শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

গত জানুয়ারির মাঝামাঝি এক শীতের সকালের কথা। তখন বগুড়ার সারিয়াকান্দির কালীতলা ঘাট থেকে রওনা হয়েছি যমুনার চরের দিকে। বাংলাদেশের অনেক নদীর মতোই যমুনার স্বরূপও বদলে গেছে। নদীর বুকে পানির সংকট, বালুতে ভরাট হয়ে গেছে অনেকাংশ। কালীতলা ঘাটে তবু কিছুটা প্রাণচঞ্চল্য চোখে পড়ে। মাছ ধরতে নামছে কেউ, কেউবা নৌকা প্রস্তুত করছে পাড়ি দেওয়ার জন্য। এখান থেকেই আমরা রওনা হই যমুনার কর্নিবাড়ি চর অভিমুখে, যেখানে গড়ে উঠেছে একটি ব্যতিক্রমী অথচ চিরায়ত কৃষিভিত্তিক জীবনচর্চা, মহিষের বাথান।

নৌকা করে যেতে যেতে বদলে যেতে থাকে নদীতীরের প্রাকৃতিক দৃশ্যপট। নদীতে এখন শীতল, হিমেল হাওয়া বইছে। উজান থেকে আসা পানির গতি অনেক কমে গেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, নদীশাসন আর খরার ফলে আমাদের বহু নদী ঐতিহ্য হারিয়েছে। শুকনো মৌসুমে অনেক নদীকেই এখন মনে হয় যেন ছোট কোনো খাল কিংবা নালা। তবে এই প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও বেঁচে থাকার, টিকে থাকার এক অনন্য উপায় খুঁজে নিয়েছেন এ এলাকার কিছু লোক। তাঁরা চরের বুকজুড়ে গড়ে তুলেছেন মহিষের বাথান, যা চরাঞ্চলের মানুষের জন্য হয়ে উঠেছে একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক বলয়।

দূর থেকেই চোখে পড়ে নদীর চরে বিশাল এক মহিষের পাল। ওটিই কর্নিবাড়ি চর। নৌকা চরে ভিড়তেই স্বাগত জানালেন বাথানপ্রধান আমিরুল ইসলাম। বয়স ষাটের কাছাকাছি। দোহারা গড়ন, দেখে বয়স বোঝা যায় না। প্রায় ৪০০ মহিষ নিয়ে বাথান পরিচালনা করছেন আমিরুল ইসলাম। প্রথম দর্শনেই বোঝা গেল, দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় গড়া একজন কৃষিজীবী মানুষের আত্মবিশ্বাস ও উদারতা তাঁর চোখমুখে। চরের এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে আমিরুল বললেন, ‘এই মহিষগুলোর অনেকগুলো আমার নিজের, আবার অনেকগুলো এসেছে আশপাশের গ্রামের মানুষের কাছ থেকে বার্ষিক চুক্তিতে। আমি এগুলোকে ৭-৮ মাস এখানে চরিয়ে রাখি, দুধ নিই, যত্ন করি। পরে ওদের ফেরত দিয়ে দিই।’

shykhs@gmail.comআমিরুলের কণ্ঠে শোনা গেল গর্ব। তাঁর ভাষায়, ‘আমার বাবা ছিলেন এই পেশায়, আট বছর বয়স থেকে আমি শুরু করেছি তাঁর হাত ধরে। আমরা চাই এই জীবনধারা টিকে থাকুক, আরও বড় হোক।’ কথাগুলো বলার সময় তাঁর চোখে দেখেছি একধরনের দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসার ছাপ স্পষ্ট।

যমুনার চর মূলত বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক অঞ্চল, যেখানে নদী শুধু স্রোতের গতিপথ নয়, বরং জীবনের নীরব ধারক। সেই জীবনেরই একটি স্তর চরের বাথানে ঘুরে বেড়ানো মহিষ। প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এরা, তবে তাদের আচরণে আছে একধরনের বুনো সৌন্দর্য, সতর্কতা আর আত্মমর্যাদা।

সকালের সূর্য ইতোমধ্যে মাথার ওপরে উঠতে শুরু করেছে, কিন্তু চরজুড়ে মহিষদের চলাফেরায় কোনো তাড়াহুড়া নেই। কাছ থেকে তাকালে বোঝা যায়, প্রতিটি মহিষ যেন একেকটি আলাদা চরিত্র। বিশেষ করে চোখের ভাষা। বুনো, তীক্ষè, সতর্ক। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকটি মহিষ স্থির হয়ে যায়। একটির চোখে চোখ পড়তেই বুঝতে পারি, আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। আমিরুল বলছিলেন, ‘চোখে চোখ পড়লে মহিষ যদি চাহনি না সরায়, বুঝবেন ওটা নেতা টাইপ। নিজের এলাকা কেউ দখল করুক, চায় না।’ তবে আমাদের আশ্বস্ত করলেন, তিনি আছেন, কিছু হবে না। বাথানের মাঝখানে ছোট করে তোলা ঝুপড়িঘর। ওখানেই রাখালদের সংসার। রাখালরা সর্ষের তেল মেখে খিচুড়ি খাচ্ছিলেন। কেউ থালায়, কেউ বোলে, এমনকি কেউ ছোট বালতিতে করেই সারছিলেন সকালের নাশতা। তাঁদের খিচুড়ি খাওয়া দেখে আমার খুব লোভ হচ্ছিল। একে তো শীতের সকাল, তারপর তখনো নাশতা হয়নি। মনে পড়ে গেল কয়েক শীত আগে যশোরের খাজুরা গ্রামে কিছু কৃষক বাঁধাকপি তুলছিলেন, আমি তাঁদের নিয়ে কাজ করছিলাম।

কাজের এক ফাঁকে কিষানি এক গামলা খিচুড়ি, এক জগ পানি, আর ১০-১২টা থালা নিয়ে মাঠে হাজির হলেন কৃষিশ্রমিকদের দুপুরের খাবার দিতে। আমাকেও আমন্ত্রণ জানালেন তাঁদের সঙ্গে খাওয়ার জন্য। কিন্তু তার আগেই আমি দুপুরের খাবার খেয়ে নিয়েছিলাম। তবে কিষানির এমন সহজ আমন্ত্রণ ফেলতে পারলাম না। মাঠে তাঁদের সঙ্গে খেতে বসে গেলাম। কিষানি যখন খিচুড়ির থালায় সরিষার তেল ঢেলে দিলেন, খাঁটি সরিষার ঝাঁজে পেটে আবার ক্ষুধা জেগে উঠল। আহ! সে কী স্বাদ, মোটা চালের গরম খিচুড়ি আর সরিষার তেলের! আজকে এই বাথানে তাঁদের খাবার দেখে এগিয়ে গেলাম। পেটেও ক্ষুধা আছে। তাঁদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করলাম। কিন্তু কেউ খেতে সাধল না। চরের কৃষক তো, কঠিন মনের মানুষ! কিংবা হয়তো ভেবেছে, সাধলে খাব না।

যমুনার বিস্তীর্ণ চরে থাকা এই বাথানগুলোর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। বছরের শুষ্ক সময় অর্থাৎ প্রায় সাত থেকে আট মাস চরজমিতে যথেষ্ট পরিমাণ ঘাস মেলে। মহিষের জন্য এটি আদর্শ আবাসস্থল। রাখালরা নদীপাড়ি দিয়ে চরে চলে আসেন, ঝুপড়িতে গড়ে তোলেন অস্থায়ী বসতি। তাঁরা প্রতিদিন মহিষ চরান, দুধ দোহান, নৌকায় করে তা পাঠান শহরের বাজারে। বাকি সময়গুলোতে, অর্থাৎ বর্ষার তিন থেকে চার মাস, তারা ফিরে যান নিজ নিজ গ্রামে।

এই পুরো ব্যবস্থাটি চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় যথেষ্ট শৃঙ্খলাবোধ ও অভিজ্ঞতা। শুধু চরের ঘাসে হয় না, মহিষদের জন্য দানাদার খাদ্যও সরবরাহ করতে হয়। তাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য টিকা ও ওষুধের ব্যবস্থাও করতে হয়। একেকটি বাথানে সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০টি পর্যন্ত মহিষ পালন করা হয়। চমকপ্রদ বিষয় হলো, এই মহিষগুলোর রয়েছে নিজস্ব নাম। কেউ কালু, কেউ রাজা, কেউবা ধবলা। রাখালরা নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয় মহিষরা। একসময় যে চরগুলো ছিল জনশূন্য, সেই জায়গাগুলোই এখন হয়ে উঠেছে কর্মচঞ্চল খামার।

আমরা কথা বলি আরেকজন অভিজ্ঞ রাখালের সঙ্গে, নাম নিরঞ্জন ঘোষ। বয়স সত্তরের কাছাকাছি। শীতল বাতাসে তাঁর কণ্ঠ যেন কিছুটা ভারী, তবে স্মৃতিমেদুরতায় ভরা। তিনি বলেন, ‘আমার বাবা মহিষ পালন করতেন, আমিও সেই কাজ ধরে রেখেছি। একেকটা মহিষকে আমি ছেলের মতো চিনি। কোনটা কখন কী খেতে চায়, কখন অসুস্থ হয়, সব বুঝি। এই পেশাতেই আমি ভালো আছি। তবে আমার ছেলেপেলেরা এই পেশায় আসতে চায় না।’

রাখালদের জীবন খুব সহজ নয়। চরের নির্জনতায় থাকতে হয় মাসের পর মাস। বৈরী আবহাওয়া, নদীভাঙনের শঙ্কা, কিংবা হঠাৎ করে মহিষের অসুস্থতা, সবই সামাল দিতে হয়। তবু তাঁরা এই পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন। কারণ এটি তাঁদের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে, যেমনটি বললেন আমিরুল, ‘অনেক ঝুঁকি আছে ঠিকই, কিন্তু লাভও কম নয়। মহিষের দুধের বাজার ভালো, আর এই পেশায় খরচ তুলনামূলক কম।’

সকালে দুধ দোহানোর পর নৌকায় করে পৌঁছে যান জামালপুরের মাদারগঞ্জে মিল্ক ভিটায়। এ বাথানে যে এই কাজটি করেন তাঁর নাম নূরুল হক। প্রায় চল্লিশ বছর তিনি এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। বাথানগুলোর আর্থিক পরিধিও অনেক বড়। একেকটি মহিষ দিনে ২৩ লিটার দুধ দেয়। বড় বাথানে দৈনিক উৎপাদন হতে পারে প্রায় হাজার লিটারের মতো। স্থানীয় বাজারে এই দুধ সরাসরি বিক্রি হয় অথবা দুগ্ধশিল্পের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত হয়। এতে একদিকে যেমন রাখালরা আয় করছেন, অন্যদিকে শহরের মানুষের জন্য আসছে পুষ্টিকর দুধের জোগান।

তবে বিগত সময় যতটা ভালো গেছে, এই সময় ততটা ভালো যাচ্ছে না বলে মত দিলেন আমিরুল ইসলাম। তিনি আট মাসের জন্য ৩৫ লাখ টাকায় লিজ নিয়েছেন এই চর। এর মাঝে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে গো-খাদ্যের দাম। সব মিলিয়ে লাভ-লোকসানের হিসাবটা করা সহজ হচ্ছে না।

শঙ্কায় আছেন এই বছরের হিসাবনিকাশ নিয়ে। বলছিলেন, এই পেশার উন্নয়নে রয়েছে অনেক সম্ভাবনা, যদি তা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সহায়তা পায়। চরজমিতে বিদ্যুৎ ও পানির সহজলভ্যতা, স্বাস্থ্যসেবা, পশুচিকিৎসা, দুধের হিমায়িত সংরক্ষণব্যবস্থা এবং বাজারজাতকরণে আধুনিক পদ্ধতির প্রয়োগ এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা প্রয়োজন। তাতে শুধু মহিষ পালনের পেশাটাই লাভজনক হবে না, বরং তা হয়ে উঠবে একটি টেকসই এবং আধুনিক কৃষি উদ্যোগ।

আজকের দিনে যেখানে অনেক তরুণ শহরমুখী, গ্রামীণ পেশাগুলোকে তুচ্ছ মনে করছে, সেখানে এ ধরনের ঐতিহ্যবাহী পেশা ধরে রাখা ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে আকর্ষণীয় করে তোলা অত্যন্ত জরুরি। নীতিনির্ধারক ও উন্নয়নকর্মীদের উচিত হবে এই কর্মঠ, সাহসী মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, যাতে তাঁরা আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন।

সারিয়াকান্দির কর্নিবাড়ি চর এবং এর মতো আরও অনেক চরজমি প্রমাণ করছে, বাংলাদেশের কৃষি আজও শক্তিশালী। শুধু প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তব সহায়তা। নদীর বুকে গড়ে ওঠা এই নীরব বিপ্লব আমাদের শেখায় উদ্যোগ, শ্রম আর সাহস থাকলে প্রতিকূলতাকেও জয় করা যায়।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
আপনা মাঝে শক্তি ধর
আপনা মাঝে শক্তি ধর
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ
আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ

১৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)
রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক
ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল
সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা