শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

কাজী নজরুলের যত ধর্মীয় গান

নজরুল বললেন, ‘আব্বাস, তোমার গান কী যে হিট হয়েছে’

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
নজরুল বললেন, ‘আব্বাস, তোমার গান কী যে হিট হয়েছে’

‘ও মন রমজানের ঐ রোজার  শেষে এলো খুশির ঈদ, তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী  তাগিদ।’ আব্বাসউদ্দীনের চোখ পানিতে ছলছল করছে। একটা গানের জন্য কত কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তাঁকে। সেই গানটি এখন তাঁর হাতের মুঠোয়...

 

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের গানের ভান্ডার বিশাল। তাঁর লেখা গানের ভান্ডারে ধর্মীয়, প্রেম-ভালোবাসা, দ্রোহ ছাড়াও ভক্তিরসের সংগীতের স্রোতধারা সমুজ্জ্বলভাবে বহমান। তিনি ভক্তিমূলক গানের মধ্যে হিন্দুধর্মের ৩ হাজারেরও বেশি গান রচনা করেছেন। নজরুল ভক্তিমূলক গানের মধ্যে হিন্দুধর্মের শ্রীকৃষ্ণ-রাধার লীলা কীর্তন, বৈষ্ণবপদাবলি, শ্যামা সংগীত ও অন্যান্য ভক্তিগীতি অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করে। আবার পল্লীগীতি ও ভাওয়াইয়া শিল্পী আব্বাসউদ্দীনের অনুরোধে নজরুল ইসলাম হামদ-নাত আঙ্গিকের ইসলামি গান রচনা করেন। নজরুল ইসলামের লেখা হিন্দুধর্মের ভক্তি সংগীতগুলো কতটা জনপ্রিয় তা কয়েকটি গানের কথা উল্লেখ করলেই বোঝা যায়। যেমন- হে গোবিন্দ রাখ চরণে, সখী সে হরি কেমন বল, নীল যমুনার জল, গোঠের রাখাল, বলে দে রে কোথায় বৃন্দাবন, জাগো জাগো শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্মধারী, কৃষ্ণ কোথায় বল, মম মধুর মিনতি শোন ঘনশ্যাম গিরিধারী ইত্যাদি রাধাকৃষ্ণ-বিষয়ক নজরুল ইসলামের লেখা রসসিক্ত ভক্তিগীতি। এ ছাড়াও কাজী নজরুল জনপ্রিয় ভক্তিমূলক যেসব শ্যামাসংগীত রচনা করেছেন তার অধিকাংশই ভক্তদের মনে রেখাপাত করেছে। তাঁর লেখা সেই সমস্ত শ্যামাসংগীতের মধ্যে রয়েছে- ‘আমার কালো মেয়ে পালিয়ে বেড়ায় কে দেবে তায় ধরে, মা আছে রে সকল নামে, মা যে গোপাল-সুন্দরী, আমি মা বলে যত ডেকেছি, আমি সাধ করে মোর গৌরী মেয়ের নাম রেখেছি কালী প্রভৃতি। নজরুল ইসলাম ভাওয়াইয়া গানের গীতিকার ও গায়ক আব্বাসউদ্দীনের অনুরোধে প্রথম ইসলামি গান লিখে কলকাতার গ্রামোফোন কোম্পানি থেকে রেকর্ড করান। এ গানটি ছিল, ‘রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।’ এ গানটি কতটা শ্রোতাপ্রিয়তা লাভ করেছে তা বলে শেষ করার নয়। তারপর তিনি যেসব ইসলামি গান, হামদ, নাত, গজল রচনা করেন, তার সবই ছিল ভক্তির রসে সিক্ত। খোদা এই গরিবের শোন শোন মোনাজাত, ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ এলোরে দুনিয়ায়, তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে, মধু পূর্ণিমার সেথা চাঁদ দোলে প্রভৃতি আজও শ্রোতাদের মনে ভাব জাগানিয়া হয়ে আছে। ১৯৩০ সাল, এই দশকের শুরুতেই তাঁর ‘চন্দ্রবিন্দু’ গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এতে থাকা ৪৩টি গানকে এককথায় বলা যায় ধর্মীয় সংগীত। বিষয়বস্তু অনুযায়ী এ গানগুলোকে কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। যেমন এতে বেশ কয়েকটি গান আছে, যা সব ধর্মের জন্য গ্রহণযোগ্য। তা ছাড়া কতগুলো গান আছে যা বৈষ্ণবদের উপযোগী, কতগুলো বিভিন্ন হিন্দু দেব-দেবীর প্রতি নিবেদিত, বিশেষ করে কালীর প্রতি নিবেদিত শ্যামাসংগীত। এমনকি আছে তাঁর বিখ্যাত ইসলামি গান ‘বক্ষে আমার কাবার ছবি, চক্ষে মোহাম্মদ রসুল’ এবং আরও একটি ইসলামি গান। পরে শতাধিক ইসলামি গান রচনা করেন তিনি। ১৯৩১ সালে নজরুল পেশা হিসেবেই গান রচনাকে বেছে নেন এবং গ্রামোফোন কোম্পানির জন্য গান লিখতে শুরু করেন। নিজের অন্তরের তাগিদে, বাণিজ্যিক কারণে তিনি শত শত ধর্মীয় গান রচনা করেন। যার বেশির ভাগই হিন্দুধর্মের বিভিন্ন শাখার উপযোগী। বিশেষ করে তাঁর শ্যামাসংগীতের জন্য তিনি বিখ্যাত হন। একবার শ্যামাসংগীতের রেকর্ডিং শেষে কাজী নজরুল ইসলাম বাড়ি ফিরছেন। যাত্রাপথে তাঁর পথ আগলে ধরেন সুরসম্রাট আব্বাসউদ্দীন। একটা আবদার নিয়ে এসেছেন তিনি। আবদারটি না শোনা পর্যন্ত নজরুলকে তিনি এগোতে দেবেন না। আব্বাসউদ্দীন নজরুলকে সম্মান করেন, সমীহ করে চলেন। নজরুলকে তিনি ‘কাজীদা’ বলে ডাকেন। নজরুল বললেন, ‘বলে ফেলো তোমার আবদার।’ আব্বাসউদ্দীন সুযোগটা পেয়ে গেলেন। বললেন, ‘কাজীদা, একটা কথা আপনাকে বলব বলব ভাবছি। দেখুন না, পিয়ারু কাওয়াল, কাল্লু কাওয়াল এরা কী সুন্দর উর্দু কাওয়ালি গায়। শুনেছি এদের গান অসম্ভব রকমের বিক্রি হয়। বাংলায় ইসলামি গান তো তেমন নেই। বাংলায় ইসলামি গান গেলে হয় না? আপনি যদি ইসলামি গান লেখেন, তাহলে মুসলমানদের ঘরে ঘরে আপনার জয়গান হবে।’ বাজারে তখন ট্রেন্ড চলছিল শ্যামাসংগীতের। শ্যামাসংগীত গেয়ে সবাই রীতিমতো বিখ্যাত হয়ে যাচ্ছে। এই স্রোতে গা ভাসাতে গিয়ে অনেক মুসলিম শিল্পী হিন্দু নাম ধারণ করেন। মুনশী মোহাম্মদ কাসেম হয়ে যান ‘কে. মল্লিক’, তালাত মাহমুদ হয়ে যান ‘তপন কুমার’। মুসলিম নামে হিন্দু সংগীত গাইলে গান চলবে না। নজরুল নিজেও শ্যামাসংগীত লেখেন, সুর দেন। গানের বাজারের যখন এ অবস্থা তখন আব্বাসউদ্দীনের এমন আবদারের জবাবে নজরুল কী উত্তর দেবেন? ‘ইসলাম’ শব্দটার সঙ্গে তো তাঁর কত আবেগ মিশে আছে। ছোটবেলায় মক্তবে পড়েছেন, কোরআন শিখেছেন, এমনকি তাঁর নিজের নামের সঙ্গেও তো ‘ইসলাম’ আছে। আব্বাসউদ্দীনকে তো এই মুহূর্তে সরাসরি ‘হ্যাঁ’ বলা যাচ্ছে না। স্রোতের বিপরীতে সুর মেলানো চাট্টিখানি কথা নয়। আবেগে গা ভাসালে চলবে না। গান রেকর্ড করতে হলে তো বিনিয়োগ করতে হবে, সরঞ্জাম লাগবে। এগুলোর জন্য আবার ভগবতী বাবুর কাছে যেতে হবে। ভগবতী বাবু হলেন গ্রামোফোন কোম্পানির রিহার্সেল ইনচার্জ। নজরুল বললেন, ‘আগে দেখো ভগবতী বাবুকে রাজি করাতে পারো কি না।’ আব্বাসউদ্দীন ভাবলেন, এইতো, কাজীদার কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেলাম, ভগবতী বাবুকে কীভাবে রাজি করাতে হয় সেটা এখন দেখবেন। ভগবতী বাবুর কাছে গিয়ে আব্বাসউদ্দীন অনুরোধ করলেন। কিন্তু ভগবতী বাবু ঝুঁকি নিতে রাজি নন। মার্কেট ট্রেন্ডের বাইরে গিয়ে বিনিয়োগ করলে ব্যবসায় লালবাতি জ্বলতে পারে। আব্বাসউদ্দীন যতই তাঁকে অনুরোধ করছেন, ততই তিনি বেঁকে বসছেন। ওইদিকে আব্বাসউদ্দীনও নাছোড়বান্দা। এত বড় সুরকার হওয়া সত্ত্বেও তিনি ভগবতী বাবুর পিছু ছাড়ছেন না। অনুরোধ করেই যাচ্ছেন। দীর্ঘ ছয় মাস চলল অনুরোধ প্রয়াস। এ যেন পাথরে ফুল ফোটানোর আপ্রাণ চেষ্টা। এক দিন ভগবতী বাবুকে ফুরফুরে মেজাজে দেখে আব্বাসউদ্দীন বললেন, ‘একবার এক্সপেরিমেন্ট করে দেখুন না, যদি বিক্রি না হয় তাহলে আর নেবেন না। ক্ষতি কী?’ ভগবতী বাবু আর কত ‘না’ বলবেন। এবার হেসে বললেন, ‘নেহাতই নাছোড়বান্দা আপনি। আচ্ছা যান, করা যাবে। গান নিয়ে আসুন।’ আব্বাসউদ্দীনের খুশিতে চোখে পানি আসার উপক্রম। নজরুল চা আর পান পছন্দ করেন। এক ঠোঙা পান আর চা নিয়ে আব্বাসউদ্দীন নজরুলের রুমে গেলেন। পান মুখে নজরুল খাতা-কলম হাতে নিয়ে একটা রুমে ঢুকে পড়লেন। ভিতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিলেন। ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে আব্বাসউদ্দীন অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। টেনশনে পায়চারি করছেন। প্রায় আধা ঘণ্টা কেটে গেল। বন্ধ দরজা খুলে নজরুল বের হলেন। পানের পিক ফেলে আব্বাসউদ্দীনের হাতে একটা কাগজ দিলেন। এই কাগজ তাঁর আধা ঘণ্টার সাধনা। আব্বাসউদ্দীনের ছয় মাসের পরিশ্রমের ফল। আব্বাসউদ্দীন কাগজটি হাতে নিয়ে পড়তে শুরু করলেন : ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ, তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।’ আব্বাসউদ্দীনের চোখ পানিতে ছলছল করছে। একটা গানের জন্য কত কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তাঁকে। সেই গানটি এখন তাঁর হাতের মুঠোয়। তিনি কি জানতেন, তাঁর হাতে বন্দি গানটি এক দিন বাংলার ইথারে ইথারে পৌঁছে যাবে? ঈদের চাঁদ দেখার সঙ্গে সঙ্গে টিভিতে ভেজে উঠবে- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে...?’ দুই মাস পর রোজার ঈদ। গান লেখার চার দিনের মধ্যে গানের রেকর্ডিং শুরু হয়ে গেল। আব্বাসউদ্দীন জীবনে এর আগে কখনো ইসলামি গান রেকর্ড করেননি। গানটি তাঁর মুখস্থও হয়নি এখনো। গানটা চলবে কি না এ নিয়ে গ্রামোফোন কোম্পানি শঙ্কায় আছে। তবে কাজী নজরুল ইসলাম বেশ এক্সাইটেড। কীভাবে সুর দিতে হবে দেখিয়ে দিলেন। হারমোনিয়ামের ওপর আব্বাসউদ্দীনের চোখ বরাবর কাগজটি ধরে রাখলেন নজরুল নিজেই। সুরসম্রাট আব্বাসউদ্দীনের বিখ্যাত কণ্ঠ থেকে বের হলো- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ...’।  রমজানের রোজার পর ঈদ এলো। আব্বাসউদ্দীন বাড়িতে ঈদ কাটালেন। কখন কলকাতায় যাবেন এই চিন্তায় তাঁর তর সইছে না। গানের কী অবস্থা তিনি জানেন না। তাড়াতাড়ি ছুটি কাটিয়ে কলকাতায় ফিরলেন। ঈদের ছুটির পর প্রথমবারের মতো অফিসে যাচ্ছেন। ট্রামে চড়ে অফিসের পথে যত এগোচ্ছেন, বুকটা তত ধক্ ধক্ করছে। আব্বাসউদ্দীন যখন চিন্তায় মগ্ন, তখন পাশে বসা এক যুবক গুনগুনিয়ে গাওয়া শুরু করল- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’। এই যুবক গানটি কোথায় শুনল? নাকি আব্বাসউদ্দীন ভুল শুনছেন? না তো। তিনি আবারও শুনলেন যুবকটি ওই গানই গাচ্ছে। এবার তাঁর মনের মধ্যে এক শীতল বাতাস বয়ে গেল। অফিস ফিরে বিকালে যখন গড়ের মাঠে গেলেন তখন আরেকটা দৃশ্য দেখে এবার দ্বিগুণ অবাক হলেন। কয়েকটা ছেলে দলবেঁধে মাঠে বসে আছে। তার মধ্য থেকে একটা ছেলে গেয়ে উঠল- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’। আব্বাসউদ্দীন এত আনন্দ একা সইতে পারলেন না। তাঁর সুখব্যথা হচ্ছে। ছুটে চললেন নজরুলের কাছে। গিয়ে দেখলেন নজরুল দাবা খেলছেন। আব্বাসউদ্দীনের গলার স্বর শোনার সঙ্গে সঙ্গে নজরুল দাবা খেলা ছেড়ে লাফিয়ে উঠে তাঁকে জড়িয়ে ধরলেন। নজরুল বললেন, ‘আব্বাস, তোমার গান কী যে হিট হয়েছে।’ অল্প কদিনের মধ্যেই গানটির হাজার হাজার রেকর্ড বিক্রি হয়। ভগবতী বাবুও দারুণ খুশি। একসময় তিনি ইসলামি সংগীতের প্রস্তাবে একবাক্যে ‘না’ বলে দিয়েছিলেন, আজ তিনিই নজরুল-আব্বাসকে বলছেন, ‘এবার আরও কয়েকটি ইসলামি গান গাও না’। শুরু হলো নজরুলের রচনায় আর আব্বাসউদ্দীনের কণ্ঠে ইসলামি গানের জাগরণ। বাজারে এবার নতুন ট্রেন্ড শুরু হলো ইসলামি সংগীতের। এই ট্রেন্ড শুধু মুসলমানকেই স্পর্শ করেনি, স্পর্শ করেছে হিন্দু শিল্পীদেরও। একসময় মুসলিম শিল্পীরা শ্যামাসংগীত গাওয়ার জন্য নাম পরিবর্তন করে হিন্দু নাম রাখতেন। এবার হিন্দু শিল্পীরা ইসলামি সংগীত গাওয়ার জন্য মুসলিম নাম রাখা শুরু করলেন। তবে বিখ্যাত অনেক হিন্দু শিল্পী স্বনামেও নজরুলের ইসলামি সংগীত গেয়েছেন। যেমন- অজয় রায়, ড. অনুপ ঘোষাল, আশা ভোঁসলে, মনোময় ভট্টাচার্য, রাঘব চট্টোপাধ্যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
এটিএন বাংলায়  ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
এটিএন বাংলায় ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
অবশেষে ফিরছেন পপি
অবশেষে ফিরছেন পপি
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
আলিয়া কেন সেরা
আলিয়া কেন সেরা
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা
সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র
ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা
তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে
রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি
দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন