শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৬, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৬:০৩, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচনের প্রস্তুতি

ভোটের দিন কেন্দ্রে যাবে ব্যালট, বডি ক্যামেরায় করা হবে নজরদারি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভোটের দিন কেন্দ্রে যাবে ব্যালট, বডি ক্যামেরায় করা হবে নজরদারি

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘রাতের ভোট’ ঠেকাতে ভোটগ্রহণের দিন সকালে ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনী সরঞ্জাম ভোটকেন্দ্রে পাঠাবে সরকার। তবে এসব দ্রব্যাদি আগের দিনই নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে জেলা, উপজেলা ও বিভিন্ন অঞ্চলে নিরাপদে পৌঁছে দেওয়া হবে। এছাড়া, ভোটের দিন সব কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন এবং দায়িত্বে থাকা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বডিওর্ন ক্যামেরা পরা বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

গত ৯ জুলাই যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্বাচন প্রস্তুতি ও সংস্কার সংক্রান্ত বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়। ওই বৈঠকের কার্যবিবরণী থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণা দিয়েছেন যে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আগের দিন বিভিন্ন কেন্দ্রে ব্যালট পৌঁছানোর পর রাতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। এমন পরিস্থিতি ঠেকাতে নির্বাচন সংস্কার কমিশন ভোটের দিন সকালেই ব্যালট পাঠানোর সুপারিশ করেছে।

প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকের কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, নির্বাচনকালীন সময় ১৫ দিন নির্দিষ্ট রুটে চলা যানবাহন ছাড়া অন্যান্য সব ধরনের যানবাহন—যেমন ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, পিকআপ, ট্রাক, লঞ্চ ও ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। এছাড়া, সারা দেশে নির্বাচনের সময় নির্বাচনী এলাকায় সাতদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে। 

আসন্ন নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশসহ বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীতে দ্রুত ১৯ হাজার ২৯২ সদস্য নিয়োগের সিদ্ধান্তও দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগ শেষ করে নির্বাচনী দায়িত্বভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু করে ডিসেম্বরের মধ্যে তা শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে এবং পরবর্তী মাসগুলোতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর হতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।

এছাড়া, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ডিসি, এসপি, ইউএনও এবং ওসিদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা যাচাই করে বদলির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনকে নিরপেক্ষ, প্রভাবমুক্ত ও গ্রহণযোগ্য করতে এসব পদে লটারিভিত্তিক বদলি করা সম্ভব কিনা, তা বিবেচনার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশে ১১ হাজার, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে (বিজিবি) ৫ হাজার ৫১৩ জন, কোস্টগার্ডে ৬৩৪ জন এবং আনসারে ২ হাজার ১৪৫ জন সদস্য নিয়োগ দিতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যেই সম্পন্ন করতে হবে। এ লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা ২৫টি সিদ্ধান্ত দিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রস্তুতি প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

নির্বাচন সংক্রান্ত প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য গত ৩ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের চিঠি পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গণি। চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া সিদ্ধান্তগুলো জরুরি ভিত্তিতে বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. খায়েরুজ্জামান মজুমদারকেও চিঠি পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি জানতে চাইলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম কেনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নামে বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। এছাড়া অপ্রত্যাশিত ব্যয়ের খাতে আরও ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।

ওই কর্মকর্তা বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে অর্থ মন্ত্রণালয় কী ধরনের সহযোগিতা করতে পারে, সে বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এর আগে, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচনের অর্থ বরাদ্দ দিতে কোনো কার্পণ্য করবে না সরকার।

জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ৮ লাখ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর মধ্যে পুলিশ সদস্য ১ লাখ ৪১ হাজার, অঙ্গীভূত ও সাধারণ আনসার (অস্ত্রসহ) ৪৭ হাজার, অস্ত্র ও লাঠিসহ আনসার-ভিডিপি ৪৭ হাজার, লাঠিসহ আনসার-ভিডিপি ৪৭ হাজার এবং গ্রাম পুলিশ ও দফাদার ৯৪ হাজার জন।

এছাড়া, নির্বাচনে ৬০ হাজার সেনা সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে গত ২৮ জুলাই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বৈঠকের কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রত্যেক রিটার্নিং অফিসার তার আওতাধীন এলাকায় একটি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সেল গঠন করবেন। তিনি জেলা বা বিভাগীয় পর্যায়ের নিরাপত্তা কমিটির সঙ্গে পরামর্শ করে একটি বিস্তারিত নিরাপত্তা পরিকল্পনা তৈরি করবেন এবং নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করবেন।

স্ট্রাইকিং ফোর্স ও অন্যান্য বাহিনী নিয়োগে জেলা পুলিশ সুপার বা মেট্রোপলিটন এলাকায় পুলিশ কমিশনার রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয় করবেন। প্রয়োজনে ‘ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার’ অনুযায়ী সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনী মোতায়েন ও দায়িত্ব নির্ধারণ করা হবে।

কার্যবিবরণীতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনে অনিয়ম রোধে জনসাধারণ ও দায়িত্বরতদের জন্য নির্দেশিকা (ম্যানুয়াল) তৈরি করে সরবরাহ করা হবে। নির্বাচনে দায়িত্বরতদের দ্বারা অনিয়ম ও অপরাধ সংঘটিত হলে তাৎক্ষণিক বিচার নিশ্চিত করতে হবে এবং দোষী প্রমাণিত হলে ডোসিয়ারে তা সংরক্ষণ করতে হবে।

১৮-৩৩ বছর বয়সী তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ ও সহায়ক ব্যবস্থা রাখতে এবং নারী ভোটারদের জন্য আলাদা বুথের ব্যবস্থা করতে ইসিকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরা যেন নির্বাচনকালে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও প্রভাবমুক্তভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন, এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বলা হয়েছে, প্রতিটি জেলায় ও নির্বাচনী এলাকায় বিচারিক ক্ষমতাসম্পন্ন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ে মোবাইল কোর্ট টিম গঠন করা হবে। তারা ভোটের দিন ও তার আগে-পরে সংঘটিত সহিংসতা এবং আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ন্ত্রণে মাঠে থাকবেন।

রিটার্নিং অফিসারের চাহিদা অনুযায়ী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে মোবাইল বা স্ট্রাইকিং ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। এসব ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হবে।

নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরবর্তী ১৫ দিন বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্সধারীরা যাতে অস্ত্র বহন বা প্রদর্শন না করতে পারে, সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করবে। একইসঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী স্থানীয় প্রশাসনের পরামর্শ অনুযায়ী সারা দেশে অবৈধ অস্ত্র, বিস্ফোরক ও সহিংসতা সংশ্লিষ্ট সামগ্রী উদ্ধারে টার্গেটেড অভিযান পরিচালনা করবে।

সূত্র : দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
ইসলামাবাদে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ হাইকমিশন
ইসলামাবাদে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ হাইকমিশন
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে বেড়েছে মাছ-মাংস ও সবজির দাম
চট্টগ্রামে বেড়েছে মাছ-মাংস ও সবজির দাম

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'
'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য
দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার
সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ
অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়
প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল
আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক
নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব দলের মতামত নেওয়া উচিত'
'জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব দলের মতামত নেওয়া উচিত'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ পদযাত্রা
ইবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ পদযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক
উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ
বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল
গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে
আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে