শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫২, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর ভরসা বসুন্ধরা গ্রুপ

বুকভরা সাহস ও হাজারো স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) পড়তে আসেন দেশসেরা মেধাবীরা। প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এসে প্রথমেই পড়েন অর্থনৈতিক সংকটে। বর্তমান সময়ে টিউশন পাওয়াও কঠিন থেকে কঠিনতর হয়েছে। কী করবেন ভেবে দিশাহারা হন স্বপ্নদেখা তরুণরা।
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর ভরসা বসুন্ধরা গ্রুপ

ঢাবির এমনই হাজারো তরুণের ভরসা ও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় মেধাবী অথচ অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়িয়ে শুভসংঘ তৈরি করছে নতুন ইতিহাস। দায়িত্বশীল ও মানবিক মানুষ হয়ে দেশ গঠনের অনুপ্রেরণা দিচ্ছে তরুণদের। বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পেয়ে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া হাজারো তরুণপ্রাণ এখন নিজেকে সৃষ্টিশীল করে তুলতে ব্যস্ত। তাঁরা জানিয়েছেন ভিন্ন ভিন্ন অনুভূতি।

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তাপ্রাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের এই অনুভূতিগুলো ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরবেন জাকারিয়া জামান। প্রথম পর্ব ছাপা হলো আজ

সাদিয়া হক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
সাদিয়া হক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট

আমার শিক্ষাজীবনে গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শক্তি বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষাবৃত্তি। এই বৃত্তির মাধ্যমে আমি শুধু আর্থিকভাবে সুরক্ষিত হইনি, বরং মানসিকভাবেও অনেকটা নিশ্চিন্ত। পড়ালেখার পাশাপাশি টিউশন করার ফলে মানসিক চাপ অনেক সময়ই নেতিবাচক প্রভাব ফেলত। বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তি পাওয়ার পর সেই চিন্তা দূর হয়েছে। এখন আমি পড়াশোনায় তুলনামূলক বেশি মনোযোগ দিতে পারি এবং নিজের লক্ষ্য ও স্বপ্নকে এগিয়ে নিতে পারছি। বসুন্ধরা শুভসংঘ যেভাবে দরিদ্র শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়াচ্ছে, তা আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা দেয়। শুভসংঘ আমাদের শুধু আর্থিক সাহায্য করছে না, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলার পথও তৈরি করে দিচ্ছে।

বসুন্ধরা শুভসংঘের এই শিক্ষাবৃত্তি আমার উচ্চশিক্ষার পথকে অনেক সহজ করেছে। আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। তারা আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীর জীবনে আলোর দিশা হয়ে উঠেছে। ভবিষ্যতে আমি চেষ্টা করব, যেন এই আস্থার মর্যাদা রাখতে পারি এবং সমাজের জন্য ভালো কিছু করতে পারি।

সাদিয়া বিনতে ছালেহ্
সাদিয়া বিনতে ছালেহ্, ইতিহাস বিভাগ

আমি, আম্মু, ছোট ভাই ও বড় বোনকে নিয়ে আমাদের পরিবার। ভাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে অধ্যয়নরত। বড় বোন শারীরিক প্রতিবন্ধী। আমার বাবা ২০২০ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাবা আমাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমাদের পরিবার আর্থিকভাবে অসচ্ছল হয়ে পড়ে। মা দরজির কাজ করে তাঁর সামান্য আয়ে পরিবারের খরচ মেটান।

মায়ের সামান্য আয়ে আমাদের পড়ালেখার খরচ, পরিবারের খরচ এবং প্রতিবন্ধী বোনের খরচ চালানো অসম্ভব। শত প্রতিকূলতা পেরিয়ে আম্মুর অনুপ্রেরণায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। ঢাকা শহরে মেসের ভাড়া, খাবার এবং অন্যান্য খরচ মেটানো মায়ের পক্ষে অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল। লেখাপড়া প্রায় ছেড়ে দেওয়ার উপক্রম হয়েছিল। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম। তখনই আল্লাহর রহমতে আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হই। এতে আমার আর্থিক সংকট লাঘব হয়। জীবনে নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস পাই। বসুন্ধরা শুভসংঘের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

ফাইজা জারিফ জুঁই
ফাইজা জারিফ জুঁই, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পর থেকেই আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পাওয়া শুরু করেছি। আমার বাবা নেই। পরিবারে আমি, মা আর ছোট ভাই। আয়ের  কোনো লোক নেই। তাই ঢাকায় খরচ চালানো খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার ছিল। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই বৃত্তি আমাকে অনেক সাহায্য করেছে আর্থিক প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে। বৃত্তি পাওয়ার আগে আমার মা কৃষিকাজ করে সংসার চালাতেন, হাঁস-মুরগি পালন করতেন এবং বাড়ির সামনে ছোট একটি সবজির বাগান করতেন। বাবা ২০২২ সালে লিভার সিরোসিসে মারা যান।

এর পর থেকেই আমাদের আর্থিক অবস্থা শোচনীয় হয়ে ওঠে। কারণ বাবার চিকিৎসা বাবদ অনেক টাকা খরচ হয়েছিল আর আমার বাবাই ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। যেহেতু আমি হলে থাকি, তাই বৃত্তির টাকায় আমি চলতে পারি। আম্মুর কাছে আর টাকা চাইতে হয় না। আর্থিক টানাপড়েন অনেকাংশেই কমেছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই বৃত্তি আমাকে পড়াশোনায় অনেক সহায়তা করছে। আমি অনেক কৃতজ্ঞ।

রুকাইয়া আফরীন, ফারসি ভাষাও সাহিত্য
রুকাইয়া আফরীন, ফারসি ভাষাও সাহিত্য

আমার বাবা দীর্ঘ ছয় বছর ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত থেকে মারা গেছেন। পরিবারে এখন আমরা তিন বোন এবং মা আছেন। আয়ের কোনো উৎস নেই। একসময় মোটামুটি ভালো অবস্থা ছিল আমাদের। বাবার ক্যান্সার ধরা পড়ার পর থেকে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। অনেক সংগ্রাম করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে গেছি। কারণ পরিবারের সবাই চেয়েছিল বিয়ে দিতে। আমি রাজি ছিলাম না। আল্লাহর রহমতে বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই, কিন্তু বিপদ আমার পিছু ছাড়েনি। বড় একটি অ্যাকসিডেন্ট করে মাথায় আঘাত লাগে। ডাক্তার বেড রেস্ট দেন। জীবন থেকে একটি বছর পিছিয়ে যাই। রি-অ্যাডমিশন নিতে হয় আমাকে। পড়াশোনা করতে গেলেই কিংবা কোনো চাপ মাথায় নিলেই অনেক ব্যথা করত। এ কারণে টিউশনিও করাতে পারতাম না। বাসা থেকে এক টাকা দেওয়াও সম্ভব ছিল না। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পাই। এখন আমি আগের থেকে সুস্থ এবং পড়াশোনাও ভালোভাবে করতে পারছি। এই বৃত্তিটা না পেলে আমি জানি না, আমার কী হতো? অভিভাবক হয়ে আমার পাশে আছে বসুন্ধরা শুভসংঘ।

ফাহামিদা আক্তার, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ
ফাহামিদা আক্তার, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ

সব সময় চেয়েছি নিজের পায়ে দাঁড়াতে, কারো মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজেকে গড়তে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছিল আমার ছোটবেলার স্বপ্ন। চট্টগ্রামের এক প্রান্তিক এলাকা থেকে এই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকায় এসেছি। নতুন শহর, নতুন পরিবেশ—সবকিছুই ছিল চ্যালেঞ্জিং। এক বছর আগে জীবনের সবচেয়ে বড় অভিভাবক আমার বাবাকে হারিয়েছি। বাবাকে ছাড়া এই যাত্রাটা শুরু করা সহজ ছিল না। বড় ভাইও তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছিলেন। তিনি নিজেও একা সংগ্রাম করছেন। ঢাকায় আসার পর শুরুতে খুব একা লাগত। অনেক সময় মনে হতো, আমি যেন দিকহীন এক নৌকা, ভাসছি অথচ কোথাও পৌঁছতে পারছি না। এই সময়েই বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জীবনে আশার আলো হয়ে আসে।

এই সংগঠন শুধু স্কলারশিপ দেয়নি, আমাকে দিয়েছে সাহস, আত্মবিশ্বাস এবং একটি অনুভব যে আমি একা নই। বসুন্ধরা শুভসংঘের ভাইয়া-আপুরা আপনজনের মতো পাশে থেকেছেন। তাঁদের আন্তরিকতা, সহযোগিতা আর উৎসাহ আমাকে ভেতর থেকে শক্ত করে তুলেছে। আমি আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শিখেছি, বিশ্বাস করতে শিখেছি নিজের ওপর। স্কলারশিপ পাওয়ার পর আমার মনে হয়েছে, কেউ একজন আমার সংগ্রাম ও চেষ্টার মূল্যায়ন করছেন। এখন আমি অনেক বেশি স্থির, আত্মবিশ্বাসী এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।

আছিয়া খাতুন, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগ
আছিয়া খাতুন, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগ

আমার পরিবারে ছয়জন সদস্য। মা-বাবা, তিন বোন ও এক ভাই। পরিবারে উপার্জন করার সদস্য শুধু আমার বাবা। তাঁর পক্ষে পুরো পরিবারের ভরণ-পোষণসহ লেখাপড়ার খরচ চালানো সম্ভব হয় না। ছোটবেলা থেকে আমার লেখাপড়ার খরচ বাবা কোনোমতে বহন করে সংসার চালাতেন। পরবর্তী সময়ে বড় ভাই টিউশন করে আমার পড়ার খরচ চালানোর চেষ্টা করতেন। এখন ভাইয়ের পড়ালেখা শেষ। তিনি চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। টিউশন করে এখন আমায় সাহায্য করতে পারছেন না। নিজে কিভাবে চলবেন, তা নিয়েই হিমশিম খাচ্ছেন। এমন অবস্থায় কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না।

প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাকা শহরে টিউশন পাওয়া সহজ নয়। এক বন্ধুর কাছে শুনলাম বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তির কথা। সেখানে আবেদন করি এবং বৃত্তির জন্য আমি নির্বাচিত হই। বসুন্ধরা শুভসংঘ নিয়ে এলো আমার জীবনে নতুন অধ্যায়। এই বৃত্তি আমার সঠিকভাবে পড়ালেখায় অনেক সাহায্য করে আসছে। এখন মানসিক চিন্তামুক্ত থেকে পড়ালেখা করছি। আমিও ভবিষ্যতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতো মহান কাজের অংশীদার হতে চাই। দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে চাই। হাজারো দরিদ্র পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে চাই।

আঁখি, দর্শন বিভাগ
আঁখি, দর্শন বিভাগ

আমি সিরাজগঞ্জের বেলকুচি সরকারি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট সম্পন্ন করেছি। আমার বাবা পেশায় দারোয়ান, মা গৃহিণী। চার বোনের মধ্যে আমি ছোট। বড় তিন বোন অবিবাহিত এবং সবাই লেখাপড়া করেন। বাবার মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা মাত্র। এই সীমিত আয়ে ছয় সদস্যের পরিবারের খরচ বহন করতে বাবাকে হিমশিম খেতে হয়। সম্প্রতি বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হন। জমানো যা টাকা ছিল সব দিয়েই বাবার চিকিৎসা করি। মা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। আমি নবম শ্রেণি থেকে টিউশন করে নিজের লেখাপড়ার খরচ বহনের চেষ্টা করে আসছিলাম। পরিশ্রম করেছি এবং মহান আল্লাহ তাআলার ওপর ভরসা রেখেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু এখানে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে যাওয়া সহজ ছিল না। ঢাকায় এসে কোনো টিউশন পাইনি।

অনেক চেষ্টা করেছি একটি টিউশন জোগাড় করার, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছি। আমার বড় বোন পাবনা মেডিক্যাল কলেজে তৃতীয় বর্ষে পড়েন। তিনি টিউশন করে যে সামান্য আয় করতেন, তা দিয়ে আমার খরচ চালাতাম। বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষাবৃত্তি আমার কাছে আশীর্বাদস্বরূপ। যদি বৃত্তিটি না পেতাম, তবে খুবই মানবেতর জীবন যাপন করতে হতো। হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে বসুন্ধরা শুভসংঘ বৃত্তি দিয়ে স্বপ্নপূরণের পথ করে দিয়েছে। মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তর করার কারিগর বসুন্ধরা গ্রুপ।

ঐশী চক্রবর্ত্তী, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ
ঐশী চক্রবর্ত্তী, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ

আমার বাবা একজন দিনমজুর। বর্তমানে বার্ধক্যজনিত সমস্যার কারণে তেমন কাজ করতে পারেন না। আমরা তিন বোন। তিনজনই পড়াশোনা করছি। বাবার স্বল্প আয় দিয়ে পরিবারের ভরণ-পোষণ বহন করার পর ঢাকায় আমার পড়াশোনার খরচ দেওয়া তাঁর পক্ষে কষ্টসাধ্য ছিল। ঢাকায় নতুন, তাই টিউশনও পাচ্ছিলাম না। আর্থিক অবস্থা নিয়ে চিন্তিত থাকায় পড়াশোনায়ও ঠিকমতো মনোযোগ দিতে পারছিলাম না। হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পারলাম বসুন্ধরা শুভসংঘের কথা। সেই থেকে বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জীবনে আশার আলো হয়ে এলো। আমাকে প্রতি মাসে বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিল। তাদের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য এত ভালো একটা উদ্যাগ নিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। বর্তমানে আমি ভালোভাবে পড়াশোনা ও যাবতীয় খরচ সুন্দরভাবে চালিয়ে যেতে পারছি। আমার পরিবারও অত্যন্ত খুশি। বসুন্ধরা শুভসংঘ এভাবেই তাদের ভালো কাজগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিক। আরো এগিয়ে যাক বসুন্ধরা শুভসংঘ—এই প্রার্থনা করি, যাতে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে না পড়ে।

ফাহমিদা জিনাত মুক্তা, বাংলা বিভাগ
ফাহমিদা জিনাত মুক্তা, বাংলা বিভাগ

নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়ায় বাবার পক্ষে আমার খরচ বহন করা অনেক কষ্ট হতো। বাবা মারাত্মক অসুস্থ। তাই আমার পড়ার খরচ চালানো অসম্ভব হয়ে যাচ্ছিল। যেহেতু আমি সাহিত্যের শিক্ষার্থী, তাই আমার প্রতিনিয়ত অনেক বই কিনতে হয়। মাসে অনেক টাকা চলে যায় বই কেনার পেছনে। শুভসংঘের এই বৃত্তিটি পাওয়ার পর আমার অনেক উপকার হয়েছে। ঢাকার মতো ব্যয়বহুল শহরে অল্প খরচে চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলেও খুব একটা পেরে ওঠা যায় না। ডিপার্টমেন্ট ফি, পরীক্ষার ফি—এগুলো তো আছেই। বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পাওয়ার পর এসব নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারি। দরিদ্র মেধাবীদের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে বসুন্ধরা শুভসংঘকে আমার অনন্য মনে হয়। আশা রাখি, বসুন্ধরা শুভসংঘ হাজারো শিক্ষার্থীর সফলতার অংশ।

নওশিন জাহান সুবর্ণা, ইংলিশ ফর স্পিকারস অব আদার ল্যাঙ্গুয়েজ
নওশিন জাহান সুবর্ণা, ইংলিশ ফর স্পিকারস অব আদার ল্যাঙ্গুয়েজ

সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার মেয়ে আমি। বাবা বেঁচে নেই, মা গৃহিণী। আমাদের পরিবার খুবই অসচ্ছল। অসুস্থ থাকায় আমি টিউশন করে নিজের খরচ চালাব, তা-ও পারছি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কষ্টের জীবনের মধ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জন্য আলোর বার্তা নিয়ে আসে। প্রতি মাসে বৃত্তি দিয়ে তারা আমার পাশে দাঁড়ায়। এই শিক্ষাবৃত্তি আমার ও আমার পরিবারের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার চলার পথকে  অনেক সহজ করে দিয়েছে। আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। তাদের এই বৃত্তি আমার শিক্ষাজীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করছে। এটি শুধু আর্থিক সহায়তা নয়, বরং আমার আত্মবিশ্বাস ও অনুপ্রেরণার উৎস।

মাহফুজা আক্তার মিম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
মাহফুজা আক্তার মিম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট

আমি বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত একজন শিক্ষার্থী। ২০২১ সালে আমার বাবা মারা যান। এর পর থেকেই আমাদের আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়। আম্মুর পক্ষে দুজনের লেখাপড়ার খরচ জোগানো অনেক কষ্টসাধ্য। বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তি পাওয়ার পর নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছি। আমি ও আমার পরিবার সব সময় চেষ্টা করি পরিশ্রম করে, লড়াই করে জীবনে এগিয়ে যেতে। কিন্তু আর্থিক জটিলতা আমাদের পিছু ছাড়ছিল না। অনেক সময় মানসিক সমস্যায় ভুগেছি। আমাদের চাষাবাদের কোনো জমি নেই। আম্মু কিছু কাজ করে সংসার চালান। এই অন্ধকারের মধ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জীবনে আলোর মতো আসে। আমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করে। তাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন মানুষের মতো মানুষ হয়ে আপনাদের সঙ্গে সম্মিলিত চেষ্টায় দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে পারি।

শিরিন আক্তার, উর্দু বিভাগ
শিরিন আক্তার, উর্দু বিভাগ

পড়াশোনা আমার জীবনের অনেক সংগ্রামের অধ্যায়। বাবা দরিদ্র কৃষক। বাবার আয় দিয়ে আমাদের ভরণ-পোষণই ছিল খুব কষ্টসাধ্য। এ কারণে দশম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় টিউশন করে নিজের  পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে হয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর যখন কোনো টিউশন পাচ্ছিলাম না, তখন এক ব্যাচমেটের মাধ্যমে জানতে পারি বসুন্ধরা শুভসংঘের কথা। আবেদন করি। নির্বাচিত হয়ে প্রতি মাসে বৃত্তি পাওয়া শুরু করি। বসুন্ধরা শুভসংঘের কারণে আমি দ্বিতীয় বর্ষ থেকে পড়াশোনা ভালোভাবে চালিয়ে যেতে পারছি। উর্দু বিভাগে পড়ার কারণে যখন কোনো টিউশন পাচ্ছিলাম না, তখন পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে অসম্ভব  হয়ে পড়েছিল। তখন থেকেই পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে। আমার শিক্ষার পথকে সহজ করতে পাশে আছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমার স্বপ্নপূরণের পথে এক দৃঢ় ভিত্তি তৈরি করছে। আমি যথাযথভাবে আরো মনোযোগী হয়ে পড়াশোনা করতে পারছি।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাজীপুরে রিকশাচালকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভিন্নধর্মী অনুষ্ঠান
গাজীপুরে রিকশাচালকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভিন্নধর্মী অনুষ্ঠান
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাংস্কৃতিক আড্ডা
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাংস্কৃতিক আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে নাটোরে সাহিত্য আসর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে নাটোরে সাহিত্য আসর
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ভোলা নৈশ ও দিবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলা নৈশ ও দিবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি
বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সর্বশেষ খবর
যুব সমাজ কোনো রক্তচক্ষু মেনে নিবে না: হেলাল
যুব সমাজ কোনো রক্তচক্ষু মেনে নিবে না: হেলাল

এই মাত্র | রাজনীতি

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির সংগ্রাম চলবে : নবীউল্লাহ নবী
জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির সংগ্রাম চলবে : নবীউল্লাহ নবী

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন শচীন
গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন শচীন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবিক ও সম্প্রীতির রাঙ্গুনিয়া গড়ার লক্ষ্যে যুবদলের সমাবেশ
মানবিক ও সম্প্রীতির রাঙ্গুনিয়া গড়ার লক্ষ্যে যুবদলের সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্ষমতায় এলে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেবে বিএনপি: ড্যাব সহ-সভাপতি
ক্ষমতায় এলে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেবে বিএনপি: ড্যাব সহ-সভাপতি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল বিশ্বকাপ : টিকিট পেতে ২৪ ঘণ্টায় আবেদন দেড় মিলিয়ন
ফুটবল বিশ্বকাপ : টিকিট পেতে ২৪ ঘণ্টায় আবেদন দেড় মিলিয়ন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ‘ফেরেশতে’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ‘ফেরেশতে’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে বস্তাবন্দী নারীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে বস্তাবন্দী নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫

৪৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সিলেটে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আমরা বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই : ডা. শাহাদাত
আমরা বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই : ডা. শাহাদাত

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আরাকান রাজ্যের স্কুলে বোমা হামলায় নিহত ১৮, আহত ২০
আরাকান রাজ্যের স্কুলে বোমা হামলায় নিহত ১৮, আহত ২০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী তিন দিনে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে
আগামী তিন দিনে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্থগিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গণছুটি কর্মসূচি
স্থগিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গণছুটি কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে প্রবাসীদের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা উচিত : সিইসি
দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে প্রবাসীদের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা উচিত : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িলে ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংকে প্রবেশের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকদের নির্দেশনা
সেপটিক ট্যাংকে প্রবেশের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকদের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্থিক সংকটেও বন্ধ হচ্ছে না চট্টগ্রামের ‘স্মার্ট স্কুল বাস’ সেবা
আর্থিক সংকটেও বন্ধ হচ্ছে না চট্টগ্রামের ‘স্মার্ট স্কুল বাস’ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় সবজির দাম কমছে না, বিপাকে সাধারণ ক্রেতারা
বগুড়ায় সবজির দাম কমছে না, বিপাকে সাধারণ ক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দোকানে চুরি
নোয়াখালীতে দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা