শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফিরে দেখা এক-এগারো

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

৭ মার্চ, ২০০৭। হঠাৎ করেই গভীর রাতে ক্যান্টনমেন্টের বাসভবন ঘেরাও করল যৌথ বাহিনী। আগে থেকেই কানাঘুষা ছিল বাংলাদেশের তারুণ্যের আইকন এবং তরুণদের কণ্ঠস্বর, তৃণমূলের অবিসংবাদিত নেতা তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে। তারেক রহমান এই গ্রেপ্তারের কথা জানতেন কিন্তু তিনি পালিয়ে যাননি। বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। শহীদ মইনুল হোসেন সড়কের এই বাড়িটি নানা স্মৃতিতে বিজড়িত। স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান এই বাড়িতেই বসবাস করতেন। নানা স্মৃতিবিজড়িত এই বাড়িতে ঢুকে পড়ল যৌথ বাহিনী। অনুমতির তোয়াক্কা করা হলো না। শুরু হলো বাড়ি তছনছ। এক-এগারোর সরকারের বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা, তাঁকে রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়া খুব জরুরি ছিল। আর সে কারণে তারা তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হলো সমস্ত আইনকানুন লঙ্ঘন করে। গ্রেপ্তার করে চোখ বেঁধে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, তাঁকে গ্রেপ্তার করে এক-এগারো সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত আয়না ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে তাঁকে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিতে বলা হয়। তাঁকে বলতে বলা হয় যে তিনি দুর্নীতি করেছেন। তিনি জঙ্গিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ভবিষ্যতে আর রাজনীতি করবেন না। আর এসব ভিত্তিহীন, বানোয়াট অভিযোগের একমাত্র উৎস ছিল দেশে অপ-সাংবাদিকতার মুখপত্র প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। কিন্তু তারেক রহমান হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সন্তান। তাঁর পিতা জীবনবাজি রেখে দেশমাতৃকার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের অকুতোভয় সাহস এবং শৌর্য দেখানোর জন্য তিনি বীরউত্তম খেতাব প্রাপ্ত। তারেক রহমান যখন তাদেরকে বললেন, আমি রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আমি কখনোই দুর্নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না, তখন তাঁর ওপর চালানো হলো সীমাহীন অত্যাচার, নিপীড়ন। প্রায় এক মাস ধরে তারেক রহমানকে এক-এগারোর আয়না ঘরে বন্দি রেখে অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়। বাংলাদেশের এখন যে আয়না ঘর নিয়ে কথা হচ্ছে সেই আয়না ঘরের প্রথম নিপীড়িত ব্যক্তির নাম তারেক রহমান। আয়না ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে তাকে পেটানো হয়। চালানো হয় নিষ্ঠুর নির্যাতন। ফ্যান থেকে একদিন পড়ে যান তারেক রহমান। পরে পরীক্ষায় ধরা পড়ে তার মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেছে। দীর্ঘদিন হাঁটতে পারেননি, তরুণদের জনপ্রিয় এই নেতা। এখনো তাঁর চিকিৎসা চলছে লন্ডনে। তাঁর পায়ে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা সৃষ্টি হয় এই বর্বরতায়। এটি শুধু অমানবিক নয়, সভ্য সমাজে একটি বিরল ঘটনাও বটে। এরকম অকথ্য নির্যাতন চালানোর পরও তারেক রহমানের কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কারণ তারেক রহমান রাজনীতিতে দুর্নীতি করতেন না। এ রকম নির্যাতন নিপীড়ন চালিয়ে তাঁর কাছ থেকে একটি মুচলেকা নেওয়ারও চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারেক রহমান সেই মুচলেকা দিতেও অস্বীকার করেন। পরবর্তীতে একটি বানোয়াট মুচলেকা বানিয়ে তা গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়। এই ভুয়া মুচলেকার ওপর ভর করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক রহমান যেভাবে নির্যাতিত হয়েছেন, যেভাবে তাঁর ওপর শারীরিক এবং মানসিক নিপীড়ন করা হয়েছে তা একটি বিরল ঘটনা। শিক্ষণীয় এটাই যে এই সমস্ত নির্যাতনের পরও তারেক রহমান নীতির প্রশ্নে আপস করেননি। তাঁর নীতিতে অটল ছিলেন। আমরা যদি দেখি যে কেন তারেক রহমানের ওপর এই ক্ষোভ আক্রোশ, তাহলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে আরও পেছনে। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি যে বিপুল বিজয় লাভ করেছিল, তার অন্যতম প্রধান কৃতিত্ব তারেক রহমানের। তিনিই এই বিজয়ের নেপথ্যের কারিগর। তারেক রহমান নতুন ধারার রাজনীতি সূচনার জন্য বিএনপিতে যে তরুণ প্রাণের উচ্ছ্বাস নিয়ে এসেছিলেন তার কারণেই তরুণসমাজ এবং নারীরা অকুণ্ঠভাবে বিএনপিকে সমর্থন জানায়। দুই-তৃতীয়াংশের বেশি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিএনপি নির্বাচনে জয়ী হয়। তখন থেকেই বাংলাদেশের সুশীল সমাজ ভারতীয় এজেন্ট বাস্তবায়নকারী চররা এবং আওয়ামী লীগের দোসররা তারেক রহমানকে কলঙ্কিত করার একটা মিশনে নামে। তারা বুঝতে পারে এদেশে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির কণ্ঠ স্তব্ধ করতে হলে তারেক রহমানকে বিতর্কিত করতে হবে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিশন বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গ্রুপ। ২০০১ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের প্রধান টার্গেট ছিলেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের চরিত্র হনন, তাঁকে বিতর্কিত করা, জনগণের সামনে তাঁকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করার জন্য একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এসব প্রতিবেদন প্রকাশ হয় দুই ভাবে। প্রথমত, বিএনপিকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রমাণের জন্য প্রথম আলো, ডেইলি স্টার লাগাতার অসত্য, ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করে। দ্বিতীয়ত, তথাকথিত হাওয়া ভবনের কল্পকাহিনি বানিয়ে তারেক রহমান ও বিএনপিকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ওই সময় প্রকাশিত এসব প্রতিবেদন সবই মিথ্যা, ভিত্তিহীন। হাওয়া ভবনের যে কল্পকাহিনি সেটি প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের সৃষ্টি। হাওয়া ভবনের মাধ্যমে ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ হয় সেটিও প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কল্পিত আবিষ্কার। বেগম খালেদা জিয়ার তৎকালীন একান্ত সচিব নুরুল ইসলাম যখন রাষ্ট্রীয় গোপন নথিপত্র বিভিন্ন জায়গায় পাচার করে দিচ্ছিলেন, দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত থাকছিলেন তখন বেগম জিয়া তাকে একান্ত সচিবের পদ থেকে বাদ দেন। পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়। এ সময় প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার নুরুল ইসলামের পক্ষে অবস্থান নেন। নুরুল ইসলামের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছিল প্রথম আলো। সেই সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে তারেক রহমানকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে প্রথম আলো। প্রথম আলোর প্রতিবেদনে তারা প্রমাণ করতে চেয়েছিল যে তারেক রহমানের দুর্নীতির ব্যাপারে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিলেন সে জন্যই নুরুল ইসলামকে চাকরি থেকে অবসরে পাঠানো হয়েছে। যা ছিল সর্বৈব মিথ্যা। নুরুল ইসলামের বিভিন্ন অপকর্মের সাক্ষ্য প্রমাণের পরিপ্রেক্ষিতেই তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। এই সময় প্রথম আলো হাওয়া ভবনের গল্প ছাপে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির তথাকথিত কেলেঙ্কারিও প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের অবদান। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এই দীর্ঘ সময়ে এমন একটি অবস্থা তৈরি করে যেখানে প্রধান টার্গেট ছিলেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ইত্যাদি নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন বিশেষ করে তারেক রহমানের সঙ্গে যারা ঘনিষ্ঠ, তাদেরকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রমাণ করার এক নিরন্তর চেষ্টা করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার গ্রুপ। আমরা দেখি যে এক-এগারো আসার পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের এই রিপোর্টগুলোর ভিত্তিতেই তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এ সময় তারেক রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদের ক্ষেত্রে বারবার প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের ওই সব রিপোর্টগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছিল।

শুধু তাই নয়, তারেক রহমানের সঙ্গে জঙ্গিদের সম্পৃক্ততা আছে সেরকম বানোয়াট তথ্য দিয়েও প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার নানা রকম কল্পিত কাহিনি লিখেছিল। মাইনাস ফর্মুলার জনক এই পত্রিকা দুটি ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং ১০ ট্রাক অস্ত্রের ঘটনার সঙ্গে মনগড়া গল্প রচনা করে। সম্প্রতি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিএনপির সঙ্গে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সম্পৃক্ততাকে কল্পকাহিনি হিসেবে নাকচ করে দিয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলার সব আসামিকে খালাস করে দেয়। অথচ প্রথম আলো ২১ আগস্টের ঘটনায় তারেক রহমানের সম্পৃক্ততা প্রমাণে একের পর এক সাংবাদিকতার রীতিনীতি বিরুদ্ধ অসত্য-বানোয়াট রিপোর্ট প্রকাশ করে। ২১ আগস্টের ঘটনায় প্রথম আলোর কল্পিত আবিষ্কার মুফতি হান্নান। শুধু তাই নয়, ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাতেও প্রথম আলো জঙ্গিবাদ আবিষ্কার করেছিল। এই জঙ্গিবাদের ঘটনা নিয়ে বিভিন্নভাবে নানা রকম নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল প্রথম আলো গোষ্ঠী। অর্থাৎ পাঁচ বছর ধরে একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তারেক রহমানকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। তারা জানে যে তারেক রহমান হলেন একজন জাতীয়তাবাদী চেতনার রাজনীতিবিদ এবং তরুণ সমাজের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা প্রবল। কাজেই তাঁকে যদি রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়া যায়, সেক্ষেত্রে বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া সহজ হবে। বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্যই তারেক রহমানের ওপর নেমে আসে অকথ্য নির্যাতন, নিপীড়ন। আর নিপীড়নের আয়োজন করে দিয়েছিল প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। কিন্তু সেই ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করেই আজ দেশের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হয়েছেন তারেক রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী চায় না জামায়াত
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী চায় না জামায়াত
২১ জেলায় ব্ল্যাকআউট
২১ জেলায় ব্ল্যাকআউট
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
ইরানের বন্দরে হঠাৎ রহস্যময় বিস্ফোরণ
ইরানের বন্দরে হঠাৎ রহস্যময় বিস্ফোরণ
১১ বছরেও শেষ হলো না বিচার
১১ বছরেও শেষ হলো না বিচার
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
এ গ্রীষ্মও লোডশেডিংমুক্ত হবে না
এ গ্রীষ্মও লোডশেডিংমুক্ত হবে না
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অভিন্ন লক্ষ্য বাংলাদেশ-তুরস্কের
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অভিন্ন লক্ষ্য বাংলাদেশ-তুরস্কের
সর্বশেষ খবর
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম
দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাওয়াক্কুল কী এবং কেন
তাওয়াক্কুল কী এবং কেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুসলিম নারীর পর্দা ও পোশাক
মুসলিম নারীর পর্দা ও পোশাক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে সুস্থ থাকতে খাবেন যেসব সবজি
গরমে সুস্থ থাকতে খাবেন যেসব সবজি

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত সময়ে গড়াল কোপা দেল রে’র ফাইনাল
অতিরিক্ত সময়ে গড়াল কোপা দেল রে’র ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে হঠাৎ বন্যা, ভারতের বিরুদ্ধে পানি ছাড়ার অভিযোগ
পাকিস্তানের কাশ্মীরে হঠাৎ বন্যা, ভারতের বিরুদ্ধে পানি ছাড়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কমার্স কলেজে কোভিড-১৯ বিষয়ক সেমিনার
ঢাকা কমার্স কলেজে কোভিড-১৯ বিষয়ক সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখীতে রংপুরের আট উপজেলা বিপর্যস্ত
কালবৈশাখীতে রংপুরের আট উপজেলা বিপর্যস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একই রাতে দুই জায়গায় ডাকাতি, গুলিতে আহত ৫
চট্টগ্রামে একই রাতে দুই জায়গায় ডাকাতি, গুলিতে আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাউবির ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিল তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীরাও
বাউবির ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিল তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছর পর চুরির টাকা ফেরত দিল আখাউড়ার যুবক
২২ বছর পর চুরির টাকা ফেরত দিল আখাউড়ার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাফত আন্দোলনের আমির হলেন মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী
খেলাফত আন্দোলনের আমির হলেন মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলায় অবৈধ কাঠ পাচার রুখল র‍্যাব ও বন বিভাগ
মেঘলায় অবৈধ কাঠ পাচার রুখল র‍্যাব ও বন বিভাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল ভক্তের নাক ফাটিয়ে বার্সা সমর্থক গ্রেফতার
রিয়াল ভক্তের নাক ফাটিয়ে বার্সা সমর্থক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বললেন আফ্রিদি
ভারতের অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বললেন আফ্রিদি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের নিষেধাজ্ঞার মুখে হৃদয়
ফের নিষেধাজ্ঞার মুখে হৃদয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ক্লিকে তৈরি হলো স্টারবাকস কফিশপ!
এক ক্লিকে তৈরি হলো স্টারবাকস কফিশপ!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি শিল্পীদের চিরতরে নিষিদ্ধ করতে চাইছে ভারত?
পাকিস্তানি শিল্পীদের চিরতরে নিষিদ্ধ করতে চাইছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গান চুরি: এ আর রহমানকে ২ কোটি ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ
গান চুরি: এ আর রহমানকে ২ কোটি ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ‌‘এ’ দলে মুস্তাফিজ-এনামুল-শরিফুল
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ‌‘এ’ দলে মুস্তাফিজ-এনামুল-শরিফুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের সভাপতি মাহবুব সাধারণ সম্পাদক আলমগীর
ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের সভাপতি মাহবুব সাধারণ সম্পাদক আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায়পুরায় টেঁটা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ চরাঞ্চলের মানুষ
রায়পুরায় টেঁটা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ চরাঞ্চলের মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট
যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি
কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮
কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’
তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা
দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি
সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের
কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান
পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র
পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা