শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

আবু তাহের খান
প্রিন্ট ভার্সন
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক বিশ্বব্যাংকের বহুল আলোচিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে এই মর্মে আশঙ্কা ব্যক্ত করা হয়েছে যে এ বছর বাংলাদেশে অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা গত বছরের ৭ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯ দশমিক ৩ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। অর্থাৎ এ সময়ে আরও প্রায় ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে অতিদরিদ্র শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে। অন্যদিকে এ সময়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থানকারী মানুষের সংখ্যা গত বছরের ২০ শতাংশ থেকে বেড়ে ২২ দশমিক ৯ শতাংশ হবে বলে ওই প্রতিবেদনে হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। অর্থাৎ এ বছর বাংলাদেশে দরিদ্র মানুষের তালিকায় আরও প্রায় ৫৩ লাখ নতুনভাবে যুক্ত হচ্ছে। এদিকে দেশে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য ওঠানামার মধ্যে থাকলেও কিছুতেই তা সাধারণ সহনসীমার মধ্যে আসছে না। সর্বশেষ এপ্রিল মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ, যার মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির এ উচ্চধারা অব্যাহত থাকলে, যা থাকার আশঙ্কাই সর্বাধিক, মানুষের প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা সহসাই এমন এক স্তরে গিয়ে পৌঁছে যেতে পারে, যা দেশে দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যাই শুধু বাড়াবে না-মধ্যম আয়গোষ্ঠীর মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও জীবনযাপনের অন্য সূচকগুলোকেও প্রচণ্ড ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। এর মধ্যে ব্যয় কাটছাঁট করার কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়বে ন্যূনতম পুষ্টিস্তর রক্ষার বিষয়টি। এমনি পরিস্থিতিতে দারিদ্র্য পরিস্থিতির মোকাবিলায় অর্থাৎ এর অবনতি ঠেকানোর লক্ষ্যে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যদি জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তাহলে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার দুই-ই স্থবিরতার মুখে পড়তে পারে। বিশ্বব্যাংক ইতোমধ্যে এ মর্মে প্রাক্কলন হাজির করেছে যে এ বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে মাত্র ৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং তা হলে সেটি হবে গত ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। উল্লেখ্য গত ২০ বছরের মধ্যে দেশে সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ, ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনাকালে। আর এরকম একটি অবস্থায় দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির চাপ মোকাবিলায় সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার আওতায় কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, সেটি অনেক বড় আলোচনা। অতএব সে বিস্তৃত আলোচনায় না গিয়ে এখানে শুধু দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে যা উল্লেখ করা হয়েছে, সেটি যাতে পরবর্তী বছরগুলোত আর বৃদ্ধি না পায়, তার জন্য বিভিন্ন করণীয়ের অংশ হিসেবে ক্ষুদ্র, কুটির ও গ্রামীণ শিল্পের উন্নয়নে কী কী করা যায়, তা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।

দারিদ্র্য প্রশমনে ক্ষুদ্র, কুটির ও গ্রামীণ শিল্পের উন্নয়নকে কৌশল হিসেবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে গোড়াতেই যে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখা দরকার, সেগুলো হচ্ছে : এক. শিল্পনীতিতে দেওয়া সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের সর্বোচ্চ বিনিয়োগসীমা হচ্ছে যথাক্রমে ১৫ কোটি ও ১০ লাখ টাকা। ফলে ক্ষুদ্র শিল্পকে সাধারণভাবে যত ক্ষুদ্র ভাবা হয়, আনুষ্ঠানিক সংজ্ঞায় সেটি আসলে তত ক্ষুদ্র নয়-এর চেয়ে অনেক বড়। দুই. কুটির শিল্পের একটি বড় অংশ গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত হলেও ক্ষুদ্র শিল্পের প্রায় সবই এখন পর্যন্ত শহর বা আধা-শহরাঞ্চলে অবস্থিত। তবে সাম্প্রতিক সময়ে অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ক্ষুদ্র শিল্প এখন একইভাবে গ্রামাঞ্চলেও স্থাপন করা সম্ভব। তিন. কুটির শিল্প পৃথিবীজুড়েই মূলত ব্যক্তিগত নৈপুণ্যভিত্তিক শিল্প। ফলে এ শিল্পে কর্মসংস্থানের হার তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি এবং ক্ষুদ্র শিল্পেও এ হার যথেষ্ট উচ্চবর্তী। চার. শিল্পনীতির সংজ্ঞায় ‘গ্রামীণ শিল্প’ বলতে আলাদা কোনো শিল্প নেই বিধায় বিনিয়োগসীমা নির্বিশেষে গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত যে কোনো শিল্পই হচ্ছে গ্রামীণ শিল্প। এবং পাঁচ. কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাগণ অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজেই নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মী ও কারিগর। ফলে এ শিল্পের বিকাশ ও উন্নয়নে খুব স্বাভাবিকভাবেই একধরনের বাড়তি মমতা ও অঙ্গীকারাবদ্ধতা যুক্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে, যেটি এ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের একটি বড় শক্তি। তো, এ রকম একটি পটভূমিতে দারিদ্র্য বিমোচন ও নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পক্ষে অবদান রাখার বিপুল সুযোগ রয়েছে বলাটাই শুধু যথেষ্ট নয়। বরং বলা প্রয়োজন যে এ কাজের জন্য এরচেয়ে বেশি সুযোগ এই মুহূর্তে আর কোনো খাতেই নেই। ফলে এ খাতের বিকাশকে কীভাবে আরও ত্বরান্বিত করা যাবে এবং সেটিকে কীভাবে আরও অধিক গুণগত মানসম্পন্ন ও প্রতিযোগিতা-সক্ষম হিসেবে গড়ে তোলা যায়, সে বিষয়ে একই সঙ্গে নীতিনির্ধারণী ও বাস্তবায়ন উভয় পর্যায় মিলে সমন্বিত ব্যবস্থা গ্রহণ করাটা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করি। আর সে লক্ষ্যে এ ক্ষেত্রে আশু ব্যবস্থা গ্রহণার্থে কতিপয় প্রস্তাব কর্তৃপক্ষীয় বিবেচনার জন্য নিচে তুলে ধরা হলো।

এক. বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক), মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) প্রভৃতি যেসব প্রতিষ্ঠানের মাঠপর্যায়ে বিস্তৃততর প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো রয়েছে, তাদের উচিত হবে গ্রামের শিক্ষিত তরুণদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের উদ্যোক্তাবৃত্তিতে উৎসাহিত করা এবং এর ধারাবাহিকতায় তাদের জন্য উদ্যোক্তা উন্নয়নসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা।

দুই. ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক তাদের শর্ত দেওয়া আছে যে তাদের বিনিয়োগযোগ্য ঋণ তহবিলের একটি ন্যূনতম অংশ কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাতে বিতরণ করতে হবে এবং গ্রামাঞ্চলে শাখা বাড়াতে হবে। কিন্তু বাস্তবে এ শর্ত বা নির্দেশনা প্রতিপালনের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অনেকটাই পিছিয়ে আছে। এমতাবস্থায় দেশে বিরাজমান নাজুক দারিদ্র্য পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্য সামনে রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এ বিষয়ে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর প্রতি জরুরি ভিত্তিতে একটি তাগিদপত্র জারি করে, তাহলে সিএমএসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাবে। আর এ ব্যাপারে বিসিকের উচিত হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে উল্লিখিত কাজটি দ্রুত করিয়ে নেওয়া এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে চলা ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতা প্রদান করা। তিন. বিসিক, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, বিআরডিবি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের আওতায় বর্তমানে নারী উন্নয়নের জন্য যেসব কার্যক্রম ও কর্মসূচি চালু আছে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত হবে সেগুলোকে যতটা সম্ভব গ্রামমুখী করে তোলা এবং গ্রামের নারী কারুশিল্পী, কারিগর ও কর্মীদের প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও প্রণোদনা দিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করা।

চার. সৃজনশীল নতুন উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সম্প্রতি  ৯০০ কোটি টাকার যে উদ্যোক্তা তহবিল (স্টার্টআপ ফান্ড) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, সেটির উপকার যাতে শহুরে উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি গ্রামীণ উদ্যোক্তারাও পান, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।

পাঁচ. ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প খাতে নতুন উদ্যোক্তা অনুসন্ধান ও বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সেবা খাতের পরিবর্তে উৎপাদনমূলক শিল্প প্রকল্পকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কারণ সেখানে উৎপাদন ও কর্মসংস্থানের হার দুই-ই বেশি। আর এ দুটি বিষয়ে এগিয়ে থাকতে পারলে স্বাভাবিকভাবেই তা দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রেও বিশেষভাবে সহায়ক হবে। মোটকথা উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে প্রত্যক্ষ অবদান রাখা-এ উভয় বিবেচনা থেকেই সেবা খাতের বিপরীতে উৎপাদন খাতকে এগিয়ে রাখতে হবে।

ছয়. উপরোল্লিখিত পাঁচ ধরনের বিশেষায়িত উদ্যোগের বাইরে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যান্য নিয়মিত কার্যক্রমগুলোকেও এখন থেকে আরও জোরদার করতে হবে এবং সে ক্ষেত্রে সিএমএসএমই খাতে নিকট ভবিষ্যতে গড়ে উঠতে যাওয়া শিল্প-কারখানাগুলো যাতে উৎপাদনশীলতার সঙ্গে আপস না করেও দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, সেদিকটির প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। বাংলাদেশের যে ২০ শতাংশ বা নতুন হিসাব অনুযায়ী ২২ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ বর্তমানে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে, তাদের প্রত্যেকের জীবনে দারিদ্র্যের বয়সকাল তাদের স্ব-স্ব বয়সের সমান। অর্থাৎ তারা সবাই জন্মের প্রথম দিন থেকেই এ দারিদ্র্যের সঙ্গে বসবাস করে আসছে। সেই সুবাদে দারিদ্র্য তাদের কাছে একটি অতিপরিচিত বিষয়। ফলে বিষয়টি কষ্টের হলেও এ ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে এক ধরনের অভ্যস্ততা গড়ে উঠেছে। কিন্তু এ বছর নতুন করে যে ৫৩ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাবে, তারা কেউই -ইতোপূর্বেকার কষ্টকর জীবনের সঙ্গে অভ্যস্ত ছিল না। ফলে বিষয়টি তাদের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করার পাশাপাশি তা বড় ধরনের নতুন সামাজিক অসন্তুষ্টিরও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এমতাবস্থায় দারিদ্র্যবিমোচনের বৃহত্তর স্বার্থে এবং শেষোক্ত সামাজিক অসন্তুষ্টির ঝুঁকি এড়ানোর লক্ষ্যে দেশে এই মুহূর্তে উৎপাদন বৃদ্ধি ও নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয়টিকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রহণের কোনোই বিকল্প নেই এবং সে ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র,  কুটির ও গ্রামীণ শিল্পই হচ্ছে উত্তমতম বিকল্প।

লেখক : সাবেক পরিচালক, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) শিল্প মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
রাজনীতিতে সহাবস্থান
রাজনীতিতে সহাবস্থান
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
সর্বশেষ খবর
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

এই মাত্র | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে অপহরণের ২৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী
মুকসুদপুরে অপহরণের ২৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'
'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগানে কাজ করতে গিয়ে অপহৃত কৃষক, মুক্তিপণে মুক্ত
বাগানে কাজ করতে গিয়ে অপহৃত কৃষক, মুক্তিপণে মুক্ত

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্ত থেকে লাউডস্পিকার সরিয়ে উত্তেজনা কমাতে চাইছে দুই কোরিয়া
সীমান্ত থেকে লাউডস্পিকার সরিয়ে উত্তেজনা কমাতে চাইছে দুই কোরিয়া

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে মন্দিরের দেয়াল ধসে নিহত ৮
দিল্লিতে মন্দিরের দেয়াল ধসে নিহত ৮

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে শতাধিক এসএসসি কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
মেহেরপুরে শতাধিক এসএসসি কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৌলভীবাজারে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাকৃতিক হীরার চেয়েও শক্ত হীরক তৈরি করলেন চীনা বিজ্ঞানীরা
প্রাকৃতিক হীরার চেয়েও শক্ত হীরক তৈরি করলেন চীনা বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক তুহিনের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাভার প্রেসক্লাবের মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিনের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাভার প্রেসক্লাবের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কাঠালিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত করলো ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
কাঠালিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত করলো ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুহিন হত্যার বিচারসহ রাবি সাংবাদিকদের ৪ দফা দাবি
তুহিন হত্যার বিচারসহ রাবি সাংবাদিকদের ৪ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা
লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করতে ডিও লেটার দিলেন অর্থ উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করতে ডিও লেটার দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টানা বৃষ্টিতে সড়কে ধস হুমকিতে স্কুল ভবন
বগুড়ায় টানা বৃষ্টিতে সড়কে ধস হুমকিতে স্কুল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে
রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির
কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির

শনিবারের সকাল

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা