শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

স্বাস্থ্যসেবায় এআই

স্বাস্থ্যসেবায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের বিপ্লব!

স্বাস্থ্যসেবার ভবিষ্যৎ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কিংবা এআই। এই প্রযুক্তি এমনভাবে স্বাস্থ্যসেবা শিল্পকে বদলে দিচ্ছে, যা কয়েক বছর আগেও ছিল বেশ কঠিন। অপেক্ষা কমিয়ে স্বাস্থ্যসেবাকে আরও সহজলভ্যে এআই সব কিছুকে উন্নত করেছে...
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যসেবায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের বিপ্লব!

স্বাস্থ্যসেবার ভবিষ্যৎ হলো-প্রযুক্তি। আর এই পরিবর্তনের কেন্দ্রে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। অপেক্ষার সময় কমানো, দ্রুত রোগ নির্ণয়, কার্যকর চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করা কিংবা রোগীর সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ; সব ক্ষেত্রেই এআই স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত করছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবায় ‘এআই’ শুধু সহায়ক প্রযুক্তি নয়, বরং এ খাতের অংশ হয়ে উঠবে।

 

এআই স্বাস্থ্যসেবায় কীভাবে কাজ করছে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসলে ডিপ লার্নিং, মেশিন লার্নিং, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং এবং ডেটা বিশ্লেষণের সমন্বিত ফল। এই প্রযুক্তি বিশাল ডেটাসেট বিশ্লেষণ করে এমন সব প্যাটার্ন শনাক্ত করে, যা মানুষের চোখে ধরা পড়ে না। ফলে চিকিৎসকরা আরও নির্ভুলভাবে রোগ নির্ণয় করতে পারেন, সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এবং রোগীর চিকিৎসা হয় আরও কার্যকর। ফরচুন বিজনেস ইনসাইটসের পূর্বাভাস বলছে, ২০৩২ সালের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবায় ‘এআই’র বাজার ৪৯০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে।

 

রোগ নির্ণয় থেকে ওষুধ আবিষ্কার

‘এআই’ এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের নানান ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, মেডিকেল ইমেজিং-যেখানে এমআরআই, সিটি স্ক্যান বা এক্স-রে থেকে দ্রুত সন্দেহজনক চিহ্ন শনাক্ত করতে এআই রেডিওলজিস্টদের সহায়তা করছে। ওষুধ আবিষ্কার ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে এআই গবেষণার সময় ও খরচ উভয়ই কমিয়ে আনছে। জিনোমিক্স, জীবনযাত্রার তথ্য ও পূর্ববর্তী চিকিৎসা ইতিহাসের ওপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগত চিকিৎসার পরিকল্পনা তৈরি হচ্ছে, যা চিকিৎসা সেবাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।

 

রোগীর সম্পৃক্ততা বাড়াতে এআই

স্বাস্থ্যসেবার বড় চ্যালেঞ্জ-রোগীদের সম্পৃক্ত রাখা। এআই-চালিত টুলগুলো রিয়েল টাইমে রোগীর স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করে এবং প্রয়োজনে সতর্কসংকেত পাঠায়। ফলে দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত রোগীরাও সঠিক সময়ে চিকিৎসা পেতে সক্ষম হন। সঙ্গে এআই-চালিত টেলিহেলথ সেবা রোগীদের ঘরে বসেই চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দিচ্ছে। অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া, রিপোর্ট শেয়ার করা বা প্রাথমিক চিকিৎসা পাওয়ার মতো সাধারণ কাজগুলো অনেকটা স্বয়ংক্রিয়তায় হচ্ছে।

 

আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের সফলতা

রোগ নির্ণয়ে ‘এআই’ আজকাল আস্থার নাম। এক্স-রে, সিটি-স্ক্যান কিংবা এমআরআই চিত্র থেকে অস্বাভাবিকতা শনাক্তে এআই দ্রুততর ও অধিক নিখুঁত। ফলে ক্যানসারের মতো রোগও প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ছে। শুধু তাই নয়, কোন রোগী কোন ওষুধে ভালো প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা-ও এআই আগেভাগেই পূর্বাভাস দিতে পারে। এমনকি আজকের পৃথিবীতে ওষুধ আবিষ্কারেও ‘এআই’ দারুণ দক্ষতার প্রমাণ রাখছে। সাম্প্রতিককালে গবেষণাগারে নতুন যৌগ আবিষ্কার থেকে শুরু করে কার্যকারিতা যাচাই-সব ধাপেই ‘এআই’ গতিকে বাড়াচ্ছে। একই সঙ্গে রোগীর জিনগত গঠন ও জীবনযাত্রা বিশ্লেষণ করে তৈরি করছে ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা। ফলে চিকিৎসা হচ্ছে আরও কার্যকর ও নিরাপদ

 

স্বাস্থ্যসেবায় এআই যেন এক সমাধান

গ্রামীণ অঞ্চলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাওয়া কঠিন। কিন্তু এআই-চালিত টেলিহেলথ সেবা এবং মোবাইল স্ক্রিনিং কিটের কারণে এখন দূরবর্তী এলাকারও সঠিক চিকিৎসা পৌঁছে যাচ্ছে। ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে চিকিৎসার নির্দেশনা অনুবাদ করা সম্ভব হচ্ছে, যা স্বাস্থ্যসেবার বৈষম্য কমাচ্ছে।

 

নির্দিষ্ট চিকিৎসায় এআইর সফলতা

কার্ডিওলজি থেকে অনকোলজি-প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই ‘এআই’র ব্যবহার বাড়ছে। হৃদরোগ শনাক্তকরণে এআই-চালিত ইসিজি বিশ্লেষণ আশ্চর্যজনক ফল দিচ্ছে। ক্যানসার নির্ণয়ের ক্ষেত্রে এআই অনেক সময় মানুষের চেয়ে বেশি নির্ভুল ফলাফল দিচ্ছে। ডার্মাটোলজিতে ত্বকের ক্ষত বিশ্লেষণ কিংবা অপথালমোলজিতে রেটিনাল স্ক্যানের মাধ্যমে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি শনাক্তকরণ-সব ক্ষেত্রেই এআই স্বাস্থ্যসেবাকে আরও নির্ভরযোগ্য করে তুলছে।

 

ডেটা ব্যবস্থাপনায় বড় পরিবর্তন

স্বাস্থ্যসেবায় প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ ডেটা তৈরি হয়, যার অনেকটাই অব্যবহৃত থেকে যায়। ‘এআই’ সে ডেটাকে রিয়েল-টাইমে বিশ্লেষণ করে চিকিৎসক ও গবেষকদের কাজে লাগাতে সাহায্য করছে। ফলে রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা ও গবেষণার মান অনেক উন্নত হচ্ছে।

 

স্বাস্থ্যসেবায় ব্যবহৃত এআই

এমএল বা মেশিন লার্নিং রোগীর রেকর্ড থেকে প্যাটার্ন বের করতে পারে, ডিপ লার্নিং জটিল নিউরাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে জেনেটিক্স ও মেডিকেল ইমেজ বিশ্লেষণ করে, এনএলপি রোগীর রেকর্ড ও নোট থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বের করে আনে, আর আরপিএ প্রশাসনিক কাজ করে চিকিৎসকদের সময় বাঁচায়।

 

রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মী উভয়ের জন্যই এআই

এআই শুধু রোগীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করছে না, বরং স্বাস্থ্যকর্মীদের চাপও কমাচ্ছে। জরুরি কেসগুলো দ্রুত শনাক্ত করা, অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিডিউলিং থেকে বিলিং পর্যন্ত বিভিন্ন কাজ স্বয়ংক্রিয় করা, এমনকি রোগী-চিকিৎসক যোগাযোগ উন্নত করা-সবকিছুই এআই সহজ করছে। গবেষণায় প্রমাণিত, এআই ব্যবহারে হাসপাতালে থাকার সময়ও কমানো সম্ভব।

 

চ্যালেঞ্জও রয়েছে, তবে সমাধান খোঁজা হচ্ছে

ডেটার মান ও প্রাপ্যতা, উচ্চ পরিকাঠামোগত ব্যয়, বিদ্যমান আইটি সিস্টেমে এআই-এর সংযোগ এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রযুক্তির প্রতি অনীহা-এসবই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। পাশাপাশি রোগীর গোপনীয়তা রক্ষা এবং অ্যালগরিদমের পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করাও গুরুত্বপূর্ণ। এজন্যই দরকার স্বচ্ছ উন্নয়ন, শক্তিশালী তদারকি এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলা।

 

ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যসেবা হবে এআই-নির্ভর

ভবিষ্যতে পরিধানযোগ্য ডিভাইসগুলো রোগীর শরীরের ক্ষুদ্র পরিবর্তন শনাক্ত করে চিকিৎসকদের সতর্ক করবে। এমনকি কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে ক্লিনিকে চেক-ইন করা যাবে, আর একই সঙ্গে বৈশ্বিক স্বাস্থ্য প্রবণতা বিশ্লেষণেও এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অর্থাৎ এআই শুধু চিকিৎসা ব্যবস্থাকে উন্নত করছে না, বরং বৈশ্বিক স্বাস্থ্যসেবার কাঠামোতেও মৌলিক পরিবর্তন আনছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কার্লস
কার্লস
সিরির ভবিষ্যৎ : গুগলের ছোঁয়ায় অ্যাপল
সিরির ভবিষ্যৎ : গুগলের ছোঁয়ায় অ্যাপল
কুমিরের আদি প্রজাতির জীবাশ্মের সন্ধান
কুমিরের আদি প্রজাতির জীবাশ্মের সন্ধান
অ্যাফিনিটি সফটওয়্যার বনাম ফটোশপ, কোনটি সেরা?
অ্যাফিনিটি সফটওয়্যার বনাম ফটোশপ, কোনটি সেরা?
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
রেড সিগন্যাল
রেড সিগন্যাল
সত্যিই কি এয়ারপ্লেন মোডে ফোন দ্রুত চার্জ হয়?
সত্যিই কি এয়ারপ্লেন মোডে ফোন দ্রুত চার্জ হয়?
সপ্তাহের সেরা ছবি!
সপ্তাহের সেরা ছবি!
সাবেক সেনারা কেন সাইবার নিরাপত্তায় আসছেন?
সাবেক সেনারা কেন সাইবার নিরাপত্তায় আসছেন?
বিশ্বের ৭৮% প্রতিষ্ঠানে এআই ব্যবহার হচ্ছে
বিশ্বের ৭৮% প্রতিষ্ঠানে এআই ব্যবহার হচ্ছে
কমছে এক্সের ব্যবহারকারী!
কমছে এক্সের ব্যবহারকারী!
ডার্ক ওয়েবে ব্যবহারকারী বেড়েছে ১০ লাখ
ডার্ক ওয়েবে ব্যবহারকারী বেড়েছে ১০ লাখ
সর্বশেষ খবর
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়

এই মাত্র | শোবিজ

ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা
গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন
বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান
সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন
ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিতের দাবি
রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিতের দাবি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত
ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিলেট ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান
সিলেট ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে গণপিটুনিতে আবারও ২ ছিনতাইকারী নিহত
মোহাম্মদপুরে গণপিটুনিতে আবারও ২ ছিনতাইকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পীরগঞ্জ পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ বন্ধ, দুর্ভোগে বাসিন্দারা
পীরগঞ্জ পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ বন্ধ, দুর্ভোগে বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ
ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সর্বোচ্চ গোলের ইতিহাসে রোনালদো
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সর্বোচ্চ গোলের ইতিহাসে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফুটবলে সবসময় জেতা যায় না : স্কালোনি
ফুটবলে সবসময় জেতা যায় না : স্কালোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোয়ালমারীতে গাছ চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
বোয়ালমারীতে গাছ চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেল ঘোষণা
রাকসু নির্বাচনে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের নামে খাল ভরাটের প্রতিবাদ
নোয়াখালীতে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের নামে খাল ভরাটের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে দেড় ডজন মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
হবিগঞ্জে দেড় ডজন মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ভারতের একাদশ
আমিরাতের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ভারতের একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫
মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন