর প্রকাশ করে যে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ অনিশ্চিত। এর পরপরই গতকাল লন্ডনের প্রভাবশালী গণমাধ্যম ‘ফিন্যান্সিয়াল টাইমস’ এক প্রতিবেদনে জানায় যে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে অসম্মতি জানিয়েছেন। অর্থাৎ এ বৈঠকটি হচ্ছে না। এরকম বৈঠক হওয়া না হওয়াটা বড় বিষয় নয়। কিন্তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং যেভাবে এ বৈঠকের বিষয়টি তুলেছিল, আর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে যেভাবে বিষয়টিকে নাকচ করে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। এর মধ্যে একটা বিরাট কূটনৈতিক ভুল বোঝাবুঝির ইঙ্গিত পাওয়া যায়। তাহলে কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণায় কোনোরকম যোগাযোগ না করে এ বৈঠকের কথা বলেছিল? বাংলাদেশের একটি হাইকমিশন যুক্তরাজ্যে রয়েছে। এটি ‘এ’ ক্যাটাগরির দূতাবাস। অত্যন্ত দক্ষ, মেধাবী অফিসারদের এই হাইকমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর সেখানে নতুন হাইকমিশনার দেওয়া হয়েছে। হাইকমিশনার হিথ্রো বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে রিসিভ করেছেন। কাজেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি হাইকমিশনের সঙ্গে কথা না বলে এ বৈঠকের কথা ঘোষণা করে, সেটি গুরুতর অন্যায় করেছে। আবার যদি ব্রিটেনে অবস্থিত বাংলাদেশের হাইকমিশন কোনো আনুষ্ঠানিক সম্মতি আদায় ছাড়াই কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে বৈঠকের ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করে তাহলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এ বৈঠক হলো না কেন? একটি বিষয় তো স্পষ্ট যে এখানে কূটনীতিক ব্যর্থতা ছিল। সর্বোচ্চ পর্যায়ে এ ধরনের বৈঠকের জন্য যে ধরনের কূটনীতিক তৎপরতা এবং সময়সূচি চূড়ান্তকরণ করা দরকার সেটি করা হয়নি। হয়তো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ড. ইউনূসের ইমেজকে পুঁজি করে অতি আশাবাদী হয়েছিল। কিন্তু বিশ্ব কূটনীতি শুধু ইমেজের ওপর চলে না। এখানে কতগুলো নিয়মকানুন এবং ‘প্রটোকল’ মানতে হয়।

ব্রিটেন সফরের আগে প্রভাবশালী ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। এখানে মনে রাখতে হবে যে টিউলিপ সিদ্দিক প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ একজন রাজনৈতিক নেতা। দীর্ঘদিন পর লেবার পার্টিকে ক্ষমতায় আনার পেছনে যে নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তার মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিক অন্যতম। ব্রিটেনে নির্বাচনে বিজয়ের দিন কিয়ার স্টারমারের পাশে যে হাতে গোনা চার-পাঁচজন নবনির্বাচিত এমপি ছিলেন তার মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিক একজন। নির্বাচনের পর টিউলিপ সিদ্দিককে তার মন্ত্রিসভায় নেন কিয়ার স্টারমার। ৫ আগস্টের পর যখন তাকে নিয়ে বিভিন্ন রকম সমালোচনা এবং দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপিত হয় তখন এ অভিযোগের মুখে টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেন। টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করছে। তাকে ইতোমধ্যে পলাতক ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু টিউলিপ সিদ্দিক দাবি করেছেন যে, তিনি দুদকে তার আইনজীবীর মাধ্যমে যোগাযোগ করেছেন। তিনি পলাতক নন। তিনি যে কোনো আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন তার চিঠির ব্যাপারে কূটনৈতিক পন্থা অনুসরণ করেনি। ড. ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরের আগে টিউলিপ সিদ্দিক প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি দীর্ঘ চিঠি লেখেন। সেখানে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে ভুল বোঝাবুঝি হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি নিজেকে ব্রিটিশ নাগরিক হিসেবে দাবি করেন। এসব অভিযোগের বিষয়ে তিনি খোলামেলা আলোচনা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা কাছে সময় চান। এটি একটি ব্রিটিশ রীতি। ব্রিটেনের যে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি কেউ অভিযোগ উত্থাপন করে তাহলে সরাসরি সেই ব্যক্তি অভিযোগকারীর সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। দুজন আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন।

আমরা এর আগে দেখেছি যে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছিল। বরিস জনসন নিজেই অভিযোগকারীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। দুই দফা তিনি এ ধরনের বিরোধ আলোচনা টেবিলে মীমাংসা করেছিলেন। তৃতীয় দফায় যখন করোনাকালে তার বাড়িতে করোনা বিধিনিষেধ ভঙ্গ করে পার্টি আয়োজনের অভিযোগ উত্থাপিত হয়, সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি পদত্যাগে বাধ্য হন। এ ছাড়াও অতীতে মার্গারেট থ্যাচারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপিত হলে তিনিও আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সেই অভিযোগ খণ্ডন এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেন। এটি ব্রিটিশ রাজনীতির একটি চিরায়িত নীতি। আমরা সবাই জানি যে, ব্রিটিশ রাজনীতি চলে ঐতিহ্য রীতিনীতির ওপর। কাজেই ব্রিটিশ রীতি অনুযায়ী টিউলিপ সিদ্দিক যখন এই চিঠি দিয়েছেন তখন নিশ্চয়ই তার দল লেবার পার্টির সঙ্গে পরামর্শক্রমে এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই তিনি এ ধরনের চিঠি দিয়েছেন। বেশির ভাগ কূটনীতিক মহলের ধারণা যে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এই বৈঠকটি না হওয়ার একটি বড় কারণ হলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে সাক্ষাতে প্রধান উপদেষ্টার অনীহা। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ঈদের পরদিন গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ ধরনের কোনো চিঠি তিনি পাননি। পরবর্তীতে আবার লন্ডনে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন যে, তারা চিঠি পেয়েছেন। অর্থাৎ তার এই ধরনের স্ববিরোধী অবস্থান প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ব্রিটিশ রাজনীতিতে এরকম বিশ্বাস তৈরি হয়েছে যে নির্মোহ এবং নিরপেক্ষভাবে টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে না। সরকারের আক্রোশ রয়েছে। এটি ড. ইউনূস সরকারের নিরপেক্ষতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ন করেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক না হওয়ার এটি একটি কারণ বলে কেউ কেউ মনে করেন। তবে প্রধান কারণ হলো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের কূটনীতিক ব্যর্থতা সীমাহীন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের কাজকর্ম নিয়ে এমনিতেই দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। ভারত থেকে প্রতিনিয়ত পুশইন হচ্ছে। পররাষ্ট্র দপ্তর শুধু চিঠি চালাচালির মধ্যেই তাদের অবস্থান সীমাবদ্ধ রেখেছে। ভারতের সঙ্গে অনেকগুলো বিষয়ে টানাপোড়েন নিয়েও পররাষ্ট্র দপ্তরের অবস্থান অস্পষ্ট। এমনকি মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার কেন করা হয়েছে সে ব্যাপারে পররাষ্ট্র দপ্তরের কোনো ব্যাখ্যা নেই। মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনীতিক সম্পর্ক টানাপোড়েন নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলছে সেগুনবাগিচা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কে চালাচ্ছে সেটি যেন এখন এক রহস্য। পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দেখা যায় নিস্পৃহ এবং আগ্রহহীন। হঠাৎ তিনি উদয় হন। অনেকের ধারণা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। বাস্তবতা যাই হোক না কেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছে না। বিশ্ব কূটনীতি কোনো একক ব্যক্তি ইমেজের ওপর চলে না। বিশ্ব কূটনীতি একটি টিমওয়ার্ক। কিন্তু বাংলাদেশে গত ১০ মাসে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো গ্রহণযোগ্য কূটনৈতিক তৎপরতা দেখা যায়নি। বরং পুরো বিষয়টি ড. ইউনূসের ইমেজ নির্ভর হয়ে পড়েছে। ড. ইউনূস গত ১০ মাসে ১১টি দেশ সফর করেছেন। এগুলো সবই তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে সফর, যেখানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছিল ভূমিকাহীন। আর এ সফরগুলোতে কী অর্জন হয়েছে তাও এক বড় প্রশ্ন। এ কারণেই সবাই মনে করেন যে, এ ঘটনাটিকে শুধু একটি বৈঠক না হওয়ার বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না, বরং সার্বিকভাবে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম এবং আমাদের কূটনৈতিক তৎপরতার দুর্বলতা হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা