শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

শায়খ আহমাদুল্লাহর জুমার মিম্বর থেকে

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

প্রিন্ট ভার্সন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

বর্তমানে আমরা যে পৃথিবীতে বসবাস করছি, তা যেন এক যুদ্ধের নগরী। ভালোবাসা, মায়ামমতার চেয়ে অস্ত্র উৎপাদনে এ পৃথিবীর আগ্রহ বেশি। পান থেকে চুন খসলেই দেশে দেশে যুদ্ধের দামামা বেজে উঠছে। যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ, রক্তপাত, হাজার হাজার প্রাণহানি। এর চেয়েও করুণ একসময়ে আমাদের নবীজি (সা.) পৃথিবীতে এসেছিলেন। তখন অজ্ঞতার আঁধারে ছেয়ে গিয়েছিল গোটা দুনিয়া। হানাহানি, মারামারি, রক্তপাত, জীবন্ত কন্যাসন্তান দাফন ছিল নৈমিত্তিক ঘটনা। গোত্রীয় দাঙ্গা এমন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল, মৃত্যুর আগে বাবা সন্তানকে অসিয়ত করে যেত, প্রতিশোধ না নিয়েই আমি মারা যাচ্ছি, তুমি এর বদলা নিও। কোনো একটি ঘটনার সূত্রে শুরু হওয়া যুদ্ধ প্রজন্মের পর প্রজন্ম অব্যাহত থাকত। ভালোবাসা দিয়ে সেই অসুস্থ সমাজকে রসুল (সা.) শান্তির সমাজে পরিণত করেছিলেন। মহান আল্লাহ রসুল (সা.)-কে জগৎগুলোর রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন। [আম্বিয়া ১০৭]। সত্যিই তিনি ছিলেন রহমতের আধার। ভালোবাসা দিয়ে তিনি পৃথিবীর খোলনলচে বদলে দিয়েছেন। অবশ্য এ পরিবর্তন ঘটাতে গিয়ে তাঁকে ২৭টি যুদ্ধে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু সেই যুদ্ধগুলোও আমাদের মানবিকতা শিক্ষা দেয়। নবীজি (সা.)-এর যুদ্ধগুলোর বেশির ভাগই আক্রমণাত্মক ছিল না, ছিল আত্মরক্ষামূলক, প্রতিপক্ষের চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ। এ যুদ্ধগুলোয় অংশ না নিলে মুসলমানরা অস্তিত্বের সংকটে পড়ত। আমরা জানি, হিজরতের পর মদিনায় ইসলাম একটি স্বাধীন রাষ্ট্রীয় কাঠামো লাভ করে। তখন মুসলিমদের আত্মরক্ষা, কৌশলগত প্রতিরোধ ও অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে পড়ে। ইসলামের প্রথম তিনটি বড় যুদ্ধ বদর, ওহুদ, খন্দক সবই সংঘটিত হয়েছে মদিনা কিংবা মদিনার উপকণ্ঠে বা অদূরে। যুদ্ধের ভৌগোলিক অবস্থানই বলে দেয়, যুদ্ধগুলো করতে মুসলমানরা বাধ্য ছিলেন। নয়তো তাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যেত। মূলত যুদ্ধ যখন ঘরের ভিতর ঢুকে পড়ে, প্রতিরোধ না করে তখন আর কোনো উপায় থাকে না। একই কথা মক্কা বিজয়ের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মক্কা বিজয় নবীজি (সা.)-এর সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব থেকে সংঘটিত হয়নি। বরং প্রতিপক্ষের শান্তিচুক্তি ভঙ্গের কারণেই মক্কায় অভিযান পরিচালিত হয়। অবিশ্বাস্য ব্যাপার হলো, এ বিরাট অভিযান পরিচালিত হয়েছে প্রায় রক্তপাতহীন অবস্থায়। অথচ মুশরিকদের অকল্পনীয় নির্যাতনের মুখে এই মক্কা থেকে নবীজি (সা.) একদা হিজরত করতে বাধ্য হয়েছিলেন। পৃথিবীর অন্য কোনো সেনাপতি হলে এ অভিযানে রক্তের নদী বয়ে যেত, লাশের পাহাড় রচিত হতো, নিহত ব্যক্তির স্বজনদের আর্তনাদে বাতাস ভারী হয়ে উঠত। কিন্তু রসুল (সা.) কোনো ধরনের প্রতিশোধ নেননি। তিনি সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। তিনি আমাদের শিখিয়েছেন, ক্ষমাই সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ।

নবীজি (সা.)-এর জীবনে সংঘটিত ২৭টি যুদ্ধে সর্বসাকল্যে ৪০০ মানুষ মারা গেছে। নবীজি (সা.)-এর জীবনের লক্ষ্য যে যুদ্ধ ছিল না বরং শান্তি প্রতিষ্ঠা ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য, ওপরের ‘৪০০’ সংখ্যাটাই তার বড় প্রমাণ। আবার নিহত এ মানুষগুলো বেসামরিক নাগরিক ছিল না। বরং অস্ত্র হাতে লড়াই করতে এসে তারা মারা গিয়েছিল। বর্তমান পৃথিবীর বাস্তবতায় এটা অবিশ্বাস্য ঘটনা। অবিশ্বাস্য এ কারণে যে আজকের পৃথিবীর কথিত শান্তিবাদীদের একটি বোমার আঘাতেই এর চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। তাও নারী-শিশুসহ বেসামরিক ৪০০ নাগরিক। শুধু তা-ই নয়, অনেক দেশ বেছে বেছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো বেসামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে বোমা মারে। অথচ রসুল (সা.)-এর সমরনীতি ছিল এমন : যুদ্ধে নারী, শিশু, বৃদ্ধদের আঘাত করা যাবে না। বেসামরিক নাগরিকদের ওপর আক্রমণ করা যাবে না। বৃক্ষ ও ফসলের খেত নষ্ট করা যাবে না। উপাসনালয়ে থাকা লোকদের হত্যা করা যাবে না। শুধু তা-ই নয়, নিহত ব্যক্তির শরীর বিকৃত করতে তিনি নিষেধ করেছেন। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, যুদ্ধের ময়দানে কাউকে হত্যা করতে হলে তার ওপর যেন অনুগ্রহ করা হয়, অমানবিক আচরণ যেন করা না হয়। বেঁচে থাকার প্রয়োজনে হালাল প্রাণী জবাই করে আমাদের খেতে হয়; কিন্তু জবাইয়ের সময় সেই প্রাণীর ওপর দয়া করার নির্দেশ তিনি আমাদের দিয়েছেন। নবীজি (সা.)-এর উপর্যুক্ত সমরনীতি এ বার্তা দেয়, প্রতিপক্ষের উসকানি, অপতৎপরতা এবং আক্রমণের মুখে কখনো কখনো যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার অনিবার্যতা আমাদের সামনে আসতে পারে; কিন্তু সেই যুদ্ধ যেন হয় মানবিক। সেই যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি যেন হয় কম, সেই যুদ্ধে অহেতুক নিষ্ঠুরতা যেন প্রদর্শিত না হয়। বর্তমান পৃথিবী নবীজি (সা.)-এর এই মানবিক সমরনীতি থেকে যোজন যোজন দূরে অবস্থান করছে। গত শতাব্দীতে সংঘটিত হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর দুটি মহাযুদ্ধ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষ মারা গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মারা গেছে ৭০-৮০ মিলিয়ন মানুষ। নিহত ব্যক্তির তিন ভাগের দুই ভাগই বেসামরিক নাগরিক। মানুষ নিজের ক্ষমতাকে সুগঠিত করতে এবং নিজের সাম্রাজ্যকে সম্প্রসারিত করার লক্ষ্যে তৈরি করছে ক্ষেপণাস্ত্র, মিসাইল, পারমাণবিক বোমা। সবকিছুই একটি শান্তিকামী পৃথিবীর জন্য হুমকি। যুদ্ধপ্রবণ এ সময়ে আমরা যদি রসুল (সা.)-এর আদর্শ ও সমরনীতি অনুসরণ করি, তবে এ অশান্ত পৃথিবীর আগুন অনেকটাই নিভিয়ে ফেলা সম্ভব।

 

                গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একব্যক্তির মৃত্যু
চকরিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একব্যক্তির মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক
শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান
ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও
পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত
বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা