শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা, গৌরবগাথা বিশ্বজুড়ে। বিশ্বে যেসব দেশে গৃহযুদ্ধ, হানাহানি এবং অশান্তির আগুনে নিপতিত, সেখানেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী থেকে শান্তির বার্তা পৌঁছে দিয়েছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের মাধ্যমে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী শান্তিরক্ষা মিশনে বিশ্বে কেন এত জনপ্রিয়, কেন শীর্ষে তা পূর্ব তিমুর, দক্ষিণ সুদান, কঙ্গো, আফ্রিকাসহ বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বললেই জানা যায়। আমরা বাংলাদেশে বসবাস করে শুধু তাদের প্রশংসা শুনতাম; কিন্তু তাদের দক্ষতা, মেধা এবং কর্তব্যপরায়ণতা সম্পর্কে আমাদের সরাসরি অভিজ্ঞতা ছিল না। 

গত ৯ মাসে যেন সেই সশস্ত্র বাহিনীকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে বাংলাদেশের মানুষ। আমাদের সশস্ত্র    বাহিনী এই ৯ মাসে জনগণের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। জনগণের ভালোবাসায় ধন্য হচ্ছে প্রতিনিয়ত। সশস্ত্র বাহিনী দেখিয়েছে কীভাবে উচ্চাকাক্সক্ষা পরিত্যাগ করে জনগণের পাশে থেকে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশ গড়ার সংগ্রাম করা যায়। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। যদি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী না থাকত তাহলে এই ৯ মাস দেশে গৃহযদ্ধ ছিল অনিবার্য। হানাহানি মারামারির মধ্যে দেশ এক গভীর সংকটের মধ্যে নিপতিত হতো। অস্থিতিশীল এবং অস্থির হয়ে উঠত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর দৃঢ়চিত্র ভূমিকার কারণে বিশেষ করে আমাদের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের অসাধারণ ধৈর্য, প্রজ্ঞা এবং সমরনায়কের প্রজ্ঞায় বাংলাদেশ যেন এখনো সঠিক পথে রয়েছে এবং গণতন্ত্রের কাঙ্ক্ষিত যাত্রাপথের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আমরা যদি গত বছর আগস্ট থেকেই শুরু করি তাহলে দেখব, যে সময়ে ফ্যাসিবাদী সরকার সেনাবাহিনীকে মাঠে নামিয়েছিল ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য। সাধারণ শিক্ষার্থী এবং জনগণের আন্দোলন দমন করার জন্য। সেই সময় সেনাবাহিনী এক ঐতিহাসিক ভূমিকা গ্রহণ করে। সশস্ত্র বাহিনী ফ্যাসিস্ট সরকারের ক্ষমতালিপ্সার হাতিয়ার হয়নি। এটা সম্ভব হয়েছিল আমাদের সেনাপ্রধানের অসাধারণ এবং বলিষ্ঠ ভূমিকার জন্য। তার কারণেই সেনাবাহিনী জনগণের মুখোমুখি দাঁড়ায়নি, বরং জনগণের এই আন্দোলনে যেন প্রাণহানি না ঘটে, জনগণ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, নিরীহ শিক্ষার্থীদের যেন প্রাণ না যায়, সেজন্য সজাগ এবং সচেষ্ট থেকেছেন। আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী জন-আকাঙ্ক্ষার পক্ষে সেনাবাহিনীর অবস্থানের কারণে আসলে শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন সম্ভব হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের নেপথ্য নায়ক আসলে আমাদের সেনাপ্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী। সেনাপ্রধান সাম্প্রতিক সময়ে আলজাজিরার সাক্ষাৎকারে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সশস্ত্র বাহিনী এই মাটির সন্তান, তারা জনগণের প্রতিপক্ষ হতে চায়নি। তারা দেশের শান্তি চেয়েছে, স্থিতিশীলতা চেয়েছে।’

এবার আমরা যদি দ্বিতীয় ধাপে আসি দেখব যে সাবেক স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। পুলিশ সদস্যরা পালিয়ে যান এবং দেশে অন্তত এক সপ্তাহ পুলিশের কোনো ভূমিকা ছিল না। একটি রাষ্ট্র অনেক কিছু ছাড়া চলতে পারে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ছাড়া কখনো চলতে পারে না। পুলিশ ছাড়া একটি রাষ্ট্র চিন্তা করা অসম্ভব। বাংলাদেশে তেমন একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল। এক সপ্তাহের বেশি সময় দেশে পুলিশ ছিল না। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এই সংকটের সময় অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাজপথে থেকেছে, জনগণকে শান্ত রেখেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। একটি অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পথকে প্রশস্ত করেছে।

আমরা সবাই জানি, ৫ আগস্টের ফ্যাসিবাদের পতন আকস্মিক ঘটনা ছিল। অনেকেই এত দ্রুত ১৫ বছরের একটি স্বৈরশাসনের পতন হবে চিন্তাও করতে পারেননি। যার জন্য আন্দোলনরত সব শক্তির প্রস্তুতির অভাব ছিল। আন্দোলনে সক্রিয় বিভিন্ন দল ও পক্ষের যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা ছিল। এর মধ্যে কেউ জাতীয় সরকারের প্রস্তাব করেছিলেন। কেউ বিপ্লবী সরকারের কথা ভাবছিলেন। কোনো কোনো মহল সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করবে এমন প্রচারণা করছিল। সব পক্ষকে নিয়ে বসে একটি ঐকমত্যের সমাধান সে সময় ছিল সবচেয়ে জরুরি, কিন্তু সব থেকে কঠিন কাজ। দিনরাত একাকার করে সেনাপ্রধান সে কাজটি করেছেন। দেশকে বাঁচিয়েছেন এক চরম সাংবিধানিক সংকট থেকে। এ সময় চাইলেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারত। কেউ-ই বাধা দিত না। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনী কখনো নিজে ক্ষমতা দখলে আগ্রহী নয়। সশস্ত্র বাহিনী যে জনগণের পাশে থেকে জনগণের অধিকার সুরক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, এ দেশের সশস্ত্র বাহিনী যে সব সময় একটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি দায়িত্বশীল তা তারা প্রমাণ করল এই সংকটের সময়ে। আমরা যদি তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নের জন্য সংগ্রামরত দেশগুলোর দিকে তাকাই যেখানে ভঙ্গুর গণতন্ত্র, তাহলে দেখব যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনিবার্যভাবে সশস্ত্র বাহিনী ক্ষমতা দখল করে। দেশে সামরিক আইন জারি হয়। কিন্তু জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেটি চাননি। ক্ষমতালিপ্সা নয়, বরং দায়িত্বে অবিচল থাকার এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন তিনি। তিনি চেয়েছিলেন দেশ একটি গণতান্ত্রিক ধারায় চলুক। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হোক।

গত বছরের ৮ আগস্ট নতুন সরকার গঠিত হয়। এ সময় দেশে পুলিশ ছিল না, প্রশাসন ছিল অগোছালো, এলোমেলো ও বিভ্রান্ত। একটি দেশে সরকারপ্রধান থেকে শুরু করে মসজিদের ইমাম পর্যন্ত পালিয়েছিলেন। এরকম একটি বিশৃঙ্খল অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগেই অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করে। আমাদের সেনাবাহিনীর সদস্যের সংখ্যা সীমিত। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য যে বিপুল পরিমাণ পুলিশ বাহিনী ছিল তার তুলনায় মাঠে দায়িত্ব পালনরত সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যায় খুবই কম। তারা ব্যারাক থেকে এসে সাধারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করবে- এটি প্রত্যাশা করাও অন্যায়। এই কাজে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অভ্যস্ত নয়। তারপরও দেশমাতৃকার জন্য, জনগণের জন্য তারা এই কাজটি করছে ৯ মাসের বেশি সময় ধরে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর আমরা দেখেছি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নানা রকম আন্দোলন। বিভিন্ন দাবিতে কথায় কথায় রাজপথ অবরোধ, অবস্থান ধর্মঘট ইত্যাদি। কিন্তু এই উত্তেজনা এবং বিভিন্ন আন্দোলন, বিভিন্ন দাবিদাওয়াতে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী কোথাও উসকানি দেয়নি। কোথাও বলপ্রয়োগ করেনি। তারা শক্তি দেখিয়ে আন্দোলন দমনের চেষ্টা করেনি। এটা বিশ্বের জন্য একটি অনন্য উদাহরণ। বলপ্রয়োগ না করে, শক্তি না দেখিয়ে শুধু ধৈর্য ধরে, বুঝিয়ে এবং উপস্থিতি দিয়ে মানুষকে যে ধ্বংসাত্মক তৎপরতা থেকে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখা যায়, তা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এবার প্রমাণ করল। এটি বিশ্বের একটি অনন্য উদাহরণ। এসব আন্দোলন থেকে যেকোনো উসকানিমূলক তৎপরতা ঘটতে পারত। যে কোনো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটতে পারত। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস পরিশ্রমের কারণে তেমন কিছুই ঘটেনি।

অতীতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে জনগণের মধ্যে একটা ভীতি ছিল। কয়েকটি সামরিক শাসন আমাদের এই ভীতিকে আরও প্রগাঢ় করেছে। বিশেষ করে ’৭৫-এর পরে সামরিক শাসন, ’৮২ সালের সামরিক শাসন, এক-এগারোর সেনাবাহিনীর উপস্থিতি মানুষের জন্য ছিল ভয়জাগানিয়া। বুট, বেয়নেটে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেই সেনাশাসন কর্তৃত্ব করত। সেনাবাহিনী লম্বা চুল দেখলে কেটে ফেলত, বিভিন্নভাবে মানুষকে অপমান-অপদস্থ করত এমন অভিযোগ বা কথাবার্তা শোনা যেত। কিন্তু এবার সশস্ত্র বাহিনী যেন এসব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এবার সশস্ত্র বাহিনী মানুষের হৃদয় জয় করেছে। বন্ধুর মতো পাশে থেকে মানুষকে বুঝিয়েছে। পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়েছে ধৈর্য ধরে। এই ৯ মাসে কেবল শৃঙ্খলা রক্ষাই করেনি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। বন্যায় আর্তমানবতার সেবায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দুর্গম স্থানে, যেখানে কারও পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছিল না, সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী।

এই ৯ মাসে সবাই ছুটি নিয়েছে। সবাই কিছু না কিছু বিনোদন করেছে, অবসর নিয়েছে। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ছিল বিনোদনহীন, তারা শুধু কঠোর পরিশ্রম করে গেছে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা। তারা মানুষের জন্য তাদের আনন্দ উৎসর্গ করেছে। রোদ, ঝড়, বৃষ্টিতে তারা রাস্তায় থেকেছে, মানুষকে নিরাপত্তা দিয়েছে। পরিবার থেকে দূরে থেকে তারা বাংলাদেশ নামের পরিবার আগলে রেখেছে অসীম মমতায়। বিনিময়ে তারা পেয়েছে মানুষের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা। আমাদের সেনাবাহিনী প্রমাণ করেছে, শুধু শক্তিপ্রয়োগ করে, কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায় না। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য ধরে জনগণের হৃদয় জয় করা যায়। যুদ্ধে বলপ্রয়োগ করে প্রতিপক্ষকে হারানো সহজ, কিন্তু যুদ্ধ না করে শুধু ধৈর্য দিয়ে এবং শান্ত থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখানো অনেক কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটি করেছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। এটি বিশ্বের সশস্ত্র বাহিনীর ইতিহাসে একটি অনন্য অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে। আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী একটি নতুন পথ দেখাল গোটা বিশ্বকে। 

সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান সব সময় বলেছেন, ‘আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের বিভেদ হানাহানি থেকে দূরে থাকতে হবে।’ আর তিনি নিজে ঐক্যের পথ দেখিয়েছেন। একদিকে যেমন তিনি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলেছেন, তেমনি বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন। অর্থাৎ একটি সম্প্রীতি, সহমর্মিতা এবং ঐক্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণে তিনি যেন একজন নীরব যোদ্ধা। ক্ষমতার মোহে নয়, বরং দেশের প্রতি ভালোবাসার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে একটি নতুন পথের সন্ধান দিয়েছে। দেশপ্রেম মানে শুধু ক্ষমতা গ্রহণ নয়, ক্ষমতার বাইরে থেকে দেশকে ভালোবেসে, দেশকে সংকট থেকে উদ্ধার করা যায়। এই শিক্ষা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দিয়েছে গত ৯ মাসে, বাংলাদেশকে, গোটা বিশ্বকে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
সর্বশেষ খবর
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য