শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

লালপুর সাধারণ এক গ্রাম। জেলা শহরের যে এলাকায় আমার বাড়ি সেখান থেকে পৌনে চার মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে লালপুর। বর্মা (এখনকার মিয়ানমার) প্রত্যাগত এক ব্যক্তি ওই গ্রামে চা-নাশতা বিক্রির দোকান চালু করেন। বর্মিরা যা খায়, দোকানি নিজ হাতে সেসব খাবার তৈরি করতেন। স্বাদু খাবার। দ্রুত ‘বার্মিজ রেস্তোরাঁ’র নাম ছড়িয়ে পড়ে। নতুনের টানে শহরবাসী নরনারী লালপুরমুখো হতে থাকেন। ‘ওখানে খাব/ওখানে খেতেই হবে’ ভাবতে ভাবতে বছর দেড়েক পার করে দিই। এসে পড়ে এসএসসি পরীক্ষা।

‘সাত দিন পরেই তো ভ্যাজাল শুরু হইব। চল কাইলগা লালপুর যাই, বার্মিজ খাইয়া আসি’- প্রস্তাব করে সহপাঠী আবদুল করিম মিন্টু। পরীক্ষা নামক অনুষ্ঠানটিকে মিন্টু ‘মহাভ্যাজাল’ মনে করে। তবে ভাব প্রকাশের সময় বলে ‘ভ্যাজাল’। যারা পরীক্ষারে ডরায় না তাদের প্রতি সম্মানবশত সে ‘মহা’ কথাটি পরিত্যাগ করে। ভ্যাজাল মানে আসলের সঙ্গে নকলের মিশেলে ‘ভেজাল’ নয়। ভ্যাজাল মানে ঝামেলা, মানে বিরক্তিকর।

বিস্তর আনন্দ প্রাপ্তির সুযোগ অথচ খরচ সীমিত প্রমাণের জন্য আমরা রিকশার সওয়ারি হলাম না। সাইকেলে লালপুর রওনা দিই। যৌথ প্রকল্প। ভাগাভাগির চালনা। একবার মিন্টু চালায়; আমি সাইকেলের পেছনের আসনে বসি। আবার মিন্টু বসে; আমি চালাই। তিনবার চালক আর তিনবার যাত্রী বদল করতে করতে গন্তব্যে পৌঁছি। রেস্তোরাঁ দেখে মুগ্ধ হতে পারিনি। খড়ে ছাওয়া চালের নিচে দুটি টেবিল। আটজন গ্রাহক নড়বড়ে চেয়ারে কোনোমতে আসীন। আশাহত মিন্টুর মন্তব্য- ‘আল্লাহরে আল্লাহ, হাতির পিঠে বইসা ব্যাঙ দেখতে আইছি নাকি!’

রেস্তোরাঁয় ক্রেতার ভিড় শুরু হয়েছে। খেতে বসে আমরা অনুভব করি হস্তি দর্শনে আমরা পিঁপড়ার পিঠে চেপে এসেছি। মজাদার সব খাবার। পেটভরে খেতে ইচ্ছে হলেও উপায় নেই। তহবিলে টানাটানি। আমরা স্থির করলাম দুই দিন পর আবার এসে খেয়ে যাব। নির্ধারিত দিনে সকাল ১০টায় ফের লালপুর পৌঁছি। কপাল মন্দ। বার্মিজ রেস্তোরাঁ বন্ধ। খুলবে সন্ধ্যায়। দোকানির বাল্যবন্ধুর মা মারা গেছেন। বন্ধুকে সান্ত্বনা দিতে তিনি সাত মাইল দূরে বন্ধুবাড়ি গেছেন। দ্রুত বাড়ি পৌঁছার জন্য আমরা বিকল্প পথে সাইকেল চালাতে থাকি।

পথিমধ্যে টংঘরে স্থাপিত এক দোকানে আমাদের যাত্রাবিরতি। এখানে মুদি পণ্য এবং টিনের পটে ভর্তি ঘনীভূত দুধ দিয়ে বানানো চা পাওয়া যায়। দোকানের সামনে তিন দিকে লম্বা টুল পাতা। তাতে বসা গ্রাহকরা চা খায় আর গভীর নিষ্ঠায় পরচর্চা করে।

আমি আর মিন্টু চায়ের অর্ডার দিয়ে বাঁদিকের টুলে বসলাম। ডানদিকের টুলে বসা তিন ব্যক্তি আমাদের দুজনকে মনোযোগ দিয়ে দেখতে থাকেন। এদের মধ্যে হালকাদেহী পঞ্চাশোর্ধ্ব লোকটির থুতনিতে লম্বা লম্বা সামান্য কিছু দাড়ি। থিন পেপারে তৈরি বিড়ি ফুঁকছেন তিনি। বলেন, ‘মার্চাবরা কোন বাড়িতে গেছিলেন?’ মার্চাবরা মানে মাস্টার সাহেবেরা। যারা স্কুল-কলেজে পড়ে, তাদের আমার জেলার নিরক্ষরজনরা ‘মাস্টার সাহেব’ উচ্চারণপূর্বক সম্মান প্রদর্শন করার প্রথা ছিল একসময়।

প্রশ্নকর্তার নাম যে মনসাদ উল্লাহ, তা দুই সঙ্গীর সঙ্গে তার কথাবার্তায় স্পষ্ট হলো। বর্মি খাবার খেতে এসে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যাচ্ছি শুনে মনসাদ বলেন, ‘আল্লায় যা করেন ভালার লাই করেন। খাইতে পাইল্লে তো মনের আনন্দে পাকা রাস্তা দিয়া সাইকেল ছুটাইতেন। তখন তো শর্টকাট পথ ধইরতেন না। আংগো লগে মার্চাবগো দেখাও হইত না।’ এমন সময় মনসাদের পেছনে এসে দাঁড়ায় সুঠামদেহী এক যুবক। বলে, ‘মনসাদ কাগা, কেমন আছেন?’

পেছন ফিরে মনসাদ বলেন, ‘রহমতনি? কিরে ব্যাডা তোর হইছেটা কী? অনেক দিন দেখি না। গেছিলি কোনাই।’ রহমত জানায়, আত্মগোপনে ছিল এত দিন। শুনে মনসাদ যা বললেন তার মর্মার্থ হলো, দুনিয়ার সবাই তো পালিয়ে বেড়ায় না। যে পালিয়ে থাকতে বাধ্য হয় তার তো পোড়া কপাল। এ ধরনের কপাল যাদের তারা হয় ফুলের মতো পবিত্র, নয়তো বুঝতে হবে তার রয়েছে খবিশের চরিত্র। রহমতের সমস্যাটা কোথায় আপত্তি না থাকলে সে তা খুলে বলতে পারে।

রহমত জানায়, তার বিরুদ্ধে তিনখানা মামলা ঠুকেছেন লোকমান সাহেব। তিনখানাই মিথ্যা মামলা। গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য সে গা-ঢাকা দিয়ে থাকে। প্রায় প্রতিদিনই তার খোঁজে পুলিশ আসে বাড়িতে। জবেদ আলীর আবু তাহেরপুকুরপাড়ের উল্টাদিকের জমির মাটি লোপাট করতে করতে সেখানে পুকুর বানিয়ে ফেলেছেন লোকমান। জবেদ আলী মামলা করে লোকমানের বিরুদ্ধে। মামলায় সাক্ষী হয় রহমত। তাই লাখপতি লোকমান ‘উচিত শিক্ষা’ দিচ্ছেন। মনসাদ বলেন, ‘তুই হইলি গিয়া রাজমিস্ত্রির জোগালি। দিন আইনা দিন খাওনের অবস্থা তোর। লোকমান সাবের তো টাকা গননের লাই অটোমেটিক মেশিন লাগে। ওনার লগে টক্কর দিতে গেছস। মরিচ দিয়া কান চুলকাইলে জ্বালাপোড়া তো সহন লাগে রে বাপ।’

সইবার একটা সীমা থাকে। রহমত আর পারছে না। দুই-তিন দিন পরপর আলতাফ দারোগা আসে আর উঁচু গলায় মাকে বলে, তোমার দাঙ্গাবাজ পোলারে সারেন্ডার করতে বল। লোকমান সাহেবের খামারের তিনটা কর্মচারীর মাথা ফাটাইছে রহমত। ওনার ট্রাকের টায়ার চুরি করেছে। ওনার মাইয়াগোরে জানে মাইরা ফালাবে হুমকি দিচ্ছে। মা বলে, ‘আমার মাসুম পোলা’। জীবনে কাউরে একটা চিমটি পর্যন্ত কাটে নাই। না কইয়া কারও গাছের কাঁচা আম পর্যন্ত ছোঁয় নাই। সেই পোলায় খুনখারাবি করবে বিশ্বাস হয় আপনের?’ দারোগা তখন নিচু গলায় বলে, ‘না। বিশ্বাস হয় না। তবু আসি। আসতে হয়। চাপ আছে। ৫০ টাকা দাও, যাই গা।’

ভরসা দেন মনসাদ উল্লাহ, ‘ঘাবড়াইস নারে ব্যাডা। সন্ধ্যায় চল লোকমান স্যারের বাড়িত। এক্কেরে সোজা ওনার পায়ে পড়বি আর চেহারায় আফসোস আর কান্দনের মিথ্যা ভাব ফুটাইয়া কইবি, ভুল করছি স্যার। মাফ কইরা দেন। বাকিটা আমি সামাল দিমু। বুইঝছসনি?’

মাথা নাড়ে রহমত। হ্যাঁ, কী কী করতে হবে সে বুঝতে পেরেছে।

২. হিমানীর কী কী করতে হবে বলা হয়েছিল। সে সব বুঝেও ছিল। যা যা বুঝেছিল সেই মতো কাজ করাও শুরু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ একটা প্রশ্ন আসে তার মাথায়। কেন জানি মনে হয়, সরল সজ্জন নাগরিক যারা তাদেরও কখনো কখনো হিমানীর মতোই প্রশ্নের সমস্যায় ভুগতে হয়। কে এই হিমানী?

সিনেমার নায়িকা হিমানী। প্রশংসনীয় তার অভিনয়। দারুণ রূপসী এই অভিনেত্রীকে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন উত্তম দাস। ১৯৯১ সালে কলকাতা হয়ে নয়াদিল্লি যাওয়ার সময় তিন দিন কলকাতায় থেকেছি। ওই সময় জনপ্রিয় স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান উত্তম দাসের একটি অডিও ক্যাসেট কিনেছিলাম। সমাজের নানা রকম অসংগতিকে হাসিঠাট্টার আবরণে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে উত্তমের রয়েছে চমৎকার মুনশিয়ানা। গাইতেও পারেন নিখুঁত। ভারতের বিখ্যাত সব ফিল্ম স্টারের গলা নকল করেন অবিকল।

ক্যাসেটে উত্তমের মুখে বিয়ের আসরে পূজারি ঠাকুর আর কনের ভাইয়ের শিশুপুত্রের মধ্যকার ঘটনাটি আমি বহুবার শুনেছি আর হেসেছি। যাদের শুনিয়েছি তারাও খুব উপভোগ করেছেন। পিসির বিয়ে, দাদু তাকে সমর্পণ করছেন। দাদুর পাশেই বসা ছোট্ট নাতি, বয়স ছয়। ঠাকুর কনের বাপকে বলেন, ‘আমি যা বলব আপনি তা-ই বলবেন। বলুন, আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ সঙ্গে সঙ্গে নাতি বলল, ‘আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ ঠাকুর বলেন, ‘তুমি না খোকা। তোমার দাদু বলবে।’ নাতি বলে, ‘তুমি না খোকা, তোমার দাদু...।’ ঠাকুর বলেন, ‘মহামুশকিল! এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে, য়্যাঁ?’ খোকা বলে, ‘মহামুশকিল। এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে?’ ঠাকুর বলেন, ‘উঠে যাও খোকা। এখানে তোমার কোনো কাজ নেই।’ খোকা বলে, ‘উঠে যাও। এখানে তোমার কাজ নেই।’ মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে যায় ঠাকুরের, ‘ভাগ্ পাজি ছেলে নইলে কষে চড় মারব তোর কানে। একদম ঠসা হয়ে যাবি।’ খোকাও কথাগুলোর পুনরাবৃত্তি করে। রুষ্ট ঠাকুর বললেন, ‘এভাবে চললে তো পাগল হয়ে যাব মশাই!’ খোকা বলে, ‘তো যাও না পাগল হয়ে। বাধা দিচ্ছে কে!’

ক্যাসেটে ‘উদ্ধার’ প্রসঙ্গেও একটা কাহিনি বর্ণনা করেছেন উত্তম দাস। পাহাড়ি এলাকায় ফিল্মের শুটিং চলছে। নায়িকা হিমানীকে দৃশ্য বোঝাচ্ছেন পরিচালক : টিলার ওপর ওই যে ছাতিম গাছ দেখছো, ডান হাতে সেই গাছের কাণ্ড ধরা অবস্থায় তুমি গান গাইবে আর চারদিকে চক্কর দেবে। এমন সময় ভিলেন এসে তোমায় জাপটে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করবে। তুমি চিৎকার করবে ‘বাঁচাও বাঁচাও’। চিৎকার শুনে নায়ক অরবিন্দ গাছের ওপর থেকে লাফ মেরে নেমে এসে ভিলেনের হাত থেকে তোমায় উদ্ধার করবে।

আর ইউ ক্লিয়ার? পরিচালকের প্রশ্ন। নায়িকা হিমানী বলে, ইয়েস স্যার। পরিচালক বলেন, ফাইন! নাউ গো টু দ্যাট ছাতিয়ান ট্রি অ্যান্ড গেট রেডি টু সিং অ্যান্ড সার্কেলিং। নায়িকা চলে যায় টিলার ওপরকার গাছের কাছে। কলাকুশলীরা সবাই যার যার দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত। ক্যামেরার পাশে বসা পরিচালক ‘অ্যাকশন’ বলতে যাচ্ছিলেন কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা নায়িকা হিমানী টিলার ওপর থেকে দৌড়ে ছুটে আসে পরিচালকের কাছে।

অ্যানি প্রবলেম? জানতে চান পরিচালক। হিমানী বলে, ‘স্যার, চিৎকার শুনে অরবিন্দ এসে ভিলেনের কবল থেকে আমায় উদ্ধার করবে, এই-ই তো!’ পরিচালক বলেন, ‘একজ্যাকটলি।’ হিমানী বলে, ‘এটা তো বুঝলাম। কিন্তু অরবিন্দের কবল থেকে আমায় কে উদ্ধার করবে বুঝতে পারছি না স্যার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যস্ত সাফা কবির

শোবিজ

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

সংহার
সংহার

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

কারখানায় শিশু শ্রমিকের লাশ
কারখানায় শিশু শ্রমিকের লাশ

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ে লুট
জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ে লুট

দেশগ্রাম

হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা

দেশগ্রাম

যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী
যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া

সাহিত্য

স্বামী হত্যায় স্ত্রী ও প্রেমিকের যাবজ্জীবন
স্বামী হত্যায় স্ত্রী ও প্রেমিকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

মেঘনায় অজ্ঞাত তরুণীর লাশ উদ্ধার
মেঘনায় অজ্ঞাত তরুণীর লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফরের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ বিএনপির
সাবেক এমপি জাফরের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ বিএনপির

দেশগ্রাম