শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৪ বছর। এ দীর্ঘ সময়ে দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি, শৃঙ্খলা, আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক উন্নয়নে যতটা সময় ব্যয় হয়েছে, তার চেয়ে বেশি সময় নষ্ট করা হয়েছে দোসর খোঁজার কাজে। এলেম দ্বারা চোর ধরার মতো, ক্ষমতার মসনদে যেতে কাকে সিঁড়ি বানানো যায়, নিরন্তন সেই দোসরের সন্ধান। তারপর কে কার দোসর, কার বিচার করতে হবে, কার সম্পদ লুট করতে হবে, কার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে হবে, কাকে কী করতে হবে এসব নিয়েই সরকার, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ অধিক ব্যতিব্যস্ত। দোসর খুঁজতে খুঁজতে অর্থাৎ কে কার দোসর নয় তা চিহ্নিত করতে কম্বলের লোম বাছাই করার মতো অবস্থা আমাদের। ভূমিকা আর অপব্যবহারে একটা নেতিবাচক শব্দে পরিণত হয়েছে দোসর

পৃথিবীর সব স্বাধীনতাযুদ্ধেই পক্ষ-বিপক্ষ থাকে। আমাদেরও ছিল। পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়ক শক্তি ছিল পূর্ব পাকিস্তানেরই কিছু মানুষ। তারা রাজনৈতিক চিন্তায় পাকিস্তানের বিভক্তি চায়নি। কেউ ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনায় পাকিস্তান বিভক্তি সমর্থন করেনি। সে কারণেই এ দেশের অনেক মুসলিম লীগ নেতা শান্তি কমিটির সদস্য হয়ে পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করেছেন। আবার রাজনৈতিক চিন্তা থেকে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে। সে কারণেই এ দলের সদস্যরা রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাজ করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সেই কলঙ্ক থেকে বের হতে পারেনি মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচারী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তারা এখনো রাজাকার, পাকিস্তানের দোসর হিসেবে পরিচিত। যারা রাজাকার, আলবদর, আলশামস ছিলেন তাদের অনেকেই এখন আর বেঁচে নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের এখনো সেই পাকিস্তানের দোসর হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়। জুলাই বিপ্লবের পরও সেই অপবাদ থেকে তারা মুক্তি পাচ্ছেন না।

শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। কিন্তু নিজ দল বিলুপ্ত করে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নামে নতুন রাজনৈতিক ফ্রন্ট গঠন করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এবং জাতীয় লীগ নিয়ে গঠিত হয়েছিল এ ফ্রন্ট। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে একদলীয় ও রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। দেশের সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করা হয়। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তারই বিশ্বস্ত সহকর্মী খন্দকার মোশতাক আহমদ। তখন থেকেই রাজনীতিতে খোঁজা শুরু হয় আওয়ামী-বাকশালের দোসর। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবদুস সাত্তার, প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হয়েছে। শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তার সেই সময়ে দোসররা বৈধ-অবৈধ পন্থায় দুধে ভাতে যথেষ্ট ভালো থাকলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা এখনো শেষ হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর এখন আবার সাঁড়াশি অভিযানে আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হচ্ছে।

শান্তি, সমৃদ্ধি,হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দীর্ঘ নয় বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় আওয়ামী-বাকশালের দোসর, বিএনপির দোসর খোঁজা হয়েছে। এ নয় বছরের মধ্যে ১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ। সে সময় শেখ হাসিনার সঙ্গে এরশাদের রাজনৈতিক সুসম্পর্ক থাকায় কিছুদিন আওয়ামী-বাকশালী দোসর খোঁজা বন্ধ ছিল। পরে অবশ্য আওয়ামী-বাকশালীর দোসর, বিএনপির দোসর খুঁজতে খুঁজতেই ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদের পতন হয়।

এরপর শুরু হয় এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসর খোঁজা। এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসরদের নিয়ে ২০০৬ সালে গঠিত হয় মহাজোট। এ জোট গঠনের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদেরও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আওয়ামী লীগের সঙ্গে গত ১৬ বছর জাতীয় পার্টি মহাজোটের বন্ধনে থাকায় জুলাই বিপ্লবের পর এখন জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মধ্যে এরশাদের নয় বছর এবং হাসিনার ২১ বছর বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অবশ্য ১৯৯৬ সালে জামায়াতে ইসলামী যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্য করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাসীন করে, শুধু সেই মেয়াদে আওয়ামী লীগ জামায়াতকে প্রকাশ্যে রাজাকার বা পাকিস্তানের দোসর বলত না। বিগত ১৬ বছর শেখ হাসিনা টানা ক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় সব ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজনীতি, ষড়যন্ত্র, জঙ্গি উত্থান, চাকরি, পদোন্নতি, ব্যবসা, বিয়েশাদি, সামাজিকতাসহ সব ক্ষেত্রেই খোঁজা হয়েছে বিএনপি-জামায়াতের দোসরদের। সেই সঙ্গে খোঁজা হয়েছে একাত্তরের চেতনাবিরোধী দোসরদের। দোসর খোঁজার রাজনীতির এ ১৬ বছর দেশে সব ক্ষেত্রেই বিভাজন তৈরি হয়। এ বিভাজনকে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ও বিপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালায়। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন অথচ আওয়ামী লীগ করেন না, এমন ব্যক্তিকেও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির দিকে ঠেলে দিয়েছে। পিতা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, সন্তান ছাত্রলীগ করেনি বলে চাকরি পায়নি।

দোসর খোঁজা বিভাজন সৃষ্টির শেখ হাসিনার ১৬ বছরে নোংরা রাজনীতির শিকার হয়েছেন অনেক শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও বেসরকারি উদ্যোক্তা। সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর চাপ প্রয়োগ করত। কোনো ব্যবসায়ী সরকারের মতের বাইরে স্বতন্ত্র চিন্তা করলেই দুদক, এনবিআর আর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হতো। প্রধানমন্ত্রীর তোষামোদ অনুষ্ঠানে তোতা পাখির মতো শেখানো বক্তব্য না দিলে দেখানো হতো জঙ্গি অর্থায়ন অভিযোগে মামলার ভয়। অথবা ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে নানা ঝামেলায় ফেলার হুমকি দেওয়া হতো। কোনো কোনো ব্যবসায়ীকে মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামি করে বছরের পর বছর শেখ হাসিনা সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করেছে।

দোসর খোঁজার রাজনীতির ৫৪ বছরে অনেক সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদ, ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজেরও জন্ম হয়েছে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই-এ ফর্মুলায় রাজনীতিবিদরা একদল আরেকদলের ভিতরে ঢুকে গেছেন। পানির চরিত্র ধারণ করে যে দলে প্রবেশ করেছেন সে দলের রং ধারণ করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর এরশাদের দোসর হিসেবে বেশ কিছু ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করা হয়। কিছু রাজনীতিবিদ, কিছু ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ ওইসব ব্যবসায়ীকে নানাভাবে চাপে ফেলে লুটে নিয়েছিল অর্থসম্পদ। কেউ কেউ ব্যবসার ভাগও নিয়েছে। সে সময় এরশাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত সালমান এফ রহমানের পাসপোর্ট আটক করে অর্থ আদায়ের ঘটনা অনেকেরই জানা আছে।

জুলাই বিপ্লবের পর গত আট মাসেও সারা দেশে দোসর খোঁজার নামে ব্যবসায়ীদের চাপে ফেলে মালপানি কামানোর ধান্দায় নেমেছে একশ্রেণির ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ। এর মধ্যে একটা শ্রেণি আওয়ামী লীগের চিহ্নিত নেতাদের আশ্রয় দিয়ে নিরাপদে রেখে কামাচ্ছে মালপানি। ভুয়া মামলারও শেষ নেই। হত্যা মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্যবসায়ীদের নাম ঢুকিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত করে রাখা হচ্ছে। মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে দাবি করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কোনো কোনো ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ব্যবসায়ীদের বাড়িঘর বা ব্যবসায়িক স্থাপনায় হামলা করার হুমকিও দিচ্ছে। অনেক ব্যবসায়ী সম্পদ ও মানসম্মান রক্ষার স্বার্থে টাকাপয়সা দিয়ে আপসরফা করছেন। কেউ কেউ করছেন না। যারা চাঁদা দিয়ে আপসরফা করছেন না, তাদের ওপর চাঁদাবাজরাও ক্ষিপ্ত হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানও ক্ষিপ্ত হচ্ছে।

বিগত ৫৪ বছরের দোসর খোঁজার রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, নষ্ট রাজনীতি ও নষ্ট রাজনীতিবিদের কারণেই দোসরদের জন্ম হয়। দোসর খোঁজার রাজনীতি আমাদের মধ্যে বিভাজনও সৃষ্টি করেছে। যারা দোসর সৃষ্টি করে, তারা চমৎকারভাবে ভোল পাল্টে এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে চলে যায়। পাতি নেতা থেকে হয়ে যায় বড় নেতা। ছোট চাঁদাবাজ থেকে হয়ে যায় বড় চাঁদাবাজ। শহরতলির ছোট্ট ভাড়া বাসা থেকে গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকার বাসিন্দা হয়ে যায়। স্বভাবতই অনুগামী, বন্ধু-বান্ধবীর অভাব হয় না। নানা উপাচারে কিছুদিন তারা বেশ ভালোই থাকে। লোভনীয় জীবযাপন করে। তারপর প্রকৃতির নিয়মেই এসবের ফল ভোগ করতে হয়। মাশুল গুনতে হয় কড়ায় গন্ডায়। আর নষ্ট রাজনীতির দোসর হিসেবে যাদের পরিচিতি হয়ে যায়, বিপদ কখনো তাদের পিছু ছাড়ে না। সে কারণেই এখন সুযোগ ও সময় এসেছে নষ্ট রাজনীতি পরিহারের। সেই সঙ্গে ক্লিন ইমেজের রাজনৈতিক নেতাদের দলের নেতৃত্বে আসতে হবে। যে রাজনীতি লেজুড়বৃত্তি করতে হয়, দোসর সৃষ্টি হয়, সেই রাজনীতি বর্জন করতে হবে। রাজনীতি হতে হবে আদর্শভিত্তিক। রাজনীতি হতে হবে দেশ ও মানুষের কল্যাণের লক্ষ্যে। সুতরাং এখনই সময় দোসর খোঁজার রাজনীতি পরিহার করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সামনে এগোনোর।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী
সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এক বছর পেরিয়েও বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাননি ওমানের ক্রিকেটাররা
এক বছর পেরিয়েও বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাননি ওমানের ক্রিকেটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছর পর ট্রফি এনে দেওয়া কোচকে বরখাস্ত করলো টটেনহ্যাম
১৭ বছর পর ট্রফি এনে দেওয়া কোচকে বরখাস্ত করলো টটেনহ্যাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া
লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত
পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা
ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন
মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই
শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

১০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের
আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক