শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও সামরিক শাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১৫ মার্চ ১৯৭১ থেকে ঢাকায় সপ্তাহখানেক শেখ মুজিব ও তার হাইকমান্ডের সঙ্গে বিরাজমান ভয়াবহ সংকট এবং সমস্যা নিরসনে আলোচনা করেন। তার দৃঢ় প্রতীতি জন্মে যে, বাংলাদেশ আওয়ামী নেতৃত্ব স্বাধীনতার বিকল্প কিছুই মানবে না। ১ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলন ধীরে ধীরে সশস্ত্র রূপ পরিগ্রহ করছে। প্রতিজ্ঞায় উচ্চকিত স্লোগান বীর বাঙালি অস্ত্র ধর বাংলাদেশ স্বাধীন কর। বাংলাদেশ দ্রুত স্বাধীনতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে পৃথক পতাকা, জাতীয় সংগীত এবং সর্বোপরি শেষপর্যায়ে কনফেডারেশনের দাবি তুলেছে। যা বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের পর্যায়ে উন্নীত করবে। এ অবস্থায় জেনারেল ইয়াহিয়া খান ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে ব্লু-প্রিন্ট অনুযায়ী মুক্তিকামী জনগণকে সমূলে নির্মূল করার লক্ষ্যে সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ প্রদান করেন। শুরু হয় জঘন্য হত্যাকাণ্ড। পাশাপাশি বাংলার জনগণ প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

১. ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১। ধানমন্ডির বাসভবনে শেখ মুজিব চার যুবনেতা সিরাজুল আলম খান, শেখ মণি, আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদকে কলকাতার রাজেন্দ্র রোডের একটি ঠিকানা দিয়ে বলেন, এ ঠিকানায় গেলেই তোমরা অস্ত্র, ট্রেনিং ও অন্যান্য সাহায্য-সহযোগিতা পাবে। যুবশক্তিকে নিয়ে তোমরা সশস্ত্র যুদ্ধ পরিচালনা করবে। তাজউদ্দীন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব নেবে। ওই প্রবাসী সরকার গঠিত হবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এ এইচ এম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীদের নিয়ে। শেখ সাহেব সত্তরের নির্বাচনের পর পরই এমপি চিত্তরঞ্জন সুতারকে ভারতে পাঠিয়েছিলেন। আরও পাঠান ডাক্তার আবু হেনাকে যিনি সিরাজগঞ্জ থেকে প্রাদেশিক আইনসভার সদস্য হয়েছিলেন।

২. ৩০ মার্চ ৭১ তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম ভারত সীমান্ত অতিক্রমের সংবাদ পেয়ে পশ্চিম বাংলার বিএসএফ প্রধান গোলক মজুমদার তাদের সাদরে অভ্যর্থনা জানান। তাজউদ্দীন আহমদ সংক্ষিপ্তভাবে পাকিস্তানি বর্বর সেনাবাহিনীর নৃশংস আক্রমণের বর্ণনা দেন। একপর্যায়ে তিনি জাতীয় পরিষদের নির্বাচিত সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের তালিকা তার হাতে তুলে দেন। বিকালে তাদের কলকাতা এয়ারপোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে বিএসএফের ডাইরেক্টর জেনারেল কে এফ রুস্তমজি দিল্লি থেকে এসেছিলেন। তার সঙ্গে তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহের বিষয়ে আলোচনা করেন। রুস্তমজি তাদের বলেন, যেহেতু বিষয়টি উচ্চপর্যায়ের সেহেতু প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে আপনাদের দেখা করা বাঞ্ছনীয়। ১ এপ্রিল ১৯৭১ তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম বিএসএফের একটি পুরোনো সামরিক বিমানে দিল্লি গমন করেন।

৩. তাজউদ্দীন আহমদকে উদ্বিগ্ন করেছিল তিনি কি শুধু আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন? এ প্রশ্নে দিল্লি অবস্থানরত এম আর সিদ্দিকী, সিরাজুল হক, আবদুর রাজ্জাক, রেহমান সোবহান ও আনিসুর রহমানের সঙ্গে আলোচনা করেন। একই সঙ্গে তিনি ভারতেও উচ্চপর্যায়ের সিভিল ব্যুরোক্র্যাটদের সঙ্গে মিলিত হন। ভারতের বিভিন্ন শহরে তখন বাংলাদেশের পক্ষে বিক্ষোভ, মিটিং-মিছিল এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের জোর দাবি উঠেছে। ভারতের উত্তরপ্রদেশ, বিহার, আসাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরাসহ বেশ কিছু প্রাদেশিক পরিষদে বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের জন্য প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী পিএন হাকসারের সঙ্গে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হন, আইনানুগ সরকার গঠিত না হলে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার কোনো আইনগত ও নৈতিক ভিত্তি ভারতের নেই।

৪. নয়াদিল্লি। ৩ এপ্রিল, ১৯৭১। প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বাসভবনে বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। জনাব তাজউদ্দীন আহমদ একাই দেখা করতে গেলেন। সাদরে অভ্যর্থনা জানিয়ে তাজউদ্দীন আহমদকে ভিতরে নিয়ে গেলেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রথম প্রশ্নটি ছিল, হয়ার ইজ শেখ মুজিব? তাজউদ্দীন আহমদ নিজেও জানতেন না শেখ মুজিব কোথায়! তার পরও অত্যন্ত কূটকৌশলে জবাব দিলেন, তাকে রাষ্ট্রপতি করে সরকার গঠিত হয়েছে। আমি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছি। জনাব তাজউদ্দীন আহমদ যে আকস্মিকভাবে কথাটি বলেছেন এমনটি নয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য সরকার গঠন ছিল একটি অতি আবশ্যকীয় শর্ত। তাজউদ্দীন আহমদ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সরকার গঠনের বিষয়টি প্রকাশ করতে দ্বিধান্বিত ছিলেন না। পরিস্থিতি ছিল জটিল। হাজার হাজার শরণার্থী সীমান্ত পাড়ি দিচ্ছে। তাদের আশ্রয়, খাদ্য বলতে কিছু নেই। ছিন্নমূল মানুষেরা তাদের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করতে হন্যে হয়ে খুঁজছিল। তরুণরা এসেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার উন্মাদনা নিয়ে। তারা চায় অস্ত্র। চারদিকে এক জটিল অবস্থা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বিষয়গুলো অবগত থাকলেও তাজউদ্দীন আহমদ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বাস্তব পরিস্থিতি তুলে ধরেন।

৫. কিন্তু কীভাবে সরকার গঠন হবে? ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলামকে বিষয়টি অবহিত করলে তাঁর মানসপটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণার প্রেক্ষিতে সরকার গঠনের বিষয়টি উদিত হয়। কিন্তু কীভাবে সরকার গঠনের প্রাথমিক সনদ রচনা করা যায় তা ভাবতে গিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষণাপত্রের আলোকে বাংলাদেশের সরকার গঠনের শাসনতান্ত্রিক ভিত্তি রচনা করেন। এ অবস্থায় ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম দিল্লিতে উপস্থিত বুদ্ধিজীবী ও নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে স্বাধীনতার সনদপত্র রচনা করেন। ১০ এপ্রিল ঘোষিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বপ্রথম সাংবিধানিক দলিল ও ভিত্তি। বলা হয়ে থাকে, এই ঘোষণাপত্রটি জেনেসিস অব দি কন্সটিটিউশন। পৃথিবীতে মাত্র দুটো দেশ স্বাধীনতাসংগ্রামের পটভূমি, নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং শাসকগোষ্ঠীর বর্বরোচিত আক্রমণের প্রেক্ষাপটে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা স্বাধীনতার সনদ আইনানুগভাবে ঘোষণা করেন।

৬. স্বাধীনতাকামী মার্কিনিদের মতো অনুরূপ ধারায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ। জনগণের একচ্ছত্র নির্বাচিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে বাঙালি জাতিকে মুক্তির মন্ত্রে দীর্ঘ ২১ বছর ধরে উজ্জীবিত করেছিলেন। ছয় দফা জাতির সামনে উপস্থাপন করে নানা মাত্রিকতায় ও প্রজ্ঞাময় কৌশলে এক দফায় রূপান্তরিত করেন। স্বাধীনতার সন্ধিক্ষণে পাকিস্তান বর্বর সামরিক বাহিনী ২৫ মার্চ বাঙালি জাতিকে আক্রমণ করে, শেখ মুজিবের পক্ষে জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম থেকে রেডিওতে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। স্বাধীনতা ঘোষিত হলে স্বাধীনতাকে কার্যকর করার আবশ্যকীয় শর্ত- সরকার গঠন। কিন্তু সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় জনগণের কাছে তার অবর্তমানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে হাইকমান্ড হিসেবে শেখ সাহেব জাতির সামনে উপস্থিত করেছিলেন। ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম কর্তৃক প্রণীত স্বাধীনতার সনদের ভিত্তিতে ১০ এপ্রিল এই হাইকমান্ড নিয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠিত হয়।

৭. মার্কিন স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র তেরো শ শব্দের একটি ঐতিহাসিক দলিল। দলিলে উল্লেখ করা হয়েছিল, স্বাধীনতাযুদ্ধের ঐতিহাসিক পটভূমি, জোরপূর্বক শাসন ও শোষণ, কর আদায়, অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক কারণ, বৈদেশিক নীতি এবং মানুষের অধিকারগুলো। ব্রিটেনের ক্রাউন প্রিন্স কর্তৃক মার্কিন নাগরিক এবং জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা গৃহীত অধিকার ও কল্যাণমূলক আইন অনুমোদন না করে তা বাতিল করেন। রাজনৈতিক অর্থনৈতিক শাসন-শোষণ নির্বিচারে চলতে থাকে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে মার্কিন জনগণ ১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র জারি করে। চূড়ান্ত ঘোষণাপত্রটিতে সভাপতি হিসেবে স্বাক্ষর করেন জন হ্যানকুক। ১৩টি অঙ্গরাষ্ট্রের ৫৭ জন প্রতিনিধি এই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। ব্রিটেনের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়, কালাকানুন বাতিল করে নিজেরাই স্বাধীনভাবে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর বিরুদ্ধে ব্রিটেন তাদের দমন করতে যুদ্ধঘোষণা ও রণতরি পাঠায়। ফ্রান্স ওই সময় মার্কিনিদের স্বাধীনতার পক্ষ নিয়ে ব্রিটেনের বিরুদ্ধে নৌ-ব্যারিকেড তৈরি করে। যুদ্ধের যাবতীয় উপকরণ দিয়ে যুদ্ধরত মার্কিন সরকারকে সহযোগিতা করে। বাংলাদেশের পাশর্^বর্তী দেশ ভারত যেমন ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছিল, অনুরূপভাবে ঘটনাসমূহের সঙ্গে তার মিল রয়েছে। মার্কিন স্বাধীনতা ঘোষণার মূল আদর্শ এভাবে বর্ণিত হয়েছে, আমরা এই সত্যগুলোকে স্বয়ংসিদ্ধ বলে মনে করি, জন্মগতভাবে সকল মানুষ সমান এবং স্রষ্টা তাদের কতগুলো অবিচ্ছেদ্য অধিকার প্রদান করেছেন; এসব অধিকারের মধ্যে রয়েছে, বেঁচে থাকার অধিকার, স্বাধীনভাবে জীবনযাপনের অধিকার এবং সুখ অন্বেষণের অধিকার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সনদে বলা হয়েছে, যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাহাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী উদ্দীপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের উপর তাহাদের কার্যকর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করিয়াছে, সেহেতু আমরা বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী জনগণ কর্তৃক আমাদিগকে প্রদত্ত কর্তৃত্বের মর্যাদা রক্ষার্থে, নিজেদের সমন্বয়ে যথাযথভাবে একটি গণপরিষদের গঠন করিলাম এবং পারস্পরিক আলোচনা করিয়া এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করণার্থে, সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্ররূপে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করিলাম এবং তদ্বারা... শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ইতোপূর্বে ঘোষিত স্বাধীনতা দৃঢ়ভাবে সমর্থন ও অনুমোদন করিলাম।

৮. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশেও পূর্বাপর গণ-আন্দোলনে এবং মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-যুবক, তরুণ সমাজ সংগ্রামে ও জনযুদ্ধের অগ্রভাগে ছিলেন। স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন, ৭ই মার্চ ভাষণ, জাতীয় সংগীত, জয়বাংলা বাহিনীর মার্চপাস্ট সমগ্র দেশে স্বাধীনতার প্রেরণাকে দৃঢ় ও উজ্জীবিত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মি. ওটিস, অ্যাডামস, উইলসন, জেফারসন, ম্যাডিসন, থমাস টন, উইলিয়াম হফার প্রমুখ তরুণ নেতা স্বাধীনতা-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। মার্কিন স্বাধীনতাযুদ্ধে সামরিক বাহিনী, মিলিশিয়া, সাধারণ কৃষক, শ্রমিক ও যুবকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল। কর্নেল জর্জ ওয়াশিংটনকে এ যুদ্ধের সেনাপ্রধান করা হয়, যেমন বাংলাদেশেও কর্নেল ওসমানীকে। দুজনই ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত। মার্কিন দলিলে যেসব নির্বাচিত নেতা স্বাক্ষর করেছেন তারা ফাউন্ডার ফাদার হিসেবে সম্মানিত।

৯. ১৭ এপ্রিল ১৯৭১, বাংলাদেশের ভূখণ্ড মেহেরপুরে বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে মুক্তিকামী জনগণকে সামনে রেখে। শপথবাক্য পাঠ করান অধ্যাপক ইউসুফ আলী। উপস্থিত ছিলাম আমরা কতিপয় এমএনএ ও এমপি-এ। ব্যাপকভাবে দেশিবিদেশি মিডিয়াকর্মীদের উপস্থিতি ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলাদেশের মাটিতে সরকারের শপথ গ্রহণ বিশ্বব্যাপী প্রচারিত হলো। শুরু হলো মরণপণ মুক্তিযুদ্ধ। কোটি কোটি মানুষের আত্মত্যাগ, বীরোচিত আত্মাহুতি, ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির মাধ্যমে ৯ মাসে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে ১০ এপ্রিল স্বাধীনতা সনদের ঘোষণা চিরদিন অমøান হয়ে থাকবে।

 

লেখক : ৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
সর্বশেষ খবর
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা