শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

অর্থনীতি এখন কোন পথে? ব্যবসা-বাণিজ্য কি মন্দায়? শিল্প-উদ্যোগ-বিনিয়োগে স্থবিরতা আর কত দীর্ঘায়িত হবে? অর্থনীতির শ্বেতপত্র বাস্তবায়িত হচ্ছে না কেন? এসব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ও যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অধ্যাপক ড. বিরূপাক্ষ পাল। 

প্রশ্ন : অর্থনীতি একটা ক্রান্তিকাল পার করছে। আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : অর্থনীতির দুটি পাপ থাকে। একটি হচ্ছে বেকারত্ব আরেকটি হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। বেকারত্ব হচ্ছে একটি মধ্যমেয়াদি সমস্যা।

রাতারাতি এর সমাধান করা যায় না। আর মূল্যস্ফীতিকে স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাধান করতে হয়। এই দুটি পাপই সব সময় সরকারকে খেদায়। এটা আমেরিকায়ও হয়। যদি এই দুটি বেড়ে যায়, তাহলে সরকার অজনপ্রিয় হয়ে যায়।
বাংলাদেশে যে কোটা আন্দোলন হলো এটাও কিন্তু বেকারত্বের ফসল। এটা বেড়েছিল বলেই ছাত্ররা হতাশাগ্রস্ত হয়েছে। তারা চাকরি পাচ্ছিল না।

এ জন্য আন্দোলনে শামিল হয়েছে। আর বাংলাদেশ সরকারকে আরো অজনপ্রিয় করেছে কভিডের সময় থেকে যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, এটা সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। তারা ওই সময় বেপরোয়াভাবে টাকা ছাপিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকারের অযোগ্যতা বা ফিজিক্যাল গ্যাপটাকে পূরণের চেষ্টা করেছে। এখন এই দুটি বিষয়ের সমাধান করতে হবে।

ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি করলে মানুষ কিছু না কিছু কাজ দেবে। মানুষ যদি দুটি দোকানও করে, সেখানেও কিন্তু দুজন লোকের কাজের সুযোগ হয়। আমাদের দেশে তো অর্থনৈতিক কার্যক্রম ৮৫ শতাংশ ইনফরমাল খাতে হয়। আর ১৫ শতাংশ হয় ফরমাল খাতে। বেকারত্বের সমাধান যদি করা যায় তাহলে মূল্যস্ফীতি থাকলেও তা সহনীয় থাকে। কারণ তখন মূল্যস্ফীতি থাকলেও মানুষ যেহেতু কাজ পাচ্ছে, তাই সে কিনতে পারছে। তখন তার বেতন বাড়ছে, সে বাজারে গিয়ে কিনতে পারছে। এই সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পরে প্রথম মনোযোগটা দরকার ছিল এই দিকে। আর অর্থনীতির দুর্বল হওয়ার আরেকটা কারণ ছিল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি। নতুন সরকার এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে এটা হতে পারে। যেদিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল তা হলো ব্যবসা-বাণিজ্যটাকে স্বাভাবিকভাবে চলতে দেওয়া উচিত ছিল। বিকল্প তৈরি না করে সব কিছুর মধ্যে একটা প্যানিক সৃষ্টি করা উচিত হয়নি। এ কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যটা থমকে গেছে আর চাঁদাবাজি বেড়েছে। চাঁদাবাজিটা রাজনৈতিক কারণে হয়, কারণ অনেকে অভুক্ত ছিল গত ১৫ বছরে। তারা চাঁদাবাজি শুরু করেছে, যার জন্য সার্বিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যটা খারাপ হয়েছে এবং শিল্প মালিকরা ছাঁটাই শুরু করেছেন। এরপর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়েছে। এ সময় ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হওয়া মানে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মতো। বাংলাদেশ এমন কোনো বিপর্যয়ে যায়নি যে সব কিছু বন্ধ করে দিতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার কি ঠিকমতো মনোযোগ দেয়নি?

উত্তর : যদি বৈশ্বিক মন্দা শুরু হয়ে যেত তাহলে মানা যেত। বরং বিশ্ব অর্থনীতিটা এখন ধীরে ধীরে ভালোর দিকে যাচ্ছে। অর্থনীতির দিকে মনোযোগটা না বাড়ানোয় সংকট বেড়েছে। এর ফলে কিছু রাজনৈতিক, কিছু আদর্শিক, কিছু নৈতিক প্রশ্ন, কিছু ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন সেগুলোর পেছনে মনোযোগগুলো চলে গেছে। আর কিছুটা মব সংস্কৃতির কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তাতে ব্যবসায়ীরা যা কিছু ব্যবসা করত, তাতেও স্থবিরতা এসেছে। আর নতুন বিনিয়োগও হয়নি। এর ফলে অর্থনীতিতে দুই পাপ যেটাতে শুরু করেছিলাম সেটা প্রলম্বিত হয়েছে। এতে বেকারত্ব বেড়েছে। সরকার নিজে কোনো জরিপ না করলেও অন্য জরিপ থেকে দেখা যায় যে বেকারত্ব বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি খুব না বাড়লেও সহনীয় মাত্রায় আসেনি। সুতরাং মোটাদাগে বলা যায়, এই দুটি জায়গায় উন্নতি হয়নি। মানে হলো অর্থনীতির এই ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়। সরকারের যদি ইতিবাচক কিছু দেওয়ার ক্ষমতা না-ও থাকে, তার পরও উচিত ছিল যাতে নেতিবাচক কিছু না হয়। মানে ‘ভিক্ষা চাই না কুত্তা সামলাও’-এর মতো অবস্থা আর কি। 

প্রশ্ন : জিডিপি প্রবৃদ্ধি কি ঠিক পথে আছে?

উত্তর :  জিডিপি মূল বিষয়। জিডিপি বাড়ল কি কমল এটা করিমন নসিমনদের কিছু যায় আসে না। এরা কাজ পেতে চায়। এরা রাইস মিলে যেতে চায়। যেকোনো মূল্যে তাদের আয়টা বাড়াতে চায়। ডাল-ভাত খেতে চায়। আগে যেমন তারা খেত। আর অপেক্ষা করতে চায় কবে নির্বাচনটা হবে, নতুন সরকার আসবে। তখন হয়তো এরা বুঝতে পারবে একটা পরিবর্তন হবে। সে জায়গাটায় সরকারের মনোযোগ বিক্ষিপ্ততা রয়েছে। অর্থনীতির যদি দুই পাপের কথা হিসাব করি, এই দুই পাপের ইন্ডিকেটর কোনোটাই ভালো নয়। মানুষ বলছে, ইনফ্লেশনটা যদিও বাড়েনি কিন্তু চরম আর উচ্চস্তরেই রয়েছে।

প্রশ্ন : শ্বেতপত্র নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

উত্তর : আমার পর্যবেক্ষণ হলো সরকার আসার পর দুটি বিষয়ে মনোযোগ দিয়েছে। একটি হলো শ্বেতপত্র রচনা। বিগত সরকারের সময়ে যে অন্যায়গুলো হয়েছে সেটা বের করা। এ কাজটি অবশ্যই প্রশংসাযোগ্য। শ্বেতপত্র রচনাটি অত্যন্ত দ্রুত তৈরি করা হয়েছে। শ্বেতপত্র নিজেকে হাস্যকর করেছে কিছুটা। যেমন—বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন যে সেভেনটিন বিলিয়ন ডলার চলে গেছে। আবার গ্লোবাল ফিন্যানশিয়াল ইনটেগ্রিটি তাদের রিপোর্টে বলেছে যে বছরে তিন-চার বিলিয়ন ডলার পাচার হয়। তারা বিভিন্ন ধাপে হিসাবটা দেয়। আবার শ্বেতপত্র বলেছে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার। আবার সরকার যখন জিডিপি দেয়, তখন সেভেন পার্সেন্ট বা সিক্স পয়েন্ট ফাইভ পার্সেন্ট বলে। বিশ্বব্যাংক বলে ৬.১ শতাংশ, এডিবি বলে ৬.২ শতাংশ। এতটা বৈপরীত্য হয় না। কোথায় ১৭ বিলিয়ন আর কোথায় ২৩৪ বিলিয়ন? এটা থেকে বোঝা যায় যে শ্বেতপত্র নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মেরেছে। এই বিষয়গুলো তাদের চেক অ্যান্ড ব্যালান্স করে দেওয়া উচিত ছিল। এটা রূপকথা নয় যে শুনে শুনে দিয়ে দেওয়া যাবে।

প্রশ্ন : তাহলে কি শ্বেতপত্রও সরকারের মনোযোগে নেই?

উত্তর : পরিকল্পনা কমিশনও অর্থনীতির একটি টাস্কফোর্স করেছে। সেটার প্রধান বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক ড. কে এস মুর্শিদ। তিনি সম্প্রতি বলেছেন যে আমরা ৪০০ বা ৫০০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট দিয়েছি। সরকারকে বলেছি, এগুলো এগুলো করতে হবে। কিন্তু কর্তাব্যক্তিরা বলেছেন, তাঁদের এত সময় নেই করার। এটা তো একটি তাবিজ না যে উনি ৪২০ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টকে কোনোভাবে দিয়ে দেবেন; সেটা পড়ে তারা চট করে বুঝে যাবে। এ রকম তাবিজ তো অর্থনীতিবিদদের হাতে থাকে না। সংস্কার কমিশনের প্রধানের হতাশা প্রমাণ করে যে সংস্কার তো হয়নি। এটা দিয়ে প্রমাণ করে যে আমার আর নতুন করে কিছু দেওয়ার নেই। সত্যিকার অর্থে সরকারের অর্থনীতির দিকে কোনো মনোযোগ ছিল না বরং অন্যদিকে বিশেষ করে সামাজিক দিকে বিশৃঙ্খলাকারীদের প্রশ্রয় দিয়েছে বা বাড়তে দিয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা ভয় পেয়েছেন।

প্রশ্ন : দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে না কেন?

উত্তর : বিনিয়োগ তো এমনিতেই একটি স্থবিরতার মধ্যে ছিল। বেসরকারি বিনিয়োগ ২৪ শতাংশ। এটা যে রাতারাতি বাড়বে, সেটাও আমরা আশা করিনি। কিন্তু এখন যদি হিসাব নিয়ে দেখা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে তাদের অংশগ্রহণ কমে গেছে। বিনিয়োগের জন্য স্থানীয় ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি সম্মেলন করা দরকার ছিল, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে নয়। কারণ বিদেশিরা এমনিতেই বাংলাদেশকে ভালো বলবে সৌজন্যের খাতিরে। আদর আপ্যায়ন পেলে এমনি ভালো বলে। কিন্তু ওরা বিনিয়োগ করে না। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের যদি ব্যবসা কমে যায়, তাদের যদি বিনিয়োগ কমে, তাহলে বিদেশিদের ডাকলেও হবে না। বার্তাটা হলো আগে ঘর ঠিক করতে হবে। মানে একটি স্থিতিশীলতা দরকার। ভিয়েতনাম সামরিক শাসিত হলেও সেখানে একটি স্থিতিশীলতা আছে। এ কারণে সেখানে বিনিয়োগ বেশি। স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আসে না। অনেকটা পাত্র দেখার মতো। গ্রামে যখন কেউ পাত্র দেখতে আসে তখন খোঁজখবর নেয়। তারা বাড়ির পাশের দোকানদারকে জিজ্ঞেস করে ছেলেটা কেমন। ছেলের পরিবার বলল, ছেলেটা সোনা, সোনার ছেলে। তার মতো আর ছেলেই হয় না। আর দোকানে গিয়ে খবর পাওয়া গেল ছেলে বাকি খায়। আবার গাঁজাও খায়। তখন আমরা বুঝি যে এই ছেলের কাছে মেয়ে দেওয়া যাবে না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এ রকম বিষয় দেখে। কিছু কিছু কম্পানি মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার হয়তো বিনিয়োগ করেছে; কিন্তু এটাই যথেষ্ট নয়। অর্থনীতির আকার যে রকম বড় হয়েছে, সেখানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দরকার। মোটকথা হলো আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা যদি স্বস্তিতে না থাকে, তারা যদি নির্বাচনের অপেক্ষায় থাকে, সে জায়গায় বিদেশি বিনিয়োগকারীও আসবে না। সুতরাং বিনিয়োগের ভালো পরিস্থিতি যদি সরকার তৈরি করতে না পারে তাহলে হবে না। এটা হচ্ছে ইন্ডিকেটর। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে যদি আমি চাঙ্গা করতে না পারি তাহলে জিডিপি কমতে থাকবে। এই যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে আছে, এটা হলো অতীব স্থবিরতার লক্ষণ। এই পরিস্থিতিটাকে মোকাবেলা করার জন্য এক নম্বর প্রায়োরিটিতে আনতে হবে। অর্থনীতির স্বার্থে আইন-শৃঙ্খলাকে স্থিতিশীল রাখতে হয়। প্রতিটি স্থাপনা ভেঙে যাচ্ছে, দোকানপাট লুটপাট হচ্ছে, এগুলো ভালো বার্তা দেয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
সর্বশেষ খবর
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২
মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম