শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক

শফিক রেহমান
অনলাইন ভার্সন
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক

২৫ মার্চ ১৯৭১-এর রাতে যখন পশ্চিম পাকিস্তানের সেনাবাহিনী তদানীন্তন পূর্বপাকিস্তানে নিরস্ত্র বাঙালি জনগণকে আক্রমণ করে, তখন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন তরুণ অফিসার। একজন মেজর।

পরবর্তী বছরে ২৬ মার্চ ১৯৭২-এ জিয়াউর রহমান সরকারি পত্রিকা দৈনিক বাংলার স্বাধীনতা দিবস সংখ্যায় একটি প্রবন্ধে সেই রাতের বিপদ বর্ণনা দিয়ে লেখেন। এই প্রবন্ধে জিয়াউর রহমান জানান যে ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে রাত ১টা থেকে রাত সোয়া ২টার মধ্যে চট্টগ্রামের বন্দর এলাকায় কী ঘটেছিল।

জিয়া লেখেন, পাকিস্তানি কমান্ড অফিসারের আদেশ এসেছিল এমভি সোয়াত নামের একটি জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করতে হবে। তিনি তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেন সেই আদেশ অমান্য করতে। তিনি তাঁর জুনিয়র অফিসারদের বলেন, উই রিভোল্ট (We revolt)। আমরা বিদ্রোহ করলাম।

এই দুঃসাহসিক ঘোষণার পর চট্টগ্রামের কালুরঘাট ট্রান্সমিটিং স্টেশন থেকে অন্ততপক্ষে দুবার স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। প্রথমবার তিনি নিজের নামে এবং দ্বিতীয়বার শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ঘোষণা দেন।

তিনি যে নামেই সেই ঘোষণা দেন না কেন এবং যেদিনই দেন না কেন, এটা সত্য যে ২৫ মার্চ ১৯৭১-এ দিবাগত রাতেই অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য। তাঁর এসব ঘোষণা বাংলাদেশের হতবিহ্বল মানুষকে প্রচণ্ড অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল তখন। মানুষ তখন দেখেছিল পৃথিবীর অন্যান্য বিপ্লবী, গ্যারিবন্ডি, ম্যাজিনি বা কাস্ত্রোর মতো যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত থেকে শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্ব দেননি। বরং বহুজনের উপদেশ উপেক্ষা করে তিনি আত্মসমর্পণ করেন পাকিস্তানি সেনাদের কাছে। বস্তুত ২৫-২৬ মার্চ রাত ১টার দিকে যখন ঢাকায় শেখ মুজিব আত্মসমর্পণ করেছিলেন, প্রায় ঠিক সেই সময়েই জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন।

শেখ মুজিবুর রহমান চলে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। সেখানে তিনি প্রায় সাড়ে ৯ মাস বন্দি ছিলেন। আর জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের জেড ফোর্সের অধিনায়ক রূপে। নিয়তির কি অবাক পরিহাস। আওয়ামী লীগ নিয়তই প্রচার করেছিল একজন ছিলেন জাতির জনক এবং আরেকজন ছিলেন ছদ্মবেশে পাকিস্তানের গুপ্তচর!

সে জন্যই জিয়াউর রহমানের ওপর এ ধরনের একটি লেখা প্রকাশ জরুরি হয়ে পড়েছিল। তরুণ প্রজন্মের জানা দরকার কখন জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন, কিভাবে তিনি মুক্তিযুদ্ধে এবং তারপরে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী গঠন করেন, রাজনৈতিক মতাদর্শে একটি বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার দিকে এগিয়ে যান, দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর করেন, ভারতের আধিপত্যবাদ ঠেকিয়ে একটি নতুন পররাষ্ট্রনীতি গড়ে তোলেন, নারীদের দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করেন ও সর্বোপরি যুবসমাজকে অনুপ্রাণিত করেন।

চরম দুর্ভাগ্যের বিষয়, ৩০ মে ১৯৮১-তে চট্টগ্রামে সার্কিট হাউসে একদল উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্যের গুলিতে তাঁর অকালমৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল মাত্র পঁয়তাল্লিশ। জিয়া প্রায় ছয় বছর শাসনকালে তাঁর সরকারে বহু মতাদর্শের বহু জ্ঞানী ও গুণী ব্যক্তিদের নিয়ে এসেছিলেন। বলা যায়, এক ধরনের টেকনোক্র্যাট সরকার তিনি চালু করেছিলেন, যেমনটা আছে যুক্তরাষ্ট্রে।

জিয়াউর রহমান চলে গেলেও তাঁর আদর্শ ও প্রেরণা রয়ে গেছে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত পার্টি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, বাংলাদেশের দুটি বৃহৎ দলের অন্যতম রূপে একাধিকবার ক্ষমতায় এসেছে এবং এই মুহূর্তে অনেকের ধারণা, পরবর্তী নির্বাচনে আবারও ক্ষমতায় আসবে। জিয়ার রেখে যাওয়া বিএনপিকে উজ্জীবিত রেখেছেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ছেলে তারেক রহমান। জিয়া যে রকম একটি বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন, তাঁরা সেই একই আদর্শ পথে ছিলেন এবং থাকবেন।

তবে বাংলাদেশের মানুষ এটাও আশা করে যে তাঁদের ভবিষ্যৎ সরকার হবে ঠিক জিয়া সরকারের মতোই দক্ষ ও কর্মতৎপর, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির ঊর্ধ্বে। তাঁদেরকে জিয়াউর রহমানের সাংগঠনিক শক্তি, কর্মক্ষমতা, সততা এবং মেধাবী, শিক্ষিত ও সৎ মানুষকে কাছে টানার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করতে হবে।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক যায়যায়দিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
বরিশালে জাতীয় পার্টির মিছিলে হামলার অভিযোগ, আহত ৫
বরিশালে জাতীয় পার্টির মিছিলে হামলার অভিযোগ, আহত ৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাকশালের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন শেখ মুজিব: দুলু
বাকশালের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন শেখ মুজিব: দুলু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে আপনার ফোনে? তালিকায় কি আছে আপনার মডেল?
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে আপনার ফোনে? তালিকায় কি আছে আপনার মডেল?

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন
কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন
খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা
মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দুর্দান্ত ড্র করল বাংলাদেশের মেয়েরা
ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দুর্দান্ত ড্র করল বাংলাদেশের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তায় বাড়ছে পানি, বন্যার শঙ্কায় চরের লোকজন
তিস্তায় বাড়ছে পানি, বন্যার শঙ্কায় চরের লোকজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেট কম হলেই ছবি বেশি সুপারহিট : ফারাহ খান
বাজেট কম হলেই ছবি বেশি সুপারহিট : ফারাহ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনগণ বিএনপিকে ভোট দিবে জেনেই নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে : জুয়েল
জনগণ বিএনপিকে ভোট দিবে জেনেই নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে : জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের সাথে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুর
মায়ের সাথে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা
মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরজুড়ে জলাবদ্ধতা, তলিয়ে গেছে তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চল
টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরজুড়ে জলাবদ্ধতা, তলিয়ে গেছে তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চল

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লুটপাটের ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লুটপাটের ঘটনায় গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রেমিক
বিশ্বনাথে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রেমিক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে যুবকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : শামীম
ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : শামীম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চুয়াডাঙ্গায বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন
চুয়াডাঙ্গায বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বজ্রপাতে নিহত ১
ময়মনসিংহে বজ্রপাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি
বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় দুই মাদক কারবারি আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বিরুদ্ধে মাকে হত্যার অভিযোগ
ছেলের বিরুদ্ধে মাকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেডিও ক্যাপিটাল-এর ব্যবস্থাপনায় চালু হলো দুই ইউটিউব চ্যানেল
রেডিও ক্যাপিটাল-এর ব্যবস্থাপনায় চালু হলো দুই ইউটিউব চ্যানেল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা