শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

রেমিট্যান্সে আশার আলো

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্সে আশার আলো

তিন বছর ধরে দেশের অর্থনীতি ভালো নেই। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ার বদলে কমার প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। বিপদ ঠেকাতে হাত পাততে হচ্ছে আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর কাছে। যে শর্ত মেনে ঋণ নিতে হচ্ছে, তাতে অবস্থা দাঁড়িয়েছে শ্যাম রাখি না কূল রাখির মতো। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বাংলাদেশি পণ্য আমদানির ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত। এতদিন যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হতো। রাতারাতি তা আড়াই গুণ হয়ে যাওয়ায় চরম প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে বছরে গড়ে রপ্তানি হয় ৮৪০ কোটি ডলারের পণ্য। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৮০০ কোটি টাকার। শুল্ক বাড়ানোর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানি হুমকির মুখে পড়লে তা সমূহ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এ মহাদুর্দিনে দেশের অর্থনীতি সামাল দিতে পারে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। বিদেশে কর্মী প্রেরণ সংকুচিত হলেও বর্তমানে আমাদের প্রবাসী আয় অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। ২০২৪ সালে প্রবাসী আয় এসেছে ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছরের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। মার্চের হিসাব শেষে প্রবাসী আয় ৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। যা দেশের ইতিহাসে একক কোনো মাসে সর্বোচ্চ প্রাপ্ত রেমিট্যান্স। ২০২৪ সালের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত প্রবাসী আয় ছিল ১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে চলতি বছরের মার্চে একক মাসে প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির হার ৮৩ দশমিক ২৩ শতাংশ। অন্যদিকে গত কয়েক বছর থেকে এ বছর বিদেশে কর্মী প্রেরণ কমে এসেছে। ২০২৩ সালে ১৩ লাখেরও বেশি কর্মী কর্মের সন্ধানে বিদেশ গিয়েছেন। ২০২৪ সালে বিদেশ গিয়েছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৬৯ জন কর্মী। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে ৯৭ হাজার ৮৬৭ জন এবং ফেব্রুয়ারি মাসে ৬২ হাজার ৪৩৬ জন কর্মী বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে প্রেরিত কর্মীর আনুপাতিক হার গত বছরের তুলনায় ৩০ শতাংশ কম।

রিজার্ভ বড় তিনটি শ্রমবাজার মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে নতুন কর্মী প্রেরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জনশক্তি প্রেরণ খাত বেশি সংকুচিত হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৯৩ হাজার ৬৩২ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ৫৮৭ জন কর্মী গমন করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়া কর্মীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ৯৮ হাজার ৪২২ জন, ২০২৪ সালে ৪৭ হাজার ১৬৬ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ১৫০ জন। ওমানে ২০২৩ সালে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৩৫৮ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ২৪ জন কর্মী গমন করেন। অন্যদিকে আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার ইরাক, লিবিয়া ও বাহরাইনে দীর্ঘদিন  ধরে কর্মী প্রেরণ বন্ধ। কাতার ও কুয়েতে খুবই স্বল্পসংখ্যক কর্মী যাচ্ছেন, যারা রিটার্ন মাইগ্রেন্ট। সরকার দাবি করে, বাংলাদেশ থেকে ১৬৮টি দেশে কর্মী পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ৯৫ শতাংশ কর্মীই যাচ্ছেন মাত্র ছয়টি দেশে। বাকি দেশগুলোতে আসলে নামমাত্র কর্মী পাঠানো হচ্ছে, কোথাও তা ১ শতাংশেরও নিচে।

বৈদেশিক কর্মসংস্থান তৈরি সম্ভব না হলে বাংলাদেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা আরও ১০ শতাংশ বেড়ে যেত। দেশের কর্মক্ষম ২৫ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয় অভিবাসনের মাধ্যমে। অভিবাসনে ইচ্ছুক কর্মীদের সম্ভব হলে দুটি কিংবা অন্ততপক্ষে একটি কারিগরি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে বিদেশে যাওয়া উচিত। যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষাজ্ঞান, আইনকানুন, খাদ্যাভ্যাস, আবহাওয়া, কর্মপরিবেশ, বেতন সবকিছু ভালো করে জেনেবুঝে গেলে সমস্যা হওয়ার শঙ্কা কম থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার সরকারকেও খেয়াল রাখতে হবে দূতাবাসের সত্যায়ন, নিয়োগানুমতি, বহির্গমন ছাড়পত্র, স্মার্টকার্ড ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করার পরও যাতে মানি লন্ডারিং ও মানব পাচার আইনে কোনো রিক্রুটিং এজেন্সিকে হয়রানি হতে না হয়- সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে বৈদেশিক কর্মসংস্থান খাতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে। সৎ জনশক্তি প্রেরণকারীরা নিরাপত্তাহীনতার কারণে কর্মী প্রেরণ কার্যক্রম কমিয়ে ফেললে বা বন্ধ করে দিলে ঊর্ধ্বমুখী রেমিট্যান্স প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই এই খাতকে এগিয়ে নিতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে যৌথভাবে নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতে কাজ করতে হবে।

কর্মী পাঠানো সংকুচিত হলেও রেমিট্যান্স প্রবাহে আশার আলো দেখা যাচ্ছে। যদি আরও বেশিসংখ্যক দক্ষ, অতিদক্ষ, প্রফেশনালস বিদেশে প্রেরণ করা যায় তাহলে চলতি বছর আমরা ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আহরণ করতে পারব বলে আশা করা যায়। দুঃখের বিষয় গত ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতিকে চৌর্যবৃত্তির ওপর দাঁড় করানো হয়েছিল। একদিকে আমাদের রেমিট্যান্সযোদ্ধারা শ্রমে-ঘামে উপার্জিত অর্থ দেশে প্রেরণ করতেন, অন্যদিকে বিগত আওয়ামী শাসনামলে সরকার, কতিপয় রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ী এ চার চক্রের যোগসাজশে দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। অর্থ পাচারের সহযোগী হিসেবে কিছু বিচারপতি আজ্ঞাবহ হয়ে বিচারব্যবস্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। যা ছিল আমাদের আর্থিক খাতের এক কালো অধ্যায়। অর্থনীতির এ কালো অধ্যায় মোকাবিলায় অভিবাসী ভাইবোনেরা সব সময় তাঁদের অসামান্য অবদান অব্যাহত রেখেছেন।

রপ্তানির বড় খাত তৈরি পোশাক আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক প্রভাব, শ্রমিক অসন্তোষ, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইত্যাদি নানা কারণে পোশাক রপ্তানি খাত সংকুচিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ খাতে রপ্তানি করা পণ্য তৈরিতে বিদেশ থেকে কাঁচামাল ও এক্সেসরিজ আমদানি করতে রপ্তানি আয়ের একটি বড় অংশ আবার বিদেশে চলে যায়। ফলে নিট রপ্তানির পরিমাণ প্রদর্শিত রপ্তানির চেয়ে অনেক কম। অন্যদিকে দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি কমে আসছে। শ্রমিকের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি, পরিবেশগত কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে না পারা, আর্টিফিশিয়াল লেদারের গুরুত্ব বাড়াসহ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আরও কমে যেতে পারে। এ ছাড়া রপ্তানি খাতে সরকারকে নানা ধরনের প্রণোদনা ও ঋণসুবিধা প্রদান করতে হয়। যে ঋণের বড় একটা অংশই ব্যাংকগুলো ফেরত পাচ্ছে না। বিগত সরকারের আমলে আমদানি রপ্তানির আড়ালে আন্ডার ইনভয়েসিং ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে প্রচুর টাকা পাচার হয়েছে। সেই বিবেচনায় রপ্তানি আয়ের সঙ্গে তুলনা করলে প্রবাসীদের আয়ে তেমন কোনো বিনিয়োগ করতে হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নানা প্রতিকূল পরিবেশে শ্রমে-ঘামে উপার্জিত রেমিট্যান্স প্রেরণ করছেন আমাদের অভিবাসী ভাইবোনেরা। তাদের মধ্যে রয়েছে প্রবল দেশপ্রেম। দেশের প্রতি অগাধ ভালোবাসা। তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে গত মার্চে আমরা রেমিট্যান্স পেয়েছি ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যে রেমিট্যান্সের প্রত্যেকটি পরতে পরতে রয়েছে অভিবাসী কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রম। তাই সরকারের নীতি সহায়তার পাশাপাশি অভিবাসী কর্মীদের মর্যাদা বৃদ্ধিতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের অবদানের জন্য সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করাসহ দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তির মূল নায়ক হিসেবে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের আরও বেশি সম্মানিত করতে হবে।

বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণে সরকার ও ব্যাংকগুলোকে আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাংকগুলোকে হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মতো কর্মীর কর্মস্থলে গিয়ে অর্থ সংগ্রহ করতে হবে। সাত দিনে ২৪ ঘণ্টা অর্থ সংগ্রহের কাজ চালু রাখতে পারলে কর্মীরা তাদের সময়সুযোগমতো দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। কর্মীরা যাতে তাদের পছন্দমতো বিদেশি ওয়ালেটের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে আমাদের দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওয়ালেটে তাদের পরিবারের কাছে অ্যাপসের মাধ্যমে সহজেই রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। অর্থাৎ রেমিট্যান্স প্রেরণে অনলাইন পেমেন্ট সার্ভিস গেটওয়ে সহজতর করা গেলে প্রবাসী আয় আরও বাড়বে। তাহলে কর্মীর আত্মীয়স্বজনকে প্রেরিত অর্থ সংগ্রহের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হবে না। কারণ হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসে অবস্থানরত কর্মীদের বুকে টেনে নেয়। কর্মস্থল থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। আবার কর্মীর বাড়ি বাড়ি গিয়ে অর্থ পৌঁছে দেয়। তাই বিদেশে রেমিট্যান্স হাউসগুলোকে তাদের কাজের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি আরও সহজ করতে হবে। বর্তমানে সরকার প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো অর্থের ওপর ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। অভিবাসী ভাইবোনদের পাঠানো অর্থের ওপর সরকারি প্রণোদনা ২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪ শতাংশ করার সুপারিশ করছি। তাহলে কর্মীরা বৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে আরও উৎসাহিত হবেন, একই সঙ্গে সম্মানিত বোধ করবেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর আমরা আশা করছি অন্তবর্তী সরকারপ্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দয়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। খুব দ্রুতই বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁঁইয়া নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতের মাধ্যমে সংকুচিত শ্রমবাজার প্রসারের লক্ষ্যে কাজ করছেন। দেশের বেকারত্ব মোচন এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য আমাদের শ্রমবাজার সম্প্রসারণ ছাড়া বিকল্প আর কোনো পথ নেই। এ খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার, নীতিনির্ধারক, রিক্রুটিং এজেন্সি, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের যে স্বপ্ন দেখছে তা বাস্তবায়নে জনশক্তি প্রেরণ আরও বাড়াতে হবে। অভিবাসন কূটনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। আমরা রেমিট্যান্স প্রবাহে যে আশার আলো দেখতে পাচ্ছি সংকুচিত শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে সে আলো আরও বেশি ছড়িয়ে পড়লে দেশ আরও স্বনির্ভর হবে। প্রবাসী আয় বাড়ার পাশাপাশি আমাদের রিজার্ভের টানাপোড়েনও কমে আসবে। এটাই সবার প্রত্যাশা।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কালিজিরা
কালিজিরা
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
দখলের দৌরাত্ম্য
দখলের দৌরাত্ম্য
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
সর্বশেষ খবর
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র
আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে
আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন
মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে
ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দফা দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দফা দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ১৮ জনের করোনা পরীক্ষায় ৬ জন শনাক্ত
দেশে ১৮ জনের করোনা পরীক্ষায় ৬ জন শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বরিশালে বিএনপির গণঅবস্থান
বরিশালে বিএনপির গণঅবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক কারবারিদের হামলায় পুলিশ সদস্য আহত
মাদক কারবারিদের হামলায় পুলিশ সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের তৎপর থাকার নির্দেশ রেলের
নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের তৎপর থাকার নির্দেশ রেলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুবিতে ২ কোটি ৫ লাখ টাকার গবেষণা চেক বিতরণ
খুবিতে ২ কোটি ৫ লাখ টাকার গবেষণা চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
চাঁদপুরে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ানীবাজারে ট্রাকের ধাক্কায় তরুণ নিহত
বিয়ানীবাজারে ট্রাকের ধাক্কায় তরুণ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের পরবর্তী শুনানি সোমবার
ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের পরবর্তী শুনানি সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল
কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ
হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম