শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:১০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

কার ওপর এই করের বোঝা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
কার ওপর এই করের বোঝা

পৃথিবীতে কেউ অজাতশত্রু নয়। এমনকি সংসারবিবাগি পীর-ফকির-দরবেশ-সন্ন্যাসী, যাঁদের পায়ে তাঁদের ভক্তকুল অহর্নিশ লুটোপুটি খায়, তাঁরাও বলতে পারবেন না তাঁরা শত্রুমুক্ত। আর কেউ না হোক, ওই আধ্যাত্মিক পুরুষের প্রতিদ্বন্দ্বী কিভাবে তাঁর প্রভাব-প্রতিপত্তি বিনষ্ট করা যায় সেই চেষ্টায় ফন্দিফিকির আঁটতে থাকেন। এমনকি কখনো কখনো হিংসাত্মক কার্যকলাপেরও আশ্রয় গ্রহণ করেন। আর সাধারণ মানুষকে তো তার অস্তিত্বের জন্য উঠতে-বসতে সারাক্ষণ শত্রুর মোকাবেলা করতে হয়।

কথাটি বলছি এ জন্য যে বর্তমানে বাংলাদেশ নামক দেশটির শাসনভার যাঁরা গ্রহণ করেছেন, পাঁচ-ছয় মাস ধরে যাঁরা এই দেশের মানুষের ‘ভাগ্যবিধাতা’, তাঁরাও মানুষ, তাঁদেরও অগণিত শুভার্থী যেমন আছে সারা দেশে, তেমনি আছে ‘মুখে বেজায় মিঠে, নিমনিশিন্দে পেটে’ মার্কা গোপন শত্রুর দল। এরা বেশির ভাগই পূর্ববতী সরকারের আমলের সুবিধাভোগীর দল, যারা স্বর্গ থেকে তাদের অপ্রত্যাশিত ও আকস্মিক পতন কিছুতেই মেনে নিতে পারার কথা নয়। দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে এরা নিয়মিত মালাই-মাখন সেবা করে এখন এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের হৃত সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারের জন্য (আপাতত) গোপনে নানা কূটকৌশল ও অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নেবে।

এসব ‘সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়’ লোকজন রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে কর্তৃপক্ষকে আপাতদৃষ্টিতে নির্দোষ ও জনসহায়ক শলাপরামর্শ দেবে। বিশেষ করে দেশের বিশৃঙ্খল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি (যা বিগত সরকারের কিছু দুর্নীতিবাজ, তৈলবাজ বাহিনী প্রধানের কারণে মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দ্রুত এবং সময়োচিত দৃঢ় পদক্ষেপের ফলে যা এখন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলা যায়) এবং অর্থনীতির ব্যাপারে উল্টাপাল্টা পদক্ষেপ গ্রহণ করলে জনদুর্ভোগ লাঘব হওয়ার পরিবর্তে আরো শোচনীয় আকার ধারণ করার আশঙ্কা আছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিশ্চয়ই উন্নতি হয়েছে এ কথা আমরা আগেই বলেছি। তবে এখনো বিভিন্ন ইস্যুতে সংঘাত-সংঘর্ষ, অহেতুক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা, সড়ক দুর্ঘটনা, যানজট ইত্যাদির ক্ষেত্রে খুব একটা উন্নতি হয়েছে বললে সত্যের অপলাপ হবে।

এগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নতি হয়তো এই স্বল্পমেয়াদি সরকারের সময়ে সম্ভব নয়। উন্নয়নের গতিপথ নির্ধারণ হয়তো এই সরকার করে যেতে পারে, যার সুফল আসবে নিশ্চয়ই, তবে তা হবে সময়সাপেক্ষ। আজকে আমাদের আলোচনা যে বিষয়ে, তা কিন্তু ধীরে চলার কোনো বিষয় নয়। আর তা হচ্ছে দ্রব্যমূল্য। বাংলায় ‘পেটে খেলে পিঠে সয়’ বলে যে প্রবচনটি আছে, তা কিন্তু একটি পরীক্ষিত সত্য।

পেট ঠাণ্ডা তো মেজাজ শরিফও ভালো। আর পেটে দানাপানি কিছু না পড়লে মেজাজমর্জি সহজেই খিঁচড়ে যায়। তখন ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে যতই মিষ্টিমধুর বচন শোনানো হোক না কেন, তা তার কাছে বিস্বাদ মনে হয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ আমাদের জাতীয় জীবনে একটি বড় রকমের মাইলফলক। কোনো বিশেষণ ব্যবহার না করে নিঃসন্দেহে বলা যায়, ওই দিনটি ছিল বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য নাজাত বা মুক্তি দিবস। যে সিন্দাবাদের ভূতটি দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে তাদের ঘাড়ে চেপে বসেছিল, তা সেদিন যাকে বলে একবস্ত্রে পালিয়ে যায়। দিনটি ছিল বাঙালির রাহুমুক্তির দিন। তারা দেশকে নিয়ে, দেশের নেতৃত্বকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বিশেষ করে ওই মাহেন্দ্রক্ষণে যে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গুণী মানুষটি দেশের হাল ধরেন, তাঁর ওপর আস্থা না রাখার কোনো কারণ ছিল না। সেদিন সারা জাতি ওই মহান ব্যক্তির পাশে দাঁড়িয়েছিল নতুন আশায় বুক বেঁধে, চোখে রঙিন স্বপ্ন নিয়ে। এমন স্বপ্ন দেখা অন্যায্য কিছু নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এরূপ অনেক দৃষ্টান্ত আছে দুঃস্বপ্নের কালরাত্রির অবসানে নতুন সূর্যোদয়ের এবং সেই সূর্যকে অভিবাদন জানানোর।

এখন কথা হচ্ছে সূর্যকরোজ্জ্বল সকালটাকে তো সবাই মিলে স্বাগত জানাল ঠিকই, কিন্তু বাকি সারাটা দিন কেমন কাটবে। পূর্ব দিগন্তের ওই রক্তলাল সূর্যটাকে কি রাহু গ্রাস করে ফেলবে? হঠাৎ করে কি ঈশানকোণে মেঘ জমে প্রলয়-ঝঞ্ঝা শুরু হয়ে যাবে? পাঠক হয়তো জানতে চাইবেন আমরা কেন শঙ্কিত বোধ করছি। দেখুন, একটি কথা মনে রাখতে হবে, বিষধর গোখরা সাপকে পিটিয়ে ভর্তা করে ফেললেও তার লেজের নড়াচড়া খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় না। হয়তো সেই নড়াচড়াসর্বস্ব লেজ আখেরে কিছুই করতে পারবে না, তবু সাবধানের মার নেই। বিশেষ করে যেখানে গোখরাকে বধ করা হয়নি, সে জান নিয়ে পালিয়ে গিয়ে তার জানি দোস্তের উষ্ণ আশ্রয়ে দিব্যি দুধ-কলা সেবা করছে নিয়মিত।

এ তো গেল এক দিক। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, যে দেশবাসী বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও স্বাগত জানিয়ে ৮ আগস্ট বরণ করেছে, তারা যখন দেখবে তার নিজের এবং পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে কচিকাঁচাদের পাতে খাবারের টান পড়েছে, তখন কিন্তু কে স্বৈরাচার আর কে আমের আচার, তা গৌণ হয়ে গিয়ে শুরু হবে কে চাল-ডাল-তেল-নুন শাক-সবজির ভালো জোগানদার আর কে নয়, সেই হিসাব-কিতাব। আমরা জানি, এই চরম বৈষম্যময় দেশে এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী চালের কেজি পাঁচ টাকা বাড়লেই প্রমাদ গোনে। আবার কেউ কেউ ৫০ টাকার চাল ৫০০ টাকা হলেও গা করবে না। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দ্রব্যমূল্যের, বিশেষ করে খাদ্যবস্তুর ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। সরকারের ‘ব্যাড লাক খারাপ’, তারাও ক্ষমতায় এলো, দেশেও কোনো কোনো জেলায় দেখা দিল প্রবল বন্যা। গোদের ওপর বিষফোড়া আর কাকে বলে! নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসের দাম হু হু করে বাড়তে লাগল। আর সেই যে বাড়ল তার আর কমার কোনো লক্ষণ দেখা গেল না।

সংগত কারণেই বর্তমান সরকারকে আমরা দ্রব্যমূল্য আর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য শুরু থেকেই বলে এসেছি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী একটু গা ঝাড়া দিয়ে উঠে পরিস্থিতি মোটামুটি সামাল দিতে পেরেছে বলা যায়। অবশ্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার দায়িত্ব যেসব সংস্থার, তারা গত কয়েক মাসে তেমন কোনো তৎপরতা দেখাতে পেরেছে বলে মনে হয় না। চালের দাম সেই যে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, তা নামার আর নাম নেই। একই অবস্থা মাছ-মাংস, তেল-মসলার বেলায়ও। বাংলাদেশের আনাচকানাচে সবখানে প্রকৃতির নিয়মে পৃথিবীর অন্য সব দেশের মতো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করলেও ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশের বাজার, যেখানে জিনিসপত্রের দাম একবার কারণে-অকারণে ঊর্ধ্বমুখী হলে তা আর নিম্নগামী হয় না। হলেও তা ব্যতিক্রম। যেমন—সপ্তাহখানেক ধরে ডিম ও পেঁয়াজের দাম কিছুটা হলেও কমেছে। আর পৌষের শীত জেঁকে বসার সঙ্গে সঙ্গে বাজারে শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ বেড়েছে। সেই সঙ্গে কিছুটা হলেও সহনীয় হয়ে উঠেছে সেগুলোর দাম। আলহামদুলিল্লাহ।

কিন্তু বলে না, এত সুখ কি আমাদের কপালে সইবে? পাছে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর দেশবাসীর আস্থার পারদ স্থিতিশীল হয়ে ওঠে, সে জন্য ‘পশিল কৌশলে কলি নলের শরীরে’ (মাইকেল মধুসূদন দত্ত : মেঘনাদবধ কাব্য)। নল রাজার শরীরে কলি কী করে ঢুকে পড়ে মনে আছে? রাজামশায় জলবিয়োগের পর কয়েক মুহূর্ত অশৌচ ছিলেন। আর দুষ্ট কলি সেই ফাঁকে সুড়ুৎ করে প্রবেশ করে তাঁর পূতপবিত্র নধরকান্তি দেহকে অপবিত্র করে ফেলে। তা হঠাৎ করে এই উপমা মনে পড়ল কেন? বলছি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য ফ্রম ডে ওয়ান যারা তক্কেতক্কে আছে, তারা দেখল দ্রব্যমূল্য যদি কমতে থাকে, তাহলে হায় হায়, প্রফেসর ইউনূস ও তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা তরতর করে বাড়তে থাকবে। অতএব? অতএব দ্রব্যমূল্য কমতে দেওয়া চলবে না, বাড়াতে হবে। এবং তা খাদ্যদ্রব্য, ওষুধপত্র থেকে শুরু করে কেনাবেচার জগতের তাবৎ সামগ্রীর। তাহলে কী করতে হবে? সহজ উপায় হচ্ছে ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে দাও। সরকারকে বোঝাতে হবে, আপনার বাজেটের যে বিশাল ঘাটতি, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। আর তা না করতে পারলে আপনার পথচলা কঠিন হয়ে পড়বে।

তাই আমাদের সুচিন্তিত পরামর্শ হচ্ছে, ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স (ভ্যাট) এবং সাপ্লিমেন্টারি ট্যাক্স বসিয়ে পাবলিকের পকেট কেটে ঘাটতি পূরণ করে নিন। বুঝলাম। সহজ হিসাব। পাবলিকের কাছ থেকে টাকা আদায় করে সরকারি ব্যয় নির্বাহ করবেন। এককথায় কই মাছের তেল দিয়ে কই মাছ ভাজবেন। কিন্তু ভুলে যাচ্ছেন কেন, বেচারা কই মাছের এখন দেওয়ার মতো তেল নেই। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে খেটে খাওয়া নিম্নবিত্তের মানুষ, দুবেলা দুমুঠো খাবার জোটাতে চোখে অন্ধকার দেখছে। এর মধ্যে সরকার যদি কোনো অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করে হঠাৎই দুম করে ভোগ্য পণ্য এবং বিভিন্ন সেবামূলক বৃত্তির ওপর নতুন করে ট্যাক্স বসায়, তাহলে কেমন লাগে বলুন। দেশবাসী তো এই সরকারকে জনবান্ধব সরকার বলেই জানে। তারা যদি এখন পাঁচ মাসের মাথায় বলে, এই বুঝি বন্ধুত্বের নমুনা, তাহলে?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির যারা মূল কারিগর, তারা কিন্তু আগের আমলে যেমন, এখনো তেমনি দিব্যি গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়াচ্ছে। আগে অর্থাৎ এই দুই দশক আগেও লোকে তাদের মজুদদার, কালোবাজারি—এসব নামে ডাকত। এখন তাদের পদবি হয়েছে সিন্ডিকেট। তাদের নিয়ে সব আমলেই তর্জনগর্জন, হৈচৈ হয় ভালোই, কিন্তু কোন জাদুমন্ত্রবলে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায় সব সময়। এখনো তারা লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে দ্রব্যমূল্যের নাটাই ঘোরাচ্ছে। তেমনি বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। এটা কি আসলে কাজ করে, নাকি মাঝে মাঝে আবির্ভূত হয়ে জানান দেয়, সাধু সাবধান। আমরা আশপাশেই আছি কিন্তু।

তাদের হুংকারে বেচারা সাধু ঠিকই সাবধান হয়ে বাজার-সদাই বাদ দিয়ে ঘরে বসে ঝিমায়, আর অসাধু ব্যবসায়ীরা লুটপাট চালিয়ে যায় ইচ্ছামতো। সদাশয় সরকারের প্রতি বিনীত আরজ, পাষণ্ড দুর্নীতিবাজদের প্রতি দয়া-দাক্ষিণ্য দেখানোর কোনো দরকার নেই, মোটেই প্রয়োজন নেই ‘এই সরকার বড় ভালো মানুষের সরকার, তারা ফ্যাসিস্টদের মতো গুলি করে মানুষ মারে না’—এই সার্টিফিকেট চোর-চোট্টা-বদমাশদের কাছ থেকে পাওয়ার। দেশের গরিবগুরবা সৎ মানুষই হোক আপনাদের শক্তির উৎস—এই কামনা করি।

(লেখক : সাবেক সচিব, কবি)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা
আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা
পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন