তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে চীন সহায়তা করলেও কতটুকু পানি পাওয়া যাবে, তা বলা যাচ্ছে না। ফলে এ প্রকল্পের পানি বণ্টন নিয়ে এক ধরনের শঙ্কা থেকেই যাবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসির সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভা শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ শঙ্কার কথা জানান। পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে-টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ ১৬টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে একনেক বৈঠকে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে সহায়তা দিতে নীতিগতভাবে সম্মত চীন। তবে ভারতের সহায়তা ছাড়া কতটুকু পানি মিলবে বলা যাচ্ছে না।
চীনের প্রাথমিক নকশা আছে। তবে সম্ভাব্যতা যাচাই হয়নি।
এ ছাড়া পায়রা সমুদ্রবন্দর ব্যর্থ হয়েছে। এটা সমুদ্রবন্দরও হবে না। একটা খালের বন্দরও হবে না। এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের যে নীতি তাতে আগামী দিনে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘের সহায়তা কতটা পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে বলেও জানান ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।