শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৮, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বিষমুক্ত খাদ্য : সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়

ড. মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
অনলাইন ভার্সন
বিষমুক্ত খাদ্য : সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়

উদ্ভিদ ও প্রাণিজাত খাবার সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য অত্যাবশ্যক। আবার সেই খাবার উৎপাদন স্থান, উপকরণ, প্রক্রিয়াকরণ, বিতরণ, ভোগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পর্যন্ত যে সামগ্রিক প্রবাহ আছে, তা হবে জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব। কারণ কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম সচল ও স্থিতিশীল রাখাও অত্যাবশ্যক। এটা প্রতিষ্ঠিত যে খাদ্য হলো সব রোগের প্রতিষেধক।

আবার দেহে রোগ সৃষ্টির উৎস। এটা নির্ভর করছে তার পুষ্টি ও নিরাপত্তা গুণাগুণের ওপর। আমাদের জাতীয় চাহিদা হলো পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ খাবার এবং একটি স্থায়িত্বশীল কৃষির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জন। একটি প্রশ্ন প্রায়ই উচ্চারিত হয় যে আমরা যা খাচ্ছি তা কি সত্যিই কোনো উপকারে আসছে, নাকি শুধু উদরপূর্তির কাজ করছে? অংশীজনদের কেউই তা নিশ্চিত করতে পারছেন না।

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র খামারির দেশ এবং হাজার বছরের মিথস্ক্রিয়ায় ফসল-প্রাণী-মৎস্যসম্পদের প্রাচুর্যে একটি স্থায়িত্বশীল কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল, কখনো এমন আশঙ্কা ভোক্তা অনুভব করেনি। কিন্তু এটা অনভিপ্রেত যে বিগত তিন-চার দশকে  দেশের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাসংক্রান্ত বিজ্ঞানভিত্তিক যেসব তথ্য-উপাত্ত প্রকাশিত হয়েছে, তাতে ইতিবাচকের চেয়ে নেতিবাচকের পাল্লাই ভারী। ফলে সামগ্রিকভাবে বলা যায়, বাংলাদেশের প্রচলিত কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা দেশের জনস্বাস্থ্য ও বাস্তুস্বাস্থ্যের ওপর গভীর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কারণ আমাদের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তা মাঠ ও পাত পর্যন্ত কৃত্রিম রাসায়নিক সার ও বালাইনাশক নির্ভর, আবার প্রাণিসম্পদ ও মাছ চাষে অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ক্রমাগত বৃদ্ধি।

আইসিডিডিআরবির সূত্র মতে, বাংলাদেশের মোট মৃত্যুর প্রায় ৭০ শতাংশের জন্য অসংক্রামক রোগ দায়ী, আবার প্রতি ৫ জনে ১ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, প্রায় ১.৫ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছে এবং ২০২১ সালে ডায়াবেটিসের কারণে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ডাউনি সিনড্রোম, অটোইমিউন ডিজিজসহ অনেক অজানা রোগের তো সীমাই নেই এবং এর সবই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার জন্য দায়ী।

জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রকাশিত জরিপে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সংস্থাটির হাসপাতালে যত পুরুষ রোগী ভর্তি হয়েছে, তাদের মধ্যে ৬৪ শতাংশই নানাভাবে কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত ছিল। আর নারী-পুরুষ মিলিয়ে যত ক্যান্সার রোগী ভর্তি হয়েছে, তাদের ৩৪ শতাংশই কৃষি পেশায় সম্পৃক্ত ছিল। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ২০৩০ সালে প্রতি ঘরে একজন ক্যান্সার রোগী বা ডিস-এবল শিশু থাকবে।

তাহলে উৎপাদক থেকে ভোক্তা কেউই বর্তমান কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার বিধ্বংসী নেতিবাচক প্রভাব থেকে কোনো অবস্থায়ই মুক্ত নয়। কৃষিক্ষেত্রে ব্যবহৃত কৃত্রিম রাসায়নিক সার ও কীটনাশক খাদ্যশৃঙ্খলে বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি ক্রমাগতভাবে বাড়িয়ে তুলছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। কিছুদিন আগে এক বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে দেশে প্রধান খাবার ধানে ক্যাডমিয়াম নামক ভারী ধাতুর মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি। সম্প্রতি বাংলাদেশে প্রধান সবজি বেগুন ও তার জমিতে ভারী ধাতুর ক্ষতিকর উপস্থিতির বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বর্তমান ব্যবস্থার ভয়াবহতা আরেকবার প্রকাশ করছে।

এ ছাড়া কীটনাশক হিসেবে বিভিন্ন কার্বামেট, পাইরেথ্রয়েড ও নিওনিকোটিনাইডের এন্ডোক্রাইনের কার্যকলাপ ব্যাহত করে এবং প্রাণী ও মানুষের প্রজননের ওপর নেতিবাচক প্রভাবের প্রমাণ আছে। আবার কীটনাশক ক্লোরপাইরিফস, ফসফামিডন, ম্যালাথিয়ন, ফেন্থিয়ন, মিথাইল ফসফরোথিওয়েট, প্যারাথিয়ন, ক্লোরফ্লুজাউরন, সাইপারমেথ্রিন বা ফক্সিমিন জমিতে প্রস্তাবিত ঘনত্বে মাটি ও রাইজোস্ফিয়ার মাইক্রোবায়োটার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে আসছে। ভেষজনাশক গ্লাইফোসেট মাটির রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবের তুলনায় অনেক কম ঘনত্বে মাটি, উদ্ভিদ ও অন্ত্রের উপকারী জীবাণুকে বাধা দেয়। সামগ্রিকভাবে মাটি, উদ্ভিদ ও মানব জীবাণুর ওপর গ্লাইফোসেটের এই পরোক্ষ প্রভাবসমূহ মানুষ ও বাস্তুস্বাস্থ্যকে অস্বাভাবিকভাবে প্রভাবিত করছে।

বিগত দুই দশকে রাসায়নিক সারের ব্যবহার ৪.৫ গুণ বেড়েছে। বাড়তি রাসায়নিক সারের চাহিদার জোগান দিতে গিয়ে গত দুই বছর দেশে ইউরিয়া, টিএসপি ও এমপি সারে ভর্তুকির জন্য প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত খরচ করা হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, আগামী বছরগুলোতে সেই খরচ আরো বাড়বে। বালাইনাশক ব্যবহার ছলচাতুরি (ওজনে বেশি দানাদার কমেছে কিন্তু ওজনে কম তরল) করে কম দেখানো হচ্ছে। তার প্রমাণ হলো, গত দুই দশকে বছরে ১৫০ গুণ বেশি আগাছানাশক ব্যবহার করা হচ্ছে। কৃষক কী বালাইনাশক প্রয়োগ করবেন তার সিদ্ধান্ত দেন স্থানীয় বালাই ব্যবসায়ী। কারণ এই ব্যবসায়ী প্রায় সব কৃষককে বাকি চক্রে আবদ্ধ করেছেন।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, কৃষকরা এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। বালাইনাশকের অপব্যবহার রোধে সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন একটি কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। বিশেষত নারী ও যুবসমাজ এই পরিবর্তনের উপযুক্ত হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। নারীরা পারিবারিক ও সামাজিক দায়িত্বের মাধ্যমে তাঁদের সঙ্গী এবং আশপাশের মানুষদের বালাইনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করতে পারেন। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে তাঁরা নৈতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন এবং বালাইনাশকের ব্যবহার হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। একই সঙ্গে যাঁরা বালাইনাশক ব্যবহার করতে বাধ্য, তাঁদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী, যেমন—গ্লাভস, মাস্ক এবং প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণে নৈতিকভাবে উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে। যুবসমাজ এই পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হতে পারে।

বর্তমানের এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থা সংস্কারে একটি আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। এই সংস্কার শুধু নীতিগত পরিবর্তন নয়, বরং চর্চায়ও পরিবর্তন আনতে হবে। পাশাপাশি নীতি প্রণয়নের দৃষ্টিভঙ্গি কী সেটা পরিষ্কার করা দরকার; যেমন—এটা রূপান্তর, না পুনরুজ্জীবনমূলক। কৃষি রূপান্তর বর্তমানে বৈশ্বিক নীতিনির্ধারকদের একটি প্রিয় উদ্যোগ, যা সবুজ বিপ্লবের ধারাবাহিকতা হিসেবে পরিচিত। সবুজ বিপ্লবের মূল লক্ষ্য ছিল ফসলের প্রজনন বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন ও কৃত্রিম রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা। তবে এর ফলে মনোকালচারের প্রচলন ঘটে, যা কৃষি জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে নব নব উদ্ভাবনার জিন কৌশল আবিষ্কার করে তার প্রয়োগ খাদ্য ব্যবস্থার প্রবর্তন হচ্ছে, জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অর্গানিজম (জিএমও) প্রযুক্তি এর অন্যতম জলজ্যান্ত উদাহরণ।

অন্যদিকে পুনরুজ্জীবন কৃষি একটি টেকসই কৃষি পদ্ধতি, যা শুধু ফসলের উৎপাদন নয়, বরং বাস্তুসংস্থানের স্বাস্থ্যকেও সমান গুরুত্ব দেয়। এই পদ্ধতিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় স্থানীয় ফসলের গুরুত্ব বাড়ানো হয় এবং খাদ্য সার্বভৌমত্বকে সম্মান জানানো হয়। পুনরুজ্জীবন কৃষি প্রকৃতিবান্ধব এবং পরিবেশ রক্ষা করার মাধ্যমে কৃষিব্যবস্থাকে দীর্ঘস্থায়ী করে। এটি প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ, জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং মাটির স্বাস্থ্য উন্নত করার ওপর জোর দেয়, যা মনোকালচারনির্ভর কৃষির বিপরীতে অবস্থান করে। কৃষি রূপান্তর এবং পুনরুজ্জীবন কৃষি—দুটিই কৃষিব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে কাজ করে। তবে কৃষি রূপান্তর যেখানে প্রজনন প্রযুক্তি ও উৎপাদনশীলতাকে প্রধান্য দেয়, পুনরুজ্জীবন কৃষি সেখানে বাস্তুসংস্থানের ভারসাম্য ও টেকসইতায় গুরুত্বারোপ করে। ভবিষ্যতের কৃষিব্যবস্থায় প্রকৃতি, মানুষ এবং প্রজননের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করাই হবে মূল চ্যালেঞ্জ।

কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা সচল রাখতে শুধু কৃষি বা খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পৃক্ত নয়, এখানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, পরিবেশ, ভূমি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জড়িত। এসব মন্ত্রণালয়েরও কৃষি-খাদ্যের জন্য নানা নীতি-চর্চা রয়েছে, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই একে অন্যের জন্য বৈরী। এ জন্য একটি সমন্বিত নীতি থাকা দরকার। জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়তে কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ, পানি ও পরিবেশ একীভূত করার সময় এসেছে। পৃথিবীর অনেক দেশে (জাপান, কোরিয়া, জামানি, ভিয়েতনাম) এমন ব্যবস্থা আছে, যা দারুণ কাজ করছে।

চর্চার ক্ষেত্রে প্রথমত, কৃষিকাজে বিষমুক্ত পদ্ধতির প্রসার ঘটাতে হবে। জৈবিক কৃষি, সঠিক চাষাবাদ পদ্ধতি এবং স্থানীয় জাতের ফসল, প্রাণী, মাছ চাষকে উত্সাহিত করতে হবে, যা পরিবেশবান্ধব এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ। দ্বিতীয়ত, খাদ্য উৎপাদন ও বিতরণ ব্যবস্থার প্রতিটি ধাপে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশগত স্থায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সুরক্ষিত খাদ্য উৎপাদন এবং ভোক্তার কাছে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে নীতিমালা ও বিধি-নিষেধকে পুনর্বিবেচনা করা জরুরি। রাসায়নিক সারের ভর্তুকি কমিয়ে তা জৈব সারে দিতে হবে; পাশাপাশি প্রকৃত কৃষকদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা বৃদ্ধি করতে হবে, যাতে তাঁরা পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যসম্মত পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন করতে সক্ষম হন। কৃষিকাজ সম্মানজনক পেশা নয়, তাই প্রতিটি কৃষকের জন্য সম্মানজনক জীবনপদ্ধতির ব্যবস্থা করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বছরে একবার দূরপাল্লার ভ্রমণে অর্ধভাড়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

পারিবারিক কৃষিকে উত্সাহিত করার জন্য প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে। এই আমূল সংস্কারের জন্য সরকারকে অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে। সরকারকে নীতি নির্ধারণে এমন পরিবর্তন আনতে হবে, যা জনস্বাস্থ্য ও বাস্তুস্বাস্থ্যের উন্নয়নকে প্রাধান্য দেয়। কৃষি নীতিমালা ও শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবেশগত ও স্বাস্থ্যগত বিষয়গুলো সুনির্দিষ্টভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ক্ষতিকর কৃষি-প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারকে জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কৃষি গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে, যাতে নতুন ও উন্নত প্রযুক্তি ও প্রথা বিকশিত হয়, যা পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যসম্মত। জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে ভোক্তারা স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিবেশবান্ধব খাদ্য গ্রহণে উত্সাহিত হয়। নিশ্চয়ই সরকার জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার নীতি-চর্চার পুনরুদ্ধার কাজে হৃদয়গ্রাহী হবে।

লেখক:  প্রাবন্ধিক ও গবেষক, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), গাজীপুর

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
সর্বশেষ খবর
গাঁজা সেবনের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা সেবনের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে কালবৈশাখী ঝড়ে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি
লালমনিরহাটে কালবৈশাখী ঝড়ে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দায়িত্বে অবহেলার দায়ে ৪ শিক্ষককে অব্যাহতি
গাজীপুরে দায়িত্বে অবহেলার দায়ে ৪ শিক্ষককে অব্যাহতি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টির প্রবণতা, কালবৈশাখীর শঙ্কাও রয়েছে
বাড়বে বৃষ্টির প্রবণতা, কালবৈশাখীর শঙ্কাও রয়েছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্য জাতের ছেলের সঙ্গে পালানোয় মেয়েকে হত্যা করলেন বাবা
অন্য জাতের ছেলের সঙ্গে পালানোয় মেয়েকে হত্যা করলেন বাবা

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপির শোভাযাত্রায় জনতার ঢল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপির শোভাযাত্রায় জনতার ঢল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চবিতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কান্নাভেজা মোনাজাত
চবিতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কান্নাভেজা মোনাজাত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে আর এক ফোঁটা রক্ত দেখতে চাই না: কাদের গনি চৌধুরী
ফিলিস্তিনে আর এক ফোঁটা রক্ত দেখতে চাই না: কাদের গনি চৌধুরী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইউএসসিআইএস’র নতুন নির্দেশনা, সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পর ভিসা
ইউএসসিআইএস’র নতুন নির্দেশনা, সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পর ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে জুতার গোডাউনে আগুন
টঙ্গীতে জুতার গোডাউনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনায় ১ জনকে কুপিয়ে হত্যা
তুচ্ছ ঘটনায় ১ জনকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাছের নিচে চাপা পড়ে শিশুর মৃত্যু
গাছের নিচে চাপা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের অভিনয়ে আসা নিয়ে যা বললেন কাজল
মেয়ের অভিনয়ে আসা নিয়ে যা বললেন কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে নারী স্বাস্থ্য ও বন্ধ্যাত্ব বিষয়ে ‘পেশেন্ট এডুকেশন ও এনগেজমেন্ট’ শীর্ষক কনফারেন্স
চট্টগ্রামে নারী স্বাস্থ্য ও বন্ধ্যাত্ব বিষয়ে ‘পেশেন্ট এডুকেশন ও এনগেজমেন্ট’ শীর্ষক কনফারেন্স

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরীক্ষার্থী মেয়েকে কেন্দ্রে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল মায়ের
পরীক্ষার্থী মেয়েকে কেন্দ্রে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল মায়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি ময়নুলকে পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
সাবেক আইজিপি ময়নুলকে পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে এসএসসির প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১০৩৩, বহিষ্কার ২
বরিশালে এসএসসির প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১০৩৩, বহিষ্কার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধের বিরুদ্ধে চীনের ‘হাত মেলানোর’ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান অস্ট্রেলিয়ার
ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধের বিরুদ্ধে চীনের ‘হাত মেলানোর’ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক্সপো ২০২৫-এ আমিরাতের খেজুর বন প্যাভিলিয়ন
এক্সপো ২০২৫-এ আমিরাতের খেজুর বন প্যাভিলিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিনিধি দল পাঠাবে পাকিস্তান
শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিনিধি দল পাঠাবে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বের ওপর জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বের ওপর জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান: ট্রাইব্যুনালে ৪ মামলার তদন্ত সম্পন্ন
জুলাই অভ্যুত্থান: ট্রাইব্যুনালে ৪ মামলার তদন্ত সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় সংঘর্ষ এড়াতে তুরস্ক-ইসরায়েলের আলোচনা শুরু
সিরিয়ায় সংঘর্ষ এড়াতে তুরস্ক-ইসরায়েলের আলোচনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তির মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠল ১০০ টন জ্যান্ত কুমির!
নিলামে উঠল ১০০ টন জ্যান্ত কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিমান বাহিনীর হাজার সদস্যকে বহিষ্কারে হুমকি দিল ইসরায়েল
যে কারণে বিমান বাহিনীর হাজার সদস্যকে বহিষ্কারে হুমকি দিল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না : জয়শঙ্কর
ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না : জয়শঙ্কর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ
পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানী পুত্রের ১৮০ কিলোমিটার আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!
আম্বানী পুত্রের ১৮০ কিলোমিটার আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, বেনাপোল থেকে ফেরত এল চার পণ্যবাহী ট্রাক
ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, বেনাপোল থেকে ফেরত এল চার পণ্যবাহী ট্রাক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ে ২০২৫ সালের বিশ্বসেরা বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি
রেকর্ড গড়ে ২০২৫ সালের বিশ্বসেরা বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের-আসাদুজ্জামানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করতে আইজিপিকে চিঠি
কাদের-আসাদুজ্জামানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করতে আইজিপিকে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের বাঁচানোর জন্য বেশি সময় হাতে নেই : জাতিসংঘ
ফিলিস্তিনিদের বাঁচানোর জন্য বেশি সময় হাতে নেই : জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে ফ্রান্স: ম্যাক্রোঁ
জুনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে ফ্রান্স: ম্যাক্রোঁ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পঞ্চগড়ে বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার
পঞ্চগড়ে বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে বানানো আপত্তিকর ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর জীবন
এআই দিয়ে বানানো আপত্তিকর ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই জুলহাসকে দ্বিতীয় দফায় তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা
সেই জুলহাসকে দ্বিতীয় দফায় তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি আমেরিকার
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি আমেরিকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক এড়াতে ভারত থেকে ১৫ লাখ আইফোন আমেরিকায় নিয়ে গেছে অ্যাপল
শুল্ক এড়াতে ভারত থেকে ১৫ লাখ আইফোন আমেরিকায় নিয়ে গেছে অ্যাপল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিডনি ড্যামেজ হলে করণীয়
কিডনি ড্যামেজ হলে করণীয়

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নীরবতা অনেক সময় সোনার চেয়েও দামি : প্রেস সচিব
নীরবতা অনেক সময় সোনার চেয়েও দামি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে প্রায় ২০০
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে প্রায় ২০০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এসএসসির প্রশ্নফাঁসের কোনো সুযোগ নেই : শিক্ষা উপদেষ্টা
এবার এসএসসির প্রশ্নফাঁসের কোনো সুযোগ নেই : শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো
ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে নিয়ে মির্জা ফখরুলের আবেগঘন স্ট্যাটাস
স্ত্রীকে নিয়ে মির্জা ফখরুলের আবেগঘন স্ট্যাটাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি

নগর জীবন

প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে
প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড
চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা
পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গে আমার তুলনা কখনোই হবে না
অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গে আমার তুলনা কখনোই হবে না

শোবিজ

আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন
আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের হঠাৎ ইউটার্ন
ট্রাম্পের হঠাৎ ইউটার্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

সম্পাদকীয়

বিশ্বকে বদলাতে বাংলাদেশে আসুন
বিশ্বকে বদলাতে বাংলাদেশে আসুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা
মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

করতোয়া রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান
করতোয়া রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

ফের দর্শক মাতালো সিনেমার গান
ফের দর্শক মাতালো সিনেমার গান

শোবিজ

কুমিল্লার ঐতিহ্য শাহ্ সুজা মসজিদ
কুমিল্লার ঐতিহ্য শাহ্ সুজা মসজিদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

চট্টগ্রামে হাতি হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা
চট্টগ্রামে হাতি হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা

নগর জীবন

ড্রেন যেন ময়লার ভাগাড়
ড্রেন যেন ময়লার ভাগাড়

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাদেক সিদ্দিকীর দেনা-পাওনায় ইমন
সাদেক সিদ্দিকীর দেনা-পাওনায় ইমন

শোবিজ

ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো
ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে
বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ
ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না
তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না

শোবিজ

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে স্কটল্যান্ডের চমক
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে স্কটল্যান্ডের চমক

মাঠে ময়দানে

মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা
মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত
অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু করা যাবে না
মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু করা যাবে না

নগর জীবন

স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

সম্পাদকীয়

ব্যয়বহুল আল্লু অর্জুন
ব্যয়বহুল আল্লু অর্জুন

শোবিজ

বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না
বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা