শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হারিয়ে যাচ্ছে চিরচেনা গাছ

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হারিয়ে যাচ্ছে চিরচেনা গাছ
দেশের সাতটি প্রজাতির উদ্ভিদ একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পাঁচটি প্রজাতি মহাবিপন্ন অবস্থায় আছে। ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত অবস্থায় আছে ২৭১টি প্রজাতি। বিপদাপন্ন আছে ৩৯৫টি প্রজাতি। বিপন্ন ১২৭টি, সংকটাপন্ন ২৬৩টি, ২৫৬ প্রজাতির তথ্য-অপ্রতুল ও ৭০টি প্রজাতিকে প্রায় বিপদগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থাৎ জরিপ করা উদ্ভিদের ৩৯ শতাংশই কোনো না কোনোভাবে বিপদাপন্ন...

কৃষ্ণচূড়া-জারুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ফুল ফোটার মৌসুমে সেজেগুজে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু গাছের সামনে পড়ে যায় ছবি তোলার হিড়িক। একসময় এই ভূখণ্ডে গোলা অঞ্জন নামের আরেকটি ফুলের রং ও গন্ধ সৌন্দর্যপিপাসুদের মনে দোলা দিত। একই গাছে দেখা মিলত নানান রঙের মিশেলে চোখ জুড়ানো ফুলের সমাহার। ফুল ফুটলে পুরো গাছটি হয়ে উঠত বর্ণিল। ফুলের হালকা মিষ্টি গন্ধ ছড়িয়ে পড়ত আশপাশের এলাকায়। তবে বর্তমান প্রজন্মের কাছে সেই গাছটি অপরিচিত। প্রকৃতির ওপর মানুষের নির্মমতায় হারিয়ে গেছে গোলা অঞ্জন। হারিয়ে গেছে ফিতাচাঁপা ফুলও। উদ্ভিদের ওই প্রজাতিগুলোকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। মানে গত ১০০ বছরের মধ্যে দেশের কোথাও গাছগুলোকে আর দেখা যায়নি।

বিলুপ্তির তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও পাঁচটি প্রজাতি। সেগুলো হলো-কুড়াজিরি, ভানু দেয়পাত, সাত সারিলা, থার্মা জাম ও মাইট্রাসিস। দেশের অধিকাংশ মানুষ নামই জানে না গাছগুলোর। নতুন প্রজন্মকে সচেতন করতে তাদের কাছে পরিচিত করিয়ে দিতে বই-পুস্তকেও ঠাঁই হয়নি এসব হারিয়ে যাওয়া গাছের। শুধু তাই নয়, মহাবিপন্ন অবস্থায় আছে আরও পাঁচ প্রজাতির উদ্ভিদ। সেগুলো হলো-বাঁশপাতা, বনখেজুর, বালবোরক্স, লম্বা ট্রায়াস অর্কিড ও বলগাছ। অর্থাৎ এগুলো সংরক্ষণে জরুরি পদক্ষেপ না নিলে অচিরেই সেগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সচেতনতা ও সংরক্ষণের অভাবে আমাদের অগোচরেই এভাবে হারিয়ে যাচ্ছে বহু স্থানীয় গাছ। আর সেই জায়গা দখল করছে নানান মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা হরেক প্রজাতির আগ্রাসী গাছ। সর্বশেষ জরিপে স্থানীয় প্রজাতির জন্য হুমকি এমন ১৭টি আগ্রাসী গাছের সন্ধান পেয়েছে বন বিভাগ।

গত বছরের শেষ দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বাংলাদেশে উদ্ভিদের লাল তালিকা’ প্রকাশ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। সেখানে এক হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির লাল তালিকা করা হয়েছে। দেশের চারজন জ্যেষ্ঠ উদ্ভিদবিজ্ঞানীর নেতৃত্বে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এই তালিকা প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, দেশের সাতটি প্রজাতির উদ্ভিদ একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পাঁচটি হারিয়ে যাচ্ছে চিরচেনা গাছপ্রজাতি মহাবিপন্ন অবস্থায় আছে। ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত অবস্থায় আছে ২৭১টি প্রজাতি। বিপদাপন্ন আছে ৩৯৫টি প্রজাতি। বিপন্ন ১২৭টি, সংকটাপন্ন ২৬৩টি, ২৫৬ প্রজাতির তথ্য-অপ্রতুল ও ৭০টি প্রজাতিকে প্রায় বিপদগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থাৎ, জরিপ করা উদ্ভিদের ৩৯ শতাংশই কোনো না কোনোভাবে বিপদাপন্ন।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে উদ্ভিদ প্রজাতির সংখ্যা ৩ হাজার ৮৪০। এরপর আরও ১০টি প্রজাতি আবিষ্কৃত হয়। এদিকে একটি গবেষণায় বাংলাদেশে ৫ হাজারের বেশি, আরেকটি গবেষণায় ৩০০ প্রজাতির বিদেশি উদ্ভিদসহ বাংলাদেশে ৬ হাজার প্রজাতির উদ্ধিদের কথা বলা হয়েছে। এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্লোরা অ্যান্ড ফনা অব বাংলাদেশ-এ বাংলাদেশে ৩ হাজার ৮১৩ প্রজাতির উদ্ভিদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ দূষণ ও বিদেশি আগ্রাসী গাছের কারণে বাংলাদেশে স্থানীয় গাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ প্রতিবেদনে ১ হাজার প্রজাতির গাছের মূল্যায়ন করা হয়েছে। বাকি আরও প্রায় ৩ হাজার প্রজাতির দ্রুত মূল্যায়ন করা জরুরি। তাহলে বোঝা যাবে দেশে সত্যিকার অর্থে কতগুলো প্রজাতি টিকে আছে।

এদিকে অর্ধ ডজনের বেশি সরকারি দপ্তরের ওপর রয়েছে গাছ ও প্রকৃতি রক্ষার দায়িত্ব। প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন দিবসে সভা, সেমিনার, র‌্যালি করে বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করলেও গাছ ও প্রকৃতি রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না বলে অভিযোগ পরিবেশবাদীদের। তারা বলছেন, এর আগে ২০১২ সালে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার ৫৪টি উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষিত ঘোষণা করে। উদ্ভিদগুলো হলো-তালিপাম, হাতিশুঁড়, সিভিট, বইলাম, চুন্দুল, কুম্ভি, প্রশান্ত আমুর, ধুপ, কাঁটালাল বাটনা, কর্পূর, তেজবহুল, মণিরাজ, অনন্তমূল, পুদিনা, বাঁশপাতা, উরি আম, পাদাউক, রিটা, জায়না, উদাল, হাড়জোড়া, ত্রিকোণী বট, লতা বট, গয়া অশ্বত্থ, উর্বশী, উদয় পদ্ম, জহুরী চাঁপা ইত্যাদি। আইন অনুযায়ী এই ৫৪ প্রজাতির উদ্ভিদগুলো কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ওঠানো, উপড়ানো, ধ্বংস বা সংগ্রহ করতে পারবে না। আইন ভঙ্গ করলে এক বছরের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে শাস্তি দ্বিগুণ হবে। তবে এই আইনে কাউকে কখনো শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলে শোনা যায়নি। কারণ, কেউ এটা করছে কি না তা দেখার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সঙ্গে গাছগুলোকে পরিচিত করার ব্যবস্থা করা হয়নি। এমনকি যারা আইন বাস্তবায়ন করবেন, তাদের অধিকাংশের কাছেই গাছগুলো অপরিচিত। ক্ষতিকর বিবেচনায় সম্প্রতি ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ রোপণ নিষিদ্ধ করা হলেও নার্সারিগুলোতে অবাধে বিক্রি হচ্ছে এসব গাছের চারা।

শুধু বাংলাদেশ নয়, বিলুপ্ত প্রাণীর মতো সারা পৃথিবী থেকে গাছ হারিয়ে যাচ্ছে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয় সামনে আসার পর প্রজাতি বিলুপ্তির বিষয়টি এখন আলোচনার টেবিলে ঝড় তুলছে। অর্ধযুগ আগে এক সমন্বিত গবেষণায় বলা হয়-গত আড়াই শ বছরে পৃথিবী থেকে প্রায় ৬০০ প্রজাতির গাছ হারিয়ে গেছে। এ সংখ্যা একই সময়ে বিলুপ্ত পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী ও সরীসৃপের মিলিত সংখ্যার দ্বিগুণ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কুকুর-বিড়াল কেন ঘাস খায়
কুকুর-বিড়াল কেন ঘাস খায়
জ্যান্ত ‘ক্যালকুলেটর’ সূর্যমুখী
জ্যান্ত ‘ক্যালকুলেটর’ সূর্যমুখী
সাপের সঙ্গে লড়াইয়ে কেন জেতে বেজি
সাপের সঙ্গে লড়াইয়ে কেন জেতে বেজি
তিমির গান: সমুদ্রের সুরেলা রহস্য
তিমির গান: সমুদ্রের সুরেলা রহস্য
নৌকাতেই জন্ম, নৌকাতেই মৃত্যু
নৌকাতেই জন্ম, নৌকাতেই মৃত্যু
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক