শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৪ বছর। এ দীর্ঘ সময়ে দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি, শৃঙ্খলা, আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক উন্নয়নে যতটা সময় ব্যয় হয়েছে, তার চেয়ে বেশি সময় নষ্ট করা হয়েছে দোসর খোঁজার কাজে। এলেম দ্বারা চোর ধরার মতো, ক্ষমতার মসনদে যেতে কাকে সিঁড়ি বানানো যায়, নিরন্তন সেই দোসরের সন্ধান। তারপর কে কার দোসর, কার বিচার করতে হবে, কার সম্পদ লুট করতে হবে, কার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে হবে, কাকে কী করতে হবে এসব নিয়েই সরকার, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ অধিক ব্যতিব্যস্ত। দোসর খুঁজতে খুঁজতে অর্থাৎ কে কার দোসর নয় তা চিহ্নিত করতে কম্বলের লোম বাছাই করার মতো অবস্থা আমাদের। ভূমিকা আর অপব্যবহারে একটা নেতিবাচক শব্দে পরিণত হয়েছে দোসর

পৃথিবীর সব স্বাধীনতাযুদ্ধেই পক্ষ-বিপক্ষ থাকে। আমাদেরও ছিল। পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়ক শক্তি ছিল পূর্ব পাকিস্তানেরই কিছু মানুষ। তারা রাজনৈতিক চিন্তায় পাকিস্তানের বিভক্তি চায়নি। কেউ ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনায় পাকিস্তান বিভক্তি সমর্থন করেনি। সে কারণেই এ দেশের অনেক মুসলিম লীগ নেতা শান্তি কমিটির সদস্য হয়ে পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করেছেন। আবার রাজনৈতিক চিন্তা থেকে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে। সে কারণেই এ দলের সদস্যরা রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাজ করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সেই কলঙ্ক থেকে বের হতে পারেনি মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচারী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তারা এখনো রাজাকার, পাকিস্তানের দোসর হিসেবে পরিচিত। যারা রাজাকার, আলবদর, আলশামস ছিলেন তাদের অনেকেই এখন আর বেঁচে নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের এখনো সেই পাকিস্তানের দোসর হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়। জুলাই বিপ্লবের পরও সেই অপবাদ থেকে তারা মুক্তি পাচ্ছেন না।

শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। কিন্তু নিজ দল বিলুপ্ত করে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নামে নতুন রাজনৈতিক ফ্রন্ট গঠন করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এবং জাতীয় লীগ নিয়ে গঠিত হয়েছিল এ ফ্রন্ট। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে একদলীয় ও রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। দেশের সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করা হয়। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তারই বিশ্বস্ত সহকর্মী খন্দকার মোশতাক আহমদ। তখন থেকেই রাজনীতিতে খোঁজা শুরু হয় আওয়ামী-বাকশালের দোসর। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবদুস সাত্তার, প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হয়েছে। শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তার সেই সময়ে দোসররা বৈধ-অবৈধ পন্থায় দুধে ভাতে যথেষ্ট ভালো থাকলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা এখনো শেষ হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর এখন আবার সাঁড়াশি অভিযানে আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হচ্ছে।

শান্তি, সমৃদ্ধি,হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দীর্ঘ নয় বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় আওয়ামী-বাকশালের দোসর, বিএনপির দোসর খোঁজা হয়েছে। এ নয় বছরের মধ্যে ১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ। সে সময় শেখ হাসিনার সঙ্গে এরশাদের রাজনৈতিক সুসম্পর্ক থাকায় কিছুদিন আওয়ামী-বাকশালী দোসর খোঁজা বন্ধ ছিল। পরে অবশ্য আওয়ামী-বাকশালীর দোসর, বিএনপির দোসর খুঁজতে খুঁজতেই ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদের পতন হয়।

এরপর শুরু হয় এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসর খোঁজা। এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসরদের নিয়ে ২০০৬ সালে গঠিত হয় মহাজোট। এ জোট গঠনের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদেরও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আওয়ামী লীগের সঙ্গে গত ১৬ বছর জাতীয় পার্টি মহাজোটের বন্ধনে থাকায় জুলাই বিপ্লবের পর এখন জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মধ্যে এরশাদের নয় বছর এবং হাসিনার ২১ বছর বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অবশ্য ১৯৯৬ সালে জামায়াতে ইসলামী যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্য করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাসীন করে, শুধু সেই মেয়াদে আওয়ামী লীগ জামায়াতকে প্রকাশ্যে রাজাকার বা পাকিস্তানের দোসর বলত না। বিগত ১৬ বছর শেখ হাসিনা টানা ক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় সব ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজনীতি, ষড়যন্ত্র, জঙ্গি উত্থান, চাকরি, পদোন্নতি, ব্যবসা, বিয়েশাদি, সামাজিকতাসহ সব ক্ষেত্রেই খোঁজা হয়েছে বিএনপি-জামায়াতের দোসরদের। সেই সঙ্গে খোঁজা হয়েছে একাত্তরের চেতনাবিরোধী দোসরদের। দোসর খোঁজার রাজনীতির এ ১৬ বছর দেশে সব ক্ষেত্রেই বিভাজন তৈরি হয়। এ বিভাজনকে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ও বিপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালায়। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন অথচ আওয়ামী লীগ করেন না, এমন ব্যক্তিকেও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির দিকে ঠেলে দিয়েছে। পিতা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, সন্তান ছাত্রলীগ করেনি বলে চাকরি পায়নি।

দোসর খোঁজা বিভাজন সৃষ্টির শেখ হাসিনার ১৬ বছরে নোংরা রাজনীতির শিকার হয়েছেন অনেক শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও বেসরকারি উদ্যোক্তা। সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর চাপ প্রয়োগ করত। কোনো ব্যবসায়ী সরকারের মতের বাইরে স্বতন্ত্র চিন্তা করলেই দুদক, এনবিআর আর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হতো। প্রধানমন্ত্রীর তোষামোদ অনুষ্ঠানে তোতা পাখির মতো শেখানো বক্তব্য না দিলে দেখানো হতো জঙ্গি অর্থায়ন অভিযোগে মামলার ভয়। অথবা ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে নানা ঝামেলায় ফেলার হুমকি দেওয়া হতো। কোনো কোনো ব্যবসায়ীকে মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামি করে বছরের পর বছর শেখ হাসিনা সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করেছে।

দোসর খোঁজার রাজনীতির ৫৪ বছরে অনেক সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদ, ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজেরও জন্ম হয়েছে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই-এ ফর্মুলায় রাজনীতিবিদরা একদল আরেকদলের ভিতরে ঢুকে গেছেন। পানির চরিত্র ধারণ করে যে দলে প্রবেশ করেছেন সে দলের রং ধারণ করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর এরশাদের দোসর হিসেবে বেশ কিছু ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করা হয়। কিছু রাজনীতিবিদ, কিছু ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ ওইসব ব্যবসায়ীকে নানাভাবে চাপে ফেলে লুটে নিয়েছিল অর্থসম্পদ। কেউ কেউ ব্যবসার ভাগও নিয়েছে। সে সময় এরশাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত সালমান এফ রহমানের পাসপোর্ট আটক করে অর্থ আদায়ের ঘটনা অনেকেরই জানা আছে।

জুলাই বিপ্লবের পর গত আট মাসেও সারা দেশে দোসর খোঁজার নামে ব্যবসায়ীদের চাপে ফেলে মালপানি কামানোর ধান্দায় নেমেছে একশ্রেণির ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ। এর মধ্যে একটা শ্রেণি আওয়ামী লীগের চিহ্নিত নেতাদের আশ্রয় দিয়ে নিরাপদে রেখে কামাচ্ছে মালপানি। ভুয়া মামলারও শেষ নেই। হত্যা মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্যবসায়ীদের নাম ঢুকিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত করে রাখা হচ্ছে। মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে দাবি করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কোনো কোনো ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ব্যবসায়ীদের বাড়িঘর বা ব্যবসায়িক স্থাপনায় হামলা করার হুমকিও দিচ্ছে। অনেক ব্যবসায়ী সম্পদ ও মানসম্মান রক্ষার স্বার্থে টাকাপয়সা দিয়ে আপসরফা করছেন। কেউ কেউ করছেন না। যারা চাঁদা দিয়ে আপসরফা করছেন না, তাদের ওপর চাঁদাবাজরাও ক্ষিপ্ত হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানও ক্ষিপ্ত হচ্ছে।

বিগত ৫৪ বছরের দোসর খোঁজার রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, নষ্ট রাজনীতি ও নষ্ট রাজনীতিবিদের কারণেই দোসরদের জন্ম হয়। দোসর খোঁজার রাজনীতি আমাদের মধ্যে বিভাজনও সৃষ্টি করেছে। যারা দোসর সৃষ্টি করে, তারা চমৎকারভাবে ভোল পাল্টে এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে চলে যায়। পাতি নেতা থেকে হয়ে যায় বড় নেতা। ছোট চাঁদাবাজ থেকে হয়ে যায় বড় চাঁদাবাজ। শহরতলির ছোট্ট ভাড়া বাসা থেকে গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকার বাসিন্দা হয়ে যায়। স্বভাবতই অনুগামী, বন্ধু-বান্ধবীর অভাব হয় না। নানা উপাচারে কিছুদিন তারা বেশ ভালোই থাকে। লোভনীয় জীবযাপন করে। তারপর প্রকৃতির নিয়মেই এসবের ফল ভোগ করতে হয়। মাশুল গুনতে হয় কড়ায় গন্ডায়। আর নষ্ট রাজনীতির দোসর হিসেবে যাদের পরিচিতি হয়ে যায়, বিপদ কখনো তাদের পিছু ছাড়ে না। সে কারণেই এখন সুযোগ ও সময় এসেছে নষ্ট রাজনীতি পরিহারের। সেই সঙ্গে ক্লিন ইমেজের রাজনৈতিক নেতাদের দলের নেতৃত্বে আসতে হবে। যে রাজনীতি লেজুড়বৃত্তি করতে হয়, দোসর সৃষ্টি হয়, সেই রাজনীতি বর্জন করতে হবে। রাজনীতি হতে হবে আদর্শভিত্তিক। রাজনীতি হতে হবে দেশ ও মানুষের কল্যাণের লক্ষ্যে। সুতরাং এখনই সময় দোসর খোঁজার রাজনীতি পরিহার করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সামনে এগোনোর।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
সর্বশেষ খবর
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা