শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

ধর্মের সঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার সম্পর্কটা কি পিতার সঙ্গে পুত্রের সম্পর্ক? হ্যাঁ, অনেকটা তা-ই। তবে অবশ্যই যোগ করতে হবে যে সাম্প্রদায়িকতা ধর্মের নষ্টপুত্র। ধার্মিকরা অনেকেই সে কথা বলবেন, কেউ কেউ বলতে চাইবেন যে দুয়ের মধ্যে কোনো সম্পর্কই নেই। সেটা ঠিক নয়। ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই রয়েছে, তবে সুস্থ সম্পর্ক নয়। কেননা ধর্ম হচ্ছে আধ্যাত্মিক, সাম্প্রদায়িকতা সম্পূর্ণ বৈষয়িক। দুয়ের ক্ষেত্র তো অবশ্যই আলাদা, লক্ষ্যও ভিন্ন। সাম্প্রদায়িকতা নষ্ট ছেলের মতোই উগ্র আচরণ করে, তবে যত তার আস্ফালন, সবটাই কিন্তু ধর্মের জোরে। সাম্প্রদায়িকতা কেবল ধর্মীয় নয়। অন্য প্রকারেরও হতে পারে এবং হয়ে থাকে। কিন্তু কোনো সাম্প্রদায়িকতাই ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার মতো প্রবল নয়, কেননা তাদের কারও কাছেই ততটা পৈতৃক সম্পত্তি নেই, ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার কাছে যতটা রয়েছে। ধর্ম মানুষের জন্য আশ্রয় বটে। বঞ্চিত মানুষ কার কাছে যাবে, কোথায় গিয়ে প্রার্থনা করবে, আশ্রয় খুঁজবে ধর্ম না থাকলে? সাম্প্রদায়িকতাও আশ্রয় দেয় মানুষকে, যেমন বিভক্ত করে, তেমনি আবার ঐক্যবদ্ধও করে বটে এবং ঐক্যবদ্ধ মানুষেরা গৌরবও পায় ওই আশ্রয় পেয়ে গেলে।

রাষ্ট্রও বিভাজন পছন্দ করে। করে এজন্য যে রাষ্ট্র স্বার্থ দেখে একাংশের, অপরাংশের নয়। কতকাল আগে আদর্শ রাষ্ট্রের একটি পরিকল্পনা দাঁড় করিয়েছিলেন প্লেটো। সেই পরিকল্পনায় শ্রেণিতে শ্রেণিতে পরিষ্কার বিভাজন ছিল। শ্রমিকেরা উৎপাদন করবে, সৈনিকরা দেশ রক্ষা করবে, আর দার্শনিকরা করবেন দেশ শাসন। নিচের লোক ওপরে উঠতে পারবে না। কখনো নয়। এরকম একটা ব্যবস্থা কল্পনা করা সহজ ঠিকই, কিন্তু বাস্তবায়িত করা খুবই কঠিন। কেননা নিচের লোকেরা সব সময় মেনে নেয় না। অনেক সময়েই বিদ্রোহ করে। তখন দরকার পড়ে সেনাবাহিনীর। বস্তুত সেনাবাহিনী দেশ রক্ষা যতটা না করে, তার চেয়ে অনেক বেশি করে শাসকশ্রেণির স্বার্থ রক্ষা।

ভারতের প্রাচীন শাসকেরা তাই একটি কাজ করলেন খুব ভালোভা্েব তাঁদের দিক থেকে। শ্রেণিবিভাজনটাকে চিরস্থায়ী করে নিলেন, সঙ্গে ধর্মকে যোগ করে দিয়ে। তাঁরা বলিয়ে নিলেন যে সবকিছুই পূর্বজন্মের কর্মফল। তুমি যে শূদ্র হয়েছ, তার কারণ পূর্বজন্মে তুমি পাপ করেছিলে। আর আমি যে ব্রাহ্মণ হয়ে জন্মেছি, তার কারণ এই যে পূর্বজন্মে আমি পুণ্য করেছিলাম। নিশ্চয়ই করেছিলাম, নইলে ব্রাহ্মণ হলাম কী করে? এরকমের যুক্তি যখন দাঁড় করানো যায়, তখন আর সিপাহি-সান্ত্রীর আবশ্যকতা থাকে না, মানুষ আপনা থেকেই শ্রেণিবিভাজনটা মেনে নেয়। প্রতিবাদ করে না। অগোছালো রাষ্ট্র গোছালোভাবে শ্রেণিবিভাজনকে সাজিয়ে নিয়েছে।

পিতার ধর্মকে এভাবে শ্রেণিবিভাজনের সঙ্গে যুক্ত করতে পারার পেছনে একটা বড় উপাদান ছিল এই যে এ উপমহাদেশে ধর্মের জন্য ক্ষেত্র বেশ প্রশস্ত ও উর্বর ছিল। খুব বেশি কিছু না করেও বস্তুগত সিদ্ধি লাভের সুযোগ মানুষকে উৎসাহিত করেছে আধ্যাত্মিক, অতীন্দ্রিয়বাদী ইত্যাদি হতে। রীজনের জন্য যে শ্রম করা আবশ্যক সেটা না করে লোকে রিভিলেশনের ওপর আস্থা রাখাটা পছন্দ করেছে। জ্ঞান অতীন্দ্রিয়লোক থেকে টুপ করে পড়েছে, ইন্দ্রিয়লোকে তাকে অর্জন করতে হয়নি, যুক্তি ও পরিশ্রমের সাহায্যে।

শাসকেরা তাই ধর্মকে সহজেই পেয়ে গেছেন, ব্যবহারের অস্ত্র হিসেবে। আর্যরা পেয়েছে, মোগলরাও পেয়েছে। ধর্মের ব্যাপারে উদার যে আকবর বাদশাহ, তিনিও যে ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন তা বলা যাবে না। তিনিও দ্বীন-এ-এলাহি নামে একটি নতুন ধর্মমত চালু করতে চেয়েছিলেন সর্বধর্মের সমন্বয় ঘটিয়ে। পরবর্তীকালে আমাদের এই বাংলাদেশেও দেখেছি, ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে ইহজাগতিকতা না বুঝিয়ে আরও বেশি করে, স্বাধীনভাবে, ধর্ম চর্চাকেই বোঝানো হয়েছে। ইহজাগতিকতাকে পুষ্ট করেনি, ধর্মবাদিকতাকেই বরং পুষ্ট করেছে। প্রকৃত ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ হলো ধর্ম ও রাষ্ট্রকে পরস্পর থেকে আলাদা করে ফেলা, আর এখানেই থাকে ইহজাগতিকতার পক্ষে প্রসারের একটি চমৎকার সুযোগ ধর্মনিরপেক্ষতা।

উপমহাদেশে ধর্ম ও রাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করা সহজ হয়নি। প্রাক-ইংরেজ যুগে সমাজে একধরনের স্থবিরতা ছিল। তবু তার ভিতরও পুঁজিবাদী বিকাশের একটি সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছিল বৈকি। ইংরেজ আগমনে সেটা গেল নষ্ট হয়ে। স্থবিরতা ধর্মের আধিপত্য বিস্তারের পক্ষে সহায়ক, সব সময়ই। ওদিকে পুঁজিবাদী ইংরেজ ভারতবর্ষে এসে সামন্তবাদী মানসিকতাকে উৎসাহিত করতে থাকল। সেটা আরেক দিক। অন্য এবং আরও গভীর দিকটি হলো, পরাধীনতা। মানুষের স্বাধীন বিকাশের পক্ষে বাধা হয়ে দাঁড়াল এই বৈদেশিক শাসন। পরনির্ভরতা, অদৃষ্টবাদ এবং সর্বোপরি আত্মসমর্পণের ঘটনা ঘটল এবং ঘটতে থাকল কিছুটা প্রকাশ্যে, অপ্রকাশ্যে আরও বেশি। ইংরেজ অবশ্য তার ধর্ম চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেনি। সাম্রাজ্যবাদের দ্বিতীয় ফ্রন্ট হিসেবে মিশনারিরা কাজ করবে ভেবেছিল, কিন্তু ১৮৫৭-এর সিপাহি অভ্যুত্থানের পর থেকে ইংরেজ বুঝে নিল যে ধর্মের ব্যাপারে হাত দেওয়া বিপজ্জনক হবে। তার চেয়ে ভালো দেশি মানুষদের ধর্মবোধকে সাংস্কৃতিক ও সামাজিকভাবে উৎসাহিত করা। সেজন্য তারা প্রাচ্যবিদ্যার প্রসার চাইল। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে উৎসাহিত করল। পুঁজিবাদের স্বাধীন বিকাশের পথ অবরুদ্ধ করে দিয়েই অবশ্য ভারতবর্ষের জন্য সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষতি করেছিল দীর্ঘস্থায়ী ইংরেজ শাসন। ওই অবরোধের উল্টো পিঠে শক্তিশালী হচ্ছিল সামন্তবাদ।

রাজনীতিতেও তার প্রবেশ ঘটেছে বৈকি। সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াইটা সামন্তবাদ বিরোধিতার দায়িত্ব পালন করেনি। বরং দেখা গেছে, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে লড়াইটা নিজেই সামন্তবাদী চরিত্র ধারণ করেছে। দেশকে মাতার মতো পূজা করা, ধর্মবাদী আন্দোলনে মা-কালীকে অনুপ্রেরণাদায়িনী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, এসব ঘটনা সামন্তবাদের প্রতি আনুগত্যের লক্ষণ বটে। এটা ঠিক যে সে মুহূর্তে প্রধান দ্বন্দ্ব সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গেই ছিল, সামন্তবাদের সঙ্গে নয়। কিন্তু ওটা আরও বেশি ঠিক যে সামন্তবাদবিরোধিতা পরিহার করে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রাম শক্তিশালী করা যায়। আর যদি সাম্রাজ্যবাদকে একমাত্র শত্রু মনে করে সামন্তবাদকে মিত্র জ্ঞান করা হয় তাহলে সামনে এগোনোর কোনো উপায়ই থাকে না, এগোতে গিয়েও পিছিয়ে আসতে হয়। ইংরেজ আমলে, বলা বাহুল্য, ওই ঘটনাই ঘটেছে। প্রবল ইংরেজবিরোধিতার অন্তরালে ধর্মীয় চেতনা শক্তিশালী হয়েছে। যে বুর্জোয়ারা স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করছিলেন, তারা নিজেরা স্বাধীন ছিলেন না। রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন হওয়ার প্রশ্নটা তো ওঠেই না, সাংস্কৃতিকভাবেও স্বাধীন ছিলেন না। তাঁরা আবদ্ধ ছিলেন সামন্তবাদী চিন্তা-চেতনায়। আরও যে ক্ষতির ঘটনা ঘটল সেটা হলো সাম্প্রদায়িকতার বৃদ্ধি। উপমহাদেশের কৃষক নানা ঐতিহাসিক কারণে ধর্মভীরু ছিল বটে, কিন্তু সাম্প্রদায়িক ছিল না। বিচ্ছিন্ন গ্রামগুলোতে ধর্মীয় সহনশীলতা অত্যন্ত স্পষ্ট রূপেই লক্ষণীয় ছিল। স্বাধীনতার যে লড়াইতে হিন্দু-মুসলিমের একত্রে লড়ার কথা, সেখানে তা ঘটল না। সামন্তবাদী ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও বক্তব্য এসে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রথমে বিচ্ছিন্নতার, পরে বিরোধের সৃষ্টি করল। সংখ্যালঘু মুসলমান সংখ্যাগুরু হিন্দুকে মিত্র হিসেবে না দেখে, শত্রু হিসেবে দেখতে শিখল। এবং ইংরেজের রাষ্ট্র এ ক্ষেত্রে যে ভূমিকাটা তার নিজের পক্ষে নেওয়া স্বাভাবিক সেটাই নিয়েছে। বিভেদকে উৎসাহিত করেছে, শাসনের স্বার্থে। শেষ পর্যন্ত ওই রাষ্ট্র ভেঙে যে দুটো হলো, এবং হওয়ার পরও কোনোটিতেই যে সাম্প্রদায়িক সমস্যার সমাধান হলো না, তার কারণ ইংরেজ আমলে সৃষ্ট ওই সাম্প্রদায়িক বিভাজন ও বিরোধ।

আসল ভাগটা ছিল শ্রেণির সঙ্গে শ্রেণির। সেই ভাগাভাগিটাকে অস্পষ্ট ও আচ্ছাদিত করে রাখবার কাজে ধর্ম খুবই সাহায্য করল তার নষ্টপুত্র সাম্প্রদায়িকতার মাধ্যমে। যে দ্বন্দ্বটা বাঁধার কথা ছিল শ্রেণিতে শ্রেণিতে, তা বাঁধল সম্প্রদায়ে সম্প্রদায়ে। স্বাধীনতার অন্য নাম হয়ে দাঁড়াল সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা।

বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল চারটি রাষ্ট্রীয় মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। কিন্তু এ মূলনীতিগুলো বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সেটি একটি মর্মান্তিক সত্য। রাষ্ট্রের হওয়ার কথা ছিল সম্পূর্ণরূপে ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ ইহজাগতিক। কিন্তু রাষ্ট্র তা হয়নি, কেন যে হয়নি তার কারণগুলো বেশ স্পষ্ট। প্রথম সত্য হলো এই যে ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থটাই শাসক শ্রেণির কাছে পরিষ্কার ছিল না। এমনকি তাদের কাছেও নয়, যারা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন এবং ধর্মীয় জাতীয়তাবাদের ধ্বজাধারীদের বিরুদ্ধে লড়েছেন। ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে তাঁরা ইহলৌকিকতা বোঝাননি, বোঝাননি এই প্রয়োজনটা যে ধর্ম ও রাষ্ট্রকে আলাদা করে ফেলতে হবে পরস্পর থেকে, বরং উল্টো বুঝিয়েছেন, সব ধর্মের সমান অধিকার এবং পারলে আরও বেশি ধর্মচর্চা করা।

এসব হলো ধর্মকে পুঁজি করে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের ঘটনা। পাশাপাশি এ সত্যও তো রয়ে গেছে যে উপমহাদেশের যে সাংস্কৃতিক ভূমি ধর্মবাদিতা ও ধর্মভীরুতার বিকাশের পক্ষে অত্যন্ত উপযোগী, সে ভূমি বাংলাদেশেও বিদ্যমান। বাংলাদেশে তার উর্বরতা শক্তি বরং বেশি। কেননা দেশটি অনেক বেশি দরিদ্র, অনেক বেশি পশ্চাৎপদ। দীর্ঘকাল এ ভূমি পরাধীন ছিল। আজও সে বিশ্ব পুঁজিবাদের অধীন। কাজেই মানুষ এখানে আত্মসমর্পণে অভ্যস্ত। সে আত্মসমর্পণ করেছে বিদেশি শাসকের কাছে, করেছে ভাগ্যের কাছে। তার আত্মবিশ্বাস নেই। তার জন্য খুবই প্রয়োজন পারলৌকিক আশ্রয়ের। যে জন্য ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা দুটোই টিকে আছে এ দেশে।

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মব ফ্যাসিজম!
মব ফ্যাসিজম!
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
লাখো কোটি টাকার ঋণ
লাখো কোটি টাকার ঋণ
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
হঠাৎ বন্যায় করণীয়
হঠাৎ বন্যায় করণীয়
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য
সর্বশেষ খবর
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের চারজন মাটিচাপা
সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের চারজন মাটিচাপা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যিক সিনেমাকে বিদায় বললেন কোয়েল!
বাণিজ্যিক সিনেমাকে বিদায় বললেন কোয়েল!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাউসফুল ৫’-এ চমক, থাকছে একাধিক এন্ডিং
‘হাউসফুল ৫’-এ চমক, থাকছে একাধিক এন্ডিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবসর নিলেন ম্যানইউ তারকা জনি ইভান্স
অবসর নিলেন ম্যানইউ তারকা জনি ইভান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমার্ধেই পিএসজির দুই গোল
প্রথমার্ধেই পিএসজির দুই গোল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৌরনদীতে ট্রলার ডুবে নারীর মৃত্যু
গৌরনদীতে ট্রলার ডুবে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকস্মিক ঝড়ে অচল মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া, জরুরি অবস্থা জারি
আকস্মিক ঝড়ে অচল মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাবে হামাসের সংশোধনী প্রস্তাবনা
গাজায় যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাবে হামাসের সংশোধনী প্রস্তাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাককে ধাক্কা, নিহত ১
গোবিন্দগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাককে ধাক্কা, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে বড় পরিবর্তন! পিএসজি-ইন্টারের একাদশে নতুন চমক
ফাইনালের আগে বড় পরিবর্তন! পিএসজি-ইন্টারের একাদশে নতুন চমক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, প্রস্তুত আশ্রয়কেন্দ্র
সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, প্রস্তুত আশ্রয়কেন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনে ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই ধরা খেল ৩৭ জন বিনা টিকিট যাত্রী!
ট্রেনে ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই ধরা খেল ৩৭ জন বিনা টিকিট যাত্রী!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্যোগের করণীয় বিষয়ে গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনা সভা
দুর্যোগের করণীয় বিষয়ে গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ
দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জাতীয় পার্টির মিছিলে হামলার অভিযোগ, আহত ৫
বরিশালে জাতীয় পার্টির মিছিলে হামলার অভিযোগ, আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশালের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন শেখ মুজিব: দুলু
বাকশালের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন শেখ মুজিব: দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে আপনার ফোনে? তালিকায় কি আছে আপনার মডেল?
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে আপনার ফোনে? তালিকায় কি আছে আপনার মডেল?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন
কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন
খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা
মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?
কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

৭৫৩ গেটম্যানের বেতন বন্ধ এক বছর
৭৫৩ গেটম্যানের বেতন বন্ধ এক বছর

নগর জীবন

কমেছে জ্বালানি তেলের দাম
কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

খবর

গুমের শিকার স্বজনদের ফিরে পেতে মানববন্ধন
গুমের শিকার স্বজনদের ফিরে পেতে মানববন্ধন

খবর

দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ
দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে