শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি আলোচিত তত্ত্ব হলো ‘তিন শূন্য তত্ত্ব’। তাঁর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেন ব্যর্থতার দিক দিয়ে সেই শূন্য তত্ত্বের বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে। ১০ মাস শূন্য সংস্কার, শূন্য বিচার এবং শূন্য নিরপেক্ষতা দেখিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ একটি ব্যর্থ সরকার হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পেরেছে। এটাই যেন সরকারের একমাত্র সাফল্য।

অবশ্য এই ১০ মাসে প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীর ভাগ্যের ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৬০০ কোটিরও বেশি টাকার আয়কর মওকুফ হয়েছে। ম্যাজিক গতিতে তাঁর সব মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারি শেয়ার কমেছে। ড. ইউনূসের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়, রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স। ১০ মাসে একজন সরকারপ্রধান ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে লাভবান হয়েছেন, তা এক বিরল রেকর্ড। কারণে অকারণে তিনি বিদেশে সফর করেছেন। ১০ মাসে ১১ বার বিদেশ সফরের রেকর্ড গড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। কিন্তু বাংলাদেশের দরজা বিশ্বে প্রতিনিয়ত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ভিয়েতনাম ভিসা দিচ্ছে না, ভিসা বন্ধ সৌদি আরবের, সংযুক্ত আরব আমিরাতের। থাইল্যান্ডের ভিসাও এখন মিলছে না সহজে। ইউরোপের দরজা বন্ধ।

প্রধান উপদেষ্টার পথ ধরে অন্যরাও যেন নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারেই ব্যস্ত। উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি লুটপাটের কাহিনি নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড়। অথচ কারও বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে উঠেছে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির গুরুতর অভিযোগ।

এসব অভিযোগ নিয়ে কোনো নিরপেক্ষ তদন্তের উদ্যোগ নেই সরকারের। নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতি কমেনি, বরং নতুন আঙ্গিকে চলছে লুণ্ঠন। শেয়ারবাজার থেকে নিরীহ জনগণের ২৫ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এসবের তদন্ত নেই, বিচার নেই। অর্থ উপদেষ্টা যেন আইএমএফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি। তাঁর কাজ দেশের অর্থনীতি ঠিক করা নয়, আইএমএফের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী কাজ করা। উপদেষ্টাদের নানা বিতর্কিত কথাবার্তা ও কাজকর্মে মানুষ চরম বিরক্ত।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একাধিক সদস্য দেশের নাগরিক নন। এসব বিদেশি নাগরিক জনগণের ভাগ্যবিধাতা হয়ে গেছেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার নাগরিকত্ব নিয়েও বিতর্ক আছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার। দ্বিতীয় হলো সংস্কার এবং তৃতীয় হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি। শেখ হাসিনাসহ জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার শেষ পর্যন্ত হবে হত্যাকাণ্ডের তা নিয়ে সংশয় বাড়ছে। বিচারের নামে হচ্ছে প্রহসন। শত শত আসামি বানিয়ে মামলার গুরুত্ব হালকা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে নিরীহ মানুষকে। অথচ আসল অপরাধীরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। দেশজুড়ে মামলা বাণিজ্য চলছে বেশুমারভাবে। যে যার বিরুদ্ধে ইচ্ছা মামলা করছে। মামলার নামে চলছে ব্ল্যাকমেইলিং।

অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় এজেন্ডা ছিল সংস্কার। সংস্কারও যেন এক প্রহসনে রূপ নিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করেছিল। কিন্তু অধিকাংশ সংস্কার কমিশনই মতলবি এবং বিশেষ স্বার্থ উদ্ধারের জন্য গঠিত হয়েছিল।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কথাই ধরা যাক না কেন। এই সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছিল একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে। এই বিশেষ গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার জন্য। যার ফলে বাস্তবতা বিবর্জিত এই গণমাধ্যম সংস্কার ইতোমধ্যে অগ্রহণযোগ্য ও অপ্রয়োজনীয় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তাহলে এই অর্থ ও সময় অপচয় হলো কার স্বার্থে?

রাষ্ট্র সংস্কার এখন পক্ষপাতদুষ্ট। অন্তর্বর্তী সরকার যেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে পৃষ্ঠপোষকতার জন্যই এই রাষ্ট্র সংস্কার নাটক সাজিয়েছে। সবাই জানে সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার একমাত্র জাতীয় সংসদের। কিন্তু নতুন সংবিধান, গণপরিষদ ইত্যাদি বিতর্ক তুলে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। সংস্কারে পরিকল্পিত অরুচি সৃষ্টি করা হচ্ছে জনগণের।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণ করে নিজেই বলেছিলেন, ছাত্ররা হলেন তার নিয়োগকর্তা। গত ১০ মাসে তিনি শুধু নিয়োগকর্তার কথাই শুনছেন। জনগণের প্রত্যাশার কথা শোনেননি। ফলে এই সরকার তার নিরপেক্ষতা পুরোপুরিভাবে খুইয়ে ফেলেছে। অন্তর্বর্তী সরকার এনসিপির পৃষ্ঠপোষক একটি সরকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এনসিপি যেভাবে চাইছে সেভাবেই সবকিছু হচ্ছে। ফলে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থের সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠেছে। রাষ্ট্র সংস্কারও মুখ থুবড়ে পড়েছে। নারী সংস্কার নিয়ে ইতোমধ্যে গোটা দেশকে বিভক্ত করা হয়েছে। মানুষের ধর্ম অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোনো সংস্কারই দৃশ্যমান নয়। এসব সংস্কার দেশকে একটা জগাখিচুড়ি অবস্থার মধ্যে নিয়ে গেছে। সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, ‘সংস্কার’ সরকারের কালক্ষেপণ করার, নির্বাচন না করার একটি কৌশল।

এবার আসা যাক নির্বাচন প্রসঙ্গে। নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার স্পষ্টত কালক্ষেপণ করছে। অতীতে সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৯০ দিনের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছে। তারা এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কারও করেছেন। তাহলে বর্তমান সরকারের এত সময় লাগবে কেন? এর কারণ এখন সুস্পষ্ট। বিশেষ একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই কথা রাখছেন না।

তিনি বলেছিলেন, নির্বাচন হবে ডিসেম্বরের মধ্যে। পরবর্তীতে তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সংস্কার সম্পন্ন হলে জুলাই সনদ তৈরি হবে এবং সেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার পর নির্বাচন হবে। সেই পুরো প্রক্রিয়া করতে কোনোভাবেই তিন মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। অথচ ১০ মাস পেরিয়ে গেল। এনসিপি যেন দল গোছাতে পারে, তারা যেন নির্বাচনের মাঠে বিশেষ সুবিধা পায় তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের তারিখ দিয়ে এ নাটক চলতেই থাকবে। এটা এখন সবাই বুঝে ফেলেছেন। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার তার নিরপেক্ষতা খুইয়েছে। একতরফাভাবে এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা সংকটকে আরও গভীর করেছে।

শুধু এনসিপি এবং জামায়াত ছাড়া কেউই প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট নয়। দেশের সিংহভাগ জনগোষ্ঠীকে অসন্তুষ্ট করে তিনি কি একপেশে একটি নির্বাচন করতে চান?

১০ মাসে দেশে চুরি ডাকাতি ও ধর্ষণ বেড়েই চলেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ন্যূনতম উন্নতি হয়নি। বরং প্রতিদিন অবনতি ঘটছে। দেশের মানুষ নিরাপত্তাহীন। দায়িত্ব গ্রহণ করেই সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল ভারতের সঙ্গে দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল করা হবে কিন্তু ১০ মাসে এ সরকার একটি চুক্তিও বাতিল করেনি। ভারত উল্টো বাংলাদেশের সঙ্গে একাধিক চুক্তি বাতিল করছে। স্থলপথে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করার নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যে অর্থনীতিতে দেখা যাচ্ছে। সরকার মূল্যবৃদ্ধি রোধে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে। নতুন বাজেট বাস্তবায়িত হলে দ্রব্যমূল্য আরও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।

সরকার দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে নতুন করে আড়াই লাখ রোহিঙ্গা ঢুকেছে। ভারত প্রতিদিন পুশইন করছে। অথচ সরকার নির্বিকার। প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ঈদের পর রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে। তারা ফিরে যায়নি। বরং করিডরের নামে নতুন সংকট তৈরি হয়েছে। রাখাইন রাজ্যে করিডরের নানা নাম দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে প্রতিনিয়ত। ‘মানবিক করিডর’, চ্যানেল কিংবা ত্রাণপথ যে নামেই ডাকা হোক এটা দেশের স্বার্থবিরোধী। তবুও এ নিয়ে সরকার নানা কৌশল অব্যাহত রেখেছে। জনগণকে অন্ধকারে রেখে করা হচ্ছে সবকিছু।

দেশে নতুন বিনিয়োগ বন্ধ। বাংলাদেশের শিল্প ধ্বংস, বহু কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। নিরাপত্তার অভাব, জ্বালানি সংকট, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা হত্যা মামলা অর্থনীতিকে রীতিমতো অচল করে দিয়েছে। দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন হলো বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান। অধিকাংশ বড় শিল্প গ্রুপগুলোর ব্যাংক হিসাব জব্দ করে তাদের দুদক দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগের নামে কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্মেলনের ফলাফল শূন্য।

উপদেষ্টারা যেন দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তায় আওয়ামী লীগকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একবার বললেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পালিয়ে গেছেন। তাকে ইন্টারপোলের সাহায্যে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। আবার আবদুল হামিদ যখন দেশে ফিরলেন, তখন বলা হলো তার বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নেই। এ রকম দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা শোনা যায় প্রায় সব উপদেষ্টার মুখে।

আমরা এ সংকটের মধ্যে একটি আশার আলো দেখছি আর তা হলো আগামী ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওয়ান টু ওয়ান বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে আমরা আশা করি, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দেশের বাস্তবতা উপলব্ধি করাতে সক্ষম হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দেশের মানুষ যে ভালো নেই, ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ হয়ে আছে, একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য জনগণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। এ বাস্তবতাগুলো ড. ইউনূস যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন ততই দেশের মঙ্গল। দ্রুত দেশে নির্বাচন দিয়ে একটি স্থিতিশীল শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবি। আমাদের এই সরকার অকার্যকর এবং অচল হয়ে গেছে। ফলে এখন আর বিলম্ব করার সময় নেই। এখন প্রতিটি দিন, প্রতিটি মাস গুরুত্বপূর্ণ। যত দেরি হবে তত সমস্যা বাড়তে থাকবে, দেশ অস্থিতিশীল হবে। এ রকম অস্থিতিশীলতার কারণে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ পাবে। আমরা নিশ্চয়ই সে রকম একটি সুযোগ দিতে চাই না। আর সে কারণেই দেশবাসী প্রত্যাশা করেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জাতিকে একটা সুখবর দেবেন, স্বস্তির বার্তা দেবেন। জাতি যেন এই দম বন্ধ পরিবেশ থেকে মুক্তি পায় সেই পথের সন্ধান পাওয়া যাবে এই বৈঠক থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
সর্বশেষ খবর
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক
শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান
ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও
পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত
বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ

৫৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা