শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

গাজা এখন জ্বলছে। সারা বিশ্বকে স্তম্ভিত করে গাজায় চলছে নারকীয় গণহত্যা, তাণ্ডব। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের এক নিকৃষ্টতম উদাহরণ সৃষ্টি হয়েছে ইসরায়েলি বর্বরতায়। গাজায় এই গণহত্যার প্রতিবাদ হচ্ছে বিশ্বজুড়ে। সারা বিশ্বেই শান্তিকামী মানুষ এই গণহত্যা বন্ধ, যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারও গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। সারা বিশ্বে ৭ এপ্রিল পালিত হয়েছে নো ওয়ার্ক, নো স্কুল কর্মসূচি। গাজার গণহত্যার প্রতিবাদে এই কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশও। বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সোমবার বন্ধ ছিল। দেশজুড়ে হয়েছে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ মিছিল, বিক্ষোভ। কিন্তু এই প্রতিবাদ মিছিল এবং বিক্ষোভে কিছু সুযোগসন্ধানী বিভিন্ন স্থানে দোকানপাটে হামলা করেছে, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ করেছে। একটা ভালো কাজ কীভাবে কিছু খারাপ মানুষের জন্য নষ্ট হয়, তার এক নিকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টি হলো গত ৭ এপ্রিল। এসব ঘটনা কোনোভাবেই ইসরায়েলের প্রতি ক্ষোভের প্রকাশ নয়। যারা ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে, তারা সুস্পষ্টভাবে অপরাধী, সুযোগসন্ধানী এবং লুটেরা। এরা দুর্বৃত্ত, অপরাধী। এই ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় না পবিত্র ইসলাম ধর্মের প্রতি সুবিচার করা হয়েছে, না গাজাবাসীর প্রতি জানানো হয়েছে সহানুভূতি। এভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাট বরং বিশ্বজুড়ে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করবে। যারা এসব অপকর্ম করেছে তারা শুধু বাংলাদেশের ক্ষতি করেনি, পবিত্র ধর্মকে অবমাননা করেছে।

বাংলাদেশের জনগণ শান্তিপ্রিয়। বাংলাদেশের জনগণ হিংসা, হানাহানি অপছন্দ করে। একে অন্যের সঙ্গে মমতার বন্ধনে থাকতে চায়। কিন্তু যখন এ দেশের মানুষ প্রতিবাদে মুখর হয়, তখন তার অধিকার আদায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করে। এ দেশের মানুষ বারবার এটা প্রমাণ করেছে। কিন্তু কোনো কিছু লুটপাট করা, দুর্বৃত্তায়ন ইত্যাদি আমাদের সংস্কৃতি নয়। বরং অন্যের আমানত হেফাজত করাই আমাদের ঐতিহ্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে লুটপাটের প্রবণতা ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে। কিছু কিছু সুযোগসন্ধানী দুর্বৃত্ত সুযোগ পেলেই বিভিন্ন স্থানে লুটপাট, হামলা এবং ভাঙচুর করছে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সময় থেকেই আমরা এই দুর্বৃত্তদের অপতৎপরতা লক্ষ করছি। সাধারণ মানুষ এতে বিরক্ত। তারা এই ঘৃণ্য তৎপরতাকে ঘৃণা করে। ৫ আগস্টের পর আমরা দেখলাম কিছু সুযোগসন্ধানী বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাল। তারা টার্গেট করে বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে লুটপাট করল। একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধ থাকতেই পারে। ব্যক্তির দুর্নীতি, গণহত্যা বা অপরাধের বিচার আইনের বিষয়। যখন কোনো ব্যক্তিকে অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়, তখন তার বিচারের জন্য নির্দিষ্ট আইন আছে। আইন অনুযায়ী তার বিচার হবে। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করেছে। কিন্তু বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়া এবং বিচারের নামে তার বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট করা কোনো সভ্যসমাজের কাজ নয়। এটি যারা করেছেন তারা শুধু অসভ্য বর্বর নন, তারা দেশদ্রোহীও বটে। এরা দেশের জন্য ক্ষতিকর। এই রাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক।

বাংলাদেশে গাজাবাসীর সমর্থনে যে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ হয়েছে সেটি অবশ্যই সমর্থনযোগ্য। বাংলাদেশের জনগণ বিশেষ করে তরুণসমাজ এই প্রতিবাদ-বিক্ষোভে সবার আগে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। তারা ৫ আগস্টের মতোই রাজপথে নেমে গাজাবাসীর প্রতি তাদের সমর্থন এবং সংহতি ব্যক্ত করেছেন। এটা অত্যন্ত আশার কথা। এর ফলে সারা বিশ্বের মুসলিম সমাজের জন্য বাংলাদেশ সমর্থনের বার্তা দিয়েছে। কিন্তু এই পুরো আয়োজনকে নষ্ট করে দিয়েছে কিছু লুটেরা দুর্বৃত্ত। তারা ভাঙচুর এবং লুটপাট করে একটা ভিন্ন বার্তা দিয়েছে। এমন সময় তারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, যখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্মেলন চলছিল। শতাধিক বিদেশি বিনিয়োগকারী ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। চার দিনের সম্মেলনে ৫০টি দেশের উদ্যোক্তাদের উপস্থিতিতে দেশে এই ঘটনা জঘন্য নিন্দনীয়। বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে বিভিন্ন বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশের বৈদেশিক বিনিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছিলেন। এরকম সময়ে এই হামলা এবং লুটপাটের ঘটনা বাংলাদেশ সম্পর্কে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের একটা নেতিবাচক ধারণা দেবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হবে, তৈরি হবে নিরাপত্তাহীনতা।

কিছু দিন ধরেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে নানা রকম কথাবার্তা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে। এ রকম শঙ্কার অন্যতম কারণ সব লুটপাট এবং বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা। ৫ আগস্টে বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন বাসাবাড়িতে হামলা, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি ঘটনা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভালোভাবে নেয়নি। অনেকেই মনে করেন, উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী এসব ধ্বংসাত্মক তৎপরতার মূল হোতা। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হিযবুত তাহরীরের সাম্প্রতিক তৎপরতা। ভারতে এসে মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসি গ্যাবার্ড বলেছেন, বাংলাদেশে খেলাফত প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলছে। বিশ্বজুড়ে যখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রচারণা হচ্ছে, ঠিক সে সময় কেএফসি, বাটা বা পিৎজহাটে সংঘবদ্ধ আক্রমণের ঘটনা উদ্বেগজনক নয় শুধু, বাংলাদেশের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এর ফলে বিশ্বে বাংলাদেশ সম্পর্কে একটা ভুল বার্তা যাবে। এত দিন ধরে যে প্রচারণাগুলো বাংলাদেশ সম্পর্কে হচ্ছিল, এ দেশে উগ্র মৌলবাদীরা ক্ষমতা দখল করেছে বা ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর উগ্র মৌলবাদীদের দাপট বেড়েছে সেই বক্তব্যগুলো আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই গাজার গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাপক বিক্ষোভ। এসব বিক্ষোভে তো কোনো ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। কেউ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকানপাট লুট করেনি। বাংলাদেশে কেন ঘটল? বাংলাদেশের মানুষ কখনো এ ধরনের লুটপাট বা অগ্নিসংযোগ করে না। বরং বিশ্বের বড় বড় উন্নত দেশে আমরা লক্ষ করি সেখানে এক মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ গেলে ভয়ংকর কাণ্ড ঘটে, লুটপাট, ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটে ব্যাপকভাবে। সৃষ্টি হয় অরাজকতা। বাংলাদেশ সেখানে উজ্জ্বল একটি ব্যতিক্রম। বিদেশের মানুষ একে অন্যকে পাহারা দেয়। একে অন্যের সম্পদ সংরক্ষণ করে। এ দেশের গ্রামে অনেক বাড়িতে রাতে দরজা দেওয়া হয় না। খোলা উঠোনে তারা একসঙ্গে সময় কাটায়। এ দেশের মানুষ কোনো কিছু পড়ে থাকলে তুলে নেয় না। এ দেশের মানুষ যেকোনো দোকানপাটে গিয়ে ভাঙচুরে অভ্যস্ত নয়। বরং এ ধরনের ঘটনা যখন ঘটে, তখন সাধারণ মানুষ বাধা দেয়, প্রতিরোধ করে। এ দেশের সিংহভাগ মানুষ সম্প্রীতির বন্ধন এবং একটি শান্তিময় জীবনযাপনে আগ্রহী। কিন্তু ইদানীং কিছু দুর্বৃত্ত সুপরিকল্পিতভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। ফলে একদিকে যেমন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে আতঙ্ক, নিরাপত্তাহীনতা, অন্যদিকে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বের কাছে একটা ভুল বার্তা যাচ্ছে। যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে তারা কখনো মানবতার পূজারি নয়। গাজার গণহত্যা নিয়ে তাদের কোনো আবেগ আছে বলে মনে হয় না। কারণ যে ভিডিওগুলো প্রকাশ পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, তারা জুতা, জিনিসপত্র ইত্যাদি নিয়ে দুর্বৃত্তের মতো পালাচ্ছে। এরা কী শুধু লুট করার জন্য করেছে, না এর পেছনে সুদূরপ্রসারী একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে হবে। আশার কথা, পুলিশপ্রধান এ ঘটনার পর কঠোর বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা এই সমস্ত হামলার সঙ্গে জড়িত, তারা লুটপাটকারী। তাদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন। বিডার নির্বাহী পরিচালকও এ ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

বাংলাদেশ অর্থনীতিতে একটা কঠিন সময় পার করছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ করেছেন। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটা বড় ধাক্কা। এর ফলে বাংলাদেশের পোশাক খাতে বড় ধরনের বিপর্যয় নামার আশঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। বিভিন্ন কারখানায় আগুন দেওয়া হয়েছে। সব ঘটনা ঘটিয়েছে এই দুর্বৃত্তরাই। এই কারখানাগুলো এখন পর্যন্ত খোলেনি। বহু শ্রমিক বেকার হয়ে আছে। এখন যদি এ ধরনের ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে তাহলে শুধু বিদেশি উদ্যোক্তারা নয়, দেশের উদ্যোক্তারাও তাদের উৎসাহ হারিয়ে ফেলবেন। কারও বিনিয়োগ এভাবে আগুনে পুড়ুক তা কেউ চায় না। জেনেশুনে কেউ লুটেরাদের হাতে নিজের সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ ধ্বংস হতে দেবে না। আর এ কারণেই গত সোমবার যে ঘটনা ঘটেছে, তা বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা ভয়ংকর বার্তা দিল। ফলে আবার অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বেন দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। নতুন করে বিনিয়োগের জন্য তারা দশবার চিন্তা করবেন। সরকারের উচিত লুটেরাদের কেবল গ্রেপ্তার নয়, যেসব ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানো। একজন মানুষ তার সারা জীবনের সম্পদ সঞ্চয় দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানটি শুধু তার আয়ের একমাত্র উৎস নয়, এই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা অনেকের আয়-রোজগারের একমাত্র পথ। এরকম বাস্তবতায় যখন একটি প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়, প্রতিষ্ঠানটি লুট হয়ে যায় তখন ওই উদ্যোক্তা কেবল নিঃস্ব হন না। নিঃস্ব হয়ে যায় বাংলাদেশ। বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। কাজেই অনেক হয়েছে। ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে যেভাবে থেমে থেমে লুটপাট এবং মব তাণ্ডব চলছে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে এ দেশের জনগণকে। ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে এবং তা এখনই।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী
যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী

দেশগ্রাম