শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২২, রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে জেনারেল ওয়াকারের বার্তা
মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

মহলবিশেষ খুব আশায় ছিল, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি আর থাকছে না। মাঠেও থাকবে না বাহিনীগুলো। এবার ঠিকই তাদের তুলে নেওয়া হবে। এমন আশায় গুড়ে বালি পড়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৪ মে বুধবার থেকে আরো ৬০ দিন মাঠে থাকবে তারা। মাথায় বাজ পড়ার অবস্থা মাঠ থেকে সেনাবাহিনী উঠে যাওয়ার অপেক্ষায় থাকা চক্রটির। মাঠ থেকে সেনা তুলে নেওয়ার পর কত কিছু ঘটানোর আয়োজনই না ছিল তাদের। তাদের এ অপতৎপরতার যথেষ্ট তথ্য ছিল সরকারের কাছে। তাই বাস্তবতার তাগিদ ও সুনির্দিষ্ট তথ্যের আলোকেই সরকারের সেনাসহ যৌথ বাহিনীকে আরো মাঠে রাখার এ সিদ্ধান্ত।

সরকারের এসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনের পূর্বাপর সময়ে রাজধানীর মিরপুর সেনানিবাসে হয়ে গেল ক্যাপস্টোন কোর্স। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংলাপ ও একীভূত চিন্তাধারা বিকাশে এই কোর্স একটি কার্যকর প্ল্যাটফর্ম। দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে দক্ষ ও স্বনির্ভর জাতি গঠনে এ প্রশিক্ষণ এই সময়ের জন্য কতটা গুরুত্বের তা অনেকেরই ধারণার বাইরে।

‘ক্যাপস্টোন কোর্স-২০২৫/১’-এ প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া ফেলোদের কৌশলগত নেতৃত্ব বিকাশের তাগিদ দিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) আওতায় তিন সপ্তাহের কোর্সটিতে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সিনিয়র কর্মকর্তাদের পাশাপাশি শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সরকারি-বেসরকারি খাতের জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধি, কূটনীতিক, সাংবাদিক ও করপোরেট খাতের ৩২ জন ফেলো অংশ নেন।

সমাপনীতে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ভীষণ গুরুত্ব দেন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে। বলেন, এর জন্য দরকার কৌশলগত নেতৃত্ব। ক্যাপস্টোন ফেলোরা সৃজনশীল চিন্তাধারা, সংস্কারমুখী দৃষ্টিভঙ্গি ও সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে জনস্বার্থে কাজ করবেন বলে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন সেনাপ্রধান।

কোর্স সম্পন্নকারীরা মোটামুটি একটি মেসেজ নিয়ে ফিরেছেন। সেনাপ্রধান গুরুগম্ভীরভাবে তাঁর বার্তা দিয়েছেন আগেও। যে যাঁর মতো শুনেছেন, বুঝেছেন। তাঁর বক্তব্যের শব্দ, বাক্য নিয়ে গোলমাল বাধানোর চেষ্টাও করেছেন। কারো কারো দ্রুত বাস্তবতা উপলব্ধিতে এসেছে। বিলম্বে হলেও মতিগতি বদলেছে কারো কারো।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ঢাকাসহ সারা দেশে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে গত বছরের ১৯ জুলাই রাতে সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন ও কারফিউ জারি করা হয়। পরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয় ৮ আগস্ট।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উদ্ভূত আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে ১৭ সেপ্টেম্বর সশস্ত্র বাহিনীকে (সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী) বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়। এর পর থেকে এই মেয়াদ দুই মাস করে বাড়াচ্ছে সরকার। কয়েক ধাপে এই ক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে। এবার বাড়ানো হলো পঞ্চমবারের মতো।

দুর্যোগ-দুর্বিপাকসহ বাংলাদেশে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করেছে। বিভিন্ন কাজে মাঠ প্রশাসনকে সহায়তাও করেছে। এখনো করছে; তা-ও ব্যাপক ক্ষমতা ‘ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার’ নিয়ে। সাধারণত দেশে জরুরি অবস্থা ছাড়া সেনাবাহিনীকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় না। প্রয়োজনে এবার দেওয়া হয়েছে। বিচারিক ক্ষমতা পাওয়ার পর কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিতে সেনাবাহিনীকে প্রশাসনের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। অপরাধীদের সরাসরি গ্রেপ্তার করা যাবে। ছাড়াও যাবে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করতে পুলিশকে নির্দেশও দিতে পারবেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশন্ড সেনা কর্মকর্তারা। বেআইনি সভা-সমাবেশ নিজেরা ছত্রভঙ্গ করে দিতে এবং এ কাজে বেসামরিক বাহিনীকেও ব্যবহার করতে পারবে সেনাবাহিনী।

এ ছাড়া স্থানীয় উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন আদেশ জারি করতে পারবে, আটক করতে পারবে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকেও। এমন এখতিয়ার দেওয়ার পরও বাস্তবে সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার তেমন অ্যাকসেস করছে না। কোথাও বাড়তি বল প্রয়োগেও যাচ্ছে না। এর নেপথ্যে একদিকে পেশাদারি, আরেক দিকে বাস্তবতাবোধ। জনতার পালস উপলব্ধি। কিছু ক্ষেত্রে অন্য দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে মেলানো যাবে না।

আরোপিত বা চাপিয়ে দেওয়া নয়, জনতার সঙ্গে সেতুবন্ধ দিয়েই এ দেশে সেনাবাহিনীর জন্ম। আর কোথাও সেনা-জনতার ক্যামেস্ট্রি বলবৎ থাকলে বাহিনীটির মেজাজ-বৈশিষ্ট্য অন্য রকম হওয়াই স্বাভাবিক। চব্বিশের গণ-আন্দোলন সেখানে আরেকটি মাত্রা যোগ করেছে। সেনাবাহিনী শেষতক আর কেবলই বাহিনী থাকেনি, জনতার অংশ হয়ে গেছে। একাত্তরে এই মন্ত্রের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্ম। বাহিনীটির জাতির পরম আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক হয়ে ওঠার মূল রহস্য সেখানেই। ‘সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা, দেশের তরে’ মন্ত্রটি সেনা সদস্যদের মনে আপনা-আপনিই বাজে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখার পাশাপাশি তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন সেবামূলক ও উন্নয়ন কাজে। সমতল-পাহাড়-জল-জঙ্গল সবখানেই। প্রাকৃতিক বা মানবিক দুর্বিপাকে, বন্যার্তদের উদ্ধার ও ত্রাণ কাজেও। পুনর্বাসনেও। সেনাবাহিনীর কর্মপ্রক্রিয়া ও শৃঙ্খলার ধরন এমনই।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পর ২০২৪ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বরে বন্যায় আক্রান্ত হয় দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের বেশ কিছু এলাকা। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অসংখ্য ঘরবাড়ি। কোনোভাবে মাথা গোঁজার মতো অবশিষ্ট ঘরও থাকেনি কারো কারো। ক্ষতিগ্রস্ত ৩০০টি পরিবারের জন্য বিশেষ আবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে ঘর নির্মাণের জন্য সেনাবাহিনীকে বরাদ্দ দেওয়া হয় ৫০ কোটি টাকা। কাজটি হয়ে গেছে বরাদ্দের অর্ধেকেরও কমে, ২৪ কোটি ৯৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকায়। ঘটা করে প্রচার বা মিডিয়া কাভারেজের অপেক্ষা না করে সেনাবাহিনীর ২৪ ও ৩৩ ডিভিশন ৪৯২ ও ৫০০ বর্গফুটের দুটি ডিজাইনে দ্রুতগতিতে শেষ করে কাজটি। বরাদ্দের অর্ধেকেরও বেশি টাকা বাঁচে দেশের। সভা-সেমিনার, সম্ভাষণে ভরিয়ে দেওয়ার প্রচার-প্রচারণা তারা করেনি। দেশে সচরাচর এ ধরনের কাজে দফায় দফায় বাজেট-বরাদ্দ বাড়ানোর ঘটনা বেশি। কাজ পরের বিষয়। কাজ না করে বা ঘর না বানিয়েও বিল তুলে নেওয়ার বহু দৃষ্টান্তের বিপরীতে সেনাবাহিনীর এ কর্মযজ্ঞের মাঝে ভাবনার অনেক উপাদান আছে। রয়েছে বিশ্লেষণের বিষয়ও। এখানে অলৌকিকতার কিছু নেই। সেনাবাহিনীর কাজের ধরন তথা বৈশিষ্ট্যই এমন।

দেশের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পাহাড়ি এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সেনাবাহিনী। পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে বলে পাহাড়ের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারে। পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে বলে এখনো পার্বত্য চট্টগ্রাম আমাদের দেশের একটি অংশ হয়ে আছে। সেখানে সেনাবাহিনী কেবল নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না, পাহাড়িদের সেবাও দেয়। দুর্গম এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং দরিদ্র, অসচ্ছল পরিবারের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে নানা সহায়তা, বই ও শিক্ষাসামগ্রীও দেয়।

আন্তর্জাতিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁদের আত্মত্যাগ, কর্তব্যনিষ্ঠা ও পেশাদারির মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছেন সম্মান ও গৌরব। আবার শান্তি রক্ষার কাজে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের মানুষকে শিক্ষাদান, কৃষিকাজ শেখানোর মতো কাজেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রেকর্ড সৃষ্টি করছে। দেশে রাজনৈতিক একটি দুষ্টচক্রের কাছে সেনাবাহিনী তাই মারাত্মক নাপছন্দের।

সেনাবাহিনী কখন মাঠ থেকে সরবে, সেই অপেক্ষা তাদের। কোন অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা নিয়ে এখনো সেনাবাহিনীকে মাঠে রাখা হয়েছে, তা দুর্বোধ্য নয়। তারা আছে বলেই সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে রক্ষা। জননিরাপত্তা, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনাগুলো রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ সেনাবাহিনী যেভাবে করে যাচ্ছে, তা বিবেকবানরা উপলব্ধি করছেন মর্মে মর্মে।

প্রথাগতভাবে উপরোক্ত কাজগুলো পুলিশের। কিন্তু ক্ষতবিক্ষত, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া পুলিশকে কাজে ফেরানো এখনো কঠিন কাজ। অন্যান্য বাহিনী একটু একটু করে পেশাদার হয়ে উঠছে। তাদের স্বাভাবিক করে তুলতে বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে সেনাবাহিনীকে। এর সঙ্গে এখন আরো বাড়তি কাজ করতে হচ্ছে নিয়মিত কাজের মতো। মাদক নির্মূল ও অপহরণ প্রতিরোধে সেদিন কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের গহিন জঙ্গলে র‌্যাব ও অন্যান্য বাহিনীর সমন্বিত অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করা হয়েছে। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে কক্সবাজারের গহিন অরণ্যে ডাকাত-সন্ত্রাসীদের আস্তানা। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সেনাবাহিনীর যৌথ টহলদলের অভিযানে ১২৫ কেজি গাঁজা, ৪২৪ বোতল ফেনসিডিল, সাত লিটার চোলাই মদ, মদ তৈরির কাঁচামাল, বিয়ার, মদ, ইয়াবা ও বিপুল পরিমাণ মাদকসহ চারজনকে পাকড়াও করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলার একটু উন্নতি হতে না হতেই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আবার গোলমেলে। এমন প্রেক্ষাপটে জাতীয় নিরাপত্তা, ভূ-আঞ্চলিক নানা চ্যালেঞ্জসহ নানা বিষয়ে বিভিন্ন সেক্টরের প্রতিনিধিদের সুচিন্তিত পরামর্শের মাধ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে সেনাপ্রধানের বার্তা ও আহ্বানের কত ওজন, তা যার যার জায়গা থেকে উপলব্ধির বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন
 

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
সর্বশেষ খবর
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন
মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ
পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো
গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত
পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামি গ্রেফতার
ভোলায় গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড
আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা
বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম