শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৮, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে, দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে ঢাকা মার্চ কর্মসূচি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। দেশের নানা প্রান্ত থেকে তোলা হচ্ছে গণহত্যাকারী এ সংগঠনটিকে নিষিদ্ধের দাবি। ফ্যাসিস্ট সংগঠনটির নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় ব্লকেড কর্মসূচি শুরু করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে শুরু হওয়া এ ব্লকেড কর্মসূচি প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হয় এ আন্দোলন। গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শাহবাগ ব্লকেড চলছিল।

এদিকে আজ বিকাল ৩টা থেকে শাহবাগে ছাত্র-জনতার গণজমায়েত কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। চলমান অবরোধ কর্মসূচি থেকে রাত ১১টার দিকে হাসনাত আবদুল্লাহ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। গত রাতে ফেসবুক পোস্টেও এ কর্মসূচির কথা উল্লেখ করেন তিনি।

এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাব না। শাহবাগেই আওয়ামী লীগের কবর খুঁড়ব। তিনি বলেন, শুধু শাহবাগ নয়, সারা বাংলা ব্লকেড দেব। এ সময় জুলাই গণ অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেওয়ারও দাবি জানান তিনি। সারজিস গত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, এই শাহবাগ জুলাই অভ্যুত্থানের। এই শাহবাগের বিজয় আবশ্যক।

সরেজমিন দেখা যায়, ক্রমেই বাড়ছে জনসমাগম। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি দলে দলে যোগ দিতে দেখা গেছে এনসিপি, ইনকিলাব মঞ্চ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবির, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত ছাত্র মজলিসসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতা-কর্মীদের। স্লোগানে স্লোগানে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানাচ্ছেন তারা। এর আগে আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে বৃহস্পতিবার রাতে যমুনার সামনে হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে অবস্থান নেন ছাত্র-জনতা। প্রথমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এনসিপির নেতা-কর্মীরা হাসনাতের সঙ্গে অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দেন। রাত ১টার দিকে মিছিল সহযোগে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে যমুনার সামনে যান এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন। এনসিপির পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও বিক্ষোভে যোগ দেন। রাত ১টার পর হেফাজতে ইসলামের বেশ কিছু নেতা-কর্মী যমুনার সামনে যান। রাত দেড়টার দিকে যোগ দেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির নেতা-কর্মীরা। রাত ২টার দিকে সেখানে যান ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতারা। রাতভর বিক্ষোভ চলার পর গতকাল সকালে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দেন জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হাসনাত আবদুল্লাহ ও এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ঘোষণা দেন, বাদ জুমা যমুনার পূর্ব পাশের ফোয়ারার সামনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সমাবেশ হবে। এ ঘোষণা দেওয়ার সময় জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ ইসলামপন্থি কয়েকটি দলের নেতা-কর্মীরা হাসনাত ও নাসীরুদ্দীনের সঙ্গে ছিলেন। হাসনাতদের এ ঘোষণার পর সেখানে মঞ্চ তৈরির কাজ শুরু হয়।

জুমার নামাজের পর বিকাল ৩টায় শুরু হয় সমাবেশ। বক্তব্য রাখেন জুলাই আন্দোলনে আহত যোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্যরা। আরও বক্তব্য রাখেন এনসিপি, ইনকিলাব মঞ্চ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবির, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত ছাত্র মজলিসসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল শাহবাগ : অবরোধকারীদের স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে উঠেছে শাহবাগ ও তার আশপাশের এলাকা। ব্যান করো, ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো, একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর, বাহ ইন্টেরিয়াম চমৎকার, খুনিদের পাহারাদার একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর, খুনি লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, করতে হবে করতে হবে, ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা, দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা, আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে, গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।

এর আগে সকাল ৮টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার সামনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জুমার নামাজের পর বিকাল ৩টায় সমাবেশের ঘোষণা দেন জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। বিকালের সমাবেশে বক্তব্যের শেষে তিনি শাহবাগ ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

কর্মসূচি ঘোষণার আগে বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ইন্টেরিমের কানে আমাদের কথা পৌঁছায় নাই। ইন্টেরিমের কানে শহীদের আওয়াজ পৌঁছায় নাই, আহতদের আর্তনাদ পৌঁছায় নাই। আমরা এখান থেকে এখন গিয়ে শাহবাগ অবরোধ করব। যতক্ষণ না আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা হবে আমরা জায়গা ছাড়ব না। আমরা এখন মিছিল নিয়ে শাহবাগ অবরোধ করব এবং এখান থেকেই আমাদের দ্বিতীয় অভ্যুত্থান পর্ব শুরু হবে। ১০০টা ফেরাউন ও ১০০টা নমরুদ একসঙ্গে করলেও একটা হাসিনা পাওয়া যাবে না এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে কোন কারণে রাজনৈতিক দল বলা হয়? আমরা শুনতে পাচ্ছি, প্রধান উপদেষ্টা নাকি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসার চেষ্টা করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে তিনি নাকি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। আওয়ামী লীগ কোনোভাবে রাজনৈতিক দল নয় এমন ঘোষণা দিয়ে হাসনাত বলেন, স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ বাকশাল তৈরি করে এ দেশে গণতন্ত্রের পরিবর্তে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছিল। ৩০ হাজার জাসদ নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছিল। আওয়ামী লীগের লুটপাটের কারণে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের কারণে ১৯৭৪ সালে ১৫ লাখ মানুষ না খেয়ে মারা গিয়েছিল। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের হাতে এ দেশের মানুষের রক্ত লেগে আছে। আওয়ামী লীগ ভারতের সহায়তায় ২০০৯ সালে পিলখানায় দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের হত্যা করেছিল।

হাসনাত বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এই ভূখণ্ডের মধ্য থেকেই নির্ধারিত হবে। বিদেশের প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশের রাজনীতি নির্ধারিত হবে না। হাসিনা মূলত মোদির বেতনভুক্ত কর্মচারীর মতো দেশটাকে পরিচালনা করেছে। শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে একজন ব্যক্তি যদি থাকে এখানে, আরও যদি এক মাস প্রয়োজন হয়, এক বছরও প্রয়োজন হয়, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আমরা এই ময়দান ছাড়ব না।

দ্রুত আ.লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ঢাকা মার্চ : আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি (ব্লকেড) চলমান থাকবে উল্লেখ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, দ্রুত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত না এলে সারা বাংলাদেশ আবারও ঢাকা শহরে মার্চ করবে। গত রাত ৮টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে তিনি একথা জানান। নাহিদ ইসলাম বলেন, দলমত নির্বিশেষে আওয়ামী লীগ ও দেশের সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে জুলাইয়ের সব শক্তি এক থাকবে; এটাই প্রত্যাশা। ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে ব্লকেড শুরু হয়েছে।

দেশের সার্বভৌমত্ববিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী, জুলাইবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী, ইসলামবিরোধী, নারীবিরোধী, মানবতাবিরোধী, ফ্যাসিস্ট, সন্ত্রাসী, মুজিববাদী সংগঠন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধকরণে বাংলাদেশপন্থি সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান এনসিপির এই নেতা।

এর আগে অন্য এক পোস্টে নাহিদ ইসলাম তিনটি দাবি জানিয়েছেন। দাবিগুলো হলো-আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করতে হবে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে আওয়ামী লীগের দলগত বিচারের বিধান যুক্ত করতে হবে ও জুলাই ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে।

জেপিবির একাত্মতা : গতকাল লন্ডন থেকে এক ভিডিও বার্তায় আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে চলমান আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সভাপতি ও নতুন রাজনৈতিক দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের (জেপিবি) সভাপতি চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেন, ২৪ -এর চেতনাকে আমরা হৃদয়ে ধারণ করি। তাই কোনো ফ্যাসিস্টকে মেনে নেওয়া হবে না। দেশে ফিরে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাব। তিনি জানান, জনতা পার্টি বাংলাদেশের নির্বাহী চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার মিলন ও মহাসচিব শওকত মাহমুদ দলের অন্যান্য নেতাকে নিয়ে ছাত্র-জনতার পাশে রয়েছেন। জনতা পার্টি বাংলাদেশের সমন্বয়ক নূরুল কাদের সোহেল বলেন, আমাদের অবস্থান ফ্যাসিবাদের বিপক্ষে। দলীয় সভাপতির নির্দেশে আমাদের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারীদের পাশে রয়েছেন।

শাহবাগ ব্লকেডে যোগ দিয়েছে সদ্য আত্মপ্রকাশ করা আপ বিডি : গতকাল বিকাল ৪টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হয় নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশর (আপ বিডি) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান। সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিছিল নিয়ে শাহবাগ ব্লকেড কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন তারা।

পল্টনে অবরোধ গণঅধিকার পরিষদের : আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে পল্টন মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, এই সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় সংলাপ ডাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।

উত্তরায় অবরোধ : রাজধানীর উত্তরায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেছে ছাত্র-জনতা। গতকাল বিকালে উত্তরার বিএনএস সেন্টার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্র-জনতা। পরে ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে মহাসড়ক অবরোধ করা হয়।

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে নগরীর চকবাজার গুলজার মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করে ছাত্র-জনতা। এরপর সেখান থেকে মিছিল নিয়ে নিউমার্কেট মোড়ে গিয়ে তারা রাস্তা অবরোধ করে স্লোগান দেন। এ কর্মসূচিতে যোগ দেন ইসলামী ছাত্রশিবির, জুলাই ঐক্য, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থী, ইনকিলাব মঞ্চ এবং অন্যান্য ছাত্র ও নাগরিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন তারা।

এর আগে, রাত পৌনে ১টার দিকে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়।

লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুর উত্তর তেমুহনী থেকে গতকাল বিকালে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে ছাত্র-জনতা। তা শেষ হয় ঝুমুর চত্বরে গিয়ে। সেখানে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা।

দিনাজপুর : গতকাল বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

খুলনা : আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে খুলনার শিববাড়ি মোড় ব্লকেড কর্মসূচি পালন করে ছাত্র-জনতা। কর্মসূচিতে এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন, ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী ছাত্র ও যুব আন্দোলন, রেড জুলাইসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেয়। গতকাল দুপুরের পর বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা শিববাড়ি মোড়ে অবস্থান নেয়।

শিববাড়ির মোড়ে ব্লকেড কর্মসূচি পালিত হওয়ায় খুলনা-যশোর মহাসড়ক, শিববাড়ি থেকে সোনাডাঙ্গা, ময়লাপোতা, রূপসা সড়কে কিছু সময়ের জন্য যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে বলা হয়, এই বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠিকানা হবে না। আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন দীর্ঘ ১৬ বছর ছাত্র-জনতার ওপরে অন্যায় অত্যাচার করেছে।

নোয়াখালী : নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে প্রধান সড়ক দেড় ঘণ্টা অবরোধ করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার দাবিতে সড়কের অবস্থান করছে শিক্ষার্থী জামায়াত শিবিরের নেতা-কর্মী, এনসিপি ও খেলাফত মজলিসসহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীরা। তারা মাইজদী প্রধান সড়কে অবরোধ করে এ কর্মসূচি পালন করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’
‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য