শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হাত অবশ করার প্রার্থনা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
হাত অবশ করার প্রার্থনা

নিজেকে নিয়ে ঠাট্টা মশকরার বেলায় রাশিয়ার অধিবাসীরা চমৎকার। অন্যদের থতমত খাইয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে মিষ্টকথার ব্যবহারেও তারা দক্ষ। অনেক আগে রাজধানীর মতিঝিলে যে অফিসে খবর-শ্রমিক ছিলাম, সেখানে উপরঅলা ছিলেন একুশে পদক বিজয়ী সাংবাদিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী (জন্ম : ২৬ জুন ১৯৩৪- মৃত্যু : ২০ জুন ২০২০)। তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন রুশ (তদানীন্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন) দূতাবাসের দুই নারী কর্মকর্তা। দুজনই ত্রিশোর্ধ্ব। তাঁদের মধ্যে একজন বিপুলা, ওজনদার; অন্যজন সুগঠনা ও তন্বী। তিনদিকে কাচে ঘেরা কামরায় বসা লোহানী ভাই কর্মব্যস্ত। তাই দুই সাক্ষাৎপ্রার্থী নারী ওই কামরায় ঢোকার অনুমতির অপেক্ষায় যেখানটায় পায়চারি করছিলেন তার দক্ষিণ পাশের টেবিলগুলোয় আমরা নিচের অলারাও যার যার কাজ করছিলাম।

‘স্রষ্টার কারবার দেখছসনি!’ অত্যন্ত নিচু গলায় বলে সহকর্মী হাবিবুল্লাহ ‘একজন সুতন্বী সুদর্শনা মধুবালা, আরেকজন এক্কেরে আটমণী আলুর বস্তা। মেয়েমানুষ ক্যামনে এরকম মোটকি, হয়?’ সাবধানেই উচ্চারণ। তবু শুনে ফেললেন তাঁরা। মোটাদেহী রুশ নারী সহাস্যে হাবিবুল্লাহর চোখে চোখ রেখে বাংলায় বলেন, আমি বেশি বেশি খাই তো। এজন্যে মোটকি হয়ে গেছি।’

হাবিবুল্লাহ ও তার সহকর্মীরা স্তম্ভিত, বিব্রত। স্মার্টনেস দেখানোর তরে তারা ভেড়ার মতো হাসছিল। দুই নারী ততক্ষণে কামাল লোহানীর কামরায় ঢুকে আলাপ জুড়ে দিয়েছেন। আলাপ সেরে তাঁরা বেরিয়ে এলে হাবিবুল্লাহ তাঁদের সামনে গিয়ে ‘মন্তব্য করার জন্য দুঃখ’ প্রকাশ করে। ততক্ষণ তন্বী রুশ নারী বলেন, ‘দারাশা স্থূলদেহী এটা তো মিথ্যা নয়। স্থূলকে স্থূল বলার জন্য দুঃখিত? এ আবার কেমনতর প্রথা!’

মোটাদেহী দারাশা বলেন, ‘কিস্কায়া আর আমি দুজনই বাংলা শিখে তোমাদের দেশে এসেছি। কেনাকাটা করতে আমরা একসঙ্গে বের হই। ওই সময়টায় ইংরেজিতে কথা বলি। একবার নিউমার্কেটে গেলাম বই কিনতে। দোকানের এক কর্মচারী আরেক কর্মচারীকে বলে, ‘ওরে বাবা! হাতি আর পিঁপড়ে এসেছে।’ বই কেনা হয়ে গেলে, যে লোকটি মন্তব্য করেছিল গম্ভীর গলায় তাকে বলি, আমার তো দুই পা। তবু আমাকে হাতি বললে! কিস্কায়া বলল, ঠিক আছে। তুমি দুই পা-অলা পিঁপড়ে ধরে এনে আমাদের দেখাও। দেখাতেই হবে। নইলে পুলিশে নালিশ করব।

দুই বিদেশিনীর মুখে বাংলা এবং পুলিশ ডাকার হুঁশিয়ারি শুনে বই দোকানের বিক্রেতাদ্বয় ঘাবড়ে যায়। তাদের কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা দেখে দারাশা ও কিস্কায়া হাসতে হাসতে বিষম খাওয়ার দশায় পৌঁছেন। ওই দুই ব্যক্তি শেষতক আমাদের স্টাইলে ভেড়াসদৃশ হাস্য করেছিল কিনা জানা যায়নি। কেননা রুশীয় দুই নারী হঠাৎ প্রস্তানোদ্যত হন। যাওয়ার আগে অফিসের সকালের পালায় কর্মরত আমাদের পাঁচজনের সবার সঙ্গে করমর্দন করলেন তাঁরা।

‘দারাশা হ্যান্ডশেকের নামে আমার আঙুলের হাড্ডি গুঁড়া গুঁড়া করে দিছেরে ভাই’ জানায় হাবিবুল্লাহ, ‘বাবা রে বাপ! এর হাতটা তো হাত না। আস্ত একটা সাঁড়াশি। আল্লায় তো আমার দোয়া শুনে না। শুনলে কইতাম, রাব্বুল আলামিন! আপনি দারাশার হাত দুইখান অবশ কইরা দেন।’

সহকর্মী আলাউদ্দিন বলে, সব কাজের নিয়মরীতি আছে। প্রার্থনারও আছে। নিয়মরীতি ফলো করবা না আবার ঘ্যানর ঘ্যানর আল্লায় আমার প্রার্থনা শোনে না কমপ্লেন করবা। কোনো মানে হয়? স্মৃতি রোমান্থনদারশার একটা হাত তোমারে ভোগায়, তুমি চাচ্ছ ওর দুই হাত অবশ হোক। নির্দোষ হাতরে আল্লাহতালা শাস্তি দেবেন, এরকম আশা করাটাও গুনাহ।

২.

কামাল লোহানী তাঁর জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর স্মৃতি রোমান্থন করে মাঝেমধ্যে পত্রপত্রিকায় যেসব কাহিনি লিখেছেন তার একটিতে দারাশা-কিস্কায়া-হাবিব প্রসঙ্গ রয়েছে। তিনি লিখেছেন, প্রতিপক্ষের সঙ্গে শক্তিতে কুলিয়ে উঠতে না পারা মানুষ অভিসম্পাতকে ভরসা করে। বিধাতার উদ্দেশে সে মিনতি জানায়, যে আমারে কাঙাল করেছে তুমি শুধু তারেই নয়, তার সাত প্রজন্মকে নিকৃষ্ট ভিখারি বানিয়ে দাও প্রভু। হাবিবুল্লাহ যে শাপ দিয়েছেন তা ছিল তাঁর আমোদ প্রকাশের উপকরণ। তাঁর বদদোয়ার বিরুদ্ধে বন্ধুরা যেসব মন্তব্য করেন তা-ও ছিল বিনোদন। কিন্তু সিরিয়াস হয়ে যাঁরা শাপান্ত করেন, দেখা গেছে, তাঁরা তাঁদের শক্তিমান প্রতিপক্ষের সর্বনাশ ঘটানোর জন্য মহাশক্তিমানের পদতলে গড়াগড়ি দিয়ে আবেদন জানাচ্ছেন।

আমরা, পুরোনো সহকর্মীরা, সামাজিক দায়বদ্ধতায় কখনোসখনো মিলিত হলে হাবিবুল্লাহ অশরীরে হাজির হয়ে যাবেই। মাজাদার ভঙ্গিতে সে যেসব কথা বলেছিল সেগুলোও একে অন্যকে মনে করিয়ে দেওয়া হবেই। যেমন ‘তুমি কি জানো? কাজেম ভাই সম্পর্কে আমার খালাতো মামা!’ কিংবা ‘সবুর সাহেবের মতো অতিথিসেবাপরায়ণ কৃপণ মানুষ বিরল। গত সপ্তাহে উনার বাসায় গেলে এয়ার কন্ডিশনড আলমারি থাইকা দই আর চমচম বাইর কইরা আমারে খাইতে দিছেন।’ অথবা ‘দ্যাশে ক্রাইম অনেক কইমা গেছে, খালি খুনখারাবি সামান্য পরিমাণে বাইড়া গেছে।’

দুই হাত অবশ করে দেওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আবেদন জানানোয় আগ্রহী ছিল হাবিবুল্লাহ। এরকম আগ্রহ অনেকেরই রয়েছে। আবেদন অনেকে জানিয়ে ফেলেছেনও। দয়াময় সবার ডাকে সাড়া দেন না। তবু সর্বশক্তিমানের মন গলানোর সাধনা চলমান। ইতিহাস আমাদের দেখায় যে দুজন তেজস্বী পুরুষ স্বদেশের কল্যাণার্তে মহাপ্রভুর কাছে বলছেন, ‘অপশক্তির দুহাত তুমি অবশ করে দাও।’ আবেদনকারীদের একজন ভারতের সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (জন্ম : ১৩ জুলাই ১৮৮০- মৃত্যু : ১৭ জুলাই ১৯৩১)। অন্যজন ইরানের আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনি।

কৃষক আন্দোলনের নেতা, কবি, সুবক্তা ও ব্রিটিশ শাসক অবসানে জনমত গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা নেওয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে সুখ্যাত মাওলানা সৈয়দ ইসমাইল হোসেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জ জেলায়, তাই অনুরাগীরা তাঁর নামের সঙ্গে ‘সিরাজী’ শব্দটা জুড়ে দেন। বাঙালি মুসলমানদের উচ্চশিক্ষায় সমৃদ্ধ হওয়ার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে সিরাজী অবিভক্ত বাংলা প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশে বক্তৃতা করতেন। এসব সমাবেশে হিন্দুরাও অংশ নেন। ভাষণকালে তিনি ইংরেজ শাসকগোষ্ঠীর শোষণ-অনাচারের বিরুদ্ধে ভারতবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিতেন। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ১৮ বছর বয়সে ‘অনল প্রবাহ’ নামে কবিতার বই প্রকাশ করেন। বইয়ের কবিতাগুলোয় ব্রিটিশরাজের ধ্বংস কামনা করা হয়। সেজন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। দক্ষিণ এশিয়ায় কবিতা রচনার দায়ে কারাবন্দি হওয়া প্রথম ব্যক্তি তিনি।

সিরাজীর ভাবশিষ্য ছিলেন তরুণ রাজনীতিক খন্দকার আবদুর রশিদ। ইনি পরবর্তীকালে ‘মাওলানা তর্কবাগীশ’ নামে সুখ্যাত হন। তর্কবাগীশের জন্ম সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায়। এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক জোট গঠনের জন্য ১৫টি দলকে এক টেবিলে এনে জড়ো করেছিলেন ৮৩ বছর বয়সি মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশ। (জন্ম : ১৭ নভেম্বর ১৯০০- মৃত্যু : ২০ আগস্ট ১৯৮৬)। ১৯৮৩-এর সেপ্টেম্বরে জোট গঠনের পরপরই ফটোসাংবাদিক ডা. শেখ মোশাররফ হোসেন আর আমি ঢাকায় বনগ্রামে তাঁর ছেলের বাসায় গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তর্কবাগীশ আমাদের বলেন, “রাশেদ খান মেনন আর আ স ম আবদুর রব এক সন্ধ্যায় আমার কাছে এসে বললেন, ‘হুজুর আপনি ডাকলে সবাই সাড়া দেবে। আপনি ডাকুন।’ আমি বললাম, ‘ঠিক আছে ডাকব। কিন্তু নেতাদের সবার তো ফোন নম্বর জানি না।’ তখন মেনন আর রব পালাক্রমে একেক নেতাকে ফোনকল দেন আর আমার হাতে রিসিভার ধরিয়ে দেন। এভাবে সবার সঙ্গে কথা হলো। নেতাদের ডাকলাম। তাঁরা জোটবদ্ধ হলেন।”

দুই দিন ধরে সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। শেষ দিন তর্কবাগীশ আমাদের চমচম খাইয়ে তাঁর লেখা দুইটি বই উপহার দেন। তার মধ্যে ছিল ‘সিরাজী স্মৃতি’ নামের বই। বইতে তাঁর মানসগুরু সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর সঙ্গে তিনি যেসব জায়গায় গিয়ে জনসভা করেছেন তার বর্ণনা রয়েছে। একবার সমাবেশে ভাষণ শেষে গুরু-শিষ্য বাড়ি ফিরছিলেন। রওনা দেন পায়ে হেঁটে। হাঁটতে হাঁটতে রাত ৯টা বেজে গেল আর শুরু হলো ঝড়বৃষ্টি। কাছাকাছি বাড়িঘর ছিল না। তাঁরা আশ্রয় নিলেন গ্রামের মসজিদে। ঝড় থামার অপেক্ষায় থাকতে থাকতে অভুক্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়েন তাঁরা। ফজরের ওয়াক্তের আগে ঘুম ভাঙলে শোয়া অবস্থায় তর্কবাগীশ দেখেন সিরাজী পশ্চিমমুখো বসে মোনাজাত করছেন কেঁদে কেঁদে- ‘ইয়া রহমানুর রহিম! ভারতবাসীর ওপর যারা জুলুম করছে তাদের আর বাড়তে দিও না দয়াময়। ইয়া কাহহারু! ইংরেজ দুর্বৃত্তরা আমাদের লুটছে, আমাদের নিঃস্ব করছে, তুমি তাদের দুই হাত অবশ করে দাও।’

৩.

ফ্রান্সে তিন বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে স্বদেশের রাজধানী তেহরান নগরীতে ফিরে এলেন ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পথপ্রদর্শক ইমাম আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমিনি (জন্ম : ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯০২- মৃত্যু : ৩ জুন ১৯৮৬)। দিনটি ছিল ১৯৭৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। ওই সময় তেহরানে চাকরি করতেন আমার বন্ধু হামিদুল মামুন। মামুন দেখেছেন, এয়ারপোর্টে এবং তার আশপাশে মহাজনসমুদ্র। তিনি জানান, খোমিনিকে বহন করা বিমানটি অবতরণ করলে প্রথম বেরিয়ে আসেন স্যুট পরিহিত আবুল হাসান বাণীসদর। এয়ারপোর্টে ইমামকে স্বাগত জানাতে লাখ লাখ মানুষ দেখে বাণীসদর আবার বিমানে ঢুকে পড়েন। খোমিনি ১৯৬৪ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৭৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ইরাকের শিয়া-অধ্যুষিত শহর নাজাফে বাস করেন। ইরাক ছাড়তে তাঁকে বাধ্য করেন সাদ্দাম হোসেন। ইরাক থেকে তিনি ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে যান এবং সেখানকার নয়ফলি-লা-শাঁত এলাকায় আস্তানা গড়েন। নাজাফ ও প্যারিসে খোমিনির সর্বক্ষণের সহচর ছিলেন বাণীসদর।

শাহ রেজা পাহলভির শাসনের বিরুদ্ধে জনমত সংগঠনে যেসব গুণীজনের বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল তাঁদের অন্যতম আবুল হোসেন বাণীসদর। ইমাম খোমিনি তাঁর এই প্রিয় সহচরকে ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে নিযুক্ত করেন। কিন্তু ‘শাহিতন্ত্রের দোসর’ নাম দিয়ে প্রগতিপন্থিদের ফায়ারিং স্কোয়াডে প্রাণবধের উগ্রতার তীব্র বিরোধিতা করেন প্রেসিডেন্ট বাণীসদর। প্রবচন আছে, ‘বিপ্লব তার সন্তানদের খেয়ে ফেলে।’ বাণীসদরকেও খেয়ে ফেলতে চেয়েছে। তাই সব প্রহরা ফাঁকি দিয়ে বাণীসদর একদিন উঠে বসেন বিমানে; সোজা চলে গেলেন ফ্রান্সে।

শাহিতন্ত্রবিরোধী আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে যাদের প্রাণ যায় তাদের অনেকেরই দাফন হয়েছিল তেহরানের বেহেশত-ই-জাহ্রা গোরস্তানে। বিমানবন্দর থেকে খোমিনি সরাসরি সেখানে গেলেন কবর জিয়ারত করতে। সঙ্গে ছিলেন বাণীসদর।  শহীদদের রুহের মাগফিরাত চেয়ে মোনাজাতের সময় আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমিনি বলেন, ‘ইরানে সব অশান্তির মূলে আমেরিকা। রেজা শাহকে তারা আগলে রাখায় দুঃশাসন মুক্তির সংগ্রামে বহু ইরানি হতাহত হয়েছে। ইয়া আল্লাহ! তুমি আমেরিকার দুই হাত অবশ করে দাও।’ সমবেত লাখ লাখ ইরানি বলল, আমিন আমিন। ইরানে ইসলামি প্রজাতন্ত্র কায়েম হওয়ার পর কেটে গেছে ৪৫ বছর। এরই মধ্যে ‘গেছে দিন ভালো/আছে দিন মন্দ’ অনুভূতি সক্রিয় হয়েছে। আমেরিকান এক সংস্থা ২০২৪ সালে জরিপ চালিয়ে দেখেছে, প্রায় ৮০ শতাংশ ইরানি মনে করেন ‘এখনকার চাইতে শাহি জমানা ভালো ছিল।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন লিটন
টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন লিটন

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা অপরিহার্য : রিজওয়ানা
জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা অপরিহার্য : রিজওয়ানা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন
গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি
নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক
সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন
বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়: তৃপ্তি
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়: তৃপ্তি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২
ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংবদন্তী অভিনেত্রী জুন লকহার্ট আর নেই
কিংবদন্তী অভিনেত্রী জুন লকহার্ট আর নেই

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা
ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে: চসিক মেয়র
বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে: চসিক মেয়র

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টিকা দিতে গিয়ে রাস্তায় প্রাণ গেল ১৪ দিন বয়সী নাতনি ও নানির
টিকা দিতে গিয়ে রাস্তায় প্রাণ গেল ১৪ দিন বয়সী নাতনি ও নানির

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার ১০০ দিন: প্রতীকী কফিন মিছিলে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
সাজিদ হত্যার ১০০ দিন: প্রতীকী কফিন মিছিলে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসির ওয়েবসাইট আধুনিকভাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ
ইসির ওয়েবসাইট আধুনিকভাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সূর্যের টানে ধ্বংস হওয়া থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি: নতুন গবেষণা
সূর্যের টানে ধ্বংস হওয়া থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি: নতুন গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক
২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প
মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম