শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৯, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা

ইয়াকুব আলী
অনলাইন ভার্সন
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা

যত দিন কওমি মাদরাসায় পড়েছি তত দিন কমবেশি শিক্ষকের জুতা বহন করা এবং তাঁদের অজুর পানি এনে দেওয়া খুব কমন বিষয় ছিল। শিক্ষক জুতা হাতে হেঁটে যাচ্ছেন আর আমরা তাঁর কাছাকাছি থেকেও জুতা নিজের হাতে তুলে নিইনি—এমন হতো না। ছাত্রের উপস্থিতিতে শিক্ষক নিজের জুতা বহন করবেন আর ছাত্র খালি হাতে হেঁটে চলে যাবে এটা ছাত্রের জন্য বেমানান, অপমানজনক মনে করা হয়।

একটা কথা আছে, ‘জ্ঞান অর্জন করতে হয় শিক্ষকের পায়ের কাছে বসে।’ 

ছাত্র বসে আর শিক্ষক দাঁড়িয়ে বই-পুস্তক পাঠ হলেও আদব-কায়দা শেখানো যায় না। মাদরাসায় ক্লাসে শিক্ষক ছোট্ট তোশকের ওপর কিছুটা আরাম করে বসতেন আর তাঁর তিন দিক ঘিরে ছাত্ররা বসে পড়ত। গরমে ফ্যান না থাকলে পর্যায়ক্রমে ছাত্ররা শিক্ষককে হাতপাখা দিয়ে বাতাস করত। 

এক বছর আমি একজন শিক্ষকের খেদমত করেছিলাম। তাঁর কাপড় ধুয়ে পরিষ্কার করা, জুতা-সাইকেল মুছে দেওয়া, বোর্ডিং থেকে খাবার তুলে এনে দস্তরখানে পরিবেশন, খাবারের পর সেগুলো আবার ধুয়ে পরিষ্কার করা, অজুর পানি-মিসওয়াক রেডি রাখা, দোকান থেকে চা এনে দেওয়া, গরমের দিনে প্রয়োজনে হাতপাখা দিয়ে বাতাস করা ইত্যাদি কাজ ছিল আমার দৈনন্দিন রুটিনের অন্তর্ভুক্ত। আমি ও আমার শিক্ষক একসঙ্গে বসে খেতাম। আমার খাবারের চেয়ে তাঁর খাবারের মান কিছুটা উন্নত ছিল। তিনি ভালো খাবারের প্রায় অর্ধেকটা আমাকে দিয়ে খেতেন।

আমি বাড়ি থেকে বিভিন্ন সময় ফল নিয়ে আসতাম বা আমার ভাই দিয়ে যেতেন, সেগুলো থেকে তাঁকে খেতে দিতাম।
সে বছর আমার বোর্ড পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষার আগে পড়াশোনায় বেশ মনোযোগী হলাম। হারিকেন জ্বালিয়ে রাত জেগে পড়তাম। পাশের রুমের ছাত্ররা শিক্ষকের কাছে তাদের ঘুমে সমস্যা হওয়ার অভিযোগ দিলে তিনি আমাকে বললেন, তুমি আমার রুমের সামনে বারান্দায় পড়ো।

ঘুমে সমস্যা হলে আমার হোক, কোনো সমস্যা নেই। তিনি আমার জন্য দোয়া করতেন। পরীক্ষায় আমি বোর্ড স্ট্যান্ড করি। মেধাতালিকায় ১৪তম। সম্ভবত আমার গড় মার্ক ছিল ৯৩.৮৮। পুরো মাদরাসার সব বিভাগের সব ছাত্রের ভেতর সর্বোচ্চ নম্বরধারী হওয়ার তাওফিক আল্লাহ তাআলা আমাকে দিয়েছিলেন।
তিনি বাংলার শিক্ষক ছিলেন। আমলি মানুষ। এটা বলা মোটেও অত্যুক্তি হবে না যে একজন জেনারেল শিক্ষক ছাত্রদের এতটা সম্মান ও সেবা পেয়েছেন তা কেবল কওমি মাদরাসার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে।

শিক্ষকের কাছে মাথা নিচু করাতে কারো যদি ইগোতে লাগে তবে সে আর যাই হোক, আদর্শ ছাত্র হওয়ার যোগ্য নয়। কোনো মা-বাবা যদি সন্তানকে শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে কার্পণ্য করতে শেখান কিংবা সন্তানের কাছে শিক্ষকের স্ট্যাটাসের তুলনায় নিজেদের স্ট্যাটাস ওপরে থাকার বিষয়টি প্রমাণের চেষ্টা করেন, তবে তাঁরা আদর্শ মা-বাবা হতে ব্যর্থ এবং এর পরিণতি শিগগিরই তাঁরা দেখতে পাবেন বলে আশা করা যায়।

আমাদের জানা থাকার কথা, বাদশাহ আলমগীরের ছেলে ও তার শিক্ষকের গল্প। আমাদের কারো স্ট্যাটাস বাদশাহ আলমগীরের থেকে ওপরে নয়। তবে হ্যাঁ, শিক্ষক শিক্ষকের মতো হতে হয়। শিক্ষকতা পেশায় থাকলেই শিক্ষক হওয়া যায় না। পরিমলরা শিক্ষকতার পেশায় আসতে পারেন, শিক্ষক হতে পারেন না।

কওমি মাদরাসার একটা ঐতিহ্য হলো, অনেক সময় দিনে-রাতে ছাত্ররা পড়া বোঝার জন্য হুজুরের কাছে যায়।  হুজুররা অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে বুঝিয়ে দেন, বিরক্ত হন না। এ জন্য অতিরিক্ত কোনো মাইনেও নেন না তাঁরা।

এই যে আপনারা দেখেন, বাংলাদেশে অনেক আলেমের জানাজায় লাখ লাখ লোক হয়, কিন্তু আপনারা এর কোনো কারণ খুঁজে পান না। কারণ আপনারা বুঝতেই পারেন না, শিক্ষক-ছাত্রের সম্পর্কের গুরুত্ব কতটুকু। শিক্ষক-ছাত্রের সম্পর্ক দুনিয়াবি স্বার্থের বহু ঊর্ধ্বে। সেই সম্পর্কের ভিত্তিতেই সামান্য বেতন পাওয়া ছাত্ররাও মৃত্যুর খবরে ছুটে আসে, শিক্ষকের জন্য আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা করে রোনাজারি করে।

লেখক : প্রভাষক, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
সর্বশেষ খবর
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান
ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির
৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়
৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়

নগর জীবন

বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!
বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!

দেশগ্রাম