শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হাত অবশ করার প্রার্থনা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
হাত অবশ করার প্রার্থনা

নিজেকে নিয়ে ঠাট্টা মশকরার বেলায় রাশিয়ার অধিবাসীরা চমৎকার। অন্যদের থতমত খাইয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে মিষ্টকথার ব্যবহারেও তারা দক্ষ। অনেক আগে রাজধানীর মতিঝিলে যে অফিসে খবর-শ্রমিক ছিলাম, সেখানে উপরঅলা ছিলেন একুশে পদক বিজয়ী সাংবাদিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী (জন্ম : ২৬ জুন ১৯৩৪- মৃত্যু : ২০ জুন ২০২০)। তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন রুশ (তদানীন্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন) দূতাবাসের দুই নারী কর্মকর্তা। দুজনই ত্রিশোর্ধ্ব। তাঁদের মধ্যে একজন বিপুলা, ওজনদার; অন্যজন সুগঠনা ও তন্বী। তিনদিকে কাচে ঘেরা কামরায় বসা লোহানী ভাই কর্মব্যস্ত। তাই দুই সাক্ষাৎপ্রার্থী নারী ওই কামরায় ঢোকার অনুমতির অপেক্ষায় যেখানটায় পায়চারি করছিলেন তার দক্ষিণ পাশের টেবিলগুলোয় আমরা নিচের অলারাও যার যার কাজ করছিলাম।

‘স্রষ্টার কারবার দেখছসনি!’ অত্যন্ত নিচু গলায় বলে সহকর্মী হাবিবুল্লাহ ‘একজন সুতন্বী সুদর্শনা মধুবালা, আরেকজন এক্কেরে আটমণী আলুর বস্তা। মেয়েমানুষ ক্যামনে এরকম মোটকি, হয়?’ সাবধানেই উচ্চারণ। তবু শুনে ফেললেন তাঁরা। মোটাদেহী রুশ নারী সহাস্যে হাবিবুল্লাহর চোখে চোখ রেখে বাংলায় বলেন, আমি বেশি বেশি খাই তো। এজন্যে মোটকি হয়ে গেছি।’

হাবিবুল্লাহ ও তার সহকর্মীরা স্তম্ভিত, বিব্রত। স্মার্টনেস দেখানোর তরে তারা ভেড়ার মতো হাসছিল। দুই নারী ততক্ষণে কামাল লোহানীর কামরায় ঢুকে আলাপ জুড়ে দিয়েছেন। আলাপ সেরে তাঁরা বেরিয়ে এলে হাবিবুল্লাহ তাঁদের সামনে গিয়ে ‘মন্তব্য করার জন্য দুঃখ’ প্রকাশ করে। ততক্ষণ তন্বী রুশ নারী বলেন, ‘দারাশা স্থূলদেহী এটা তো মিথ্যা নয়। স্থূলকে স্থূল বলার জন্য দুঃখিত? এ আবার কেমনতর প্রথা!’

মোটাদেহী দারাশা বলেন, ‘কিস্কায়া আর আমি দুজনই বাংলা শিখে তোমাদের দেশে এসেছি। কেনাকাটা করতে আমরা একসঙ্গে বের হই। ওই সময়টায় ইংরেজিতে কথা বলি। একবার নিউমার্কেটে গেলাম বই কিনতে। দোকানের এক কর্মচারী আরেক কর্মচারীকে বলে, ‘ওরে বাবা! হাতি আর পিঁপড়ে এসেছে।’ বই কেনা হয়ে গেলে, যে লোকটি মন্তব্য করেছিল গম্ভীর গলায় তাকে বলি, আমার তো দুই পা। তবু আমাকে হাতি বললে! কিস্কায়া বলল, ঠিক আছে। তুমি দুই পা-অলা পিঁপড়ে ধরে এনে আমাদের দেখাও। দেখাতেই হবে। নইলে পুলিশে নালিশ করব।

দুই বিদেশিনীর মুখে বাংলা এবং পুলিশ ডাকার হুঁশিয়ারি শুনে বই দোকানের বিক্রেতাদ্বয় ঘাবড়ে যায়। তাদের কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা দেখে দারাশা ও কিস্কায়া হাসতে হাসতে বিষম খাওয়ার দশায় পৌঁছেন। ওই দুই ব্যক্তি শেষতক আমাদের স্টাইলে ভেড়াসদৃশ হাস্য করেছিল কিনা জানা যায়নি। কেননা রুশীয় দুই নারী হঠাৎ প্রস্তানোদ্যত হন। যাওয়ার আগে অফিসের সকালের পালায় কর্মরত আমাদের পাঁচজনের সবার সঙ্গে করমর্দন করলেন তাঁরা।

‘দারাশা হ্যান্ডশেকের নামে আমার আঙুলের হাড্ডি গুঁড়া গুঁড়া করে দিছেরে ভাই’ জানায় হাবিবুল্লাহ, ‘বাবা রে বাপ! এর হাতটা তো হাত না। আস্ত একটা সাঁড়াশি। আল্লায় তো আমার দোয়া শুনে না। শুনলে কইতাম, রাব্বুল আলামিন! আপনি দারাশার হাত দুইখান অবশ কইরা দেন।’

সহকর্মী আলাউদ্দিন বলে, সব কাজের নিয়মরীতি আছে। প্রার্থনারও আছে। নিয়মরীতি ফলো করবা না আবার ঘ্যানর ঘ্যানর আল্লায় আমার প্রার্থনা শোনে না কমপ্লেন করবা। কোনো মানে হয়? স্মৃতি রোমান্থনদারশার একটা হাত তোমারে ভোগায়, তুমি চাচ্ছ ওর দুই হাত অবশ হোক। নির্দোষ হাতরে আল্লাহতালা শাস্তি দেবেন, এরকম আশা করাটাও গুনাহ।

২.

কামাল লোহানী তাঁর জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর স্মৃতি রোমান্থন করে মাঝেমধ্যে পত্রপত্রিকায় যেসব কাহিনি লিখেছেন তার একটিতে দারাশা-কিস্কায়া-হাবিব প্রসঙ্গ রয়েছে। তিনি লিখেছেন, প্রতিপক্ষের সঙ্গে শক্তিতে কুলিয়ে উঠতে না পারা মানুষ অভিসম্পাতকে ভরসা করে। বিধাতার উদ্দেশে সে মিনতি জানায়, যে আমারে কাঙাল করেছে তুমি শুধু তারেই নয়, তার সাত প্রজন্মকে নিকৃষ্ট ভিখারি বানিয়ে দাও প্রভু। হাবিবুল্লাহ যে শাপ দিয়েছেন তা ছিল তাঁর আমোদ প্রকাশের উপকরণ। তাঁর বদদোয়ার বিরুদ্ধে বন্ধুরা যেসব মন্তব্য করেন তা-ও ছিল বিনোদন। কিন্তু সিরিয়াস হয়ে যাঁরা শাপান্ত করেন, দেখা গেছে, তাঁরা তাঁদের শক্তিমান প্রতিপক্ষের সর্বনাশ ঘটানোর জন্য মহাশক্তিমানের পদতলে গড়াগড়ি দিয়ে আবেদন জানাচ্ছেন।

আমরা, পুরোনো সহকর্মীরা, সামাজিক দায়বদ্ধতায় কখনোসখনো মিলিত হলে হাবিবুল্লাহ অশরীরে হাজির হয়ে যাবেই। মাজাদার ভঙ্গিতে সে যেসব কথা বলেছিল সেগুলোও একে অন্যকে মনে করিয়ে দেওয়া হবেই। যেমন ‘তুমি কি জানো? কাজেম ভাই সম্পর্কে আমার খালাতো মামা!’ কিংবা ‘সবুর সাহেবের মতো অতিথিসেবাপরায়ণ কৃপণ মানুষ বিরল। গত সপ্তাহে উনার বাসায় গেলে এয়ার কন্ডিশনড আলমারি থাইকা দই আর চমচম বাইর কইরা আমারে খাইতে দিছেন।’ অথবা ‘দ্যাশে ক্রাইম অনেক কইমা গেছে, খালি খুনখারাবি সামান্য পরিমাণে বাইড়া গেছে।’

দুই হাত অবশ করে দেওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আবেদন জানানোয় আগ্রহী ছিল হাবিবুল্লাহ। এরকম আগ্রহ অনেকেরই রয়েছে। আবেদন অনেকে জানিয়ে ফেলেছেনও। দয়াময় সবার ডাকে সাড়া দেন না। তবু সর্বশক্তিমানের মন গলানোর সাধনা চলমান। ইতিহাস আমাদের দেখায় যে দুজন তেজস্বী পুরুষ স্বদেশের কল্যাণার্তে মহাপ্রভুর কাছে বলছেন, ‘অপশক্তির দুহাত তুমি অবশ করে দাও।’ আবেদনকারীদের একজন ভারতের সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (জন্ম : ১৩ জুলাই ১৮৮০- মৃত্যু : ১৭ জুলাই ১৯৩১)। অন্যজন ইরানের আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনি।

কৃষক আন্দোলনের নেতা, কবি, সুবক্তা ও ব্রিটিশ শাসক অবসানে জনমত গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা নেওয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে সুখ্যাত মাওলানা সৈয়দ ইসমাইল হোসেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জ জেলায়, তাই অনুরাগীরা তাঁর নামের সঙ্গে ‘সিরাজী’ শব্দটা জুড়ে দেন। বাঙালি মুসলমানদের উচ্চশিক্ষায় সমৃদ্ধ হওয়ার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে সিরাজী অবিভক্ত বাংলা প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশে বক্তৃতা করতেন। এসব সমাবেশে হিন্দুরাও অংশ নেন। ভাষণকালে তিনি ইংরেজ শাসকগোষ্ঠীর শোষণ-অনাচারের বিরুদ্ধে ভারতবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিতেন। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ১৮ বছর বয়সে ‘অনল প্রবাহ’ নামে কবিতার বই প্রকাশ করেন। বইয়ের কবিতাগুলোয় ব্রিটিশরাজের ধ্বংস কামনা করা হয়। সেজন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। দক্ষিণ এশিয়ায় কবিতা রচনার দায়ে কারাবন্দি হওয়া প্রথম ব্যক্তি তিনি।

সিরাজীর ভাবশিষ্য ছিলেন তরুণ রাজনীতিক খন্দকার আবদুর রশিদ। ইনি পরবর্তীকালে ‘মাওলানা তর্কবাগীশ’ নামে সুখ্যাত হন। তর্কবাগীশের জন্ম সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায়। এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক জোট গঠনের জন্য ১৫টি দলকে এক টেবিলে এনে জড়ো করেছিলেন ৮৩ বছর বয়সি মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশ। (জন্ম : ১৭ নভেম্বর ১৯০০- মৃত্যু : ২০ আগস্ট ১৯৮৬)। ১৯৮৩-এর সেপ্টেম্বরে জোট গঠনের পরপরই ফটোসাংবাদিক ডা. শেখ মোশাররফ হোসেন আর আমি ঢাকায় বনগ্রামে তাঁর ছেলের বাসায় গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তর্কবাগীশ আমাদের বলেন, “রাশেদ খান মেনন আর আ স ম আবদুর রব এক সন্ধ্যায় আমার কাছে এসে বললেন, ‘হুজুর আপনি ডাকলে সবাই সাড়া দেবে। আপনি ডাকুন।’ আমি বললাম, ‘ঠিক আছে ডাকব। কিন্তু নেতাদের সবার তো ফোন নম্বর জানি না।’ তখন মেনন আর রব পালাক্রমে একেক নেতাকে ফোনকল দেন আর আমার হাতে রিসিভার ধরিয়ে দেন। এভাবে সবার সঙ্গে কথা হলো। নেতাদের ডাকলাম। তাঁরা জোটবদ্ধ হলেন।”

দুই দিন ধরে সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। শেষ দিন তর্কবাগীশ আমাদের চমচম খাইয়ে তাঁর লেখা দুইটি বই উপহার দেন। তার মধ্যে ছিল ‘সিরাজী স্মৃতি’ নামের বই। বইতে তাঁর মানসগুরু সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর সঙ্গে তিনি যেসব জায়গায় গিয়ে জনসভা করেছেন তার বর্ণনা রয়েছে। একবার সমাবেশে ভাষণ শেষে গুরু-শিষ্য বাড়ি ফিরছিলেন। রওনা দেন পায়ে হেঁটে। হাঁটতে হাঁটতে রাত ৯টা বেজে গেল আর শুরু হলো ঝড়বৃষ্টি। কাছাকাছি বাড়িঘর ছিল না। তাঁরা আশ্রয় নিলেন গ্রামের মসজিদে। ঝড় থামার অপেক্ষায় থাকতে থাকতে অভুক্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়েন তাঁরা। ফজরের ওয়াক্তের আগে ঘুম ভাঙলে শোয়া অবস্থায় তর্কবাগীশ দেখেন সিরাজী পশ্চিমমুখো বসে মোনাজাত করছেন কেঁদে কেঁদে- ‘ইয়া রহমানুর রহিম! ভারতবাসীর ওপর যারা জুলুম করছে তাদের আর বাড়তে দিও না দয়াময়। ইয়া কাহহারু! ইংরেজ দুর্বৃত্তরা আমাদের লুটছে, আমাদের নিঃস্ব করছে, তুমি তাদের দুই হাত অবশ করে দাও।’

৩.

ফ্রান্সে তিন বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে স্বদেশের রাজধানী তেহরান নগরীতে ফিরে এলেন ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পথপ্রদর্শক ইমাম আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমিনি (জন্ম : ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯০২- মৃত্যু : ৩ জুন ১৯৮৬)। দিনটি ছিল ১৯৭৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। ওই সময় তেহরানে চাকরি করতেন আমার বন্ধু হামিদুল মামুন। মামুন দেখেছেন, এয়ারপোর্টে এবং তার আশপাশে মহাজনসমুদ্র। তিনি জানান, খোমিনিকে বহন করা বিমানটি অবতরণ করলে প্রথম বেরিয়ে আসেন স্যুট পরিহিত আবুল হাসান বাণীসদর। এয়ারপোর্টে ইমামকে স্বাগত জানাতে লাখ লাখ মানুষ দেখে বাণীসদর আবার বিমানে ঢুকে পড়েন। খোমিনি ১৯৬৪ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৭৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ইরাকের শিয়া-অধ্যুষিত শহর নাজাফে বাস করেন। ইরাক ছাড়তে তাঁকে বাধ্য করেন সাদ্দাম হোসেন। ইরাক থেকে তিনি ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে যান এবং সেখানকার নয়ফলি-লা-শাঁত এলাকায় আস্তানা গড়েন। নাজাফ ও প্যারিসে খোমিনির সর্বক্ষণের সহচর ছিলেন বাণীসদর।

শাহ রেজা পাহলভির শাসনের বিরুদ্ধে জনমত সংগঠনে যেসব গুণীজনের বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল তাঁদের অন্যতম আবুল হোসেন বাণীসদর। ইমাম খোমিনি তাঁর এই প্রিয় সহচরকে ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে নিযুক্ত করেন। কিন্তু ‘শাহিতন্ত্রের দোসর’ নাম দিয়ে প্রগতিপন্থিদের ফায়ারিং স্কোয়াডে প্রাণবধের উগ্রতার তীব্র বিরোধিতা করেন প্রেসিডেন্ট বাণীসদর। প্রবচন আছে, ‘বিপ্লব তার সন্তানদের খেয়ে ফেলে।’ বাণীসদরকেও খেয়ে ফেলতে চেয়েছে। তাই সব প্রহরা ফাঁকি দিয়ে বাণীসদর একদিন উঠে বসেন বিমানে; সোজা চলে গেলেন ফ্রান্সে।

শাহিতন্ত্রবিরোধী আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে যাদের প্রাণ যায় তাদের অনেকেরই দাফন হয়েছিল তেহরানের বেহেশত-ই-জাহ্রা গোরস্তানে। বিমানবন্দর থেকে খোমিনি সরাসরি সেখানে গেলেন কবর জিয়ারত করতে। সঙ্গে ছিলেন বাণীসদর।  শহীদদের রুহের মাগফিরাত চেয়ে মোনাজাতের সময় আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমিনি বলেন, ‘ইরানে সব অশান্তির মূলে আমেরিকা। রেজা শাহকে তারা আগলে রাখায় দুঃশাসন মুক্তির সংগ্রামে বহু ইরানি হতাহত হয়েছে। ইয়া আল্লাহ! তুমি আমেরিকার দুই হাত অবশ করে দাও।’ সমবেত লাখ লাখ ইরানি বলল, আমিন আমিন। ইরানে ইসলামি প্রজাতন্ত্র কায়েম হওয়ার পর কেটে গেছে ৪৫ বছর। এরই মধ্যে ‘গেছে দিন ভালো/আছে দিন মন্দ’ অনুভূতি সক্রিয় হয়েছে। আমেরিকান এক সংস্থা ২০২৪ সালে জরিপ চালিয়ে দেখেছে, প্রায় ৮০ শতাংশ ইরানি মনে করেন ‘এখনকার চাইতে শাহি জমানা ভালো ছিল।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
মাদকের ট্রানজিট রুট
মাদকের ট্রানজিট রুট
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
সর্বশেষ খবর
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ
জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত
চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’
‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা
বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি
ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত
নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২
আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন
ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব
ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর