শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

অন্তর্বর্তী সরকার এক বছরেও যে ক্ষেত্রে আদৌ শৃঙ্খলা আনতে পারেনি, তা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। এখন পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, তাতে দেশে দৃশ্যত কোনো সরকার আছে বলে মনে হয় না। ক্ষমতার রশি কার হাতে বা কে কাকে নিয়ন্ত্রণ করছে, তা বোঝা যায় না। বিশ্বের কোনো দেশ, যেখানেই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে, বিপ্লবোত্তর সরকারকে কঠোর হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে লুটেরা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের তাৎক্ষণিক শাস্তি বিধান করে গোলযোগ সৃষ্টিকারীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করতে হয়েছে। এই কঠোরতার অনুপস্থিতিতে সুযোগের অপেক্ষায় ওত পেতে থাকা বিপ্লব বিরোধীরা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বিপ্লবের লক্ষ্য অর্জনের পথ রুদ্ধ করতে সক্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলাদেশেও দৃশ্যত অনুরূপ এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ‘মব জাস্টিস’ শব্দ দুটি বাংলাদেশে ইতোমধ্যে বহুল পরিচিত এবং সবার শঙ্কার কারণ হয়ে উঠেছে। নিরাপত্তাহীনতার বোধ এমন নয় যে বাংলাদেশে কখনো মব জাস্টিসের অস্তিত্ব ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে শহর-জনপদগুলোতে বসবাসরত বিহারিরা টের পেয়েছে, মব জাস্টিস কী! ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী দুই বছর বিহারি এবং অখণ্ড পাকিস্তানের অন্যান্য সমর্থক টের পেয়েছে মব জাস্টিস কত প্রকার ও কী কী? দেশে সব সময় মব জাস্টিস ছিল। ১৯৭৪ সালের ৪ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের সামনে সাত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করার ঘটনাও ছিল মব জাস্টিস। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর কেবল বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের মানুষ টেলিভিশনে ঢাকার রাজপথে মব জাস্টিসের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করেছে। প্রতিটি মব জাস্টিস ঘটিয়েছে আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গলার জোরে তারা তাদের দ্বারা কৃত মব জাস্টিসসহ সব অপকর্মকে সংগত বলে প্রমাণ করতেও অদ্বিতীয়। সরকারে থাকতে তারা কী কী করেছে তা সবার জানা। 

মব জাস্টিস কেবল গুরুতর অপরাধ নয়, দেশে আইনশৃঙ্খলাহীন পরিস্থিতি বিরাজ করার বড় প্রমাণ। রাজনৈতিক দলের ক্ষমতায় থাকার সুবিধা হলো, তারা রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা ছাড়াও তাদের অন্যায়-অবিচারের কাজে দলীয় কর্মী বাহিনী ও মাস্তানদের পাশে পায়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সেই সুবিধা নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সদস্যদের একটি বড় অংশ শেখ হাসিনার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে দলীয় বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত। শেখ হাসিনার সরকারের স্থলে কোনো রাজনৈতিক সরকার প্রতিস্থাপিত হলে তাদের পক্ষে সমাজবিরোধী ও চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে যেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব, অন্তর্বর্তী সরকার তা পারছে না তাদের অন্তর্বর্তী সরকার এক বছরেও যে ক্ষেত্রে আদৌ শৃঙ্খলা আনতে পারেনিপেছনে কোনো রাজনৈতিক শক্তির অকুণ্ঠ সমর্থন নেই বলে। সেজন্য পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটার আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত বিদায় নিতে পারে তাদের জন্য এবং দেশের জন্য তত মঙ্গল। কিন্তু মব জাস্টিসসহ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করাসহ অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের লাগামহীন বৃদ্ধি নির্বাচন অনুষ্ঠানকে হুমকির মুখে ফেলতে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করছে প্রায় সব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী। কোনো বিচারেই আলামতগুলো শুভ নয়।

রাজনীতিতে শুধু রাজনৈতিক দলই ফ্যাক্টর নয়। রাজনীতির আরও উপসর্গ ও অনুসর্গ জড়িত। নানা প্রেসার গ্রুপের স্বার্থ ও উদ্দেশ্য জড়িত। গত বছরের ৫ আগস্টের পর দেশ কিছুদিনের জন্য কার্যত রাজনীতিশূন্য হয়ে পড়েছিল এবং যারা দীর্ঘ দেড় দশক চাঁদাবাজি ও দখলবাণিজ্য থেকে বঞ্চিত ছিল, তারা সহসা দৃশ্যপটে আবির্ভূত হয়ে চাঁদাবাজি ও দখলে লিপ্ত হয়। অন্তর্দলীয় কোন্দল অথবা ব্যক্তিগত প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তারা নিজেরাই নিজেদের সঙ্গে খুন-জখমের শিকার হয়। মাস দুয়েক পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলেও এরপরই শুরু হয় সমাজ ও রাজনীতির দুষ্টক্ষতগুলোর যথেচ্ছচার।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সুবিধাভোগী শ্রেণির যারা বিপ্লব সফল হওয়ার মাত্র কদিন আগেও বজ্রকণ্ঠে তার সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে জীবনদানকারীদের নানা নিন্দাসূচক বিশেষণে চিহ্নিত করেছেন, ৫ আগস্টের পর তারা দ্রুত তাদের কেবলা পরিবর্তন করে ফেলেন। তারা তাদের কণ্ঠের সুর ও প্রার্থনার ধরন পাল্টে ফেলেন। কাকে কী দিতে হবে, কোথায় বসাতে হবে- এই ইঙ্গিত পাওয়ামাত্র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে রদবদল ঘটতে থাকে। নতুন নতুন মুখকে তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শোভাবর্ধনে নিয়োজিত হতে দেখা যায়। এর আগে দেশ এমন ডিগবাজি আর কখনো প্রত্যক্ষ করেনি। জানা যায়, ভূমিকম্পের আগে প্রখর ইন্দ্রিয়ের প্রাণীরা আগেভাগে টের পায়। বাংলাদেশের ডিগবাজিবিশারদরা অনুরূপ আগেই টের পেয়ে যান যে রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়ে কার হাতে আসছে এবং সে অনুযায়ী তারা হৃদয় খুলে উদার হাতে চাঁদা ও দক্ষিণার বিলিবণ্টন শুরু করেন।

এটা ওপরতলার ব্যাপার। মাঝারি ও নিচু পর্যায়ের বিবর্তন ঘটে যেতে থাকে অদৃশ্য ইশারায়। সে ইশারায় চাঁদার উৎস এবং দখলের ক্ষেত্রগুলো হাতবদল হয়ে যার পেশিশক্তি বেশি তার কোলে পড়ে গাছপাকা আমের মতো। রাজনীতিশূন্যতার সুযোগে এই অপশক্তিগুলো গত একটি বছর অতি সক্রিয় ছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি হলো, যখনই কোনো দলের ক্ষমতায় আসার সব লক্ষণ পরিস্ফুট হয় অথবা ক্ষমতায় আসে, তখন এই অপশক্তিগুলো ক্ষমতাসীন দলের অনুবর্তী হয়ে যায়। চাঁদা ও দখলের ভাগ দিয়ে তাদের আস্থাভাজনে পরিণত হয়। এ ধারাবাহিকতার সহসা অবসান ঘটবে, এমন আশা করা নিরর্থক।

ক্ষমতার লোভ, খ্যাতির লোভ, সম্পদ আত্মসাতের লোভ, বাংলাদেশে একক দখলদারি প্রতিষ্ঠার লোভ শেখ হাসিনা ও তাঁর লোভের সঙ্গীদের ডুবিয়েছে। একজন ব্যক্তির এত লোভ থাকা উচিত? প্রধানমন্ত্রীর পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক  এবং তিনি হেলিকপ্টারে ভ্রমণ করেন! কল্পনা করা যায়? পিয়নের মালের পরিমাণ যদি এত হয়, তাঁর পারিষদবর্গের একেকজন কত বিত্তের মালিক হতে পারেন? ২ হাজার ৩০০ বছর আগে কৌটিল্য তাঁর বিখ্যাত ‘অর্থশাস্ত্র’ গ্রন্থে বলেছেন : ‘পানিতে একটি মাছ কখন কতটুকু পানি পান করে তা জানা যেমন অসম্ভব, একজন সরকারি কর্মচারী কী পরিমাণ অর্থ চুরি করছেন, তা নির্ণয় করাও অনুরূপ অসম্ভব।’ কৌটিল্য তাঁর যুগে ‘সরকারি কর্মচারী’ উল্লেখ করলেও আধুনিক যুগে সরকারি কর্মচারীর ঘাড়ের ওপর চেপে থাকেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্যসহ অন্যান্য নির্বাচিত প্রতিনিধি ও দলীয় নেতা-কর্মীরা। অতএব চুরির ক্ষেত্র নিম্নস্তর থেকে ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে ব্যাপ্ত। যার ক্ষমতার এখতিয়ার যত বেশি, তার চুরির পরিমাণও তত বেশি। পরলোকগত ভারতীয় লেখক-সাংবাদিক খুশবন্ত সিং তাঁর এক কৌতুকে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দুর্নীতির ওপর আলোকপাত করেছেন এভাবে : কেরালা বিধানসভার এক সদস্য চণ্ডীগড়ে এসে তার বন্ধু পাঞ্জাবের এক মন্ত্রীর বাসভবনে ওঠেন। তার বিলাসবহুল বাড়ি ও প্রাচুর্য দেখে জানতে চান, ‘তুমি কীভাবে এত বিত্তের মালিক হলে?’ মন্ত্রী তার বন্ধুকে বলেন, ‘আগামীকাল তোমাকে দেখাব।’ পরদিন মন্ত্রী মহোদয় বন্ধুকে গাড়িতে এক জায়গায় নিয়ে আঙুল তুলে দূরে এক ব্রিজ দেখান। ‘তুমি কী ওখানে একটি ব্রিজ দেখতে পাচ্ছ। ওই ব্রিজের নির্মাণ ব্যয়ের অর্ধেক আমার পকেটে এসেছে।’ চার বছর পর পাঞ্জাবি তার মন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। তিনি কেরালায় যান তার বন্ধুর বাড়িতে, যিনি তখন রাজ্যের মন্ত্রী হয়েছেন। পাঞ্জাবি বিস্ময় প্রকাশ করেন, ‘তুমি আমাকেও হার মানিয়ে দিয়েছ। ক্রিস্টালের ঝাড়বাতি, ইতালিয়ান মার্বেল, মার্সিডিজ গাড়ি। কী করে সম্ভব হলো?’ পরদিন মন্ত্রী তার বন্ধুকে এক জায়গায় নিয়ে দূর উপত্যকার দিকে দেখিয়ে বললেন, ‘তুমি কি ওখানে একটা ব্রিজ দেখতে পাচ্ছ?’ পাঞ্জাবি উত্তর দিলেন, ‘না, আমি তো ওখানে কোনো ব্রিজ দেখতে পাচ্ছি না।’ মন্ত্রী বলেন, ‘ঠিক বলেছ, ওখানে কোনো ব্রিজ নেই। কারণ, ব্রিজের পুরো অর্থ আমার পকেটে এসেছে।’

এ ধরনের জোকস কেবল হাসি-মশকরার জন্য নয়, সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিতদের চরম দুর্নীতিপরায়ণতার কারণেই সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ জন্মলগ্ন থেকে এর ব্যতিক্রম ছিল না। যারাই ক্ষমতায় এসেছে, বিত্ত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে রাখঢাক করেনি। আওয়ামী লীগ ‘আমার দেশ,’ ‘বাবার দেশ,’-এর দাবিদার হিসেবে মাল কামানোর ক্ষেত্রে নিজেরাই নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু করেছিল। তারা লক্ষ-কোটি টাকার প্রজেক্ট নিয়েছে এবং বিনা বাধায় লুট করেছে।

‘লোভই সকল পাপের মূল’। এ সম্পর্কে একটি সংস্কৃত প্রবাদ আছে : ‘লোভাত ক্রোধপ্রভবতি, লোভাত কাম প্রজায়তে, লোভান-মহাশ্চ নাহাশ্চলোভা পাপস্য কারানাম’ অর্থাৎ ‘লোভ ক্রোধ সঞ্চার করে, অতিরিক্ত লোভলালসা ধ্বংস ডেকে আনে, কারণ লোভই সকল পাপের মূল।’ চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ধরে বাংলাদেশে ক্ষমতার একচ্ছত্র অধিশ্বরী দশভুজা মা দুর্গার মতো কল্পিত অসুর বিনাশিনী শেখ হাসিনা ও তাঁর দুষ্কর্মের সঙ্গীরা সদলবলে পলায়ন করলেও বাংলাদেশ থেকে লোভের বিনাশ ঘটবে বলে বিশ্বাস করা যায় না।  ১৯৪৭ সাল থেকে হিসাব করলে গত ৭৮ বছর যাঁরাই প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান এবং পরে বাংলাদেশে শাসকের মসনদে বসেছেন, দৃশ্যত তাঁরা সুদর্শন, আকর্ষণীয়, সুঠামদেহী হলেও এবং সুন্দর সুন্দর বচন দিলেও তাঁদের অন্তরে ছিল প্রতারণা। এ প্রসঙ্গে সংস্কৃতে একটি প্রবাদ আছে : ‘আকৃতিরবাকাস্য দৃষ্টিসতু কাকস্য’, অর্থাৎ ‘দেখতে তারা সারসের মতো হলেও তাদের দৃষ্টি কাকের মতো।’

যারা শেখ হাসিনা ও তাঁর সঙ্গীদের স্থলাভিষিক্ত হয়ে তাঁদের মতোই চুরিচামারিতে লিপ্ত হতে ব্যগ্র, তারা নিয়মরীতি লঙ্ঘন করে হলেও তড়িঘড়ি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ছটফট করছে। তারা ক্ষমতাবঞ্চিত। ক্ষমতাবঞ্চনার চেয়ে তাদের বৈশিষ্ট্য দুহাতে মাল কামাতে না পারার কষ্ট। ক্ষমতা হাতে এলেই পথটা সহজ হয়ে যায়। তাদের সময় কম, বাধা অনেক, সংস্কৃত প্রবাদে বলা হয় : ‘অল্পশ্চ কালা বভশ্চ বিঘ্ন।’ তারা ‘জুলাই সনদ’ মানতে অনাগ্রহী। তাদের দাবি, আগে নির্বাচন পরে সংস্কার। সরকার পতনের মূলে যারা ছিল, তাদের কথা হলো, ‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন।’ শেখ হাসিনার মেয়াদ যদি ২০২৮ সাল পর্যন্ত লম্বিত হতো, তাহলে তারা কার কাছে ‘অবিলম্বে নির্বাচন’ দাবি করতেন? এখনো লেজ গুটিয়ে লোকান্তরিত থাকতে হতো তাদের। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন দিতে চেয়েছে, এই তো বেশি। গত বছরের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সামরিক আইন জারি করা হলে রাজনৈতিক দলগুলোকে গর্তেই থাকতে হতো। প্রাচীন রোমের একটি প্রবাদকে প্রায়ই এভাবে অনুবাদ করা হয় : ‘একজন ক্ষুধার্ত ব্যক্তি উপাদেয় খাদ্যের স্বপ্ন দেখতে পারে না,’ যার ইংরেজি রূপ : ‘অ্যা বেগার ক্যান নট বি চুজারস।’ সরকার যা দিচ্ছে, তা গ্রহণ করুন। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে আর বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না। অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের উচিত যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে বা ইন্ধন জোগাচ্ছে তাদের প্রতি অনুদার হওয়া।

যেভাবেই হোক, কোনো ব্যতিক্রম না ঘটলে আর মাত্র পাঁচ মাস পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে আমার মতো অনেকেই আশাবাদী। যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা নির্বাচনের খরচ তোলার প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবেন, তা প্রায় স্বতঃসিদ্ধ। আমার মতো যারা ক্ষমতার ধারেকাছে নেই, তারা তো আশা করতে পারি, যে কোনোভাবে মাতৃভূমির কল্যাণ হোক।

 

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা
সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা

১৭ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা
মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে
চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি
বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান
সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে
ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা
খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন
আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ
টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা
নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস
হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক
মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে