শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৩, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

গল্পগুলো মোটেই নতুন নয়; সবগুলোই জানা এবং শোনা। ঘুরেফিরে তাদের কথাই শুনতে হয়; লোকমুখে, পত্রপত্রিকায়। দৈনিক পত্রিকাগুলোর কারবার তো গল্প নিয়েই। দুরকমের গল্প পাঠক বেশ পছন্দ করে। রাজনীতির এবং অপরাধের। রাজনীতি এখন জটিল-মিশ্র ডামাডোলের মধ্যে রয়েছে। ও নিয়ে আলোচনা এ মুহূর্তে থাক। অপরাধের খবর বেশ পাওয়া যায়। অপরাধগুলোও যে খুব বৈচিত্র্যপূর্ণ তা অবশ্য নয়। মোটামুটি একই রকমের। ব্যতিক্রমী দু-একটি ছাড়া অপরাধের পেছনে যে অপরাধ থাকে তাদের সম্পর্কে তদন্ত করবে এমন সাধ্য নেই পত্রিকার। সাংবাদিকরা পারেন; তাদের সেই সক্ষমতা রয়েছে, তবে তাদের তদন্ত করতে দেওয়া হয় না। 

দেশে সবচেয়ে বড় অপরাধ হচ্ছে সম্পদ পাচার। সম্পদ তৈরি হয় মানুষের শ্রমে, আর সম্পদ যারা তৈরি করেন তারা বঞ্চিত হবেন, এটাই অবশ্য নিয়ম। সে নিয়মই চলে আসছে যুগ-যুগান্তর ধরে। সম্পদ পাচারকারীদের কার্যক্রম এবং পরিচয় দুটোই রোমহর্ষক পর্যায়ের; কিন্তু সেটা উন্মোচিত হয় না। আরেক অপরাধ খেলাপি ঋণ। ব্যাংক নিজে টাকা তৈরি করে না, ব্যাংকে টাকা জমা রাখে দেশের মানুষ; সেই টাকা ব্যাংকের সাহায্যেই নিয়ে নেন বড় বড় ধনীরা। টাকাটা যদি তারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতেন তবু না হয় বুঝতাম কাজে লাগছে। না, ওই টাকা কাজে লাগে না; তার বড় অংশই বাইরে চলে যায় অদৃশ্য পথে।

ওদিকে সংবাদপত্রগুলোও যে খুব সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে, তা মোটেই নয়। সংখ্যায় খবরের কাগজ এখন অনেক; কিন্তু তাদের অধিকাংশই পাঠককে আকর্ষণ করে না। প্রধান কারণ, যে গল্পগুলো তারা ছাপে সেগুলো সবই ভাসাভাসা, সত্যের গভীরে যায় না। অনেক ক্ষেত্রে বরং সত্য চেপে যায়। এবং খবরগুলো সবই একই ধরনের। পূর্বপরিচিত। ওদিকে আবার পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছে তথাকথিত সামাজিক মাধ্যম। যেখানে আঙুল দিয়ে টিপলেই খবরের কাগজে যে খবর পরে ছাপা হবে, তা চলে আসে। তা ছাড়া  সেখানে থাকে গুজব; অনেক গুজব এমন যা সংবাদপত্রের সাধ্য নেই ছাপে। এবং লোকে মনে করে যা রটে তা কিছু কিছু তো বটে। সামাজিক মাধ্যমে আবার নানা রকমের মন্তব্যও পাওয়া যায়-যেগুলো কেবল যে মুখরোচক তা-ই নয়, প্রায়শই ক্ষুব্ধ মনের প্রতিক্রিয়া-যে ক্ষোভ সংবাদপত্রে প্রকাশের পথ পায় না। তা ছাড়া খবরের কাগজ তো মাঝেমধ্যে বন্ধও থাকে।

বৈচিত্র্যপূর্ণ গল্পের আকালটা নাটক এবং চলচ্চিত্রকেও আক্রমণ করেছে। স্বাধীনতার পর ঢাকায় গ্রুপ থিয়েটার আন্দোলন গড়ে উঠেছিল। মনে হয়েছিল নাটকের ক্ষেত্রে নবসৃষ্টির একটা জোয়ার বয়ে যাবে। সেটা ঘটল না। বড় কারণ ভালো নাটকের অভাব। ভালো নাটক তো পরের কথা, যেনতেন প্রকারের নাটক লেখাও কমে গেল। নাট্যকাররা কী নিয়ে লিখবেন? গল্প পান না। যেসব গল্প চারদিকে দেখেন তাদের নিয়ে নাটক জমে না। গল্পের ভিতরেও অবশ্য গল্প থাকে, গল্পে জড়িত মানুষদের অনুভূতি অনুভব অভিজ্ঞতা নিয়েই তো গল্প; সেসবের খোঁজ করার জন্য প্রয়োজন দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গির। এবং দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গিটা কোনো মানুষের একার সম্পত্তি নয়, সেটা গড়ে ওঠার জন্য পরিবেশ ও পরিস্থিতির আনুকূল্য চাই। আনুকূল্য নেই। সেজন্য গল্পের ওপরটাই দেখা যায়, আদত খবর পাওয়া যায় না। তদুপরি নাটকের সামাজিক মঞ্চায়ন তো এখন খুবই কমে গেছে। 

আগের দিনে পাড়া-মহল্লায় নাটক হতো, এখন হয় না। অনেক জায়গায় কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে, সেখানে নাটক মঞ্চায়ন সম্ভব, যদি উদ্যোগ থাকে; কিন্তু উদ্যোগ নেই। প্রধান কারণ মানুষ এখন আগের তুলনায় অনেক অধিক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামাজিকভাবে যে কাজ করবে সে উৎসাহে ভাটা পড়েছে। দায়ী অবশ্য পুঁজিবাদের উৎপাত। পুঁজিবাদ মানুষকে পরস্পর বিচ্ছিন্ন করে, সমবেত হতে দেয় না। প্রত্যেকেই নিজের নিজের মুনাফা খুঁজে, ফলে তারাই শুধু সুবিধা করে নেয়, যারা অন্যদের ঠকাতে পারে। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ’, এ মনোভাব আগের কালে তবু বইতে পাওয়া যেত, সমাজে যদিও কমই ছিল, কিন্তু এখন তো তা পরিপূর্ণরূপেই অনুপস্থিত। এমনকি বইপুস্তকেও নেই। ‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’, এ নীতিবাক্য এখন হাস্যকর শোনায়, কারণ বাস্তবতা দাঁড়িয়েছে সম্পূর্ণ বিপরীত।

নাটক দেখার একটা সুযোগ ছিল টেলিভিশনে। টেলিভিশনে নাটক এখনো দেখানো হয়, চ্যানেল অনেক, তাই নাটকও অনেক। কিন্তু সেই একই সমস্যা, নাটকে গল্প নেই। নাটকের গল্পে প্রধান প্রয়োজন দ্বন্দ্ব। যে কোনো গল্পেই আসলে দ্বন্দ্ব থাকে। দ্বন্দ্ব এখন জীবনের সর্বত্র; কিন্তু সেসব দ্বন্দ্বের মূলে যে কারণ অর্থনীতি ও রাজনীতি, তাদের বিবেচনার বাইরে রেখে দেওয়া হয়; ফলে আসল গল্পটা সামনে আসে না, এবং গল্প জমে না। টাকাপয়সার কথা, প্রতারণা-ছলনা, সংঘাত-সংঘর্ষ, এসবই থাকে নাটকজুড়ে। তাদের পেছনকার কারণ হয়তো মুচকি হাসে। তা ছাড়া টেলিভিশন তো আসলে চলে বিজ্ঞাপনের জোরে। তাই দেখা যায় বিজ্ঞাপন আচমকা ঢুকে পড়ছে নাটকের ভিতরে; কখনো কখনো মনে হয় নাটক দেখানো বুঝিবা বিজ্ঞাপন প্রচারের অজুহাত মাত্র। চলচ্চিত্রের যে দুর্দশা এখন দেখা দিয়েছে তারও একটা কারণ কিন্তু গল্পের দুর্বলতা। গল্পের অভাবকে ভরার চেষ্টা করা হয় ঝগড়াঝাঁটি, মারামারি, গুন্ডামি, চিৎকার, কান্নাকাটি ইত্যাদির হট্টগোল দিয়ে।

২.

আমাদের দেশের গত সাধারণ নির্বাচনে তেমন কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি। সরকারবিরোধী বলে পরিচিত কোনো দলই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলতে যা ঘটেছে তা আওয়ামী লীগের সঙ্গে ‘স্বতন্ত্র’দের। স্বতন্ত্ররাও আওয়ামী লীগেরই লোক। আগের কালে এদের বলা হতো ‘বিদ্রোহী’; তখন বলা হয়েছে স্বতন্ত্র, এবং পরোক্ষে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে তাদের ওই স্বাতন্ত্র্যকে। মাত্র একজন প্রার্থী যদি থাকে তবে তো ভোটাররা আসবে না; ভোটারদের আনা দরকার। ফাঁকা গোলকে তো গোল বলা যাবে না, এমনকি পেনাল্টি শটে জেতার জন্যও তো একটা বন্দোবস্ত প্রয়োজন, তাই না? নির্বাচনে একের অধিক প্রার্থী তাই অত্যাবশ্যক। ভোটারদের সুযোগ দেওয়া চাই বাছবিচারের। ভোটাররা অবশ্য পাঁচ বছর পার করে প্রাপ্ত তাদের ওই সুযোগ প্রয়োগ করতে তেমন একটা উৎসাহ দেখায়নি।

 এরকমের ‘নির্বাচনে’ই নির্বাচিত হয়ে এসেছিলেন নাটোরের অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ। প্রকাশ্যেই তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাকে খরচ করতে হয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এ টাকা তিনি তুলে নেবেন। দরকার হলে অনিয়ম করে। অনিয়ম করেই যে তুলতে হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। নিয়মমাফিক পথে উদ্ধার করা তো আকাশকুসুম কল্পনাবিলাস। আর ঘনিষ্ঠতম বন্ধুর ব্যবস্থাপনায় নিহত তিন তিনবার নির্বাচিত ঝিনাইদহের যে এমপি আনোয়ারুল আজীম অমন অগাধ অর্থের মালিক হয়েছিলেন, সেটাও নিশ্চয়ই বৈধ পথে ঘটেনি। শোনা গেছে, ঘটেছে স্বর্ণ চোরাচালান ও মাদক ব্যবসার মধ্য দিয়ে। যে কাজে তিনি তার পদকে ব্যবহারে কোনো প্রকার কার্পণ্যই করেননি।

পাকিস্তান রাষ্ট্রটি যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তার প্রতিষ্ঠাতা, এবং সে সময়কার ‘জাতির পিতা’ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে নতুন রাষ্ট্রের নাগরিকদের এই বলে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে দুর্নীতি এবং স্বজনপ্রীতি যেন প্রশ্রয় না পায়। বলেছিলেন, প্রশ্রয় পেলে তারা কিন্তু মারাত্মক রকমের ক্ষতির কারণ হবে।

পাকিস্তান রাষ্ট্রে ওই দুই জিনিসই ছিল সর্বাধিক তৎপর। বাংলাদেশ রাষ্ট্র আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এবং ওই রাষ্ট্রকে ভেঙে ফেলে। কিন্তু দুর্নীতি এবং স্বজনপ্রীতি তো অক্ষতই রয়ে গেছে। কমবে কই, বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। দুর্নীতি ছাড়া উন্নতি নেই। আর স্বজনপ্রীতি যে কেমন দুর্ধর্ষ হতে পারে তার প্রকাশ্য ও ব্যাপক প্রমাণ তো আমরা হরহামেশা পাচ্ছি। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যমান সাবেকী ব্যবস্থার পরিবর্তনে দেশপ্রেমিকদের সংগঠিত হওয়ার বিকল্প নেই। জাতীয় ঐক্য ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই।
 
লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?
সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ
বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি
এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে এক সাংবাদিককে হত্যা
গাজীপুরে এক সাংবাদিককে হত্যা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে
এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের
৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স
রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ
ঝিনাইদহে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফিলিস্তিনের পেলে’ সুলেমান ওবেইদকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
‘ফিলিস্তিনের পেলে’ সুলেমান ওবেইদকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ২১টি স্বর্ণবারসহ যুবক আটক
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ২১টি স্বর্ণবারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’
২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেবাচিমের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
শেবাচিমের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ধরা ৪ ডাকাত
গোবিন্দগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ধরা ৪ ডাকাত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙনে নিঃস্ব শরীয়তপুরের শত শত পরিবার
পদ্মার ভাঙনে নিঃস্ব শরীয়তপুরের শত শত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত
পীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প
ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম
অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম