শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

নীরার উৎসব

মাহফুল আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
নীরার উৎসব

গল্প

জানালার গ্রিল পেরিয়ে বাঁশির সুর ধেয়ে আসছে। একটু আগে রংধনু রং বিছানায় লুটোপুটি খেয়েছিল। গরুর চারণ জল, খড়ের গাদা চুইয়ে ডোবার দিকে গড়াচ্ছে। সকালে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। উঠোনের ভাঙাচালার নিচে মা সামান্য ইফতার ও রাতের খাবারের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দীর্ঘদিনের রোজায় বেচারার মুখটা পাংশুটে।

রান্নাচালার অদূরে বসেই এখানে বাবা ছেঁড়া জাল জুড়তেন। দাদার মাছ ধরার বাতিক ছিল বলেই ছেলেবেলায় বাবা সেই অভিযানের শরিক হতেন। তারপর থেকে সে বিদ্যে বাবারও রপ্ত হয়ে যায়। সেই বদঅভ্যাসবশত বিদ্যালয়ে যাবার আগে খ্যাপলা জাল ক্ষেপিয়ে প্রায় শূন্য থলিতে বাড়ি ফিরতেন বাবা। বাবার ওপরে কথা বলার সাহস মায়ের কখনো ছিল না। শুধু মৃদুস্বরে বলতেন, ‘খুব উদ্ধার করে এলেন।’ এই কথা বাবার কান পর্যন্ত যেত না। বাবা ছিলেন একজন উৎসবমুখর ও ভোজনবিলাসী মানুষ। সাধ্যের চেয়ে সাধ ছিল অগাধ। বেসরকারি বিদ্যালয়ের ইংরেজি শিক্ষক। নুন আনতে পান্তা ফুরোয়। নীরার দাদাও ছিলেন প্রাথমিকের এন্ট্রাস পাস হেড পণ্ডিত। অবসরে পণ্ডিতমশায় সুযোগ পেলেই ইংরেজি কষিয়ে দিতেন। একবার বাবার সহকর্মীকে নাস্তানাবুদ করেছিলেন তিনি।

ইছামতী নদীর ধারে বুড়ো বট গাছের নিচে ঘানিভাঙা সরিষার তেল মেখে পথে যাওয়া ছেলে ছোকরাগুলোকে নিত্যদিন ইংরেজি গ্রামারের গ্রামগঞ্জে নিয়ে যেতেন। কাউকে আর্টিকেলের ব্যবহার, কাউকে স্পেলিং বা টেন্স ধরে বসতেন। বিষয়টি বাবা একদম নিতে পারতেন না। অথচ গর্বভরে মা সেটি উপভোগ করতেন। বলতেন, ‘আমার বাবার বাড়ির কারও ইংরেজিতে এত দখল নেই।’

তাই বলে আমাদের ভাষার দখল কম ছিল না। ছোটবেলায় কত বই যে পড়েছি, ‘লালু ভুলু’...। নামটা বলতেই নীরা একটা বিদ্রুপের হাসিতে- ‘লালু ভুলু’ একটা গল্পের নাম হলো। ‘চুপচাপ মা অকস্মাৎ ফুঁসে উঠলেন’...  হীরক রাজার দেশে, পথের পাঁচালি এগুলো তোমরা পড়েছো? বইয়ের স্তূপের ভিতর নীরার হাত থেকে জ্যামিতি বক্সটা পড়ে গেল। প্রথমদের বাড়ির টিভিতে এই দুইটা ছবি দেখেছে সে। কী মজার গল্প!

মা বলতেই থাকলেন, “জানো পঞ্চম শ্রেণিতে পড়তেই এগুলো পড়া শেষ। ক্লাস এইটে শরৎচন্দ্র জসীমউদ্দীনও পড়া শেষ। ওগুলো তো তোমরা পড়বে না। সে বয়সে শুধু ‘শ্রীকান্ত’ও ‘সোজন বাদিয়ার ঘাট’ পড়ার অনুমতি ছিল না।” আমার বাবা বলতেন, কলেজে ওঠো মিতুর মতো ওগুলো তোমারও পাঠ্য হবে। ‘তারপরও বইয়ের নিচে লুকিয়ে লুকিয়ে বড় আপার বইগুলো দু-চারপাতা পড়ে ফেলতাম।’

এখন পোলাপানরা কিছু জানতে চাইলেই গুগল খুলে বসে। নীরা অবাক বিস্ময়ে তাকালো এই বোকাসোকা কথা না বলা মা, এত তথ্য পান কোথায়?

নীরার মনোযোগ নেই দেখেই মা প্রসঙ্গ পাল্টালেন। ‘আগে তোমার বাবা কতো জাতের মাছ ধরতেন। চেলা, ট্যাংরা, বাতাসি, বউ মাছ, মলা, ঢেলা, বাইন, গুচি, খলশে, পুঁটি কত কী! ইছামতীর রূপাকলি জলের মতো চকচকে সব মাছ।’

নীরার গলাটা ধরে আসছে। মা বাবার স্মৃতিগুলো স্মরণে তাকে উসকে দিচ্ছে। আজ রমজানের শেষ দিন। আকাশে একফালি চাঁদ। শৈশবের কথা খুব মনে পড়ছে। বাবা নকিবুল মাস্টার বকবকে রসিক মানুষ। মায়ের ঠিক বিপরীত। বৈষয়িক চিন্তা মাথায় নিতে পারতেন না। শবেবরাত যেতে না যেতেই রোজা। রোজাভর কেনাকাটা। রোজার ঈদের পরের দিন থেকে গরু-ছাগলের ভাবনা। এসব কাণ্ডে ক্ষেপে মা গলায় শ্লেষ মাখিয়ে বলতেন, ‘পাছায় নাই চাম হরিকেষ্টের নাম।’ অথচ বাবা কথার চমকে সব সময় একটা উৎসবমুখর পরিবেশ ধরে রাখতেন। ঈদের দিন সকালে সালামি দিতে কীই না দরকষাকষি। মাছের হাটে ঝুড়ি ডাকে তোলার মতো হুল্লোড় কাণ্ড। সঙ্গে ছোট মামাও যোগ দিতেন। বড় মামার চোখ রাঙানি না খাওয়া পর্যন্ত কেউ থামতেন না। রাতভর মামাতো খালাতো ভাইবোনেরা ঈদ পার্বণী নিয়ে হিসাবনিকাশ কল্পনা-জল্পনা করত। দুই বছর হলো সে হিসাবও আর মেলাতে হয় না। বাবার সঙ্গে মামাও চলে গেছেন।

অনার্স সেমিস্টারের পর বরাবরই সপ্তাহখানিক ছুটি থাকে প্রথমের। ঈদের ছুটি ও পহেলা বৈশাখ সব মিলিয়ে ফোর্থ ইয়ার শেষ সেমিস্টারে ১০-১৫ দিন ক্লাস বিরতি এবার। বাবার দূরসম্পর্কে চাচাতো ভাইয়ের ছেলে প্রথম। বাবা বেঁচে থাকতে তার সঙ্গে মায়ের খুব একটা কথা হয়নি। এক দিন বাবা মারা যাওয়ার পর প্রথমের হাত ধরে মা বললেন, ‘ছুটিছাটা হলে ওর ইংরেজি আর অঙ্কটা একটু দেখো বাবা। উনার মৃত্যুর পর বখাটে ছেলেগুলোর উপদ্রবে মেয়েটি কোচিং ও কলেজে যায় না। শুধু পরীক্ষায় বসে। পড়াশোনার কী হাল জানি না।’

প্রাথমিকে পাঠের সময়ই প্রথমের বাঁশি বাজানোর বাতিক। নীরাদের পুকুরপাড়ে বুড়ো জারুল গাছটির নিচে বসে বিগত দিনগুলোর মতো আজও বাঁশি বাজাচ্ছে প্রথম। সেই পুরোনো সুরটি যেন আরও করুণ। নীরার বাবার চলে যাওয়ার দিনটি স্মরণে এসেছে প্রথমের? নীরার মামা প্রথমের বাবার বন্ধু। প্রথমের বাবার কাছে নীরার একটা বিয়ের সম্বন্ধের কথা তিনি বলেছেন তাঁকে। সেটি কি শুনেছে ও?

গাছভরা বেগুনি জারুল ফুল! আরও বিরহ বেহাগ বাজছে বাঁশিতে! সন্ধেটা জারুলের কোলে ঢুকে পড়ছে।

নীরা প্রথমকে ভালোবাসে কি না জানে না। প্রথমের উপস্থিতি ওর অভিভাবকশূন্যতাকে খানিকটা পূরণ করে। প্রথম এলে করিম চাচার মালয়েশিয়া-ফেরত ছেলেটি নীরার পথ আগলে ধরে না। বাজে ছেলেগুলো শিস দেয় না।

প্রথমের বাবা ধনাঢ্য। মায়ের অনুশাসনে নীরাদের বাড়িতে তার আগমন-অবস্থান দুটোই সীমিত। নীরার প্রতিবন্ধী বড় বোন শুধু ভাবলেশহীন তাকিয়ে থাকে, আর ছবি আঁকে। বাবা ওই শৈলীটুকু তাকে বড় কষ্ট করে রপ্ত করিয়েছিলেন। বাবা ওকে মহেশ ডাকতেন। সত্যি ও শরৎচন্দ্রের সেই মহেশ। 

বাবা চলে যাওয়ার পর ও রাতদিন ছবি আঁকে। খাতায়, দেয়ালে, মেঝেতে, উঠোনে সবখানে। এমনকি নীরা ও নীতুর পড়ার বইগুলো ভরিয়ে ফেলে এঁকে এঁকে। বাড়িতে কেউ তাকে কিচ্ছুটি বলে না।

   

মন খারাপের দিনগুলো উইপোকার মতো অলক্ষে কুরে কুরে খায় সুখের পোশাক-আশাক, আসবাবপত্র সব, সবকিছু। এমনকি উৎসবের দিনগুলোও।

আনন্দের দিনগুলো ঠিক জোনাকি পোকার মতো। আলো দেয় ঠিকঠাক। চুপিচুপি ঝিকিমিকি জ্বলতেই থাকে।

মা এসে একটা ধাক্কা দিলেন, ‘তোর কী হয়েছে?’ এতক্ষণ অবচেতন মনে স্মৃতি-বিস্মৃতি ও ভবিতব্যর রাজ্য ঘুরে এলো সে। মা মনে হয়, তা আঁচ করতে পেরেছেন।

তিনি বাবার কাপড়ের আলমারিটা গোছাচ্ছিলেন। নীরাকে লুকিয়ে লুকিয়ে ইস্ত্রি করা কাপড়গুলো উল্টিয়ে রাগস্বরে বলছিলেন, ‘যে মানুষটি নেই তার পোশাক-আশাক গুছিয়ে রেখে কী হবে বাপু? ওগুলো কাউকে দিলে তো তারা দোয়া করে। তুমিও তো জানো বাড়তি পোশাক ঘরে রাখতে নেই।’

কেন জানি নীরা ঝাঁঝিয়ে উঠলো, ‘ওগুলো কি খাবার চাচ্ছে? বাবাকে তো ফেলে এসেছো! ওগুলোও পুকুরে ফেলে দাও, সঙ্গে আমাকেও...!’

মা নিঃশব্দে গরুর গোবরের ঝুড়িখানা কাঁখে নিয়ে পুকুরপাড়ে অন্ধকার অভিমুখে, দৃষ্টির খানিকটা অন্তরালে চলে গেলেন। অনেক রাতে নীরাকে তার ঘরে আর খুঁজে পাওয়া গেল না। 

রাত পোহালেই ঈদ...!!

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
রাজশাহীর সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার
রাজশাহীর সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
তোমাকে ভালোবাসার পর
তোমাকে ভালোবাসার পর
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
রক্তমাংসের ফুল
রক্তমাংসের ফুল
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
সর্বশেষ খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন

সম্পাদকীয়