শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৩, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

আলোচিত দুই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনস ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের সীমাহীন দুর্নীতি, অনিয়ম ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বছরের পর বছর। গত ১৬ বছর তারা লাখ কোটি টাকার      দুর্নীতি, অনিয়ম করেছে। টেন্ডার জালিয়াতি করেছে, ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে কাজ করছে। নিম্নমানের কাজ করে বিল তুলে নিয়েছে। কাজ না করেও বিল তুলে নিয়েছে। আর এসব অপকর্ম এবং অনিয়ম ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। কেউ তাদের প্রশ্ন করেনি। তাদের কোনো বিচার হয়নি। এমনকি দুর্নীতি দমন কমিশনও তাদের তদন্ত করতে গিয়ে থমকে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব দুর্নীতি থামাতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং প্রভাবশালী নেতা মির্জা আজম। মির্জা আজমের কারণেই তমা-ম্যাক্স অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। তাদের দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উন্নয়ন বাজেটের সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেত পরিবহন ও যোগাযোগ অবকাঠামো খাত। এর মধ্যে স্থানীয় ঠিকাদারদের মধ্যে রেলের সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে ম্যাক্স ও তমা গ্রুপ। মূলত আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় এ দুই প্রতিষ্ঠান রেলের সব মেগা কাজ করেছে। আর এসব কাজের ক্ষেত্রে হয়েছে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতা। এসব কাজে দফায় দফায় প্রাক্কলিত মূল্য বাড়ানো হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রাজবাড়ী-টুঙ্গিপাড়া রেলপথ প্রকল্প, পাবনা-ঈশ্বরদী-ঢালাচর রেলপথ, চট্টগ্রাম দোহাজারি থেকে রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ। আখাউড়া-লাকসাম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ দফায় দফায় বাড়িয়ে তমা ও ম্যাক্স গ্রুপ লোপাট করেছে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা। অথচ এসবের বিরুদ্ধে বিভাগীয় পর্যায়ে যেসব তদন্ত হয়েছিল তার কোনোটাই আলোর মুখ দেখেনি। বরং যেসব প্রকল্প পরিচালক তমা-ম্যাক্সের নজিরবিহীন লুটপাটের প্রতিবাদ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে দেওয়া হয়েছে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। তাদের বদলি করা হয়েছে। তমা এবং ম্যাক্সের বিরুদ্ধে প্রথম দুর্নীতির অভিযোগ আসে ২০১৮ সালে। দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান টিম তমা-ম্যাক্সের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল রেলপথ নির্মাণকাজে টেন্ডার ছিনতাই ও চীনা কোম্পানি লিমিটেড কর্মকর্তাদের অপহরণের তথ্য-প্রমাণও পায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ তদন্ত আটকে যায়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন প্রভাবশালী কমিশনার (সদস্য) ছিল মির্জা আজমের আত্মীয়। তদন্তের একপর্যায়ে মির্জা আজম দৃশ্যপটে আসেন। তমা-ম্যাক্সকে নিয়ে দুদকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ বৈঠকের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশন সব তদন্ত ধামাচাপা দেয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে গত বছরের ১৫ জানুয়ারি আবার তমা-ম্যাক্সের দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত শুরু করেছিল। গঠন করা হয়েছিল তিন সদস্যের কমিটি। এ কমিটিও তমা-ম্যাক্সের পরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে টাকা পাচার করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের সন্ধান পায়, কিন্তু সেটিও আলোর মুখ দেখেনি। তাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে সামনে আসেন মির্জা আজম। মির্জা আজমের হস্তক্ষেপের কারণে শেষ পর্যন্ত তমা-ম্যাক্স গ্রুপের দুর্নীতি আবারও ধামাচাপা দেওয়া হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের সূত্রগুলো বলছে, দুদকের ভিতরে-বাইরে প্রভাবশালী মহলের তদবিরে এসব অনুসন্ধান শেষ পর্যন্ত এগোতে পারেনি। সূত্র বলছে, তমা-ম্যাক্সের যোগসাজশে বাংলাদেশে রেলওয়ে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণে গড়ে ওঠে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেলের সব মেগা প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নিতেন। বড় বড় প্রকল্পের দরপত্র আহ্বানের পরপরই শুরু হয় তাদের অশুভ তৎপরতা। যেসব প্রতিষ্ঠান দরপত্র কেনে, তাদের সবাইকে চাপ দিয়ে সিন্ডিকেটের ছায়াতলে নেওয়া হয়। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে ক্যাডার বাহিনী তাকে জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে। উল্লেখ্য যে, বিভিন্ন টেন্ডারের প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ দেওয়া হতো মির্জা আজমকে। মির্জা আজম সেই অর্থের একটি অংশ ছাত্রলীগ এবং যুবলীগের ক্যাডারদের পুষতেন। যেহেতু মির্জা আজম আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং একসময় তিনি যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, এ জন্য সম্রাটবাহিনীসহ যুবলীগের সন্ত্রাসী গ্রুপটি ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। যখনই কোনো টেন্ডার হতো, তখনই মির্জা আজমের নির্দেশে। ছাত্রলীগ, যুবলীগের সন্ত্রাসীরা এ টেন্ডার কার্যক্রমের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতেন। শুধু তমা এবং ম্যাক্সের পছন্দের প্রতিষ্ঠান ছাড়া আর কাউকে টেন্ডার জমা দিতে দেওয়া হতো না। টেন্ডার জমা দেওয়ার এ প্রক্রিয়া ছাড়াও আরও বহু বহুমাত্রিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিল এ দুটি প্রতিষ্ঠান। যখনই একটি টেন্ডার তৈরি করা হতো, তখন তমা-ম্যাক্স মির্জা আজমের সহায়তায় টেন্ডার ডকুমেন্ট পরিবর্তন করার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন। যতক্ষণ পর্যন্ত এ টেন্ডার ডকুমেন্ট তাদের পছন্দমতো পরিবর্তন না হতো, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই টেন্ডার আলোর মুখ দেখত না। তারপরও যদি কোনো বিদেশি কোম্পানি বা ব্যবসায়ী টেন্ডার জমা দিতে যেত, তাহলে তাদের টেন্ডার ছিনতাই করা হতো। এ রকম টেন্ডার ছিনতাইয়ের ঘটনা রেলে ছিল একটি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। সবাই জানতেন মির্জা আজমের ক্যাডাররা টেন্ডার জমা দেওয়ার দিন উপস্থিত হবেন এবং তাদের টেন্ডার জমা দিতে দেবেন, যারা তমা এবং ম্যাক্সের নিয়ন্ত্রণাধীন।

২০০৮ সালে তমা-ম্যাক্সের দুর্নীতি নিয়ে গঠিত দুদকের তদন্ত কমিটি অনুসন্ধান করে দেখে যে, তমা-ম্যাক্স সিন্ডিকেট ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণের কাজের টেন্ডার ছিনতাই করে এবং চীনা কোম্পানি চায়না লিমিটেড কর্মকর্তাকে অপহরণ করে। এ অভিযোগে ওই কোম্পানি একটি মামলা দায়ের করলেও পরে থানায় মামলা নিয়ে বেশি দূর এগোতে পারেনি। থানার কর্মকর্তারা এটি মির্জা আজমের মামলা হিসেবে ধামাচামা দেয়।

অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণে কয়েকটি দেশি-বিদেশি কোম্পানি দরপত্র ক্রয় করে। যেসব প্রতিষ্ঠান দরপত্র ক্রয় করে তাদের সবাইকে নিয়ে তমা-ম্যাক্স সিন্ডিকেট গঠন করে। দরপত্র কেনার সব দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিন্ডিকেটে শামিল হয়। একমাত্র চায়না লিমিটেড সম্মত না হয়ে তারা আলাদাভাবে টেন্ডার জমা দেয়। চাইনিজ ঠিকাদারের প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধিদের অস্ত্রের মুখে অপহরণ করা হয়। এ অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছিল যুবলীগ এবং ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ থেকে জানা যায়, এ টেন্ডার জমা দেওয়ার দিন মির্জা আজম নিজেই রেলভবনে উপস্থিত ছিলেন। তার নিয়ন্ত্রণে এবং নির্দেশে এসব ঘটনা ঘটে। রেল ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিকে উদ্ধার করা হয় এবং টেন্ডার জমা দেওয়া হয়। কিন্তু এ নিয়ে রেলপথ অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করলেও সেই তদন্ত কমিটি কোনো কাজ করেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন এ নিয়ে অনুসন্ধান করলেও এ অনুসন্ধানের প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন কোনো মামলাও করতে পারেনি। অনুসন্ধান শেষ পর্যন্ত অসমাপ্ত থেকে যায়।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে, দুর্নীতির তমা এবং ম্যাক্স সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করেনি। ধীরগতিতে কাজ করে তারা মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি খরচও বাড়িয়ে নিয়েছে। ফলে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা গচ্চা গেছে।

চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ যৌথভাবে করেছে তমা এবং ম্যাক্স। ২০১০ সালে শুরু হলে এ কাজ এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত রেললাইনের কাজ ২০১৪ সালে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। সময় বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সব প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয়ও বেড়েছে। গোপালগঞ্জ থেকে খুলনা পর্যন্ত রেললাইন হচ্ছে। সেই কাজও পেয়েছে তমা এবং ম্যাক্স। তমা এবং ম্যাক্স সারা দেশে রেলওয়ের যে কাজ করেছে, তার সব কাজই এ রকম অনিয়ম এবং স্বেচ্ছাচারিতা রয়েছে।

দুদকের সাম্প্রতিক সময় অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, গত এক যুগের ব্যবধানে শুধু রেল না, সড়ক ও জনপথ, বিআইডব্লিউটিএ, গণপূর্ত, স্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, ক্রীড়া পরিষদ, সিভিল এভিয়েশনসহ বিভিন্ন দপ্তরের হাজার হাজার কোটি টাকার টেন্ডার বাগিয়ে নিয়েছে তমা এবং ম্যাক্স গ্রুপ। মগবাজার-মৌচাক উড়াল সড়ক নির্মাণে তমা কন্সট্রাকশনের সঙ্গে সরকারের চুক্তি মূল্য ছিল ৩৪৪ কোটি টাকা। সেটা বেড়ে ৪২০ কোটি টাকা হয়েছে। অর্থাৎ চুক্তি মূল্যের চেয়ে সরকারের ৭৬ কোটি টাকা বেশি ব্যয় হয়েছে। ২০১২ সালে এই প্রকল্প শুরু হয়ে ২০১৫ সালের শেষ হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে।

খাদ্য অধিদপ্তরের অধীনে মোংলা-সাইলো নির্মাণকাজ পায় তমা কনস্ট্রাকশন। এ প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ছিল ৪৪৪ কোটি টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করে তারা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়। সেই সঙ্গে খরচও বাড়ে ৫৪ কোটি টাকা।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তর কমপ্লেক্স নির্মাণে তমার চুক্তি ছিল ১২৪ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত এ প্রকল্পের খরচ হয় ১৪১ কোটি টাকা। ১৭ কোটি টাকা বেশি খরচে দুই বছরের এ প্রকল্প ছয় বছরে শেষ হয়।

শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ, জামালপুর প্রকল্পের আওতায় ২৭টি প্যাকেজের মধ্যে তমা কনস্ট্রাকশন একাই পায় ৮টি প্যাকেজের কাজ। এ প্রকল্প ২০১৬ সালে শুরু হয়, ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা কাজ শেষ করে ২০২১ সালে। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৭১৭ কোটি টাকা।

পরে তা ২৩৩ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৯৫০ কোটি টাকা করা হয়। এসব প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং ব্যয় বৃদ্ধির কাজে সরাসরি তদারকি করতেন মির্জা আজম। যখনই এ নিয়ে কোনো রকম অনিয়ম হতো, তখন সেসব অনিয়মকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য মির্জা আজম কাজ করতেন। মূলত তমা এবং ম্যাক্সের পাহারাদার হিসেবে মির্জা আজম কাজ করতেন। বিনিময়ে মির্জা আজম তৈরি করেছেন সম্পদের পাহাড়। এভাবেই বছরের পর বছর এ দুটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। তাদের সব দুর্নীতি, অনিয়মকে প্রশ্রয় দিত তৎকালীন সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ওকসের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ওকসের

২০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর
বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন
অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি
বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১
সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা
বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক
আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ
কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করলেন সেলেনা গোমেজ ও বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ে করলেন সেলেনা গোমেজ ও বেনি ব্ল্যাঙ্কো

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ
স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত
কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ১০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দিল অক্সফোর্ডএকিউএ
বাংলাদেশে ১০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দিল অক্সফোর্ডএকিউএ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ম ভাঙলে পরীক্ষার ফল স্থগিতের সতর্কতা
নিয়ম ভাঙলে পরীক্ষার ফল স্থগিতের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের আগে আমিরাতের ভিসা জটিলতায় সৌম্য
আফগানিস্তান সিরিজের আগে আমিরাতের ভিসা জটিলতায় সৌম্য

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব হার্ট দিবসে রূপগঞ্জে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব হার্ট দিবসে রূপগঞ্জে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগাম টমেটো চাষে সফল কৃষক মোবারক
আগাম টমেটো চাষে সফল কৃষক মোবারক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে
তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে

নগর জীবন

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ